এমডির সহযোগিতায় ৭৫ কোটি টাকা লোপাট : পর্ষদ ভেঙে দেয়ার দাবি
প্রকাশিত: ৬ অক্টোবর ২০২৪

যমুনা ব্যাংকে সাবেক মন্ত্রী পুত্রদের দাপট
যমুনা ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো: সাইদুল ইসলাম হলেন সাবেক এলজিইডি মন্ত্রী মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের ছেলে। আরেক পরিচালক হলেন সাবেক পাট ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী গাজী গোলাম দস্তগীরের ছেলে গাজী গোলাম আশরিয়া। মন্ত্রী পুত্রদের একচ্ছত্র দাপট ছিল যমুনা ব্যাংকে। তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নিয়োগ বা পুনর্নিয়োগের ক্ষেত্রে ব্যক্তির শিক্ষাজীবনের কোনো পর্যায়ে তৃতীয় বিভাগ বা শ্রেণী থাকলে তিনি অযোগ্য বিবেচিত হবেন। যমুনা ব্যাংকের বর্তমান এমডি মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ শিক্ষাজীবনে তৃতীয় বিভাগ বা শ্রেণীপ্রাপ্ত। তা সত্ত্বেও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অমান্য করে মন্ত্রী পুত্ররা তাকে নতুন করে আরো পাঁচ বছরের জন্য এমডি হিসেবে পুনর্নিয়োগ দেয়। আর তারই পুরস্কার হিসেবে তিনি ব্যাংকে আইটিসামগ্রী সরবরাহের নামে মন্ত্রী পুত্রদের প্রায় ৭৫ কোটি টাকা লুটপাটের সুযোগ করে দেন। বর্তমানে এসব অনিয়মের বিষয়ে তদন্তে নেমেছে দুদক। বাংলাদেশ ব্যাংক ও যমুনা ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে। এমন পরিস্থিতিতে পর্ষদ ভেঙে দেয়ার দাবি উঠেছে সংশ্লিষ্টদের পক্ষ থেকে। একই সাথে এমডির পদত্যাগও চেয়েছেন তারা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, তাজুল ইসলামের ছেলে ও যমুনা ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো: সাইদুল ইসলাম ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে বোর্ড মিটিংয়ে প্রভাব খাটিয়ে ১৫ কোটি টাকার আইটির হার্ডওয়্যার ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি ৮০-৯০ কোটি টাকায় ক্রয় দেখিয়ে সেই টাকা আত্মসাৎ করেন। এ ছাড়া ব্যাংকের বিভিন্ন খাতে শত কোটি টাকার বেশি আত্মসাৎ করে বর্তমানে বিদেশে পলাতক রয়েছেন। তিনি বাবার রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে অনিয়ম ও দুর্নীতি করে দেশে-বিদেশে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। বিশেষ করে ২০২৩ সালের ১৩ আগস্টের বোর্ড মিটিং এ আইটি বিভাগের ১৫ কোটি টাকা মূল্যের হার্ডওয়ার সামগ্রী ৮০-৯০ কোটি টাকায় ক্রয়ের জন্য জোরপূর্বক পাশ করিয়ে নেয়ার অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। ওই বোর্ড মিটিংয়ে সভাপতিত্ব করেন সাবেক মন্ত্রী মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের ছেলে মো: সাইদুল ইসলাম। অতিরিক্ত মূল্য দেখিয়ে ওই সভায় আইটিসামগ্রী পাস করানোর সাথে যমুনা ব্যাংকের পরিচালক রেদোয়ান কবির আনসারী, পরিচালক রবিন রাজন সাখাওয়াত এবং আইটি বিভাগের প্রধান জাহিদ জড়িত ছিল বলে অভিযোগ রয়েছে।
আইটিসামগ্রী ক্রয়ের অভিযোগের ব্যাপারে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক স্বাক্ষরিত চিঠি দুর্নীতি দমন কমিশনে গেলে পুনরায় এটি আলোচনায় আসে। এই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে দুদকের মহাপরিচালককে (মানি লন্ডারিং) কমিশনের ব্যাংক শাখা হতে অনুসন্ধান পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণের নির্দেশনা প্রদান করেছে। বর্তমানে সাবেক মন্ত্রীপুত্র সাইদুল ইসলাম বিদেশে পালিয়ে গেছেন বলে জানা যায়।
