যে মেলায় প্রাণ খুঁজে পাই
প্রকাশিত: ২৪ মে ২০২৫
মনজুর আহমদের কলাম
বইয়ের মেলা, আমার প্রাণের মেলা। বইমেলা নিয়ে এই উচ্ছ্বাস আমার স্বতঃস্ফুর্ত, আমার হৃদয় থেকে উৎসারিত। বই মেলা আমার অনুভূতিকে স্পন্দিত করে। সেই ঢাকার জীবনে বাংলা একাডেমীর একুশের গ্রন্থমেলা নিয়ে যেমন আনন্দমুখর সময় কাটাতাম, এই নিউইয়র্কেও সেই আনন্দটা খুঁজে পেয়েছি মুক্তধারার বইমেলায়। বইমেলা মানে অনেক বইয়ের সমাহার, নতুন বইয়ের গন্ধ, সুধীজনদের সম্মিলনী, নানান অনুষ্ঠানের এক আনন্দ উৎসব। ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের বাইরে বাঙালির, বৃহত্তর পরিসরে বাংলাদেশিদের, তিনটি মাত্র উৎসব রয়েছে যেগুলি সর্বোতভাবে সর্বজনীন, যেগুলি আমাদের জাতীয় উৎসব। একুশে, নববর্ষ আর বইমেলা। বলতে দ্বিধা নেই, বইমেলাও দিনে দিনে আমাদের একটি জাতীয় উৎসবে পরিণত হয়েছে।
নিউইয়র্কের জীবনেও এই তিনটি উৎসব প্রথম থেকেই পেয়েছি। পেয়েছি ক্ষুদ্রতর পরিসরে। যতদূর মনে পড়ে, ২০০২ সালে জ্যাকসন হাইটসের একটি স্কুল, আইএস ২৩০’তে অনুষ্ঠিত বইমেলার আয়োজনে শামিল হয়েছিলাম। একটি ঘরে টেবিল পেতে কয়েকটি টেবিলে বই বিছিয়ে বসেছিলেন কয়েকজন লেখক বা প্রকাশক। সেগুলিকে ঘিরেই ছিল সবার আনাগোনা। বই কেনা-বেচা হচ্ছিল, অনেকেই বই নেড়েচেড়ে তাদের আগ্রহ মেটাচ্ছিলেন। সেখানেই দেখা পেয়েছিলাম কমিউনিটির বিদগ্ধজনদের। সমৃদ্ধ হয়েছিলাম সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সমরেশ মজুমদার, হূমায়ুন আহমেদ, ইমদাদুল হক মিলনের মতো খ্যাতিমান লেখকদের সাথে মুখোমুখি আলাপচারিতায়। সেই মুখোমুখি অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় হাসান ফেরদৌসের প্রাণবন্ত কথপোকথন আমি ভুলিনি।
সেই অনুষ্ঠানেই সমরেশ মজুমদার হঠাৎ ডাক দিয়েছিলেন বিশ্বজিৎ সাহাকে। বলেছিলেন, এই মেলার পেছনের প্রাণপুরুষ নেপথ্যেই রয়ে গেছেন। তাকে আমি মঞ্চে আসতে অনুরোধ জানাচ্ছি। দেখেছিলাম, বিশ্বজিতের সসঙ্কোচ উপস্থিতি। তখন থেকেই জেনেছি মুক্তধারা বইমেলার প্রাণপৃরুষ বিশ্বজিৎ সাহা।
সেই বইমেলা আজ ব্যাপক বিস্তার লাভ করেছে। এ মেলার নাম এখন হয়েছে নিউইয়র্ক আন্তর্জাতিক বাংলা বইমেলা। বৃহত্তর পরিসরে ঢাকা-কলকাতার অনেক শীর্ষস্থানীয প্রকাশক আর কবি-সাহিত্যিকদের অংশগ্রহণে চারদিনের এই মেলা এখন প্রবাসী বাংলাদেশিদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সর্বজনীন উৎসব। এ মেলা এখন আর বিশ্বজিতের নয়, এই মেলা অনেকদিন ধরেই মুক্তধারা ফাউন্ডেশন আয়োজিত মেলা, আর এই ফ্উান্ডেশন ব্যবস্থাপনায় রয়েছেন কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবৃন্দ।
আজ শুরু হচ্ছে এ বছরের বইমেলা। গত বছরগুলির মতো ‘নিউইয়র্কের নন্দন’ নামে পরিচিতি পাওয়া সেই জ্যামাইকা পারফর্মিং আর্টস সেন্টারের মনোরম পরিবেশে। মেলা উদ্বোধন করতে এসেছেন বাংলাদেশের সাহিত্যাঙ্গনের আজকের এক উজ্জ্বল নাম সাদাত হোসাইন। তাকে স্বাগত। বইমেলার সাফল্য আমার সর্বদাই কাম্য।
কিন্তু এবারের বইমেলায় ঘটে গেছে এক দুঃখজনক ছন্দপতন। নিউইয়র্কের এই বই মেলা নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে এক অপ্রীতিকর পরিস্থিতি। গত ৩৪ বছর ধরে একটানা চলে আসা এই বই মেলায় এবার ভাঙন ধরেছে। এই দীর্ঘ বছরে এমন অবস্থা এবারই প্রথম। মেলার কাছাকাছি সময়ে এসে ঘটে গেছে মেলার আয়োজকদের মধ্যে বিভক্তি। পদত্যাগ করেছেন মেলা আয়োজনের শীর্ষ ব্যক্তি মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের সভাপতি ড. নূরুন নবী। তিনি শুধু পদত্যাগ করেই ক্ষান্ত হননি। এই একই সময়ে তিনি আয়োজন করেছেন দুদিনের পাল্টা এক বইমেলা। বঙ্গবন্ধুর নাম ব্যবহার করে এই মেলার নাম তিনি দিয়েছেন ‘বঙ্গবন্ধু বইমেলা’।
