পোড়া মার্কেটে ৩১ কোটির ‘আলু পোড়া’
প্রকাশিত: ১৪ নভেম্বর ২০২৪
- নতুন মার্কেট নির্মাণের জন্য আগুন লাগানোর অভিযোগ
- হচ্ছে ৩ তলা অবৈধ ভবন, জানে না করপোরেশন!
- অবৈধ মার্কেটে নতুন শতাধিক দোকান ২৫ কোটিতে বিক্রি
- ব্যবসায়ীদের ক্ষতিপূরণের টাকা কাউন্সিলর সলুর পকেটে
কারও ঘর পোড়ে, কেউ তাতে আগুন পোহায়, কেউ আলু পোড়া খেতে যায়, আবার কেউ বা সেই আগুনে খই ভেজে খেতে চায়। বাংলা এই প্রবাদের মতোই যেন রাজধানীর মোহাম্মদপুরের কৃষি মার্কেটে গত বছর লাগা ভয়াবহ আগুনে আলু পুড়িয়েছেন (ফায়দা নিয়েছেন) ওই এলাকার সদ্য সাবেক কাউন্সিলর সলিমউল্লাহ সলু। আগুনে পুড়ে যাওয়া কৃষি মার্কেটের ব্যবসায়ীদের ক্ষতিপূরণ দিতে মোটা অংকের টাকা বরাদ্দ করে সরকার। ঘটা করে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সিটি করপোরেশন ও জেলা প্রশাসন থেকে ক্ষতিপূরণের চেকও হস্তান্তর করা হয়।
কিন্তু সেই চেকের টাকা প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত কোনো ব্যবসায়ী নিতে পারেননি, গিয়েছে কাউন্সিলর সলুর পকেটে। তবে এখানেই শেষ নয়, নতুন মার্কেটে দোকান দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অন্তত ২ কোটি টাকা হাতিয়ে নেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর সলিমউল্লাহ সলু।
দেশ রূপান্তরের অনুসন্ধানে জানা যায়, আগুনে পুড়ে যাওয়ার পর কৃষি মার্কেটের ৩২৭ জন বৈধ দোকানির নামে তিন কিস্তিতে ক্ষতিপূরণের টাকা বরাদ্দ করে সরকার। প্রত্যেক ব্যবসায়ীর নামে অন্তত ৬৫ হাজার টাকার চেক ছাড় করা হয়। সে হিসেবে ব্যবসায়ীদের ক্ষতিপূরণের ২ কোটি টাকার বেশি হাতিয়ে নিয়েছেন কাউন্সিলর সলু।
এছাড়া পোড়া মার্কেটের জায়গায় নতুন মার্কেট গড়ে সেখানে দোকান দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে চারশোর বেশি ব্যবসায়ীর কাছ থেকে নিয়েছেন ১ লাখ করে মোট ৪ কোটি টাকা। আর পোড়া মার্কেটের জায়গায় নির্মাণাধীন অবৈধ মার্কেটে নতুন শতাধিক দোকান অন্তত ২৫ কোটি টাকায় বিক্রি করেছেন। সব মিলিয়ে আগুনে পোড়া মার্কেট থেকে ৩১ কোটি টাকার বাণিজ্য হয়েছে সলিমউল্লাহ সলুর।
এই টাকার একটি অংশ দিয়ে কৃষি মার্কেটের জায়গায় অবৈধ ভবন গড়ে তুলছেন সাবেক এই কাউন্সিলর। তিনি কৃষি মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ও আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা। সিটি করপোরেশনের জায়গায় কাউন্সিলর ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করলেও করপোরেশন কর্তৃপক্ষ বলছে, বিষয়টি তাদের জানা নেই।
তবে ডিএনসিসির একটি সূত্র দেশ রূপান্তরকে নিশ্চিত করেছে, করপোরেশনের কয়েকজন অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশেই ব্যবসায়ীদের ক্ষতিপূরণের টাকা আত্মসাৎ ও সেখানে অবৈধ ভবন গড়ে তোলা হচ্ছে। কেননা দিন দুপুরে নির্মাণকাজ চললেও ডিএনসিসি বা এর আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে কোনো বাধা দেওয়া হয়নি। সরকারি জায়গা দখল করে এভাবে ভবন নির্মাণের কাজ একদিনের জন্যও বন্ধ ছিল না। অথচ টুকটাক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদেও রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং সিটি করপোরেশনসহ সরকারি বিভিন্ন সংস্থা রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, নতুন মার্কেট নির্মাণের জন্য পরিকল্পিতভাবে কৃষি মার্কেটে আগুন দেওয়া হয়েছিল। দীর্ঘদিন থেকেই কৃষি মার্কেট ভেঙে বহুতল মার্কেট করার পরিকল্পনা করছিলেন মার্কেট সমিতির এবং আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতারা। কিন্তু নানা জটিলতায় তা বাস্তবায়ন করতে পারেনি। তাই মার্কেটে পরিকল্পিতভাবে আগুন লাগানো হয়। কিন্তু ওই এলাকার সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম এবং সলিমউল্লাহ সলুর ক্ষমতার দাপটে এখনো ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের কেউ প্রকাশ্যে মুখ খোলার সাহস পাচ্ছেন না। এসব বিষয়ে কথা বললে মার্কেটে নতুন দোকান পাওয়া বা ভবিষ্যতে সেখানে ব্যবসা করা দুরূহ হয়ে পড়বে বলে ধারণা তাদের।