সর্বোত্তম পথ একটি নির্বাচিত সরকার গঠন
সাখাওয়াত হোসেন
প্রকাশিত: ৩১ মে ২০২৫
মন্তব্য প্রতিবেদন
বিএনপিসহ বেশিরভাগ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গেই সরকারের ব্যাপক সন্দেহ, সংশয় ও ভুল-বোঝাবুঝি তৈরি হয়েছে। নবগঠিত দল এনসিপির সঙ্গেও কোনো কোনো ক্ষেত্রে সরকারের সমন্বয়হীনতা দেখা গেছে। এমনকি গণ-অভ্যুত্থানের নেতৃত্বদানকারী ছাত্রসমাজের মধ্যে বিভাজন দেখা দিলেও সরকার সে বিষয়ে নির্বিকার থেকেছে। এটা ক্রমেই সরকারের সমর্থনের ভিত্তিকে দুর্বল করে তুলেছে। ইতিমধ্যেই আগামী জাতীয় নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া নিয়ে এরইমধ্যে টালবাহানা শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তারেক জিয়া বলেন, 'কোনো দলের কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে হলে দরকার একটি জবাবদিহিমূলক, নির্বাচিত সরকার। তবে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে মনে হয় এরই মধ্যে টালবাহানা শুরু হয়েছে বা চলছে। কথিত অল্প সংস্কার আর বেশি সংস্কারের অভিনব আবর্তে ঘুরপাক খাচ্ছে জাতীয় নির্বাচনের ভবিষ্যৎ।'
গত ২৮ মে বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর তিনটি অঙ্গসংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত 'তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠা' শীর্ষক সমাবেশ ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন বিষয়ে তিনি বলেন, 'অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আহ্বান, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে।' এ সময় উপস্থিত জনতাকে তারেক রহমান আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার কথাও জানান।
বিগত সরকারের শাসনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'পতিত স্বৈরাচারের কাছে নির্বাচনের কোনো গুরুত্ব ছিল না। সংস্কার ইস্যুর পাশাপাশি জাতীয় নির্বাচনের জন্য অন্তর্বতী সরকারের দৃশ্যমান প্রস্তুতি নেয়া উচিৎ বলে আমরা মনে করি।'
তিনি আরও বলেন, 'বিগত সব তত্ত্বাবধায়ক সরকার ৩ মাসের মধ্যেই সুষ্ঠু নির্বাচনের আয়োজন করেছে, আজ ১০ মাস পার হয়ে গেলেও অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করছে না।'
সমাবেশে আগতদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, 'দিল্লি নয়, পিন্ডি নয়, নয় অন্যকোনো দেশ; সবার আগে বাংলাদেশ।'
ঢাকা, ফরিদপুর, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের সমন্বয়ে এ সমাবেশ আয়োজন করা হয়েছে।
রাজনৈতিকভাবে উদ্বুদ্ধ করতে মে মাসজুড়ে এই তিনটি অঙ্গসংগঠন বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। এর অংশ হিসেবে চারটি বিভাগের বিভিন্ন শহরে দুইদিন করে সেমিনার ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর আগে চট্টগ্রাম, খুলনা এবং বগুড়ায় এই ধরনের সেমিনার ও সমাবেশ আয়োজন করা হয়েছে। রাজধানী ঢাকায়ও এই কর্মসূচির চূড়ান্ত পর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রকৃতপক্ষে, স্বৈরাচারী, খুনী, নিপীড়ক ও দুর্নীতিবাজ হাসিনা সরকারকে অপসারণের পর, আমাদের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, সকল