লজিং মাস্টার থেকে শতকোটির মালিক
প্রকাশিত: ২৩ অক্টোবর ২০২৪
- স্ত্রী-সন্তান এমনকি মেয়ের জামাইয়ের নামেও বিপুল সম্পদ
- দেশের অঢেল সম্পদের পাশাপাশি বিদেশেও রয়েছে বাড়ি
- জায়গা দখল, মনোনয়ন-বাণিজ্য, চাকরির নামে টাকা ও উন্নয়নকাজ থেকে পার্সেন্টেজ
- সরকারি জায়গা দখল করে ছেলেমেয়ের নামে কলেজ
- নিজে, ছেলেমেয়ে ও স্ত্রীর নামে প্রভাব খাটিয়ে বেশি দামের জমি কম দামে ক্রয়
- মৎস্যমন্ত্রী পদের প্রভাব খাটিয়ে জলাশয় দখল করে মৎস্য খামার
- আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের পদ বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা
- মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য হয়ে এমপি প্রার্থীদের কাছ থেকেও হাতিয়েছেন টাকা
ছাত্রজীবনে তিনি মানুষের বাড়িতে জায়গির বা লজিং মাস্টার (থাকা-খাওয়ার বিনিময়ে অবস্থাসম্পন্ন সন্তানদের পড়ালেখা শেখানো) হিসেবে থেকে পড়াশোনা চালিয়ে গেছেন। পৈতৃক সহায়-সম্বল বলতে ছিল না তেমন কিছুই। এক সময়ের লজিং মাস্টার আওয়ামী লীগ নেতা সেই আবদুর রহমানই এখন শতকোটি টাকার সম্পদের মালিক। ফরিদপুর-১ (বোয়ালমারী, মধুখালী ও আলফাডাঙ্গা) আসন থেকে ২০১৪ সালের বিতর্কিত নির্বাচনে প্রথমবার জয়ী হন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এ সদস্য।
পরবর্তী দুটি নির্বাচনেও তিনি একই আসন থেকে সংসদ সদস্য (এমপি) হন। দায়িত্ব পালন করেছেন প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর। আর প্রথমবার এমপি হওয়ার পর থেকেই আবদুর রহমানের সম্পদের তালিকায় যুক্ত হতে থাকে নিত্যনতুন স্থাপনা ও জায়গার নাম। অভিযোগ রয়েছে, দুর্নীতির মাধ্যমে শুধু নিজের নামেই নয়, স্ত্রী-সন্তান এমনকি মেয়ের জামাইয়ের নামেও কোটি কোটি টাকার সম্পদ গড়েছেন এ আওয়ামী লীগ নেতা।
১৯৮৬ সালে প্রথমে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হন আবদুর রহমান। এরপর আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন হয়ে একপর্যায়ে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের বড় পদ পান। বর্তমানে তিনি দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন।
প্রতাপশালী এ নেতা নিজের জেলায় আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে একচ্ছত্র আধিপত্য বজায় রেখে নিজেকে ভিন্ন উচ্চতায় নিয়ে যান। আর এ কারণে ছোট-বড় সবাই তাকে ‘দাদুভাই’ বলে ডাকতেন। ক্ষমতায় থাকার কারণে ভুক্তভোগী অনেকেই তার বিরুদ্ধে মুখ খুলতে সাহস পেতেন না। এলাকায় তাকে নিয়ে জনশ্রুতি ছিল, টাকা ছাড়া আবদুর রহমানের এক পা-ও চলে না। তার বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার এবং বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ এনেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হলেও শোনা যায়, তিনি ৫ আগস্টের পরপরই দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান।
গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামায় আবদুর রহমান তার বার্ষিক আয় দেখিয়েছিলেন ২৮ লাখ ১১ হাজার ৬২৪ টাকা। আর নিজের নামে ফরিদপুরের মধুখালীর কামালদিয়ায় একটি বাড়ি থাকার কথা উল্লেখ করলেও স্ত্রীর নামে ঢাকায় চারটি ফ্ল্যাট রয়েছে বলে জানিয়েছিলেন।
আবদুর রহমানের বিরুদ্ধে তার নিজ এলাকায় রয়েছে অজস্র অভিযোগ। জায়গা দখল, প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক নেতাদের বিভিন্নভাবে হয়রানি, মনোনয়ন-বাণিজ্য, চাকরি দেওয়ার কথা বলে টাকা নেওয়া এবং নিজের সংসদীয় এলাকার বিভিন্ন উন্নয়নকাজ থেকে পার্সেন্টেজ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। তিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশ না নিয়েও প্রভাব খাটিয়ে মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট বাগিয়ে নেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। দেশে অঢেল সম্পদ থাকার পাশাপাশি বিদেশেও তার বাড়ি রয়েছে বলে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে। কথার জাদুকর হিসেবে পরিচিত এ নেতাকে নিয়ে ফরিদপুর জুড়ে নানা আলোচনা-সমালোচনা ছিল সবসময়ই।