এ দিকে যমুনা ব্যাংকের এমডি নিয়োগ নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। শিক্ষাজীবনের কোনো পর্যায়ে তৃতীয় বিভাগ বা শ্রেণী থাকলে তিনি কোনো ব্যাংকের এমডি হতে পারবেন না। যমুনা ব্যাংকের বর্তমান এমডি মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ শিক্ষাজীবনে তৃতীয় বিভাগ বা শ্রেণীপ্রাপ্ত। তা সত্ত্বেও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অমান্য করে তাকে নতুন করে আরো পাঁচ বছরের জন্য এমডি হিসেবে পুনর্নিয়োগ দেয়া হয়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন বিভাগের এক তদন্তে এমন অনিয়মের চিত্র উঠে এসেছে। এ ছাড়া তার বেতন-ভাতা বাবদ পরিচালিত ব্যাংক হিসেবেও আর্থিক লেনদেনে অনিয়ম পেয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এসব অনিয়মের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়ে দুই মাসের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংককে জানাতে বলা হলেও কোনো প্রকার ব্যবস্থা নেয়নি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ।
জানা যায়, মির্জা ইলিয়াছ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ম্যানেজমেন্টে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ১৯৮৫ সালে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডে কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর তিনি প্রাইম ব্যাংক ও মার্কেন্টাইল ব্যাংকের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০১ সালে যমুনা ব্যাংকে এসএভিপি হিসেবে যোগদান করেন এবং ২০১৩ সালে একই ব্যাংকে ডিএমডি এবং ২০১৬ সালে এএমডি হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন। ২০১৯ সালের ২১ অক্টোবর ব্যাংকটির এমডি ও সিইও হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ২০১৯ সালে যখন তাকে নিয়োগ দেয়া হয়, সেই সময়েও বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম না মেনেই নিয়োগ দেয়া হয়েছিল। কারণ ২০১৮ সালের ২৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের এমডি নিয়োগসংক্রান্ত এক সার্কুলারে বলা হয়েছে, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নিয়োগ বা পুনর্নিয়োগের ক্ষেত্রে শিক্ষাজীবনের কোনো পর্যায়েই তৃতীয় বিভাগ বা শ্রেণী গ্রহণযোগ্য হবে না। সম্প্রতি এমডি নিয়োগের নতুন একটি নীতিমালা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ওই নীতিমালায়ও একই যোগ্যতা নির্ধারণ করা হয়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালের ১৯ অক্টোবর তার প্রথম দফার এমডি নিয়োগের মেয়াদ শেষ হয়। দ্বিতীয় দফায় নিয়োগের জন্য গত ২০২২ সালের ১৯ এপ্রিল মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ নাম সুপারিশ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন চাওয়া হয়। পরে তাকে পাঁচ বছরের জন্য এমডি হিসেবে পুনর্নিয়োগের অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ক্ষেত্রে দেখা যায়, ব্যাংকের পাশাপাশি নিজেদের তৈরি করা নির্দেশনাও নিজেরাই ভঙ্গ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ দিকে তার পরিচালিত ব্যাংক হিসাবে আর্থিক অনিয়ম পায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিদর্শন দল। প্রতিবেদন পর্যালোচনা দেখা যায়, যমুনা ব্যাংকের এমডির বেতনভাতা পরিশোধের জন্য ব্যাংকটির দিলকুশা শাখায় একটি হিসাব পরিচালিত (হিসাব নং-১১০২০০০০১৫৮৯৯)। এতে ২০২২ সালের ১৬ আগস্ট থেকে ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বেতনভাতা ও অপরাপর সুবিধার অর্থ হিসাবটিতে জমা হওয়ার পাশাপাশি নগদ এবং অন্য ব্যাংক থেকে অনলাইন ট্রান্সফারের মাধ্যমে প্রায় ৬৭ লাখ ৫৮ হাজার টাকা জমা হয়েছে। তবে এ অর্থের কোনো উৎস খুঁজে