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ক্ষতিগ্রস্ত এক ব্যবসায়ী দেশ রূপান্তরকে বলেন, ‘সাবেক কাউন্সিলর সলিমউল্লাহ সলু জাহাঙ্গীর কবির নানকের ঘনিষ্ঠ হওয়ায় তার কথার ওপর কেউ কোনো কথা বলতে পারতো না। তাই তিনি যা বলেছেন, তাই হয়েছে। এখন হয়ত তারা নেই, কিন্তু তাদের লোকজন রয়ে গেছে। সিটি করপোরেশনের যেসব কর্মকর্তা তাদের সহায়তা করেছেন, তারা এখনো বহাল তবিয়তে।’
ক্ষতিগ্রস্ত আরেক ব্যবসায়ী বলেন, ‘কৃষি মার্কেট সরকারি, তাই সেখানে নতুন মার্কেট তৈরির নির্মাণ ব্যয় সরকারের বহন করার কথা। কিন্তু ব্যবসায়ীদের বোঝানো হয়, সরকার নির্মাণ করলে অনেক সময় লাগবে। নিজেরা টাকা দিয়ে নির্মাণ করলে কেউ কিছু করতে পারবে না, কেননা মেয়র-কাউন্সিলর-এমপি সবারই সায় ছিল এতে। তাই অনিচ্ছা সত্ত্বেও অনেক ব্যবসায়ী টাকা দিতে বাধ্য হয়েছেন।’
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের সরকারের দেওয়া ক্ষতিপূরণের টাকা আত্মসাতের চিত্র তুলে ধরেন আরেক ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী ব্যবসায়ী। তিনি দেশ রূপান্তরকে বলেন, ‘সিটি করপোরেশন ও জেলা প্রশাসন থেকে তিন দফায় ক্ষতিপূরণের টাকার চেক দেওয়া হয়েছে। ব্যবসায়ীরা তা গ্রহণও করেছেন, এইটুকু সবাই দেখেছে। কিন্তু অনুষ্ঠানের অতিথিরা সবাই চলে যাওয়ার পর এসব চেক সব ব্যবসায়ীর কাছ থেকে স্বাক্ষর নিয়ে রেখে দেয় কাউন্সিলর সলুর লোকজন। কাউন্সিলর ও মার্কেট কমিটির সভাপতির একচ্ছত্র ক্ষমতা থাকায় কেউ ‘টু’ শব্দটি করারও সাহস পাননি।’
এই ব্যবসায়ী আরও বলেন, ‘নতুন মার্কেট নির্মাণে সিটি করপোরেশন থেকে কোনো বরাদ্দ না দিলেও কাউন্সিলর সলু যাদের কাছ থেকে টাকা নিয়েছেন তাদের দোকান দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। একইসঙ্গে তিনি শতাধিক বাড়তি দোকান তৈরি করছেন।’
অবশ্য আরেক ব্যবসায়ীর ভাষ্য, দ্রুত দোকান পাওয়ার আশায় অনেক ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী স্বেচ্ছায়ই সলুকে টাকা দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘সবাই যে ভয়ে টাকা দিয়েছেন, তা সঠিক নয়। আমাদের সব পুড়ে গেছে, তাই দ্রুত সময়ে দোকান পাওয়ার আশায়ও অনেকেই টাকা দিয়েছি। তাদের (সলু ও তার লোকজন) কাছে ক্ষমতা ছিল। নতুন ভবনের অনুমোদন আছে কি নাই, সেটা বড় বিষয় ছিল না।’
গত বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর ভোর চারটার দিকে কৃষি মার্কেটে আগুন লাগে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আগুন লাগার আগে মার্কেটটিতে মোট ৩১৭টি দোকান ছিল। ক, খ ও গ ব্লকের মধ্যে দুটি ব্লকের সব দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এরপর সেখানে অস্থায়ীভাবে ছাতা নিয়ে ও তাঁবু টানিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের দোকান চালানোর সুযোগ করে দেয় সিটি করপোরেশন। শর্ত ছিল অস্থায়ীভাবে ব্যবসা পরিচালনার জন্য খোলা জায়গায় চৌকি বসিয়ে ছাতা বা তাঁবুর নিচে দোকান পরিচালনা করা যাবে। কিন্তু সেখানে এখন প্রকাশ্যে নির্মাণ হচ্ছে তিনতলা ভবন।