ফরিদপুর-১ সংসদীয় আসনের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মধুখালীর কামালদিয়া ইউনিয়নের প্রত্যন্ত অঞ্চলে জন্ম নেওয়া আবদুর রহমান কলেজ জীবনের শুরুতে ফরিদপুর শহরে অন্যের বাড়িতে ‘লজিং মাস্টার’ হিসেবে থেকে পড়াশোনা করতেন। স্থানীয় বয়োজ্যেষ্ঠরা বলেন, আবদুর রহমানের বাবা মারা যাওয়ার সময় মাত্র ১৪ শতাংশ জমি রেখে যান। সেই তিনিই আজ শত শত কোটি টাকার মালিক। এটা কীভাবে সম্ভব, সেটা বুঝে উঠতে পারেন না তারা।
আওয়ামী লীগ সরকার টানা প্রায় সাড়ে ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকাকালে ফরিদপুর-১ আসনের তিনটি উপজেলায় একচ্ছত্র ‘রাজত্ব’ কায়েম করেন আবদুর রহমান। তার বিরুদ্ধে রয়েছে দখলদারির অভিযোগ। নিজ নামে এবং ছেলেমেয়ের নামে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের পাশে ব্রাহ্মণকান্দায় ‘আবদুর রহমান কলেজ’ ও ‘আয়েশা-সামি’ কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। সরকারি জায়গা দখল করে সেই জায়গা প্রভাব খাটিয়ে কলেজের নামে করে নেন। কাদিরদি এলাকায় সরকারি অর্থায়নে গড়ে তোলা একটি কারিগরি কলেজের নাম তার মা ও বাবার নামে করার চেষ্টা চালান। মধুখালী, বোয়ালমারীতে নিজ নামে ছাড়াও ছেলেমেয়ে ও স্ত্রীর নামে প্রভাব খাটিয়ে বেশি দামের জমি কম দামে কেনার অভিযোগ রয়েছে। সাতৈর এলাকায় শতকোটি টাকা ব্যয়ে স্ত্রী মির্জা নাহিদ ইসলাম বন্যা ও মেয়ের জামাতা জুবের নিলয়ের নামে একটি স্বয়ংক্রিয় ইটভাটা (রাজ সিরামিক ব্রিকস) নির্মাণের জন্য জমি অধিগ্রহণ করা হয়। চাপাদহ বিল এলাকায় মন্ত্রী পদের প্রভাব খাটিয়ে বিশাল জলাশয় দখল করে মৎস্য খামার করার কাজ চলমান ছিল। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সে কাজ বন্ধ রয়েছে।
নিজ সংসদীয় এলাকার তিনটি উপজেলায় আলাদা আলাদা নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী গড়ে তোলারও অভিযোগ রয়েছে আবদুর রহমানের বিরুদ্ধে। এসব বাহিনীর নেতৃত্বে ছিলেন যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতারা। তাদের দিয়েই বিএনপিসহ অন্যান্য দলের স্থানীয় নেতাকর্মী এবং ব্যবসায়ীকে রাজনৈতিকভাবে কোণঠাসা করে রাখতেন। হামলা করে, মামলা দিয়ে বিরোধীপক্ষের অনেক নেতাকে এলাকা ছাড়া হতে বাধ্য করেছেন বলে তথ্য রয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, আবদুর রহমানের অবৈধ আয়ের ‘টাকা কালেকশনে’ তিনটি উপজেলাতেই ছিল তার ঘনিষ্ঠ কয়েকজন ব্যক্তি। তাদের মধ্যে রয়েছেন- মধুখালী পৌরসভার সাবেক মেয়র মোরশেদ লিমন ও একই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল ইসলাম বকু, বোয়ালমারী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান মিরধা পিকুল ও উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক শরীফ সেলিমুজ্জামান লিটু এবং আলফাডাঙ্গা উপজেলার সাবেক পৌর মো. সাইফার। তাদের দিয়েই আবদুর রহমান স্থানীয় পর্যায়ে বিভিন্ন খাত থেকে টাকা আদায় করতেন বলে অভিযোগ রয়েছে তিনটি উপজেলার সাধারণ মানুষের মধ্যে।
শুধু নিজ নির্বাচনী এলাকাতেই নয়, ফরিদপুর সদর আসনেও ছিল আবদুর রহমানের একচ্ছত্র আধিপত্য। জেলা আওয়ামী লীগের নেতারা তার কথায় চলতেন। এ প্রসঙ্গে জেলা আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে দেশ রূপান্তরকে বলেন, ‘আবদুর রহমানকে টাকা দিলেই পদ পাওয়া যেত। তিনি জেলা আওয়ামী লীগে পদ বিক্রি করেই কোটি কোটি টাকা কামিয়েছেন। শুধু আওয়ামী লীগই নয়, ছাত্রলীগের অনেককে টাকার বিনিময়ে জেলা ও উপজেলা ছাত্রলীগের পদ দিয়েছেন। নগরকান্দা উপজেলার ধনাঢ্য ব্যবসায়ী কাজী আবদুস সোবহানকে জেলা মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি করেছেন কোটি টাকার বিনিময়ে এমন কথা এলাকায় চাউর হয়।’
