স্কুলে স্কুলে পাঠ্যপুস্তক সংকট, শিশুদের হাতে নিম্নমানের বই
প্রকাশিত: ২ জানুয়ারি ২০২৩
রাজধানীর গেন্ডারিয়া মহিলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী তানজিলা আক্তার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে প্রাথমিকের কেন্দ্রীয় বই বিতরণ উৎসবে শিক্ষকদের সঙ্গে এসেছিল সে। চোখেমুখে ছিল তার নতুন বইয়ের অপেক্ষা। কিন্তু পরক্ষণেই মুখখানি তার মলিন হয়ে যায়। বই উৎসবে তার হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয় দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা বই। শুধু তানজিলা নয়, পঞ্চম শ্রেণির এমন অনেক শিক্ষার্থীকেই অন্য ক্লাসের বই দেওয়া হয়েছে। আর সে কারণে বই উৎসবে এসেও নতুন বই না পেয়ে অনেক শিক্ষার্থী মুখভার করে ঘরে ফিরেছে।
বছরের প্রথম দিন বই উৎসবে এসেও নতুন বই পায়নি শিশুরা। অনেকে অন্য ক্লাসের পুরোনো বই নিয়েই বাসায় ফিরেছে। কেউ কেউ ফিরেছে একেবারে খালি হাতে। কোনো কোনো শিক্ষার্থী একটি-দুটি নতুন বই পেলেও সে বইয়ের নিম্নমানের কাগজ নিয়ে ওঠেছে প্রশ্ন। অভিভাবকদের অভিযোগ, নিম্নমানের কাগজে তৈরি এসব বই বছরের অর্ধেক সময় না যেতেই নষ্ট হয়ে যাবে। এছাড়া বছরের শুরু থেকে নতুন বই হাতে না পাওয়ায় অনেক শিক্ষার্থীর পড়াশোনাও ব্যাহত হবে।
এদিন তানজিলার সঙ্গে বই উৎসবে আসেন তার মা মানসুরা আক্তার। মেয়ে নতুন বই না পাওয়ার আক্ষেপ প্রকাশ করে তিনি জাগো নিউজকে বলেন, মেয়ের নতুন বই নিয়ে বাসায় যাবো বলে বই উৎসবে এলাম। এসে দেখি আসায় গুড়েবালি। দ্বিতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের একটি করে নতুন বই দিলেও পঞ্চম শ্রেণির কোনো শিক্ষার্থী বছরের প্রথম দিন নতুন বইয়ের ঘ্রাণ পায়নি। তাদের খালি হাতেই ঘরে ফিরতে হয়েছে।

সরেজমিনে রোববার (১ জানুয়ারি) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এক শ্রেণির শিক্ষার্থীর হাতে অন্য শ্রেণির বই তুলে দেওয়া হয়েছে। গেন্ডারিয়া মহিলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী ফাতেমা আক্তারের হাতে ছিল প্রথম শ্রেণির বই। একই শ্রেণির রিয়া মনি, আফরিন আক্তার আনহারের হাতে চতুর্থ শ্রেণির বই দেখা যায়।
গেন্ডারিয়া মহিলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক জাগো নিউজকে বলেন, গত ২৬ ডিসেম্বর বিদ্যালয়ে কিছু বই পাঠানো হয়েছে। এখনো অনেক বই বাকি রয়েছে। এর মধ্যে দ্বিতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির অধিকাংশ বই এলেও প্রাক-প্রাথমিক, প্রথম, তৃতীয় ও পঞ্চম শ্রেণির বই আসেনি। যে কারণে আমরা শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই দিতে পারছি না। বই উৎসবে এসেও শিক্ষার্থীদের মন খারাপ। তাদের হাতে অন্য ক্লাসের বই তুলে দেওয়া হয়েছে। কবে নাগাদ নতুন বই আসবে সেটিও জানা নেই।
পুরান ঢাকায় দক্ষিণ মুহসেন্দী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক উম্মে কুলসুম জাগো নিউজকে জানান, তাদের বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিকের শুধু খাতা, প্রথম শ্রেণির গণিত বই, দ্বিতীয় শ্রেণির তিনটি বই, তৃতীয় শ্রেণির ছয়টির মধ্যে চারটি, চতুর্থ শ্রেণির সব বই পেলেও পঞ্চম শ্রেণি শিক্ষার্থীরা কোনো বই পায়নি। যে কারণে তারা বছরের প্রথম দিন সব শিক্ষার্থীর হাতে বই তুলে দিতে পারেননি।
নতুন বই এলে শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করা হবে বলে জানান একই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নুসরাত জাহান।
তিনি বলেন, এবার অনেক খারাপ কাগজ দিয়ে বই তৈরি করা হয়েছে। এসব বই শিক্ষার্থীরা বেশি দিন পড়তে পারবে না। বছরের মাঝামাঝি বই নষ্ট হলে নতুন করে দেওয়া কঠিন। সে কারণে নতুন বই দেওয়ার আগে সব শিক্ষার্থীর কাছ থেকে পুরোনো বই জমা নেওয়া হচ্ছে। কারও বই নষ্ট হলে বছরের বাকি সময় এসব পুরোনো বই দিয়ে চালানো হবে।
বই সংকট
চলতি বছর সারাদেশে প্রায় ৩৫ কোটি বই বিতরণ করার কথা রয়েছে। এর মধ্যে প্রাক-প্রাথমিক থেকে প্রাথমিক পর্যায়ে মোট ৯ কোটি ৬৬ লাখ ৮ হাজার ২৪৫টি আর বাকি ২৫ কোটি বই মাধ্যমিক ও অন্যান্য পর্যায়ে বিতরণ করা হবে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) দাবি, এরই মধ্যে সারাদেশে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে প্রাথমিকের ৮০ শতাংশ বই পৌঁছে গেছে। মাধ্যমিকের ৯০ শতাংশ বই পৌঁছেছে। তবে এর চেয়ে অনেক কম নতুন বই সরবরাহ করা হয়েছে বলে দাবি মুদ্রণ শিল্প সমিতির।