ধরণের বৈষম্যের অবসান, দেশকে সৎ ও জবাবদিহিমূলক শাসন, স্বাধীনতা, অধিকার, একটি দক্ষ ও দুর্নীতিমুক্ত আমলাতন্ত্র এবং আরও অনেক কিছু দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আমরা কি তা আদৌ পেয়েছি? বাংলাদেশে সম্প্রতি কি এমন কিছু কি ঘটেছে যা আমাদের বিশ্বাসকে আরও দৃঢ় করতে পারে যে আমরা গণতন্ত্রের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি? বর্তমান শাসন প্রক্রিয়ায় কি এমন কিছু ঘটেছে যা জনগণের মতামতকে প্রতিফলিত করে? আমরা হাসিনার ক্ষমতা-একচেটিয়াকরণ এবং স্বাধীনতা-দমনকারী শাসনব্যবস্থাকে সফলভাবে ধ্বংস করেছি। কিন্তু আমরা এর পরিবর্তে কী এনেছি? এ জাতীয় প্রশ্ন এখন বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে আলোড়ন তুলে ঘুরে ফিরে আলোচিত হচছে। চায়ের টেবিলে ঝড় তুলছে। কারণ শেখ হাসিনা ক্ষমতা হারিয়েছেন যখন তিনি ছাত্র এবং সাধারণ মানুষের কথা শোনার পরিবর্তে তাদের গুলি করে হত্যা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন - কমপক্ষে ১,৪০০ জন, জাতিসংঘের অনুসন্ধান অনুসারে আহতদের সংখ্যা অনেক বেশি। সর্বোপরি, গণতন্ত্র ধ্বংসই শেখ হাসিনার পতনের অন্যতম প্রধান কারণ। কিন্তু বাংলাদেশে সম্প্রতি এমন কি কিছু ঘটেছে যা আমাদের বিশ্বাসকে শক্তিশালী করতে পারে যে আমরা গণতন্ত্রের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি? বর্তমান শাসন প্রক্রিয়ায় কি এমন কিছু ঘটেছে যা জনগণের মতামত প্রতিফলিত করে?
আমরা খুনী হাসিনার ক্ষমতা-একচেটিয়াকরণ এবং স্বাধীনতা-দমনকারী শাসনব্যবস্থাকে সফলভাবে ধ্বংস করেছি। কিন্তু আমরা এর পরিবর্তে কী পেয়েছি?
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অবশ্যই তার ক্ষমতার পরিধি এবং তার মেয়াদের দৃঢ়তা সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। এই আদেশ ছিল সংস্কার এবং অনির্বাচিত সরকার থেকে নির্বাচিত সরকারে দ্রুত রূপান্তরের জন্য। অধ্যাপক ইউনূস উল্লেখযোগ্য সংস্কার প্রণয়ন এবং জাতি ও রাজনৈতিক দলগুলির সামনে তা উপস্থাপনের ক্ষেত্রে অসাধারণ কাজ করেছেন। এবং তিনি তা যথাসময়ের মধ্যেই করেছেন। তবে, তার মেয়াদের দৃঢ়তার কথা বলতে গেলে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তার দুর্বলতাগুলি সম্পর্কে যতটা সচেতন হওয়া উচিত, ততটা সচেতন বলে আদৌ মনে হচ্ছে না।
অধ্যাপক ইউনূস কি তাঁর সময়সীমাবদ্ধ এবং এজেন্ডা-পূর্ণ সরকার পরিচালনা করতে পারবেন, যাদের পটভূমি এত বৈচিত্র্যময় এবং বৈচিত্র্যর্পূ সরকার পরিচালনার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন অন্যরা এই মুহূর্তে যে কার্যকারিতার স্তরটি প্রয়োজন তা দেখাচ্ছেন না। যেকোনো সংবাদপত্র বা টিভি চ্যানেল খুললেই দেখা যাবে - নগর জীবন কীভাবে অপ্রত্যাশিত এবং অসাধ্য হয়ে উঠেছে এবং গ্রামীণ জীবন কীভাবে অনিরাপদ হয়ে উঠেছে। এই সব দেখেই বা আমরা কী করবো? আমরা মনে করি বর্তমান বাস্তবতা এবং দৈনন্দিন কাজকর্ম, বিশেষ করে আইন ও শাসনব্যবস্থা পরিচালনায় সরকারের অক্ষমতাই আমাদেরকে সঠিক উত্তরটিই দেয়। বর্তমানে যেভাবে দাঁড়িয়ে আছে, নি:সন্দেহে অধ্যাপক ইউনূসের ব্যক্তিগত মর্যাদা, তাঁর সুপরিচিত অঙ্গীকার, জনগণের আস্থা এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের তাঁর প্রতি আস্থাই আমাদের বর্তমান চ্যালেঞ্জগুলি কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করছে।
