বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: অন্ধকার থেকে আলোর পথে যাত্রা
নিজস্ব প্রতিবেদন
প্রকাশিত: ১০ জানুয়ারি ২০১৯
।। ড. হাছান মাহমুদ ।।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের তিনিই ছিলেন অবিসংবাদিত নেতা। ১৯৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর যখন পাক হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাধ্যমে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের অবসান ঘটল, তখনও পাকিস্তানিদের চক্রান্তে তিনি ছিলেন পাকিস্তানেরই কারাগারে। যুদ্ধ জয়ের আনন্দের মধ্যেও তাই তখনও পিতার অনুপস্থিতির বেদনা। ২৫ দিন পর, ৪৮ বছর আগের এই দিনে (১০ জানুয়ারি, ১৯৭২) যখন তিনি পা রাখলেন দেশের মাটিতে, তখনই যেন পূর্ণতা পেল সেই বিজয়।
রেসকোর্স ময়দানে (এখনকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) তখন ১০ লাখেরও বেশি মানুষ অপেক্ষায় স্বাধীন দেশে প্রথমবারের মতো পিতাকে দেখার জন্য। পিতাও ফিরেই স্বাধীন বাংলাদেশের ভূখণ্ডকে চুমু খেলেন, দেশের মাটি মাথায় তুলে নিলেন। লাখ লাখ মানুষের মুখের দীপ্তি বলে দিচ্ছিল, স্বাধীনতার জন্য তাদের যে দীর্ঘ প্রতীক্ষা, ঠিক একই রকম প্রতীক্ষা ছিল পিতার জন্যও। বঙ্গবন্ধু তার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে বলেছিলেন, ‘অন্ধকার থেকে আলোর পথে যাত্রা’। সত্যিই তো, তার আগমনের মধ্য দিয়েই তো আলোর পথে যাত্রা শুরু করলো বাংলাদেশ।
বাঙালি জাতির চূড়ান্ত মুক্তির ঘোষণা ১৯৭১ সালের ৭ মার্চই দিয়েছিলেন জাতির পিতা। রেসকোর্স ময়দানের ঐতিহাসিক ভাষণে ঘোষণা দেন— ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ পাকিস্তানিরা তখনই বুঝে গিয়েছিল, বঙ্গবন্ধুর ভাষণের মতোই এ জাতিকে আর ‘দাবায়ে রাখা’ সম্ভব হবে না। তাই ২৫ মার্চের কালরাতে পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামে নিধনযজ্ঞ চালাতে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে।
২৬ মার্চের প্রথম প্রহরেই স্বাধীনতা ঘোষণা করে সর্বস্তরের জনগণকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার ডাক দেন বঙ্গবন্ধু। এরপরই পাকিস্তানিরা তাকে তার ৩২ নম্বরের বাসা থেকে গ্রেফতার করে। তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের মিয়ানওয়ালি কারাগারে মুক্তিযুদ্ধের পুরোটা সময়ই আটকে রাখা হয় বঙ্গবন্ধুকে। তার অনুপস্থিতিতে তার ঘোষণা অনুযায়ীই গোটা বাঙালি জাতি মরনপণ যুদ্ধ করে বিজয় অর্জন করে আসে, স্বাধীনতা পায় বঙ্গবন্ধুর প্রাণের বাংলা।
একদিকে যখন দেশের স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে যুদ্ধের ময়দানে জীবন বাজি রেখে লড়াই করছে বাঙালি জাতি, তখন পাকিস্তানের কারাগারে অসহনীয় নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন বঙ্গবন্ধু। প্রহসনের বিচারের মাধ্যমে ফাঁসির আসামি হিসেবে মৃত্যুর পরোয়ানা শোনানো হচ্ছিল তাকে। কিন্তু পাকিস্তানিরা জানত না, কোনো ভয়-ভীতি দেখিয়ে বঙ্গবন্ধুর মতো সিংহ হৃদয়ের মানুষকে দমিয়ে রাখা যায় না। তাই মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়েও তিনি গেয়েছেন বাঙালির জয়গান, বাংলাদেশের জয়গান। তার এই সাহসের কাছে হার মানে পাকিস্তানিরা, বঙ্গবন্ধুর প্রাণ নাশের ষড়যন্ত্র থেকে সরে দাঁড়াতে বাধ্য হয়।
দীর্ঘ ৯ মাস ১৪ দিন কারাভোগ শেষে বিজয়ীর বেশে স্বদেশের মাটিতে ফিরে দেখতে পান, তাকে বরণ করে নিতে তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে রেসকোর্স ময়দান পর্যন্ত এলাকা পরিণত হয়েছে জনসমুদ্রে। লাখো কণ্ঠের ডাকে আবেগাপ্লুত বঙ্গবন্ধু তাই রেসকোর্সের ভাষণে বলেন, ‘রক্ত দিয়ে হলেও আমি বাঙালি জাতির এই ভালোবাসার ঋণ শোধ করে যাব।’
