প্রয়োজন কারখানাভিত্তিক শ্রমজীবী মহিলা হোস্টেল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ২১ জানুয়ারি ২০১৯
রাত ৯টা কিংবা সাড়ে ৯টা হবে; তৈরি পোশাক শিল্পের রাজধানী খ্যাত সাভারের আশুলিয়ার জামগড়া এলাকায় কারখানা থেকে ডিউটি করে মূল রাস্তায় এসে সাবিহা, স্মৃতি, মিথিসহ দাঁড়িয়ে আছেন ১০-১৫ জন গার্মেন্টস কর্মী। ওভারটাইম করে কাছেই যাদের বাসা তারা হেঁটেই রওনা দিয়েছেন। সাবিহা, স্মৃতিদের মতো যাদের বাসা একটু দূরে, তারা দাঁড়িয়ে আছে ভ্যান-রিকশার জন্য। সারা দিনের ডিউটি, তারপর আবার ওভারটাইম করে ক্লান্ত শরীর, পা জড়িয়ে আসে। কিন্তু উপায় তো নেই।
এই রাতে ক্লান্ত শরীরে হেঁটে বাসায় যাওয়াও কষ্টকর আবার সময়ও বেশি লাগবে। তারপর রাতের বেলায় রাস্তা-ঘাটে নিরাপত্তার অজানা শঙ্কা তো থাকেই। সাবিহা, স্মৃতিদের বয়স ২২ থেকে ২৮-এর ঘরে। এমন খাটুনির পর সন্ধ্যায় বা রাতে বাসায় ফেরা লাখ লাখ নারী শ্রমিকের নিত্যদিনের ঘটনা। গার্মেন্টস শ্রমিকদের কাজ শেষে বাসায় ফেরার চিত্র আশুলিয়া, সাভার, টঙ্গী, গাজীপুর, ফতুল্লা, বন্দর, নারায়ণগঞ্জ অথবা চট্টগ্রাম সবখানে একই রকম। সারা দেশে তৈরি পোশাক শিল্পের শ্রমিকদের প্রায় ৭৫ শতাংশই নারী। নিম্ন আয়ের এসব লাখ লাখ নারী শ্রমিকের সারা দিনের হাড়ভাঙা খাটুনির পর রাতে ঘুমানোর জায়গাটা যদি একটু মানসম্মত করা যেত, তাহলে হয়তো তাদের কাজের গুণগতমান ও পরিমাণগত মান বাড়ানো যেত।
২০১৩ সালে মর্মান্তিক রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর বাংলাদেশের গার্মেন্টস কারখানার কর্মপরিবেশের অভূতপূর্ব উন্নতি হয়েছে। সব গার্মেন্টস কারখানাই শ্রম মন্ত্রণালয়ের কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের আওতায় এসেছে, পরিদর্শন ব্যবস্থা ডিজিটাল হয়েছে, প্রতিটি কারখানা কাঠামোগত নিরাপত্তা, বিদ্যুৎ কিংবা অগ্নিনিরাপত্তা বা কমপ্লায়েন্সের আওতায় এসেছে। এক হিসাবে দেখা গেছে, গত ২০১৬-১৭ অর্থবছরেই কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করা কারখানার সংখ্যা ছয় হাজার ৯৮৫টি। গার্মেন্টস কর্মীদের স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা ও কর্মপরিবেশের উন্নয়নে হেল্পলাইন চালু করা হয়েছে। কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ, ক্ষমতায়ন, মাতৃত্বকালীন ছুটিসহ তাদের এবং তাদের শিশুদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রায় পাঁচ হাজারের মতো কারখানাভিত্তিক ডে-কেয়ার সেন্টার নির্মিত হয়েছে। আধুনিক প্রতিটি কারখানায় চিকিৎসা সুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বায়ারদের সংগঠন অ্যালায়েন্সের কান্ট্রি ডিরেক্টর বাংলাদেশে নিযুক্ত সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি বলেছেন, নিরাপদ কর্মপরিবেশে বাংলাদেশ হলো বিশ্বের রোল মডেল। বিশ্বের সেরা ১০টি গ্রিন ফ্যাক্টরির সাতটিই বাংলাদেশে। গার্মেন্টস শ্রমিককদের সর্বনিম্ন মজুরি ২০১০ সালের আগের এক হাজার ৬০০ থেকে বর্তমানে (২০১৮) আট হাজার টাকা। আজ যে একেবারে হেলপার হিসেবে কোনো কারখানায় কাজে যোগ দেবে সেও ওভারটাইমসহ ১০ থেকে ১২ হাজারের কম মজুরি পাবে না।