তারপরও এমন একটি অনিবাচিত সরকারকে খুব বেশি দিন ধরে হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়। কারণ সর্বোত্তম বিকল্প হল একটি নির্বাচিত সরকার গঠন করা এবং আমাদের গণতান্ত্রিক যাত্রা পুনরায় শুরু করা, তা যতই ত্রুটিপূর্ণই হোক না কেন। আমরা জানি যে, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলির আন্তরিকতা এবং জনগণকে ভালোভাবে সেবা করার ক্ষমতা নিয়ে অনেক সন্দেহ রয়েছে। আমরা তাদের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়েও সন্দেহ করি কারণ তাদের কাজের প্রতিশ্রুতি দেওয়ার এবং খুব কম কাজ করারও রেকর্ড রয়েছে। কিন্তু এটি খুঁজে বের করার একমাত্র উপায় হল একটি নির্বাচিত সরকারকে নির্বাচিত করা। একজন ব্যক্তির মর্যাদা, আস্থা এবং সদিচ্ছার উপর ভিত্তি করে একটি অনির্বাচিত সরকার চালিয়ে যাওয়া একটি জাতির জন্য এগিয়ে যাওয়ার কোন উপায় নয়। শুধু তাই নয়, এটি এমন একটা বিষয় যা কিনা ড: ইউনুসের মতো একজন মানুষকে অনির্বাচিতভাবে দীর্ঘ সময়ের জন্য দেশ পরিচালনা করতে দেয়াও উচিত নয়।
পরিশেষে বলা যায়, শিক্ষিত-বাঙালী বিপজ্জনক ধরনের ক্ষমতা প্রিয়। একবার ক্ষমতা হাতে পেলে সে যতটা পারা যায় ততোটা সময় "দেশ ও মানুষের মঙ্গলের জন্য" ক্ষমতায় থাকতে চায়।
নানান কারণে আমাদের মনের সন্দেহ-প্রবণ অংশ বলছে- ইউনূস স্যার "চার বছরের" সামান্য কিছু কম সময় ক্ষমতায় থাকতে যাচ্ছেন। এর মানে ২০২৮- এর জুনের আগে আগে বাংলাদেশ একটা সাধারণ নির্বাচন পেতে পারে। তবে স্যারের "যতটা সম্ভব ততোটা দিন ক্ষমতায় থাকা" ভাল না মন্দ হবে তা এখন বলতে পারছি না। তবে এই টুকু নিশ্চিৎ- ব্যাপারটা কিছুটা ঝামেলাযুক্ত হবেই। সময়ই তা বলে দিবে।
কীভাবে "হাসিনারে ফেলায় দেয়ার" একটা দারুণ জনঅভ্যুত্থানকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে "বিপ্লব" হয়েছে আওয়াজ তোলা হলো! হায়, কতো শত কথা বলে কীভাবে রাষ্ট্রজনকে তার নূন্যতম যে "ভোট" করার অধিকার থেকে আবারও দূরে ঠেলে দেয়া হচ্ছে! "এই বছর না হেই বছর, মানুষ বাঁচে কয় বছর" বলেন? মাঝে মধ্যে ভোট করার সুযোগটাও সাধারণ মানুষকে দিতে চায় না এই শিক্ষিত-বাঙালী! অথচ গণতন্ত্রে সবচেয়ে জরুরি ভোট। গণতন্ত্র হচ্ছে, খেলার মতো। গণতন্ত্র না চাইলে অবশ্য কথা ভিন্ন! আর সংস্কার ও বিচারের নামে সময় নসট করে নিবাচন বিলম্বিত করা হলে তা হবে পলাতক শেখ হাসিনার উন্নয়ন বনাম গনতন্ত্র নামক একই বয়ান প্রতিষ্ঠীরই সামিল যার পরিনতি অবলোকন করেছে সারা বিশ্ববাসী মাএ ১০ মাস আগে। সুতরাং সাধু সাবধান।
লেখক:নিউজ এডিটর,দি নিউজ টাইমস,ঢাকা।

- পাঠ্যবইয়ে আরও বিস্তৃত পরিসরে যুক্ত হচ্ছে ‘জুলাই অভ্যুত্থান’
- আল-আকসা মসজিদের নিচে গোপন খনন কাজ চালাচ্ছে ইসরাইল
- আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০০
- ‘পরীক্ষা’ না দিয়ে বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
- মালয়েশিয়ায় দুর্ঘটনায় দুই বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
- মোদি কেন শি-পুতিনের সঙ্গে `বিছানায় যাচ্ছেন?
- বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে অবস্থান স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র
- আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের ভয়াবহ হামলা
- সেই জিএমপি কমিশনারকে প্রত্যাহার
- দিনভর নাটকীয়তা তোলপাড় ক্যাম্পাস
- অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতার আশ্বাস সেনাপ্রধানের
- রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়
- ঢাকায় আবাসিক হোটেল থেকে মার্কিন নাগরিকের মরদেহ উদ্ধার
- পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ
- খুলনায় সেতুর নিচ থেকে সাংবাদিকের লাশ উদ্ধার
- নুরকে দেখতে এয়ারপোর্ট থেকে সরাসরি ঢামেকে নাহিদ-সারজিস
- ‘নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা হবে বিপজ্জনক’
- কমলা হ্যারিসের রাষ্ট্রীয় সুবিধায় ট্রাম্পের হস্তক্ষেপ
- ট্রাম্পের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক মাধ্যমে, কী ঘটেছে?
- নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
- ভারত সফর বাতিল করলেন ট্রাম্প
- লিটনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে সহজ জয় বাংলাদেশের
- পাঁচ ব্যাংকে জমা টাকাই এখন দুঃস্বপ্ন, গ্রাহকরা ফিরছেন খালি হাতে
- আতঙ্ক বাড়াচ্ছে আগ্নেয়াস্ত্র
- নুরের ওপর নৃশংস হামলা: সারা দেশে প্রতিবাদ বিক্ষোভ অবরোধ
- বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক কর্মকর্তাদের মিলনমেলা
- ম্যানহাটনে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- বাংলাদেশ-আমেরিকান কার ও লিমোজিন এসো: বর্ণাঢ্য বনভোজন
- ইডিপির বার্ষিক বনভোজন ও সাংস্কৃতিক উৎসব কাল
- জ্যামাইকা ফ্রেন্ডস সোসাইটি’র ব্যাক টু স্কুল কর্মসূচি
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- ৩০ দিন পর থাকবে না ফেসবুক লাইভ ভিডিও, বিকল্প কী?
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৫৮
- ‘আজকাল’- ৮৫৯
- আজ ভালোবাসা দিবস
- ‘আজকাল’- এখন বাজারে।
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৬০
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- ঈদের কেনাকাটায় কোন ধরনের পোশাক ক্রেতাদের মন কাড়ছে ?
- টক দই খেলে কী উপকার
- আজকের আজকাল ৮৬১ সংখ্যা
- এবার ইন্সটাগ্রামে আসছে ডিসলাইক বাটন
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- আজকের সংখ্যা ৮৫৭
- সাপ্তাহিক আজকাল আজকের সংখ্যা ৮৬৬
- আজকাল ৮৬২তম সংখ্যা
- ইনস্টাগ্রামে ছড়ায় ছবির বিভ্রান্তি
- গরমে স্বস্তি দেবে অ্যালোভেরার জুস, আরো যে উপকার
- ‘আজকাল’- ৮৬৭ সংখ্যা

- মানুষের ধ্বংসই শয়তানি শক্তির আরাধ্য
- হারিয়ে যাচ্ছে ভ্রাম্যমাণ বই বিক্রেতারা
- ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও নিষেধাজ্ঞা’র রাজনৈতিক অর্থনীতি
- অসম্মান তো সবার জোটে না, আমার না হয় জুটলো
- অগুণিত সাধারণ মানুষ আমাকে ভালোবাসে
- ‘নিজের পাশে অন্যকে দাঁড়াবার জায়গাটা দিতে হবে’
- নাইপলের মৃত্যুতে শোকাহত বিশ্বসাহিত্য অঙ্গন
- ট্রাকসেল লাইনে মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত একাকার!
- নিষেধাজ্ঞা নয় হুশিয়ারি
- ‘এই ছাত্র রাজনীতির কাছে আমরা অসহায়’
- বাংলাদেশকে বাঁচাবেন কারা
- বাংলাদেশ ও আমার সেই ভালো লাগার অনুভূতি
- নতুন ভিসা নীতির প্রেক্ষাপট-উদ্দেশ্য
- যুক্তরাষ্ট্র কি আবার স্বেচ্ছায় একঘরে হতে চলেছে
- ‘অর্থনৈতিক সংকটের সঙ্গে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নেওয়ার সম্পর্ক নেই’