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা গেছে, পুড়ে যাওয়া মার্কেটের তিনটি ব্লকেরই নীচতলার নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। দ্বিতীয় তলায় নির্মাণকাজ চলছে। এরই মধ্যে নিচতলায় অনেকেই দোকান পেতে ব্যবসা শুরু করেছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে আনোয়ার পারভেজ নামে এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘মার্কেট বৈধ কি অবৈধ সেটা তো আমরা জানি না। এখানে সবার কাছ থেকে টাকা নিয়ে কাউন্সিলর মার্কেট নির্মাণ করে দিয়েছেন, আমরা দোকান পেতেছি।’
অবশ্য এভাবে সেখানে ভবন নির্মাণের আইনগত কোনো বৈধতা নেই বলে জানিয়েছেন সিটি করপোরেশনের সংশ্লিষ্ট শাখার এক কর্মকর্তা। তিনি বলেন, মার্কেট নির্মাণের জন্য করপোরেশনের আলাদা সেল রয়েছে। সেখান থেকে সমীক্ষা শেষে দরপত্র আহবান করা হয়। এরপর দোকান বরাদ্দের প্রক্রিয়া শুরু হয়। কিন্তু কৃষি মার্কেটের ক্ষেত্রে এর কোনোটিই করা হয়নি। এরপরও দিনেদুপুরে কীভাবে এত বড় ভবন নির্মাণ হচ্ছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ডিএনসিসির অঞ্চল-৫- এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মোতাকাব্বির আহমেদ বলেন, ‘পুড়ে যাওয়ার পর মার্কেট সমিতির পক্ষ থেকে ভবনটি নির্মাণ করা হয়েছে বলে শুনেছি। অনুমোদনের বিষয়টি মার্কেট নির্মাণ সেল বলতে পারবে।’
আর ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম বলেন, ‘এই মার্কেটের বিষয়টি নজরে আসার পর আমরা একটি কমিটি গঠন করেছি। কমিটির রিপোর্ট পাওয়ার পর এ বিষয়ে বিস্তারিত বলতে পারবো।’
পরে ওই কমিটির প্রধান ড. মাহে আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমাদের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। খুব শিগগিরই রিপোর্ট জমা দেব।’ এর বেশি কিছু বলতে রাজি হননি তিনি।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় ঘটা সহিংসতার মামলায় গ্রেপ্তারের পর সাবেক কাউন্সিলর সলিমউল্লাহ সলু বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। তাই অবৈধভাবে মার্কেট নির্মাণের অভিযোগের বিষয়ে তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। অন্যদিকে মার্কেট কমিটির প্রভাবশালী নেতাদের বেশিরভাগই আত্মগোপনে আছেন, যে কারণে তাদের বক্তব্যও নেওয়া সম্ভব হয়নি।
- ভারতীয় কূটনীতিককে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব, হাসিনার কথা বলা বন্ধ
- ইভ্যালির রাসেল-নাসরিনের ৫ বছর কারাদণ্ড
- ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণ: দুই ছাত্রীসহ আহত ৩
- বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
- প্রত্যেক মার্কিন নাগরিককে যেভাবে দেওয়া হবে ২ হাজার ডলার
- জুলিয়ানিসহ ৭০ সহযোগীকে ক্ষমা ট্রাম্পের
- যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি দপ্তরে শাটডাউন শেষের পথে
- ঢাকায় দায়িত্ব পালনকালে পুলিশের মোবাইল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা
- হাজার হাজার ফ্লাইট বাতিল, বিলম্বে চরম ভোগান্তি
- দিল্লিতে বিস্ফোরণের আগে ‘রহস্যময়’ অভিযান, যা জানা গেল
- ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
- ঢাকায় হঠাৎ ৮ স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, তিন বাসে আগুন
- দিল্লিতে লালকেল্লার সামনে বিস্ফোরণে ২২ গাড়ি ভষ্ম, নিহত ১৩
- চাঁদাবাজদের সাথে জোট করার চেয়ে মরে যাওয়া ভালো
- সরকারি কর্মচারীদের আয়কর কাটার নতুন নির্দেশ
- দ্বিতীয় দিনেও যুক্তরাষ্ট্রে ১ হাজারের বেশি ফ্লাইট বাতিল!
