শ্রমঘন শিল্প খাত বিকাশের সুযোগ দিতে হবে
নিউজ ডেক্স
প্রকাশিত: ১৪ জানুয়ারি ২০১৯
বাংলাদেশের সামনে যেসব চ্যালেঞ্জ রয়েছে তার মধ্যে কর্মসংস্থান সৃষ্টি অন্যতম। বিশেষ করে মানসম্মত ও শোভন কর্মসংস্থান সৃষ্টির চ্যালেঞ্জ অনেক বড়। পাশাপাশি ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য আনাও জরুরি। শ্রমঘন শিল্প খাতকে বিকশিত হওয়ার সুযোগ করে দিতে হবে। এ পরামর্শ আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) এমপ্লয়মেন্ট সেক্টরের সাবেক বিশেষ উপদেষ্টা রিজওয়ানুল ইসলামের।
এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে রিজওয়ানুল ইসলাম বলেন, পরিসংখ্যানগত দিক দিয়ে বিচার করলে বাংলাদেশে বেকারত্বের হার কমই বলতে হবে। তবে অনেক মানুষ এমন কাজ করছেন, যা থেকে পর্যাপ্ত আয় হচ্ছে না। অধিকাংশ মানুষই নিম্ন আয়ের কাজে নিয়োজিত। অনেকে বাধ্য হয়ে স্ব-কর্মসংস্থানে যুক্ত। এ অবস্থা থেকে বের হতে রফতানিমুখী শ্রমঘন শিল্পের বিকাশের ব্যবস্থা করতে হবে। ইলেকট্রনিক্স, পাদুকা এবং আসবাবের মতো খাতগুলোতে যাতে বিনিয়োগকারীরা এগিয়ে আসেন, তার উদ্যোগ নিতে হবে। এজন্য এখনই প্রয়োজনীয় নীতিমালা করা উচিত। কারণ এরই মধ্যে দেশে কর্মসংস্থান বৃদ্ধির হার কমেছে।
রিজওয়ানুল বলেন, ২০০৫ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত কর্মসংস্থান বৃদ্ধির হার ছিল তিন দশমিক ৩২ শতাংশ; যা ২০১০ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত এক দশমিক ৮২ শতাংশে নেমেছে। এটি উদ্বেগের। আরও উদ্বেগের বিষয়, শিল্প খাতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধির হার কমছে। ২০০৫ থেকে ২০১০ পর্যন্ত শিল্প খাতে কর্মসংস্থানে প্রবৃদ্ধি ছিল ছয় দশমিক তিন শতাংশ। যা ২০১০ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত সময়ে হয়েছে চার দশমিক দুই শতাংশ। অন্যদিকে তরুণদের বেকারত্বের হার আট শতাংশের বেশি। আবার দেশে সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থান হয়েছে এমন শিল্প খাতেও দীর্ঘদিন ধরে কর্মসংস্থান বাড়ছে না। যেমন তৈরি পোশাক খাতে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার ও ছোট প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়াসহ বিভিন্ন কারণে দীর্ঘদিন নতুন কাজের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে না। তাই শ্রমঘন শিল্প ও সেবা খাতের সম্প্রসারণ না হলে সরকারের নিজের ও বৈশ্বিক লক্ষ্যগুলো অর্জনের চ্যালেঞ্জ অনেক তীব্র হবে। অর্থনীতিবিদ রিজওয়ানুল বলেন, সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারে কর্মসংস্থান সৃষ্টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে, যা সময়োপযোগী, সুচিন্তিত এবং অত্যন্ত জরুরি। বিশেষ করে তরুণ শ্রমশক্তির কাজের ব্যবস্থা করা এখন সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাদের দক্ষ করে শ্রম বাজারে পাঠানোও জরুরি।