কথা রেখেছিলেন বঙ্গবন্ধু। তিনি বিশ্বাস করতেন ভালোবাসায়, তার বিশ্বাস ছিল বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসার ওপর। আর সেই বিশ্বাস নিয়ে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে ‘সোনার বাংলা’য় রূপান্তরের জন্য কাজ করে যেতে থাকেন। যুদ্ধের মাধ্যমে কেবল রাজনৈতিকভাবে স্বাধীনতা অর্জন আর বিশ্ববাসীর কাছে স্বাধীন দেশের স্বীকৃতি চাননি বঙ্গবন্ধু, তিনি চেয়েছিলেন সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি, সামাজিক মর্যাদা। তার ঐন্দ্রজালিক নেতৃত্বেই তাই অতি অল্প সময়েই বিশ্ব দরবারে তৈরি হয় বাংলাদেশের দৃঢ় অবস্থান। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোতে বাংলাদেশের কণ্ঠ ছড়িয়ে পড়ে তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বেই।
কিন্তু দুর্ভাগ্য বাঙালি জাতির— পাকিস্তানিরা যার সাহস আর দেশের মানুষের প্রতি ভালোবাসায় মাথা নত করতে বাধ্য হয়েছিল, পাকিস্তানি বর্বররা যার গায়ে এতটুকু আঁচড় দেওয়ার সাহস করেনি, সেই বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয় এ দেশেরই এক শ্রেণির বিশ্বাসঘাতক ও স্বাধীনতাবিরোধী চক্র। বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে রুখে দেওয়ার সেই চক্রান্তে প্রাণ হারাতে হয়েছিল জাতির জনককে। বঙ্গবন্ধু যেমন বলেছিলেন, রক্ত দিয়ে হলেও ভালোবাসার ঋণ তিনি শোধ করে যাবেন, ঠিক যেন তেমনই তিনি নিজের প্রাণ দিয়ে মিটিয়ে গিয়েছিলেন দেশের আপামর জনসাধারণের ভালোবাসার দায়।
বঙ্গবন্ধুকে নির্মমভাবে হত্যার মাধ্যমে ষড়যন্ত্রকারী, পাকিস্তানপন্থিরা দেশের অগ্রযাত্রাকে সাময়িকভাবে রুখে দিতে সক্ষম হলেও বঙ্গবন্ধুর ভাষণের মতোই বলতে হয়, বাঙালিকে ‘দাবায়ে রাখা’ যায় না। তাই বঙ্গবন্ধুকে হারিয়ে ধীরে ধীরে দেশ যখন খাদের কিনারায়, তখনই যেন ধ্বংসস্তূপের মধ্য থেকে ফিনিক্স পাখির মতো দেশকে পুনর্জন্ম দিতে জেগে ওঠেন তারই সুযোগ্য কন্যা, দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু হত্যার ২১ বছর পর দেশের দায়িত্ব নেন তিনি। মাঝখানে ফের ষড়যন্ত্র করে তাকে সরিয়ে দেওয়া হলেও জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে ২০০৮ সাল থেকে তিনি দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। তারই বিচক্ষণ নেতৃত্বের কারণে এখন বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে ঈর্ষণীয় একটি দেশ, বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের ‘রোল মডেল’ হিসেবে পরিচিত। মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে তিনিই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত, অসাম্প্রদায়িক, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশের পথে।
বঙ্গবন্ধুকন্যার পরিকল্পনা অনুযায়ী, ২০৪১ সালের মধ্যে বিশ্বের বুকে এক উন্নত দেশের নাম হবে বাংলাদেশ, যেখানে ধনী-দরিদ্র পার্থক্য থাকবে না, সকলের জন্য খোলা থাকবে সব সম্ভাবনার সব দ্বার। সেই বাংলাদেশ হবে বঙ্গবন্ধু সেই ‘সোনার বাংলা’, যার স্বপ্ন তিনি নিজে দেখেছিলেন, দেখিয়েছিলেন জাতিকে। তারই সুযোগ্য কন্যা জাতিকে বলিষ্ঠ নেতৃত্বে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন সেই স্বপ্নের পথযাত্রায়।
যতদিন বাংলাদেশ ও বাঙালির সত্ত্বা থাকবে, ততদিন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সবার অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবেন। তার সেই ‘সোনার বাংলা’ গড়ে তোলার স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমরা বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাই।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
ড. হাছান মাহমুদ, তথ্যমন্ত্রী, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
- গরমে শরীর পানিশূন্য করে দেয় যেসব খাবার ও সবজি
- রাত ৮ টার পর দোকানপাট খোলা রাখলে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
- শ্রীলংকা প্রিমিয়ার লিগের নিলামে বাংলাদেশের ৪ তারকা
- আরও ৪ নেতাকে বহিষ্কার করল বিএনপি
- দুদকের প্রথম নারী ডিজি শিরীন
- চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করতে শিক্ষামন্ত্রীর সুপারিশ