সরেজমিনে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিভিন্ন স্থানে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ বই সরবরাহ করা হয়েছে। বছরের প্রথম দিন রাজধানীর বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়েও বই সংকটের চিত্র দেখা গেছে। সারাদেশে প্রায় ৯ কোটি বই এখনো পৌঁছায়নি বলে জানা গেছে।

নিউজপ্রিন্টের বইয়ে সয়লাব
কেন্দ্রীয় বই বিতরণ উৎসবে আসা বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের হাতে ছিল বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত নতুন পাঠ্যপুস্তক। এর মধ্যে কিছু প্রকাশনীর বইয়ের মান কিছুটা ভালো হলেও অধিকাংশ শিক্ষার্থীর হাতেই দেখা গেছে নিম্নমানের কাগজের বই।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এসব কাগজ নিজউপ্রিন্টের চেয়ে কোনোভাবে ভালো হতে পারে না। আবার এর উজ্জ্বলতাও কাঙ্ক্ষিত মানের অনেক নিচে। এসব বইয়ের উজ্জ্বলতা কোনোভাবেই ৬৫ শতাংশের বেশি হবে না। এনসিটিবির নির্ধারিত মান ৮৫ শতাংশ হলেও বিভিন্ন সংকটের কারণে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত গ্রহণযোগ্য বলে জানানো হয়।
এ বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ জাগো নিউজকে বলেন, বইয়ের কোনো সংকট নেই। টেন্ডার জটিলতার কারণে এবং ভার্জিন পাল্প (কাগজ তৈরির মন্ড) আমদানিতে সমস্যা এবং কাগজ না পাওয়ার কারণে কয়েকটি প্যাকেজের কাজে দেরি হয়েছে। সব বিদ্যালয়ে তিন থেকে চারটি বিষয়ের বই পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। বাকিগুলো সরবরাহের অপেক্ষায় রয়েছে। ১০ জানুয়ারির মধ্যে সব বিদ্যালয়ে শতভাগ বই পৌঁছে দেওয়া হবে।
নতুন বইয়ের মান নিয়ে তিনি বলেন, মুদ্রণ প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনে এবছর স্বাধীন এজেন্সি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। মান যাচাইয়ে পরিদর্শন টিম আরও ছয় মাস সময় পাবে। টেন্ডার অনুযায়ী নির্ধারিত মানের বই সরবরাহ করতে হবে। কোথাও নিম্নমানের বই পাওয়া গেলে পরিদর্শন টিম এনসিটিবি, মন্ত্রণালয় এবং সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরে জানাবে। ফলে এর বাইরে বই সরবরাহের কোনো সুযোগ নেই।
পুরনো বই ভরসা
শিশু শিক্ষার্থীদের হাতে যেন দ্রুত পাঠ্যবই নষ্ট না হয় এবং বইয়ের প্রতি তাদের আকৃষ্ট করতে অফসেট পেপারে চার রংয়ের (আরজিবি কালার) বই দেওয়ার নির্দেশনা রয়েছে। সেখানে ৮২ শতাংশ উজ্জ্বলতা থাকার কথা থাাকলেও নিউজপ্রিন্টের কালো কাগজে প্রাথমিকের অধিকাংশ বই পাওয়া গেছে। এবছর যেসব বই শিশুদের বিতরণ করা হয়েছে তা দিয়ে বছর পার করা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন অভিভাবক ও শিক্ষকরা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ বছর পুরনো বইয়ের ওপরই ভরসা করতে হবে।

আজিমপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ফারজানা আক্তার বলেন, যেসব শিক্ষার্থী চলে যায় তাদের বই রেখে দিই। কারও বই নষ্ট হলে এসব পুরোনো বই দিয়ে বছরের বাকি সময় চালানো হবে। সে কারণে নতুন বই দেওয়ার আগে শতভাগ পুরোনো বই সংগ্রহ করা হচ্ছে।
শুধু প্রাথমিকে নয়, এ বছর মাধ্যমিক পর্যায়েও বইয়ের সংকট দেখা দিয়েছে। আসিফ শওকত কল্লোল নামের একজন অভিভাবক তার মেয়েকে নিয়ে আজ মতিঝিল বাংলাদেশ ব্যাংক হাইস্কুলে আসেন। মেয়ে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ে। কিন্তু বই উৎসবের দিনে মেয়ের হাতে একটিও নতুন বই ওঠেনি। তবে অন্যান্য ক্লাসের শিক্ষার্থীদের হাতে দুটি-তিনটি করে বই তুলে দেওয়া হয়েছে। ওই অভিভাবক মেয়ের বই আনতে স্কুলে গেলে বই এখনো আসেনি বলে তাকে জানিয়ে দেন শিক্ষকরা।
আসিফ শওকত তিনি জাগো নিউজকে বলেন, সারাদেশে সরকার বই উৎসব করলেও প্রকৃতপক্ষে শিক্ষার্থীদের অনেকে নতুন বই পাচ্ছে না। অনেকে পুরোনো বই পাচ্ছে। তবে সেটিও পর্যাপ্ত নয়। কবে নতুন বই দেওয়া হবে সে বিষয়েও কিছু বলা হচ্ছে না। এ অবস্থায় শিক্ষার্থীদের নতুন ক্লাসের পড়াশোনা ব্যাহত হতে পারে। - বিডি প্রতিদিন