বিশিষ্ট এই অর্থনীতিবিদ বলেন, সরকারের প্রয়োজন শিক্ষায় সবচেয়ে বেশি জোর দেওয়া দরকার। বিশেষ করে সবার জন্য উচ্চমানের যুগোপযোগী শিক্ষার ব্যবস্থা করা। অর্থনৈতিক বিভিন্ন ক্ষেত্রের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা সাজাতে হবে। কারণ শিক্ষা ও দক্ষতার প্রয়োজন বদলাচ্ছে এবং বদলাতে থাকবে। বাংলাদেশ নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। আগামীতে উচ্চ আয়ের দেশ হবে। এই অভিযাত্রায় কী ধরনের দক্ষতা দরকার, তা এখনও বলা যাচ্ছে না। তবে দক্ষতার চাহিদা বদলাবে তা নিশ্চিত। এ জন্য শিক্ষা ব্যবস্থাকে সেইভাবে সাজাতে হবে, যাতে অর্থনীতির প্রয়োজন মিটতে পারে। তিনি বলেন, বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে একেবারেই দক্ষ জনশক্তি আসছে না, তা বলা ঠিক হবে না। তবে পর্যালোচনা করা প্রয়োজন অর্থনৈতিক কার্যক্রমের সঙ্গে তা কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ।
রিজওয়ানুল ইসলাম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে প্রতিবছর বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়ে তরুণ-তরুণীরা বের হচ্ছে। কিন্তু বাজারে বর্তমানে কিংবা ভবিষ্যতে কোন বিষয়ের কতজন লোকের চাহিদা আছে, সে বিষয়ে ধারণা অস্পষ্ট। এমনকি শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষাবিষয়ক বিশেষজ্ঞরাও বিষয়গুলোকে গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছেন না। শ্রমশক্তির চাহিদা ও সরবরাহের তথ্যে ব্যাপক ঘাটতি রয়েছে। এই ঘাটতি দূর করতে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগ দরকার।
আইএলওর সাবেক এই উপদেষ্টা বলেন, আয় বৈষম্যের কারণে শিক্ষার গুণগত মানের ক্ষেত্রেও বাংলাদেশে বিরাট বৈষম্য রয়েছে। খুব কম শিক্ষার্থীই ভালো মানের শিক্ষা পাচ্ছে। গ্রাম ও শহরের বৈষম্যও এ ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখছে। তাই নির্বাচনী ইশতেহারের অঙ্গীকার বাস্তবায়নে সরকারকে সবার জন্য মানসম্মত শিক্ষার সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নিতে হবে। অর্থনীতিতে নতুন নতুন খাত আসছে। তাই শ্রমবাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কারিগরি ও বিশেষায়িত শিক্ষায় জোর দিতে হবে। তিনি বলেন, মাধ্যমিক পর্যায়ে যত শিক্ষার্থী ভর্তি হয়, তার মাত্র তিন শতাংশ ভর্তি হয় কারিগরি শিক্ষায়। এক্ষেত্রে সরকারকে নজর দিতে হবে। অনেক উন্নত দেশে মাধ্যমিক স্তর থেকেই শিক্ষার্থীদের বিশেষায়িত শিক্ষায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তাই এসব দেশে বেকারত্বও কম।
এক প্রশ্নের জবাবে রিজওয়ানুল বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশে বেকারত্বের হার চার থেকে সাড়ে চার শতাংশের মধ্যে। এই হার আন্তর্জাতিক পদ্ধতি অনুযায়ী করা। উচ্চ আয়ের দেশে বেকারত্বের হার এমন হলে তারা উৎফুল্ল হয়ে প্রচার করতেন, সকলের জন্য কাজের ব্যবস্থা করা গেছে। আইএলওর সংজ্ঞা অনুযায়ী, জরিপ করার আগের সপ্তাহে কমপক্ষে এক ঘণ্টা কাজ করেছেন এবং অন্য কোনো কাজ খোঁজেননি, এমন ব্যক্তি বেকার নন। বাংলাদেশে এমন কর্মক্ষম মানুষ নেই বললেই চলে, যিনি জীবিকার তাগিদে সপ্তাহে এক ঘণ্টা কাজ করেননি। তাই এ দেশের মূল সমস্যা হলো, প্রচ্ছন্ন বেকার ও আয়ের বিচারে বেকারত্ব।
রিজওয়ানুল ইসলাম বলেন, কর্মসংস্থানের জন্য শিল্প খাতের পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি সেবা খাতেও নজর দিতে হবে। গতানুগতিক সেকেলে সেবা খাতের বদলে আধুনিক সেবা খাত বিকাশের উদ্যোগ নিতে হবে। এক্ষেত্রে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন খাতের ব্যাকওয়ার্ড ও ফরওয়ার্ড লিংকেজ খাতগুলোকে এগিয়ে আসার সুযোগ করে দিতে হবে। চুক্তিভিত্তিক কাজের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক খাতে যে অনানুষ্ঠানিক কর্মসংস্থান হচ্ছে, তাকে নীতিমালার মধ্যে আনতে হবে।