শ্রমিকের জীবনমানের উন্নয়নও ঘটেছে চোখে পড়ার মতো। এতকিছুর পরও একটি জায়গায় এসে কারও কিছু বলার নেই, তা হচ্ছে লাখ লাখ গার্মেন্টস শ্রমিকের আবাসন সুবিধার উন্নয়নের বিষয়। এ বিষয়ে এই পর্যন্ত অনেক আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে। সরকারি-বেসরকারি সব উদ্যোগ সেই তিমিরেই রয়ে গেছে। সারা দেশে প্রায় ৩২ থেকে ৩৫ লাখ তৈরি পোশাককর্মী নারী এবং তাদের বয়সও ১৮ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে।
এ বয়সের শুধু এই শ্রমিকগুলোই নয়, ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড বা জনমিতি লভ্যাংশের সুযোগের কথাও মাথায় রেখে সারা দেশের সব খাতের সব শ্রমিকের বিষয়টি বিবেচনায় নিতে হবে। জনমিতির এ সুবর্ণ সুযোগের তরি এখন বাংলাদেশের ঘাটে নোঙর করেছে। ১৮ থেকে ৩৫ বছরের বিশাল এই কর্মক্ষম মানুষগুলোকে সুন্দর, সুস্থ, নিরাপদ থাকা-খাওয়ার নিশ্চয়তা প্রদান সম্ভব হলে, বিশেষ করে দেশের রফতানি আয়ের প্রধান খাত, দেশের অর্থনীতির প্রাণশক্তি গার্মেন্টসসহ সব খাত দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাবে। দেশ এগিয়ে যাবে ২০৪১ সালে উন্নত সমৃদ্ধ স্বপ্নের সোনার দেশের কাতারে। অন্য সব বিষয়ের সঙ্গে গুরুত্ব দিয়ে এখন দৃষ্টি দেওয়া দরকার দেশের সার্বিক উন্নয়নের মূল খাত গার্মেন্টস শ্রমিকদের, বিশেষ করে নারী শ্রমিকদের আবাসনের দিকে।
আর এজন্য দ্রুত প্রয়োজন সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগ। এরই অংশ হিসেবে দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এ খাতের নারী শ্রমিকদের আবাসনের বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নিজস্ব জমিতে নারায়ণগঞ্জের বন্দর এবং চট্টগ্রামের কালুরঘাটে প্রায় দুই হাজার নারী শ্রমিকের জন্য আধুনিক উন্নতমানের সুযোগ-সুবিধা এবং পাঁচ শয্যার হাসপাতালসহ নারায়ণগঞ্জে ৯ তলাবিশিষ্ট এবং কালুরঘাটে পাঁচ তলাবিশিষ্ট কর্মজীবী মহিলা হোস্টেল নির্মাণ করা হচ্ছে।
এতে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ১১০ কোটি টাকা। বলা হচ্ছে, এই হোস্টেল নির্মাণের লক্ষ্য হলো সামাজিক মানসম্মত আবাসিক পরিবেশ সুনিশ্চিত করা, সামাজিক ক্ষমতায়নের মাধ্যমে বসবাসরত নারী শ্রমিকদের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করা, শ্রমিক ও তাদের পরিবারের সদস্যদের আধুনিক উন্নত শ্রমকল্যাণ সুবিধা নিশ্চিত করা, বিদ্যমান শ্রমকল্যাণ কেন্দ্র থেকে অন্যান্য সেবার আধুনিক ও শক্তিশালী ব্যবস্থা গ্রহণ করা। প্রতিটি শ্রমজীবী মহিলা হোস্টেলগুলো হবে দুই থেকে চার সিটের কক্ষবিশিষ্ট, যাতে প্রত্যেক শ্রমজীবী নারী নিজের স্বকীয়তা, নিরাপত্তা, সামাজিক অবস্থান ঠিক রেখে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে কর্মে নিজেদের নিয়োজিত রাখতে পারে। এজন্য সরকারের এ মহতী উদ্যোগ অবশ্যই প্রশংসা এবং সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য।