- হোয়াইট হাউজে ইলন মাস্ককে নৈশভোজের আমন্ত্রণ করলেন ট্রাম্প
- মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালানোর ইঙ্গিত ট্রাম্পের
- যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ
- ‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পিএ নেতাদের খুঁজে খুঁজে হত্যা করা উচিত
- যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ‘দ্বিতীয় বাড়ি’ সৌদি আরব
- সৌদির কাছে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির অনুমোদন দিচ্ছেন ট্রাম্প
- যে কারণে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমের ওয়েবসাইটে বিপর্যয়
- আরেক দফা কমলো স্বর্ণের দাম, বুধবার থেকে কার্যকর
- রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
- একদিন আগেই দিল্লি পৌঁছালেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
- রাজধানীতে গাড়িতে আগুন
- ২২ বছর পর ভারতকে হারালো বাংলাদেশ
- তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
- হাসিনার রায়ের খবর বিশ্ব মিডিয়ায়
- শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের আদেশ ট্রাইব্যুনালে
- মার্কিন এফ-৩৫ পেতে সৌদির ওপর ইসরায়েল নিয়ে কঠিন শর্ত
- শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
- আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
- বাসে আগুন ও ককটেল হামলাকারীদের দেখামাত্র গুলির নির্দেশ
- শিক্ষক আন্দোলনে আহত সেই শিক্ষিকার মৃত্যু
- বেশ কিছু খাদ্যপণ্যে ট্রাম্পের শুল্ক প্রত্যাহার
- উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসানের বাসার সামনে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
- শেখ হাসিনার রায় আজ
- রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
- সরকার সচল হলেও কাটেনি অ্যামেরিকার অর্থনীতির কুয়াশা
- ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
- বিবিসির বিরুদ্ধে ৫০০ কোটি ডলারের মামলা করব: ট্রাম্প
- ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু
- বিএনপি কোনো মেগা প্রজেক্টের দিকে যাবে না: আমির খসরু
- অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থন পেয়ে আপ্লুত তারেক রহমান
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- আজকাল এর ৮৯৩ তম সংখ্যা
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- কোন দল জিতবে সংসদ নির্বাচনে
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- কে এই জোহরান মামদানি ?
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭২
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- মন্তব্য প্রতিবেদন
বন্ধ করুন আষাঢ়ি নির্বাচনের গল্প - আজকাল ৮৬৯ সংখ্যা এখন বাজারে
- ‘আজকাল’-৮৭০ এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা
- আজকাল ৮৮২ তম সংখ্যা
- এসাইলাম আবেদন ফি হাজার ডলার!
- মার্কিন ভিসা বাতিল ৫১ বাংলাদেশির!
- প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করবে যুক্তরাষ্ট্র
শলা-পরামর্শ করতে আসছেন হাস - তারেকের অপচেষ্টা প্রতিহত করবে ভোটাররা
- অবিলম্বে খালেদা জিয়ার মুক্তি ৩৫ লাখ মামলা প্রত্যাহার
- নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে নারায়ণগঞ্জ প্রার্থীদের মতবিনিময় সভা
- ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধোকা দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে চায়:সালমা ওসমান
- গণসংযোগকালে যুবলীগ নেতা হত্যা
- মুখোমুখি বাইডেন-হাসিনা
জিতবে কে? - আমেরিকার ‘ধমকে’ প্রথম কুপোকাত আজম
- বাংলাদেশে বাজেট পেশ
যেসব পন্যের দাম বাড়বে-কমবে - বাংলাদেশের নির্বাচন
বাইডেন-মোদী বৈঠকেই হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ? - সুন্দর আগামীর জন্য আবারও নৌকায় ভোট দিন: সোহেল তাজ
- দেশকে বাঁচাতে নির্বাচনে বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই : এইচটি ইমাম
- রাষ্ট্রদূত হাস আসছেন ফাইলে কি থাকছে?
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