- ইসরায়েলি সেনাদের ৫ ইউনিট মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- ইসরায়েলি সেনাদের ৫ ইউনিট মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- যুক্তরাষ্ট্র-কানাডায় মুক্তি পাচ্ছে ‘কাজলরেখা’
- চলতি সপ্তাহেই গ্রেপ্তার হতে পারেন নেতানিয়াহু
- শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
- যুক্তরাষ্ট্রে দুই বাংলাদেশি হত্যায় গ্রেপ্তার যুবক ৫ দিনের রিমান্ড
- নাভালনিকে হত্যায় পুতিনের সংশ্লিষ্টতা পায়নি যুক্তরাষ্ট্র
- ওষুধের মূল্যবৃদ্ধি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ
- তীব্র দাবদাহের মধ্যেও পানি নেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায়
- সম্ভাব্য ভারী বৃষ্টিপাতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরামর্শ
- ইউরোপে বাড়ছে চীনের গুপ্তচরবৃত্তি
- যুদ্ধ বন্ধে চুক্তি চায় হামাস, তবে নতিস্বীকার নয়
- যুক্তরাষ্ট্রে দুই বাংলাদেশি হত্যায় সন্দেহভাজন যুবক গ্রেফতার
- মঙ্গলবার দুই বিভাগে শিলাবৃষ্টি হতে পারে
- রাফায় ইসরাইলি হামলায় একই পরিবারের ৯ জন নিহত
- টিপু-প্রীতি হত্যায় আ.লীগ নেতাসহ ৩৩ জনের বিচার শুরু
- ধর্মঘটে নেই গণপরিবহন, আগুন ঝরা রোদে গাড়ির জন্য হাহাকার
- পদ্মায় তলিয়ে গেল আরও ২ শিশু, এপ্রিলেই ১২ জনের মৃত্যু
- ইউক্রেনকে প্যাট্রিয়ট প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- ইউক্রেনকে প্যাট্রিয়ট প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- ইউক্রেনকে প্যাট্রিয়ট প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- চীনকে আবারও সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
- ‘দুর্যোগে মানুষের পাশে দাঁড়ায় বিএনপি আর আ. লীগ ত্রাণ চুরি করে’
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় আরও ২৭ ফিলিস্তিনি নিহত
- নিউইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত
- কমিউনিটির স্বার্থে দুই তরুণের উদ্ভাবিত প্লাটফর্ম ‘লিস্টুলেট ডট কম
- প্লট হস্তান্তর ও নামজারিতে অনিয়ম, গৃহায়নে দুদকের অভিযান
- নিউইয়র্কে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত
- মোবাইল বিক্রির টাকা পরিশোধের দ্বন্দ্বে পিয়াস হত্যা
- কাতারে অগ্নিকাণ্ডে ৪ বাংলাদেশি নিহত
- ১৫৩৭ কোটি টাকায় বিক্রি হলো পিকাসোর চিত্রকর্ম
- ডেঙ্গুতে ১২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৫৯
- আবেদন পর্যালোচনা পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রেই থাকতে হচ্ছে ঝাও’কে
- ১৫ নভেম্বর থেকে হজের নিবন্ধন শুরু
- শারদীয় উৎসবে ষষ্ঠী
আজ দেবী দুর্গার আরাধনা - নিউইয়র্কে ৭৮ শতাংশ নাগরিকের অসন্তোষ
- ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও নিষেধাজ্ঞা’র রাজনৈতিক অর্থনীতি
- দেশে আয় পাঠাতে প্রবাসীদের জন্য দারুণ সুযোগ
- সাদা না বাদামি ডিম, কোনটা বেশি পুষ্টিকর?
- দেশ নিয়ে গাইলেন আগুন
- প্রস্তুতি ম্যাচে নিউজিল্যান্ড একাদশের বিপক্ষে বাংলাদেশের জয়
- ইসরায়েলের হামলায় ১৯০০ ফিলিস্তিনি নিহত
- ৩০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছে সৌদিতে নিহত দুই বাংলাদেশির পরিবার
- বিশেষ সম্পাদকীয়
শুভ যাত্রাপথে ধরণীর আহ্বান
- হারিয়ে যাচ্ছে ভ্রাম্যমাণ বই বিক্রেতারা
- মানুষের ধ্বংসই শয়তানি শক্তির আরাধ্য
- অসম্মান তো সবার জোটে না, আমার না হয় জুটলো
- অগুণিত সাধারণ মানুষ আমাকে ভালোবাসে
- ট্রাকসেল লাইনে মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত একাকার!
- নাইপলের মৃত্যুতে শোকাহত বিশ্বসাহিত্য অঙ্গন
- বাংলাদেশ ও আমার সেই ভালো লাগার অনুভূতি
- ‘এই ছাত্র রাজনীতির কাছে আমরা অসহায়’
- নিষেধাজ্ঞা নয় হুশিয়ারি
- বাংলাদেশকে বাঁচাবেন কারা
- নতুন ভিসা নীতির প্রেক্ষাপট-উদ্দেশ্য
- বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: অন্ধকার থেকে আলোর পথে যাত্রা
- গ্রামে কেন আত্মহত্যা বেশি
- ‘অর্থনৈতিক সংকটের সঙ্গে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নেওয়ার সম্পর্ক নেই’
- তারুণ্যের শক্তিতে ছাত্রলীগের মানবিক পথচলা