সরকারের এ উদ্যোগ শ্রমজীবী নারীদের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটাবে। কারখানার উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। সর্বোপরি এ উদ্যোগ তাদের অধিকার বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে হবে বড় ধরনের অগ্রগতি। এখন প্রয়োজন কারখানাভিত্তিক শ্রমজীবী মহিলা হোস্টেল নির্মাণ করা। তবে কথা থেকে যায়, সরকার কি সারা দেশে শুধু গার্মেন্টস শিল্পেই যে ৩০-৩২ লাখ কর্মজীবী নারী রয়েছে, সবার জন্যই আবাসনের ব্যবস্থা করতে পারবে কি না। বিষয়টি সরকারের একার পক্ষে কঠিন। সরকার হয়তো কারখানা মালিকদের বিভিন্ন রকমের সুবিধার নিশ্চয়তা দিতে পারে। মূল ভূমিকা পালন করতে হবে কারখানা মালিকদেরই। বিশাল বিশাল জায়গা নিয়ে বর্তমানে যে বড় বড় কমপ্লায়েন্স কারখানা, গ্রিন কারখানা গড়ে উঠছে, সেখানে নিজস্ব শ্রমজীবী নারীদের জন্য হোস্টেল নির্মাণ করে নিজ কম্পাউন্ডের মধ্যে রাখা। সরকারের পাশাপাশি কারখানা পর্যায়ে এ ব্যবস্থাটি করা গেলে কোনো শ্রমিককেই আর দিন-রাতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কারখানায় আসতে হবে না। থাকতে হবে না আর তাদের স্যাঁতস্যাঁতে বস্তির খুপরি ঘরে। তারা পাবে থাকার ভালো পরিবেশ, বাড়বে উৎপাদন। ফলে দেশের অর্থনীতির প্রাণশক্তি পোশাক শিল্প খাত সফলতার শিখরে পৌঁছবে। এ প্রত্যাশা আমাদের সবার।
- গরমে শরীর পানিশূন্য করে দেয় যেসব খাবার ও সবজি
- রাত ৮ টার পর দোকানপাট খোলা রাখলে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
- শ্রীলংকা প্রিমিয়ার লিগের নিলামে বাংলাদেশের ৪ তারকা
- আরও ৪ নেতাকে বহিষ্কার করল বিএনপি
- দুদকের প্রথম নারী ডিজি শিরীন
- চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করতে শিক্ষামন্ত্রীর সুপারিশ
- ইসরায়েলি সেনাদের ৫ ইউনিট মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- ইসরায়েলি সেনাদের ৫ ইউনিট মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- যুক্তরাষ্ট্র-কানাডায় মুক্তি পাচ্ছে ‘কাজলরেখা’
- চলতি সপ্তাহেই গ্রেপ্তার হতে পারেন নেতানিয়াহু
- শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
- যুক্তরাষ্ট্রে দুই বাংলাদেশি হত্যায় গ্রেপ্তার যুবক ৫ দিনের রিমান্ড
- নাভালনিকে হত্যায় পুতিনের সংশ্লিষ্টতা পায়নি যুক্তরাষ্ট্র
- ওষুধের মূল্যবৃদ্ধি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ
- তীব্র দাবদাহের মধ্যেও পানি নেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায়
- সম্ভাব্য ভারী বৃষ্টিপাতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরামর্শ
- ইউরোপে বাড়ছে চীনের গুপ্তচরবৃত্তি
- যুদ্ধ বন্ধে চুক্তি চায় হামাস, তবে নতিস্বীকার নয়
- যুক্তরাষ্ট্রে দুই বাংলাদেশি হত্যায় সন্দেহভাজন যুবক গ্রেফতার
- মঙ্গলবার দুই বিভাগে শিলাবৃষ্টি হতে পারে
- রাফায় ইসরাইলি হামলায় একই পরিবারের ৯ জন নিহত
- টিপু-প্রীতি হত্যায় আ.লীগ নেতাসহ ৩৩ জনের বিচার শুরু