কিন্তু হঠাৎ কেন এই ভাঙন? হঠাৎ কেন ড. নূরুন নবীর পদত্যাগ? দীর্ঘদিন ধরে যাদের সাথে একাট্টা হয়ে কাজ করলেন, এক জোট হয়ে বইমেলার আয়োজন করলেন, হঠাৎ কেন তাদের সাথে বিরোধ বাধলো তার? প্রকাশ্যে যে কারণটি বেরিয়ে এসেছে তা হলো, বাংলাদেশের ছাত্র-জনতার জুলাই অভ্যুত্থানের প্রতি সমর্থন ও বিরোধিতা। ড. নূরন নবী এবং তার অনুসারীরা বলেছেন, ওই আন্দোলন মুক্তিযুদ্ধ বিরোধীদের দ্বারা সংগঠিত, ওই আন্দোলনের প্রতি সমর্থন দান মুক্তিযুদ্ধ চেতনা বিরোধী কাজ। তাই মুক্তিযুদ্ধ চেতনার যারা বিরোধী তাদের সাথে একত্রে কাজ করা সম্ভব নয়। আরো একটি কারণ ড. নবী তার বিবৃতিতে প্রকাশ্যে উল্লেখ করেছেন। সেটি হচ্ছে এবারের বই মেলার উদ্বোধক হিসেবে কথাসাহিত্যিক সাদাত হোসাইনকে আমন্ত্রণ জ্ঞাপন। তাকে আমন্ত্রণ জ্ঞাপনের বিরোধিতা করে তিনি লিখেছেন, সাদাত হোসাইন ‘সাম্প্রদায়িক ও মৌলবাদী লেখকদের প্রতিনিধি হিসেবে ঢাকায় চিহ্নিত’। শুধু এটুকুই নয়, সাদাতের বিরুদ্ধে তার আরো অভিযোগ, ‘তিনি জুলাই সন্ত্রাসের পক্ষে সক্রিয় ছিলেন। রাজপথে মাইক হাতে নেমে দখলদার ইউনূসের গভীর ষড়যন্ত্রকে সমর্থন করেছিলেন। আগস্ট থেকে এই অবৈধ সরকারের দোসর হিসেবে কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন....’ ইত্যাদি আরো কথা। এমন একজন ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী’ লেখককে নিউইয়র্ক বই মেলা উদ্বোধনের জন্য আমন্ত্রণ জানানোকে ড. নবী মেনে নিতে পারেননি।
কিন্তু কারা সাদাত হোসাইনকে আমন্ত্রণ জানাবার সিদ্ধান্ত নিল? শুনেছি, এ সিদ্ধান্ত ড. নবীরই নেতৃত্বাধীন মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের নির্বাহী কমিটির। শুনেছি, এ সিদ্ধান্ত এই নির্বাহী কমিটির সর্বসম্মত। এমনকি ড. নবীও নাকি সভায় কোন আপত্তি করেননি। পরে হঠাৎ করেই তিনি এই মূর্তিতে আবির্ভূত হয়েছেন।
আসলেই কি হঠাৎ করে? নিউইয়র্কের এই ঐতিহ্যবাহী বই মেলা নিয়ে বিতর্ক তোলা হচ্ছে বেশ কয়েক মাস আগে থেকেই। জুলাই আন্দোলনের ব্যাপকতা এবং হাসিনার পতনে হতাশ হয়ে পড়া নিউইয়র্কের একটি মহল নিজেদের ক্ষোভকে আর গোপন রাখতে পারেননি। তারা নানাভাবে তাদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। এখানে আওয়ামী লীগ সমর্থক হাসিনা শাসনামলের সুবিধাভোগীরা দেশের এমন আকস্মিক ও অকল্পনীয় পরিস্থিতিতে স্তম্ভিত হয়ে পড়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি, সহ সভাপতি প্রভৃতি পদে দীর্ঘদিন ধরে অধিষ্ঠিত ব্যক্তিরা বাংলাদেশে হাসিনার আনুকূল্যে কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র, ব্যাংক-বীমা প্রভৃতি ব্যবসা বাগিয়ে নিয়েছিলেন। সে সব ব্যবসায়ে নানা কীর্তি করে তারা বিপুল বিত্ত বৈভবের মালিক হয়ে গেছেন। স্বাভাবিকভাবেই তাদের চোখে অন্ধকার নেমে এসেছে। তারাই তাদের সমর্থকদের নিয়ে ব্যানার হাতে রাস্তায় নেমেছেন। আর নেমেছেন আওয়ামী লীগপন্থী, কিংবা আরো স্পষ্ট করে বললে বলতে হয়, হাসিনার ভক্ত সুশীল ব্যক্তিরা। এরা