অনিয়ন্ত্রিত কর্মীদের নিয়ন্ত্রণ জরুরি
প্রকাশিত: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
সালাহউদ্দিন বাবর: অতীত ও বর্তমান সময়ের বিবর্তনের এ মুহূর্তে এমন এক আলোচনার যৌক্তিকতা নিয়ে কেউ হয়তো দ্বিমত করবেন না। বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের অনিয়ন্ত্রিত কর্মিবাহিনী, দল, সমাজ ও রাষ্ট্রের কতটা সম্পদ আর কখন সেটি বোঝা হয়ে ওঠে; বিশেষ করে অতীত ও বর্তমানের দু’টি বড় দলের কর্মীদের আচার-আচরণ, ভাব-ভঙ্গিমা। সেটি দল, সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য সম্পদ না বোঝা ছিল বা ভবিষ্যতে পরিণতি কী হয়ে উঠতে পারে, তা বিবেচনায় নেয়া এখন জরুরি বৈকি।
জামায়াত অবশ্যই একটি বড় দল; কিন্তু এ আলোচনায় দলটিকে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে না। এর কারণ, এই দলে অনিয়ন্ত্রিত কর্মী নেই বললে চলে। থাকলেও মাইক্রোস্কপিক। তারপরও স্বস্তিবোধের কোনো অবকাশ নেই। কারণ জামায়াতের নিয়ন্ত্রিত কর্মীরা দল, দেশ ও দশের সম্পদ। প্রতিপক্ষ যারা তাদের নিশানা হতে পারে, আপনারা ‘চব্বিশের আগস্ট অভ্যুত্থানের পর নতুন দিনের চেতনায় স্নাত তরুণরা, রাজনৈতিক সংগঠন গড়ার যে স্বপ্ন দেখছেন। তাদেরও কাছে অতীতের প্রত্যাখ্যাত রাজনৈতিক দলের অনিয়ন্ত্রিত কর্মী এবং নেতাদের ভাব-ভাষা-ভঙ্গি অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে দেখা জরুরি। সেই সাথে আলোচনা ও পর্যালোচনা করা ততধিক গুরুত্বপূর্ণ। তাদের ভূমিকা নখদর্পণে রাখতে হবে।
Remaining Time -5:33
Unibots.com
বাংলাদেশের রাজনীতির পথ খুব পিচ্ছিল, সে অভিজ্ঞতা আপনাদের না থাকারই কথা। শুধু অতীত নয়, চলমান সময়ে অনেক বিষয় আপনাদের নথিভুক্ত করতে হবে। যাতে অতীত ও বর্তমান সামনে-পেছনে রেখে নিয়ন্ত্রিত হয়ে দশ ও দেশকে সাথে নিয়ে সম্মুখে চলতে পারে। যাতে তাদের পথ চলা মসৃণ হতে পারে। এমন মন্তব্যে ভুল বোঝার কোনো কারণ নেই যে, আমরা তরুণদের ইমম্যাচুউড হিসেবে ধরে নিয়েছি। একই সাথে এটাও দেখা যায়, সমাজে জ্ঞানপাপীরাও থাকেন। এ বিষয়টি সবার মনে রাখতে হবে। সে জন্য ভবিষ্যৎ স্বচ্ছ করতে সতর্ক থাকার কোনো বিকল্প নেই। পেছনের অন্ধকারেও আলো ফেলা দরকার।
প্রত্যাখ্যাত লীগ দীর্ঘ দেড় দশকের বেশি সময়কালে, কত শত শ্রেণিপেশার মাঝে তাদের অনিয়ন্ত্রিত কর্মীদের দিয়ে শাখা-প্রশাখার বিস্তার-বিস্তৃত করেছিল; তার কোনো ইয়ত্তা নেই। ছিল দেড় দশকে লীগ নেত্রীর যত খুন-খারাবির অপকর্ম। তার বড় একটা অংশের আমলনামা জাতিসঙ্ঘের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে জাতির কাছে অনেকটা পরিষ্কার হয়েছে। তা ছাড়া অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় সম্পদের লুটপাট, পাচার-আত্মসাৎ শেখ হাসিনার রাজত্বকালে হয়েছে, তিনি ও তার অনিয়ন্ত্রিত চেলা-চামুণ্ডাদের দ্বারা। তারও একটা পরিপত্র বহু আগেই দেবপ্রিয় ভট্টচার্যের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। কেউ কেউ আবার এমন হিসাব এখনই ক্লোজ করার পক্ষপাতী নন। কেননা তাদের ধারণা, আরো অনেক অপচয় -অবচয়ের কাহিনী অবশিষ্ট থাকা বিচিত্র নয়। এটা সত্য তার ওই পরিপত্রে সম্প্রতি তিনি উল্লেখ করেছেন। শেখ হাসিনার রাজত্বকালে