পায়নি বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন দল। নগদ জমা ও অন্য ব্যাংক হতে অনলাইন ট্রান্সফারের ভাউচারগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠানোর জন্য বলা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নির্দেশনা থাকার পরও নগদ জমা ও অনলাইন ট্রান্সফারের কোনো ভাউচার বাংলাদেশ ব্যাংকে সরবরাহ করেনি ব্যাংকটি। এ বিষয়ে জানতে যমুনা ব্যাংকের এমডি মির্জা ইলিয়াছকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা জানান, অনেক সময় বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন দিক বিবেচনা নিয়ে অনাপত্তি দিয়ে থাকে। সেটা তাও ‘ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১’-এর ৪৫ ধারার ক্ষমতাবলে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজেদের নিয়মের পরিপন্থী কোনো বিষয়ে অনাপত্তি না দেয়ার বিষয়ে মতামত দেন বিশেষজ্ঞরা।
তারা বলেন, যেহেতু বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়ম করেছে। আবার তারাই যদি সেই নিয়ম পরিপন্থী বিষয়ে অনাপত্তি দেয়, তাহলে বিষয়টি দৃষ্টিকটু লাগে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বর্তমান এমডির আমলে খেলাপি ঋণ ব্যাপকহারে বেড়েছে বলেও প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে। তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালের তুলনায় খেলাপি ঋণ ৪৪১ কোটি ৫৬ লাখ টাকা থেকে বেড়ে ৯৬০ কোটি ৬৫ লাখ টাকা হয়েছে, যা মোট বিতরণকৃত ঋণের ৫ দশমিক ৩২ শতাংশ।
জানা যায়, ব্যাংকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ১৯০ কোটি ৬৯ লাখ টাকার খেলাপিযোগ্য ঋণকে গত বছরের জুনের মধ্যে নিয়মিত করার শর্তে অশ্রেণীকৃত রাখা হয়। তবে এ সময়ের মধ্যে ঋণটি আদায়ে ব্যর্থ হওয়ায় নতুনভাবে ১৮৮ কোটি ৩৮ লাখ টাকার ঋণ খেলাপি করে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন দল। ব্যাংক ও এমডির ওপর বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন প্রতিবেদন থেকে আরও জানা যায়, একই শাখায় তিন বছরের বেশি সময় ৮৩২ কর্মকর্তা কর্মরত থাকলেও কোনো কর্মকর্তাকে যথাসময়ে বদলি করা হয়নি। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকটির মানবসম্পদ বিভাগ এবং এমডির দুর্বল ব্যবস্থাপনার পরিচায়ক হিসেবে অভিহিত করে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন দল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন দল সব অনিয়ম সংশোধন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার পরামর্শ দেয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী পরিদর্শন প্রতিবেদন পাওয়ার দুই মাসের মধ্যে পর্ষদ সভা আয়োজন করে পরিপালন প্রতিবেদন সভায় উপস্থাপন করতে হবে। আর যথাযথ কার্য ব্যবস্থাসহ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে জানাতে হবে। যদিও দুই মাস পেরিয়ে গেলেও কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। গত ২৮ মার্চ ব্যাংকটির অডিট কমিটির হয়েছে। সেখানে এ বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি বলে ব্যাংকটির একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।

- ‘কালি হোটেল অ্যান্ড রুফটপ’র টপিং আউট সেরিমনি
- নোমান শিবলীর দাফন সম্পন্ন
- জিয়া সাইবার ফোর্সের কমিটি ঘোষণা
- ‘কক্ষপথ৭১’র আত্মপ্রকাশ
- বেলাল আহমেদের পদোন্নতি
- নোয়াখালী সোসাইটি’র নির্বাচন ২৬ অক্টোবর
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- নির্বাচনে দিল্লির যত মাথাব্যথা
- রোজারিও হত্যায় অভিযোগ প্রমাণিত
- জামাত কেন এবারই ক্ষমতায় যেতে চায়!