এতদিন পর্যন্ত সবার সাথে মিলেমিশে নানান সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করতেন, রবীন্দ্র, নজরুল, লালন উৎসব করতেন, এমনকি সুচিত্রা সেন স্মরণোৎসব করে সেখানেও বিশিষ্টজনদের সমাবেশ ঘটাতেন। এখন দেখা যাচ্ছে তারা তাদের উদার মন-মানসিকতার, সর্বজনীনতার মুখোশ খুলে ফেলেছেন। হাসিনার পতনের পর ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা’ রক্ষার শ্লোগান নিয়ে তারা হাসিনা ও আওয়ামী লীগের সমর্থনে রাস্তায় নেমে এসেছেন। তাদের সোজা-সাপ্টা কথা, হাসিনা বা আওয়ামী লীগ মানেই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ আর তাদের বিরোধিতা মানেই মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী। এমন সহজ সরলীকরণ তত্ত্ব নিয়ে তারা নিউইয়র্কে হাসিনাকে পুনরুদ্ধারে তৎপর হয়ে উঠেছেন।
তবে কমিউনিটির সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ এদের সঙ্গে রয়েছে বলে মনে হচ্ছে না। জুলাই আন্দোলনের সমর্থনে সে সময় টাইমস স্কয়্যারে বাংলাদেশিদের স্বতঃস্ফুর্ত যে বিরাট সমাবেশ হয়েছিল তা রীতিমত এক ইতিহাস। এমন কোন পাল্টা সমাবেশ হাসিনা সমর্থকরা এখনও পর্যন্ত করতে পারেননি। বাঙালি প্রধান জ্যাকসন হাইটসে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সব সমাবেশে তারা তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করছেন।
হাসিনা বা আওয়ামী লীগের সমর্থনে বড় আয়োজনে কিছু করতে না পারলেও তারা সাফল্যজনকভাবে একটি কাজ করতে পেরেছেন। তারা এখানকার বুদ্ধিজীবী মহল বা সুশীল সমাজকে দ্বিধাবিভক্ত করে দিয়েছেন। জুলাই আন্দোলনের পক্ষে এই প্রবাসে যারা অবস্থান নিয়েছিলেন তাদেরকে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী আখ্যা দিয়ে কমিউনিটিতে তারা বিভাজন সৃষ্টি করেছেন। সাহিত্য কিংবা সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে যেসব অনুষ্ঠান-উৎসব এতদিন সম্মিলিতভাবে অনুষ্ঠিত হচ্ছিল, বিভাজিত কমিউনিটিতে সেসব অনুষ্ঠান আর হতে দেখা যাচ্ছে না। বিভাজন ঘটে গেছে এসব অনুষ্ঠানের আয়োজকদের মধ্যে, বিভাজন ঘটে গেছে সার্বিকভাবে প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটিতে। নিউইয়র্ক ছাড়া পৃথিবীর আর কোথাও হাসিনা সমর্থকরা এমন সক্রিয় কিনা আমার জানা নেই। সংখ্যায় কম হলেও এখানে কথায় কথায় তারা রাস্তায় নামছে। আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিবাদেও কিছু লোক বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে।
মুক্তধারার বই মেলা নিয়ে হাসিনা সমর্থকরা সক্রিয় হয়ে উঠেছিল মেলাটি তাদের দখলে নেয়ার জন্য। ড. নবীর সমর্থক তাজুল ইমাম স্পষ্টভাবেই লিখেছেন, ‘আমরা সকলেই জানি দেশ আজ অবৈধ দখলদার স্বেচ্ছাচারীদের কুক্ষিগত। চক্রান্তের মাধ্যমে একটি প্রগতিশীল নির্বাচিত সরকারের পতন ঘটিয়ে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি মুছে দিতে চাইছে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস। তাই এবারের বই মেলা দেশের এই ক্রান্তিকালে স্বাধীনতার সপক্ষে সুদৃঢ় অবস্থান নিয়ে উদযাপন হবে এমনটাই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল’। কবে, কোন সভায় এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল তা তিনি উল্লেখ করেননি।