দেশে চোরতন্ত্র কায়েম হয়েছিল। অথচ এর কিছুকাল আগে দেবপ্রিয় বাবু এমন এক সাফাই সার্টিফিকেট জাতির কাছে পেশ করেছিলেন, হাসিনা সরকার যদি ভারতকে ট্রানজিট সুবিধা দেয়, তাহলে এ বাবদ যে আয় হবে, তাতে বাংলাদেশ খুব সহজে সিঙ্গাপুরে রূপান্তরিত হবে। দেবপ্রিয় বাবু অঙ্কে ‘কাঁচা’ এমন ধৃষ্টতাপূর্ণ কথা কখনোই বলব না। তবে কেউ কেউ একে তার ভারতপ্রীতির নজির বলে অভিহিত করেছেন। এমন দুর্মুখদের মুখ বন্ধ করবেন কিভাবে। হাসিনা রেজিমের পক্ষ হয়ে মানুষকে অর্থহীন এমন সব খোয়াবে মশগুল রাখার চেষ্টা কি কোনো সৎগুণের পরিচায়ক, না ভিন্ন কিছু। সম্মুখে অগ্রসর হওয়ার আগে সবার এসব কথা রোমন্থন থেকে বিরত না থাকলে ভুল করবেন না। বিশেষ করে আগামীতে যারা বা যে দলের ক্ষমতার কনটেন্ডার হওয়ার ভাবনা আছে। প্রথমে তাদের নিয়ন্ত্রিত কর্মীদের এ শব্দাবলি অনুশীলন করাতে হবে, যাতে তারা প্রশিক্ষিত হতে পারেন। এর পরিণতি সম্পর্কেও ইতিহাসের পাঠ গ্রহণ অনিবার্য। কারণ এ শব্দাবলীর সাথে ব্যক্তি ও দলের উত্থান-পতনের একটা সংযোগ খুব গভীর। বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব গ্রহণকে ক্ষমতা হিসেবে ধরে নেয়া হয়। এ কারণে সরকারে গেলে দাপটের শেষ থাকে না।
চব্বিশের আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর দেশের রাজনীতি চর্চায় অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। এর একটা অনুসঙ্গ হচ্ছে, প্রায় সব কর্মিসংখ্যা নিঃসন্দেহে বেড়ে চলছে। বিশেষ করে যাদের আচার-আচরণে, ভাব-ভঙ্গিতে প্রকাশ পাচ্ছে ‘ক্ষমতার’ উষ্ণ হাওয়া তাদের শরীরে লাগতে শুরু করেছে। এমন দলের কর্মিস্ফীতি নিয়ে সংশ্লিষ্ট দলের তো বটেই, সব দলের সুখবোধ করা খুব অস্বাভাবিক কিছু নয়। তবে কর্মীদের এমন স্ফীতি নিয়ে রাজনৈতিক মহলে ঔৎসুক্য, জিজ্ঞাস্যত্ত আছে। ঔৎসুক্যটা এমন এই নতুন কর্মীদের সবাই কি সত্যি নবীন, না এরা ভিন্ন কোথাও থেকে কোনো ইনটেনশন নিয়ে ‘মাইগ্রেসন’ করছে। জিজ্ঞাস্যটা এমন, এই নবীনরা নতুন দলের নীতি, বিশ্বাস ও আদর্শের সাথে এডজাস্ট করতে পারবে কি? নাকি তাদের ভেতরে ভিন্ন কোনো মোটিভেশন বিদ্যমান, যা নিয়ে ভবিষতে অগ্রসর হবে। এদের নতুন দলে প্রবেশ, না অনুপ্রবেশ ঘটছে। এসব নিয়ে সংশ্লিষ্টরা ভাবছেন কি না! অনিয়ন্ত্রিত কর্মী দল-সংগঠনের কতটা বোঝা হয়ে ওঠে; সে অভিজ্ঞতা সবাই অর্জন করেছেন। এসব মূল্যায়নে দুটো মত আছে যেমন প্রচুর শরবতে দু-এক ফোঁটা হলাহলে তেমন কোনো ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া হয় না। আবার পাল্টা কথাও আছে যে, ১০ মণ দুধে এক ফোঁটা গো চোনাই যথেষ্ট। দুধ আর পানযোগ্য থাকে না। একটা বহুল প্রচলিত কথা আছে, লোভ-লালসা ভয়ঙ্কর এক সংক্রামক ব্যাধির মতো। পতিত লীগের প্রত্যেক কর্মী এমন সংক্রমণ নিয়ে বিচরণ করে। তাদের সংস্পর্শে এলে নির্ঘাত সংক্রমিত হতে হবে। তার আলামত তখন দিব্যি দৃশ্যমান। হাটে-ঘাটে মাঠে অন্তরীক্ষে সর্বত্র সেটি দীপ্তমান। সেটি কি শুধু কর্মীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে। নিচ থেকে উপরে কি আর উঠবে না এমন কোনো নিশ্চয়তা কোথায়? এমন ব্যাধি যদি ব্যাপকতর হয়ে ওঠে তখন ‘এন্টিবডি’ কোথায় পাওয়া যাবে। ভয় কিন্তু আরো আছে, লোভ-লালসায় সংক্রমিত কর্মীদের বিচরণ যত বিস্তৃত হবে, ভয়-ভীতি তত নিকটবর্তী হবে।