- যুক্তরাষ্ট্রে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় ৪ জনের প্রাণহানি
- আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
- অনুষ্ঠানের মাঝেই ‘ঘুমিয়ে’ পড়লেন ট্রাম্প, দেখুন ছবিতে
- ট্রাম্প-পরবর্তী নেতৃত্বের লড়াইয়ে রিপাবলিকানরা
- শ্বেতাঙ্গরা নির্যাতনের শিকার: ট্রাম্প
- তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
- কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
- অনশন ভাঙিয়ে আমজনতার তারেককে হাসপাতালে পাঠালেন সালাহউদ্দিন
- ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর মন্তব্যে ঢাকার কড়া জবাব
- সরকারের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি সোমবার স্থগিত
- ঢাকায় একযোগে পুলিশের ‘বড় মহড়া’
- প্রধান উপদেষ্টা ডাকলে আমরা যাব, অন্য দল দিয়ে কেন : সালাহউদ্দিন
- ‘আজকাল’ সম্পাদকের শুভেচ্ছা
- মামদানির বিজয় বাংলাদেশি ‘আঙ্কেল আন্টিদের’
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- আজকাল এর ৮৯৩ তম সংখ্যা
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- ‘আজকাল’- ৮৬৭ সংখ্যা
- কে এই জোহরান মামদানি ?
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭২
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- কোন দল জিতবে সংসদ নির্বাচনে
- মন্তব্য প্রতিবেদন
বন্ধ করুন আষাঢ়ি নির্বাচনের গল্প - আজকাল ৮৬৯ সংখ্যা এখন বাজারে
- ‘আজকাল’-৮৭০ এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা
- আজকাল ৮৮২ তম সংখ্যা
- মার্কিন ভিসা বাতিল ৫১ বাংলাদেশির!
- প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করবে যুক্তরাষ্ট্র
শলা-পরামর্শ করতে আসছেন হাস - তারেকের অপচেষ্টা প্রতিহত করবে ভোটাররা
- অবিলম্বে খালেদা জিয়ার মুক্তি ৩৫ লাখ মামলা প্রত্যাহার
- নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে নারায়ণগঞ্জ প্রার্থীদের মতবিনিময় সভা
- ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধোকা দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে চায়:সালমা ওসমান
- গণসংযোগকালে যুবলীগ নেতা হত্যা
- মুখোমুখি বাইডেন-হাসিনা
জিতবে কে? - আমেরিকার ‘ধমকে’ প্রথম কুপোকাত আজম
- বাংলাদেশে বাজেট পেশ
যেসব পন্যের দাম বাড়বে-কমবে - সুন্দর আগামীর জন্য আবারও নৌকায় ভোট দিন: সোহেল তাজ
- বাংলাদেশের নির্বাচন
বাইডেন-মোদী বৈঠকেই হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ? - দেশকে বাঁচাতে নির্বাচনে বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই : এইচটি ইমাম
- রাষ্ট্রদূত হাস আসছেন ফাইলে কি থাকছে?
- প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে উস্কানি মন্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের নিন্দা