এই মহলটির ক্ষোভ বই মেলার সেই সব কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে, যারা প্রকাশ্যে অবস্থান নিয়েছিলেন জুলাই আন্দোলনের পক্ষে। এই মহলটি শুধু যে হাসিনাকে সমর্থনই জানিয়েছে তাই নয়, এরা হাসিনার শেষ দুই সপ্তাহে দেড় হাজার মানুষের হত্যাকান্ডে কোন দুঃখ প্রকাশও করেনি, এই নিষ্ঠুরতায় এদের বিবেকের কোন অনুশোচনাও নেই। ড. নূরুন নবীকে সামনে নিয়ে এই মহলটি তাদের লক্ষ্য হাসিলের চেষ্টা করেছে। উল্লেখ করা যেতে পারে, যাদের বিরুদ্ধে তাদের অভিযোগ তারাই কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে এই বই মেলা পরিচালনা করে আসছেন। এতদিন তাদের বিরুদ্ধে এদের কোন ক্ষোভ ছিল না। সবাইকেই তারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হিসেবে সম্মান জানাতেন। কিন্তু যখনই এই ব্যক্তিরা যার যার অবস্থান থেকে একান্ত ব্যক্তিগতভাবে জুলাই আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জানালেন এবং হাসিনার গণহত্যার নিন্দা করলেন তখনই হাসিনা অনুসারী এই মহলটি এদের বিরোধিতায় মুখর হয়ে উঠলেন।
বলতে দ্বিধা নেই, তাদের এইসব কর্মকান্ড নিয়ে কমিউনিটিতে বিরূপ প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যাচ্ছে। একজন বলেছেন, ভদ্রতার খাতিরে ড. নবীর মতো একজন সম্মাণীয় ব্যক্তি সম্পর্কে আমরা কিছু বলি না। কিন্তু তার কার্যকলাপ আমাদের অজানা নয়। নিউইয়র্কের একজন কবি-সাংবাদিক লিখেছেন, বই মেলা নিয়ে আবারর্ জনীতি কেন? বাংলা বর্ষবরণ ্ও বই মেলা অরাজনৈতিক বলেই বিবেচিত। নিউইয়র্কে এই প্রথম শুনছি বই মেলা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারীদের হতে হবে। যারা এই দাবী তুলছেন তারা কট্টর আওয়ামী সমর্থক ও জুলাই বিপ্লবের বিরোধী। যিনি এই দাবীতে পানি ঘোলা করছেন তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা। অনেক বছর ধরে যাদের সঙ্গে তিনি বই মেলা আয়োজনে সম্পৃক্ত ছিলেন তাদেরকে এখন তিনি মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী অভিযোগ তুলে আস্ফালন করছেন। হঠাৎ করে তিনি নিউইয়র্ক বই মেলাকে বিতর্কিত ও বিভক্ত করার পথে কেন নামলেন তা তিনিই ভালো বলতে পারবেন।
- সৌদি যুবরাজের মাধ্যমে ৩ শর্ত পাঠিয়েছেন ট্রাম্প
- রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ফেসবুক আইডি হ্যাকড
- শিক্ষকদের কর্মবিরতি স্থগিত, বার্ষিক পরীক্ষা চলবে বুধবার
- খালেদা জিয়ার চিকিৎসার খোঁজ নিতে হাসপাতালে তিন বাহিনী প্রধানরা
- এনওয়াইপিডিতে লেফটেন্যান্ট স্পেশাল অ্যাসাইনমেন্ট হলেন সাজদুর
- রিয়েল আইডি না থাকলে ৪৫ ডলার যাচাই ফি
- প্রথমবার একযোগে তিন দেশে এইচআইভির টিকাদান শুরু
- প্রতারকের ৭ বছরের সাজা মওকুফ করলেন ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
- ভেনেজুয়েলায় দ্বিতীয় দফায় হামলার অনুমোদন
- সিরিয়ায় হস্তক্ষেপ না করতে ইসরায়েলকে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
- জায়মা রহমান ও ডা. জোবাইদা রহমানের নামে শতাধিক ভুয়া পেজ
- টিউলিপ সিদ্দিকের রায় নিয়ে যা বলছে লেবার পার্টি
- ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে ৩ জন নিহত, আহত ১৫
- দেশবাসীর সম্মিলিত সমর্থনই জিয়া পরিবারের শক্তি : তারেক রহমান
- নিলাম শেষে কেমন হলো বিপিএলের ৬ দল
- নেতানিয়াহুর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার শেষ?