অভিজ্ঞতা বলে যেকোনো নেতাকর্মীর গুণাগুণ দলে সমর্থকদের (ভোটারদের) ‘লাভ রেসপেক্ট’ ওঠানামা করে। পতিত হাসিনার আমলে কোনো ভোট ছিল না, রেওয়াজ ছিল সিলেকশনের। তৎকালীন গণভবন থেকে সিলেকশনের যে তালিকা নির্বাচন কমিশনে যেত তারাই ইলেকটেড হতেন। শেখ হাসিনাও যদি তার দলকে সত্যিকার অর্থে কোনো ইলেকশনের মোকাবেলা করাতেন; তা হলেও তাদের ভোটের বাক্সে ব্যালট পেপার নয়, মানুষ কালো কালো কলসের ভাঙা চারা ফেলে আসত। আগামীতে ইলেকশনের পর্বে সব দলকে মনে রাখতে হবে দলের অনিয়ন্ত্রিত কর্মীদের নিয়ন্ত্রণে আনার। তা না হলে সমর্থকদের (ভোটার) মধ্যে খরা সৃষ্টি হতে পারে। এখনো কোনো কোনো কর্মীর কর্মকাণ্ড থেকে, নিকট অতীতের ছায়া লক্ষ করা যাচ্ছে।
ইতোমধ্যে পতিত শেখ হাসিনার অপছায়া এখানে-ওখানে দেখা যাচ্ছে। এমন অভিযোগ শুধু ধারনা নয়। গোয়েন্দারা কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে সাপ দেখেছেন। এখন ভুয়া ও ভূঁইফোড় সব সংগঠনের নানা অনুশীলনের পেছনে রয়েছে পতিত লীগের আর্থিক-নৈতিক সহায়তা। পেছন থেকে সুতার টানে এরা নেচে যাচ্ছে। এখন যারা এসব দেখে চোখ বন্ধ করে আছেন, তাদের জন্য পরবর্তী অনেক ন্যায্য বড় বড় উত্তেজনা অপেক্ষা করছে। অধ্যাপক ইউনূসের সরকারের বিব্রত হওয়া নিয়ে কেউ কেউ পুলকিত হচ্ছেন। ওপারেও একই সাথে এমন এমন সাদৃশ্য দেখা যাচ্ছে। আর এমন ইকোয়েশন কি নিছক কাকতলীয়। সবাই একটু ভাবলে এর ভেদটা বুঝতে সহজ হবে।
আগে বলেছি, দিন পাল্টেছে। এখন সবার বোধ-বিবেচনা পাল্টাতে হবে। এ জন্য আমাদের দলগুলো কতটা প্রস্তুত আর প্রস্তুতি আছে; সে খবরও আমরা জানি না। অগ্রসর দেশগুলোতে রাজনীতিকরা রাজনীতি করেন বটে; কিন্তু দলের নীতিটা হবে যেটা তারা ভাবেন না। নীতি-কৌশল নেপথ্যে থেকে প্রণয়ন করেন বিশেষজ্ঞরা। তারা প্রকাশ্য নায়ক না হলেও দলের অন্দরমহলে তারাই প্রকৃত নায়ক। দলের হার-জিতের কলকাঠি তাদের হাতে। বাংলাদেশের বিভিন্ন দলের সম্মুখ সারির নেতারা সর্বেসর্বা। এটা সেকেলে ধারণা। রাজনীতি আসলে বিশাল একটা ক্যানভাস। যেখানে রাজনীতি, পররাষ্ট্রনীতি, অর্থনীতি, স্বাস্থ্যনীতি, সমাজনীতি, সমরনীতি আরো বহু নীতির সমাহার। এসব নিয়ে দলকে ইক্যুয়িভড থাকতে হয়, যা রাজনীতিকদের জন্য কখনোই সম্ভব নয়। এ নিয়ে নেপথ্য নায়কদের তথা থিংক ট্যাংকের সদস্যদের ভূমিকা রাখতে হয়। বাংলাদেশের রাজনীতিকদের দ্রুত এসব আত্মস্থ করতে হবে
ndigantababar@gmail.com
- প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ
- ‘ভাইয়া আমার বাচ্চাটার দিকে একটু খেয়াল রাইখেন’
- হাদির মৃত্যুতে শনিবার এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা
- হাদি ছিলেন বিপ্লবী রক্তে উজ্জীবিত প্রতিবাদের এক আইকন
- অস্ত্রোপচার শেষে মারা যান ওসমান হাদি: ডা. আহাদ
- ভারতীয় ভিসা সেন্টার চালু
- সারাদেশে সব ভোটকেন্দ্রে থাকবে সিসি ক্যামেরা
- কাদের-আরাফাতসহ ৭ নেতার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দাখিল
- সৌদি আরবে ভূমিকম্প
- শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন
- রেকর্ড গড়ে আইপিএলে দল পেলেন মোস্তাফিজ
- ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের চুক্তি ‘যেকোনো সময়ের চেয়ে কাছাকাছি’:ট্রাম্প
- হাদিকে হত্যাচেষ্টায় ব্যবহৃত ৩ অস্ত্র উদ্ধার, শুটার ফয়সালের বাবা
- প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন সংখ্যা চার লাখ ৪৫ হাজার ছাড়ালো
- খালেদা জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ : প্রধান উপদেষ্টা
- বিজয় দিবসে বৈষম্যমুক্ত গণতান্ত্রিক দেশ গড়ার অঙ্গীকার
- নির্ধারিত সময়ের আগেই পদত্যাগ করলেন মার্কিন অ্যাডমিরাল
- যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে বন্দুকধারীর হামলা, দুই শিক্ষার্থী ন
- ইঞ্জিনে ত্রুটি, মাঝপথেই ফিরল মার্কিন বিমান
- প্রধান উপদেষ্টাকে ফোন করে শোক প্রকাশ করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব
- ওসমান হাদিকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হচ্ছে সোমবার
- রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে গড়াতে পারে
- কলকাতায় একই মঞ্চে আসছেন শাহরুখ-মেসি
- ‘ট্রাম্প ভেনেজুয়েলার তেল চান’, এটাই কি যুক্তরাষ্ট্রের আসল লক্ষ্য
- ট্যানেল দিয়ে ইউরোপে অনুপ্রবেশ, বাংলাদেশিসহ আটক ১৩০
- খুলনায় অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান
- সুদানে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক
- সুদানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৬ শান্তিরক্ষী নিহত
- হিরামন্ডি’র উইন্টার ফিস্ট নিউইয়র্কে দর্শক মাতালো
- ৪ লাখ ৫০ হাজার নিউ ইয়র্কার স্বাস্থ্য বীমা হারাবেন
- আজকাল এর ৮৯৩ তম সংখ্যা
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- কোন দল জিতবে সংসদ নির্বাচনে
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- কে এই জোহরান মামদানি ?
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা
- আজকাল ৮৮২ তম সংখ্যা
- আজকের সংখ্যা ৮৭৬
- আজকাল সংখ্যা ৮৭৯
- এক কোটি আইডি ডিলিট করল ফেসবুক, শুদ্ধি অভিযানের ঘোষণা
- আজকের আজকাল ৮৭৩
- কবির জন্য একটি সন্ধ্যা
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭৮
- ১৮ জুলাই সবাইকে বিনা মূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেবে সরকার
- ট্রাম্পের চাপে আরও ১০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা অ্যাপলের
- মানুষের ধ্বংসই শয়তানি শক্তির আরাধ্য
- হারিয়ে যাচ্ছে ভ্রাম্যমাণ বই বিক্রেতারা
- ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও নিষেধাজ্ঞা’র রাজনৈতিক অর্থনীতি
- ‘নিজের পাশে অন্যকে দাঁড়াবার জায়গাটা দিতে হবে’
- অসম্মান তো সবার জোটে না, আমার না হয় জুটলো
- অগুণিত সাধারণ মানুষ আমাকে ভালোবাসে
- নিষেধাজ্ঞা নয় হুশিয়ারি
- নাইপলের মৃত্যুতে শোকাহত বিশ্বসাহিত্য অঙ্গন
- ট্রাকসেল লাইনে মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত একাকার!
- ‘এই ছাত্র রাজনীতির কাছে আমরা অসহায়’
- বাংলাদেশকে বাঁচাবেন কারা
- নতুন ভিসা নীতির প্রেক্ষাপট-উদ্দেশ্য
- বাংলাদেশ ও আমার সেই ভালো লাগার অনুভূতি
- যুক্তরাষ্ট্র কি আবার স্বেচ্ছায় একঘরে হতে চলেছে
- ‘অর্থনৈতিক সংকটের সঙ্গে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নেওয়ার সম্পর্ক নেই’