রিজওয়ানুল বলেন, বাংলাদেশের জনগণের বয়সভিত্তিক কাঠামো অনুযায়ী, এখানে তরুণ জনগোষ্ঠী বেশি, যা অর্থনীতির জন্য খুবই ইতিবাচক। কারণ এতে সমাজে নির্ভরশীলতার বদলে উৎপাদনশীলতা বাড়ে। অথচ দেশে ১৫ বছর থেকে ২৯ বছর বয়সী জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ শ্রমবাজারে কমছে। ২০১৩ সালে এ বয়সের ৫৪ শতাংশ জনশক্তি ছিল শ্রমবাজারে, যা ২০১৬ সালে ৫০ ভাগে নেমেছে। তিনি বলেন, শ্রমশক্তিতে নারীর অংশ বাড়াতে না পারলে জনসংখ্যার বয়সভিত্তিক কাঠামোর সুবিধা পাওয়া দুস্কর হবে। এজন্য নারীরা কী কী কারণে শ্রমবাজারে আসছে না, তা বিশ্নেষণ করে সমাধানের উদ্যোগ নিতে হবে। এ উদ্যোগের ফলে আরেক ধরনের সেবা খাত সম্প্রসারিত হবে।
বাজারে উদ্বৃত্ত শ্রম থাকায় বাংলাদেশের শ্রমিকরা প্রকৃত মজুরি পান না বলে মনে করেন রিজওয়ানুল ইসলাম। তিনি বলেন, উদ্বৃত্ত শ্রম থাকলে শ্রমিকের দরকষাকষির সুযোগ কমে যায়। আবার অনানুষ্ঠানিক খাত থেকে আনুষ্ঠানিক খাতে আসতেও শ্রমিকরা নায্য মূল্য পান না। অনেক খাতে নূ্যনতম মজুরির ব্যবস্থা থাকলেও দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে সমন্বয় করে মজুরি বাড়ে কি-না তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এক পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ২০১২ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত শিল্প খাতে শ্রমিকের প্রকৃত মজুরি কমেছে।
রিজওয়ানুল জানান, সবকিছুর মূলে রয়েছে বিনিয়োগ। বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ না বাড়লে কর্মসংস্থান বাড়ার সুযোগ নেই। আর বেসরকারি খাতকে এ ক্ষেত্রে আকৃষ্ট করতে সরকারকে অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। অবশ্য সরকার এরই মধ্যে কিছু ক্ষেত্রে বেশ অগ্রগতি করেছে। অনেক কার্যক্রমও চলমান রয়েছে। আশা করা যায়, বেসরকারি খাত বিনিয়োগে আগ্রহী হবে।
- অস্ট্রেলিয়ায় নুরুলদের দ্বিতীয় জয়
- একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপে ১০ লাখ ৭৩ হাজার আবেদন, ফল আজ
- পুতিনের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞার কথা ভাবছেন ইউরোপীয় নেতারা:যুক্তরাজ্য
- যুক্তরাষ্ট্রে ৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
- রুশ ট্রেনে ইউক্রেনীয় বাহিনীর ভয়াবহ হামলা
- পবিত্র রমজান মাস শুরু হতে পারে ১৭ ফেব্রুয়ারি
- কর্মচারীদের দুর্নীতি, টেন্ডার বাণিজ্য-লোকসানে বিমান বাংলাদেশ
- কলিং ভিসায় সাড়ে ২৪ লাখের বেশি কর্মী নেবে মালয়েশিয়া
- মালয়েশিয়ায় শ্রমিক যাবে শূন্য অভিবাসন ব্যয়ে
- গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
- মূলধন সংকটে ২৩ ব্যাংক, ঘাটতি ১ লাখ ১১ হাজার কোটি টাকা
- রাশিয়া শক্তিশালী, এটা মেনে নিতেই হবে : ট্রাম্প
- হোয়াইট হাউসে বৈঠক শেষে পুতিনকে ফোন করবেন ট্রাম্প
- এক টাকাও খরচ করতে পারেনি ১২ মন্ত্রণালয় ও বিভাগ
- হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প জেলেনস্কির বৈঠক শুরু
- আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না চীন : ট্রাম্প
- হজ কার্যক্রমে যুক্ত হওয়ার অনুমতি পেলো ৩৩ ব্যাংক
- পুতিনকে ট্রাম্পপত্নীর গোপন চিঠি, কী আছে এতে?