- বিয়ে নিয়ে সমালোচনার খোলামেলা জবাব দিলেন শবনম ফারিয়া
- রাশিয়ার নৌবহর লক্ষ্য করে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা
- তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাষ্ট্র
- হন্ডুরাসের সাবেক প্রেসিডেন্টকে ক্ষমার ঘোষণা ট্রাম্পের
- ১৯ দেশের অভিবাসীদের গ্রিন কার্ড আবার যাচাই করবে যুক্তরাষ্ট্র
- সশস্ত্র বাহিনীর বঞ্চিত সদস্যদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবে সরকার
- ৫০ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন দিতে পারবেন প্রধান বিচারপতি
- যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় বন্দুক হামলায় শিশুসহ নিহত ৪, আহত
- শেখ হাসিনার সঙ্গে এবার রেহানা-টিউলিপের রায় সোমবার
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারপ্রতি বাড়লো ২ টাকা
- কমিউনিটিতে উৎসবের আমেজে থ্যাংকসগিভিং পার্টি
- ‘অর্থহীন’ ব্যান্ড-এর কনসার্ট ৩০ নভেম্বর
- ব্রঙ্কস আমেরিকান বাংলাদেশী অর্গানাইজেশনের অভিষেক অনুষ্ঠিত
- ব্রঙ্কসে ফাইভ স্টার কাচ্চি বিরিয়ানির উদ্বোধন
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- আজকাল এর ৮৯৩ তম সংখ্যা
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- কোন দল জিতবে সংসদ নির্বাচনে
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- কে এই জোহরান মামদানি ?
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭২
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- মন্তব্য প্রতিবেদন
বন্ধ করুন আষাঢ়ি নির্বাচনের গল্প - টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- ‘আজকাল’-৮৭০ এখন বাজারে
- সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা
- আজকাল ৮৮২ তম সংখ্যা
- যে মেলায় প্রাণ খুঁজে পাই
- আজকের সংখ্যা ৮৭৬
- এক কোটি আইডি ডিলিট করল ফেসবুক, শুদ্ধি অভিযানের ঘোষণা
- মানুষের ধ্বংসই শয়তানি শক্তির আরাধ্য
- হারিয়ে যাচ্ছে ভ্রাম্যমাণ বই বিক্রেতারা
- ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও নিষেধাজ্ঞা’র রাজনৈতিক অর্থনীতি
- অসম্মান তো সবার জোটে না, আমার না হয় জুটলো
- ‘নিজের পাশে অন্যকে দাঁড়াবার জায়গাটা দিতে হবে’
- অগুণিত সাধারণ মানুষ আমাকে ভালোবাসে
- নিষেধাজ্ঞা নয় হুশিয়ারি
- নাইপলের মৃত্যুতে শোকাহত বিশ্বসাহিত্য অঙ্গন
- ট্রাকসেল লাইনে মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত একাকার!
- ‘এই ছাত্র রাজনীতির কাছে আমরা অসহায়’
- বাংলাদেশকে বাঁচাবেন কারা
- নতুন ভিসা নীতির প্রেক্ষাপট-উদ্দেশ্য
- বাংলাদেশ ও আমার সেই ভালো লাগার অনুভূতি
- যুক্তরাষ্ট্র কি আবার স্বেচ্ছায় একঘরে হতে চলেছে
- ‘অর্থনৈতিক সংকটের সঙ্গে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নেওয়ার সম্পর্ক নেই’