- ধর্মঘটে নেই গণপরিবহন, আগুন ঝরা রোদে গাড়ির জন্য হাহাকার
- পদ্মায় তলিয়ে গেল আরও ২ শিশু, এপ্রিলেই ১২ জনের মৃত্যু
- ইউক্রেনকে প্যাট্রিয়ট প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- ইউক্রেনকে প্যাট্রিয়ট প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- ইউক্রেনকে প্যাট্রিয়ট প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- চীনকে আবারও সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
- ‘দুর্যোগে মানুষের পাশে দাঁড়ায় বিএনপি আর আ. লীগ ত্রাণ চুরি করে’
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় আরও ২৭ ফিলিস্তিনি নিহত
- নিউইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত
- কমিউনিটির স্বার্থে দুই তরুণের উদ্ভাবিত প্লাটফর্ম ‘লিস্টুলেট ডট কম
- প্লট হস্তান্তর ও নামজারিতে অনিয়ম, গৃহায়নে দুদকের অভিযান
- নিউইয়র্কে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত
- মোবাইল বিক্রির টাকা পরিশোধের দ্বন্দ্বে পিয়াস হত্যা
- কাতারে অগ্নিকাণ্ডে ৪ বাংলাদেশি নিহত
- ১৫৩৭ কোটি টাকায় বিক্রি হলো পিকাসোর চিত্রকর্ম
- ডেঙ্গুতে ১২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৫৯
- আবেদন পর্যালোচনা পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রেই থাকতে হচ্ছে ঝাও’কে
- ১৫ নভেম্বর থেকে হজের নিবন্ধন শুরু
- শারদীয় উৎসবে ষষ্ঠী
আজ দেবী দুর্গার আরাধনা - নিউইয়র্কে ৭৮ শতাংশ নাগরিকের অসন্তোষ
- ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও নিষেধাজ্ঞা’র রাজনৈতিক অর্থনীতি
- দেশে আয় পাঠাতে প্রবাসীদের জন্য দারুণ সুযোগ
- সাদা না বাদামি ডিম, কোনটা বেশি পুষ্টিকর?
- দেশ নিয়ে গাইলেন আগুন
- প্রস্তুতি ম্যাচে নিউজিল্যান্ড একাদশের বিপক্ষে বাংলাদেশের জয়
- ইসরায়েলের হামলায় ১৯০০ ফিলিস্তিনি নিহত
- ৩০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছে সৌদিতে নিহত দুই বাংলাদেশির পরিবার
- বিশেষ সম্পাদকীয়
শুভ যাত্রাপথে ধরণীর আহ্বান
- ৪০ মিনিটে মদনপুর টু গাজীপুর!
- প্রয়োজন কারখানাভিত্তিক শ্রমজীবী মহিলা হোস্টেল
- নতুন হাইস্পিড রেলে ঢাকা থেকে ৫৪ মিনিটে চট্টগ্রাম
- টুঙ্গিপাড়াকে ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট’ সিটিতে রূপান্তর করা হবে
- পায়রা বন্দরের রাবনাবাদ চ্যানেল ড্রেজিংয়ে পিপিপি চুক্তি
- অর্থনৈতিক স্বাধীনতা সূচকে সাত ধাপ এগুলো বাংলাদেশ
- রূপপুর থেকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ যাবে ২০২৩ সালে
- আইসিসিবিতে বস্ত্র খাতের তিন প্রদর্শনীতে ব্যাপক সাড়া
- উদ্বোধনের অপেক্ষায় কাঁচপুর দ্বিতীয় সেতু
- ১৭৫টি নতুন প্রকল্প হাতে নিতে চায় সড়ক বিভাগ
- সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগে রাজধানীতে বাড়ছে ছাদবাগান
- দেশের চাহিদা মিটিয়ে ইউরোপ, আমেরিকার বাজারে প্লাস্টিক পণ্য
- দেশেই তৈরি হচ্ছে মাদারবোর্ড
- ৯ জানুয়ারি শুরু হবে বাণিজ্য মেলা
- এই সরকারের আমলেই হবে পাতাল রেল