- ড. ইউনূস আসছেন ২২ সেপ্টেম্বর
- অঘটন ঘটাতে মরিয়া আওয়ামী লীগ
- অ্যাসেম্বলীতে মেরীর প্রার্থীতা ঘোষণা
- রহস্যে ঘেরা তাদের সফর
- মান্নান সুপার মার্কেটে ফেডারেল এজেন্সী
- আজকাল ৮৮৮।
- ট্রাম্পের ‘ল্যাসে-ফেয়ার’ অবস্থানই নেতানিয়াহুকে বেপরোয়া করছে
- এবার মেমফিসে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করছেন ট্রাম্প
- গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
- চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র
- আট বার বাড়ার পর স্বর্ণের দাম কমলো
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্র্যাইব্যুনালে যা বললেন নাহিদ ইসলাম
- রিজার্ভ বেড়ে ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
- মন্ত্রীদের জন্য গাড়ি কেনার অতি আগ্রহের কারণ কী, প্রশ্ন টিআইবির
- বৃহস্পতিবার থেকে ৫ দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনে ৭ দল
- আবার দখল সড়ক
- সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
- বাংলাদেশসহ ৫ দেশকে ‘হুমকি’ ভাবছে ভারত
- ড. ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা করলেন আইএমএফ প্রধান
- যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে গাজা সিটিতে সবচেয়ে বড় স্থল অভিযানে ইসরায়েল
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- ‘আজকাল’- এখন বাজারে।
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৬০
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- ঈদের কেনাকাটায় কোন ধরনের পোশাক ক্রেতাদের মন কাড়ছে ?
- আজকের আজকাল ৮৬১ সংখ্যা
- টক দই খেলে কী উপকার
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- সাপ্তাহিক আজকাল আজকের সংখ্যা ৮৬৬
- আজকাল ৮৬২তম সংখ্যা
- গরমে স্বস্তি দেবে অ্যালোভেরার জুস, আরো যে উপকার
- ইনস্টাগ্রামে ছড়ায় ছবির বিভ্রান্তি
- ‘আজকাল’- ৮৬৭ সংখ্যা
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকের সংখ্যা ৮৬৫
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে ‘ম্যাস সেন্সরশিপ’র নেপথ্যে ইসরাইল
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭২
- আবরার ফাহাদকে কেন স্বাধীনতা পদক দেওয়া হচ্ছে: ফারুকী

- মার্কিন ভিসা বাতিল ৫১ বাংলাদেশির!
- প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করবে যুক্তরাষ্ট্র
শলা-পরামর্শ করতে আসছেন হাস - তারেকের অপচেষ্টা প্রতিহত করবে ভোটাররা
- নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে নারায়ণগঞ্জ প্রার্থীদের মতবিনিময় সভা
- অবিলম্বে খালেদা জিয়ার মুক্তি ৩৫ লাখ মামলা প্রত্যাহার
- ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধোকা দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে চায়:সালমা ওসমান
- মুখোমুখি বাইডেন-হাসিনা
জিতবে কে? - গণসংযোগকালে যুবলীগ নেতা হত্যা
- আমেরিকার ‘ধমকে’ প্রথম কুপোকাত আজম
- বাংলাদেশে বাজেট পেশ
যেসব পন্যের দাম বাড়বে-কমবে - সুন্দর আগামীর জন্য আবারও নৌকায় ভোট দিন: সোহেল তাজ
- বাংলাদেশের নির্বাচন
বাইডেন-মোদী বৈঠকেই হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ? - দেশকে বাঁচাতে নির্বাচনে বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই : এইচটি ইমাম
- রাষ্ট্রদূত হাস আসছেন ফাইলে কি থাকছে?
- প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে উস্কানি মন্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের নিন্দা