- কী ঘটেছে ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে
- রবিবার যেখানে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিন’
- কক্সবাজারে অসুস্থ ফারুকী, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফিরলেন ঢাকায়
- পুতিনের বার্তা পৌঁছে দিলেন ট্রাম্প, জেলেনস্কির প্রত্যাখান
- বেঙ্গল ফেডারেল ক্রেডিট ইউনিয়ন অনুমোদন পেল
- লেফটেন্যান্ট কমান্ডার হলেন সৈয়দ সুমন
- ট্রাম্প-ক্যুমো ফোনালাপ
ষড়যন্ত্রের অভিযোগ মামদানির - ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে ভারতের লাভক্ষতি
- গ্লোবাল জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সংবাদ সম্মেলন
- বনভোজনে বাবা-মা’র সামনেই মর্মান্তিক মৃত্যু
- ড. ইউনূস অশান্তির দূত : ড. নবী
- টাইমস স্কয়ারে একই দিনে ২টি দুর্গাপূজা
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- এ বি সিদ্দিক এবং জাস্টিসকে নিয়ে জামালপুর জেলা সমিতির নতুন কমিটি
- আজকাল ৮৫৫ তম সংখ্যা
- ৩০ দিন পর থাকবে না ফেসবুক লাইভ ভিডিও, বিকল্প কী?
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৫৮
- ‘আজকাল’- ৮৫৯
- আজ ভালোবাসা দিবস
- ‘আজকাল’- এখন বাজারে।
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৬০
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- ঈদের কেনাকাটায় কোন ধরনের পোশাক ক্রেতাদের মন কাড়ছে ?
- টক দই খেলে কী উপকার
- এবার ইন্সটাগ্রামে আসছে ডিসলাইক বাটন
- আজকের আজকাল ৮৬১ সংখ্যা
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- আজকের সংখ্যা ৮৫৭
- আজকাল ৮৬২তম সংখ্যা
- সাপ্তাহিক আজকাল আজকের সংখ্যা ৮৬৬
- ইনস্টাগ্রামে ছড়ায় ছবির বিভ্রান্তি
- হিমালয়ান সল্টের স্বাস্থ্য উপকারিতা
- শয়তান মানুষকে বশ করে যেভাবে
- প্রাকৃতিক খাদ্যে, লাইফস্টাইল পরিবর্তনে সুস্থ-সবল জীবনের হাতছানি
- ওয়াসার অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কারণেই তার বিরুদ্ধে অপপ্রচ
- আমার নাম ছিল হারানো দিনের পার্বতী: দিলারা জামান
- ডেঙ্গুর তীব্রতা ৯০ ভাগ কমে পর্যাপ্ত তরল খাবারে
- খোস-পাঁচড়া হলে যা করণীয়
- দুর্নীতি রুখে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা হবে:কৃষিমন্ত্রী
- হয়রানি করতেই আমার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ
- গ্রামের মানুষও এখন নাটক-সিনেমা মোবাইলে দেখেন: টয়া
- শ্রমঘন শিল্প খাত বিকাশের সুযোগ দিতে হবে
- মার্কিন নাগরিকত্ব স্যারেন্ডার করেছি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বুকে লালন করতে হবে
- অভাবের সংসারেও পাঠশালা চালাচ্ছেন সুব্রত
- আমার সঙ্গে আছে মোনালিসা: হৃদয় খান