অভিযোগ আছে, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর ও দলের মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য হওয়ার সুবাদে বিভিন্ন জেলার সংসদ সদস্য প্রার্থীদের কাছ থেকেও আবদুর রহমান কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।
আলোচিত এই আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রী মির্জা নাহিদ ইসলাম বন্যা ও তার শ্যালক পিন্টুর বিরুদ্ধেও রয়েছে বিস্তর অভিযোগ। তারা দুজন মিলে তিনটি উপজেলায় থানার দালালি, মনোনয়ন-বাণিজ্য ও চাকরি দেওয়ার কথা বলে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে ভাষ্য এলাকার অনেকেরই। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী হওয়ার পর আবদুর রহমানের বিরুদ্ধে এই তিন উপজেলার অনেকের কাছ থেকে চাকরি দেওয়ার নাম করে বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া সরকারি বরাদ্দের টিআর-জিআরসহ বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা নয়ছয় করে কামিয়েছেন কোটি কোটি টাকা। একসময়ের হতদরিদ্র পরিবারের সন্তান আবদুর রহমানের নামে-বেনামে ঢাকার পূর্বাচল, ধানমন্ডি, উত্তরা ও পরীবাগে বাড়ি এবং ফ্ল্যাট রয়েছে বলে জানা গেছে।
মুক্তিযুদ্ধের সময়ে ফরিদপুর অঞ্চলের তৎকালীন মুজিব বাহিনীর এক নেতা বলেন, ‘যুদ্ধের সময় আবদুর রহমান এলাকায়ই ছিলেন না। তার মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করার প্রশ্নই উঠে না। সে একজন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা।’
গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে ঢাকার পরিবাগে আবদুর রহমানের বাসায় হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে বিক্ষুব্ধরা। এরপর থেকেই আর দেখা মেলেনি একসময়ের দোর্দণ্ড প্রতাপশালী এ নেতার। বিভিন্ন অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্যের জন্য তার মোবাইল ফোনে কল করলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।
- ভারতীয় কূটনীতিককে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব, হাসিনার কথা বলা বন্ধ
- ইভ্যালির রাসেল-নাসরিনের ৫ বছর কারাদণ্ড
- ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণ: দুই ছাত্রীসহ আহত ৩
- বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
- প্রত্যেক মার্কিন নাগরিককে যেভাবে দেওয়া হবে ২ হাজার ডলার
- জুলিয়ানিসহ ৭০ সহযোগীকে ক্ষমা ট্রাম্পের
- যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি দপ্তরে শাটডাউন শেষের পথে
- ঢাকায় দায়িত্ব পালনকালে পুলিশের মোবাইল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা
- হাজার হাজার ফ্লাইট বাতিল, বিলম্বে চরম ভোগান্তি
- দিল্লিতে বিস্ফোরণের আগে ‘রহস্যময়’ অভিযান, যা জানা গেল
- ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
- ঢাকায় হঠাৎ ৮ স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, তিন বাসে আগুন
- দিল্লিতে লালকেল্লার সামনে বিস্ফোরণে ২২ গাড়ি ভষ্ম, নিহত ১৩
- চাঁদাবাজদের সাথে জোট করার চেয়ে মরে যাওয়া ভালো
- সরকারি কর্মচারীদের আয়কর কাটার নতুন নির্দেশ
- দ্বিতীয় দিনেও যুক্তরাষ্ট্রে ১ হাজারের বেশি ফ্লাইট বাতিল!
- যুক্তরাষ্ট্রে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় ৪ জনের প্রাণহানি
- আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
- অনুষ্ঠানের মাঝেই ‘ঘুমিয়ে’ পড়লেন ট্রাম্প, দেখুন ছবিতে
- ট্রাম্প-পরবর্তী নেতৃত্বের লড়াইয়ে রিপাবলিকানরা
- শ্বেতাঙ্গরা নির্যাতনের শিকার: ট্রাম্প
- তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
- কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
- অনশন ভাঙিয়ে আমজনতার তারেককে হাসপাতালে পাঠালেন সালাহউদ্দিন
- ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর মন্তব্যে ঢাকার কড়া জবাব
- সরকারের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি সোমবার স্থগিত
- ঢাকায় একযোগে পুলিশের ‘বড় মহড়া’
- প্রধান উপদেষ্টা ডাকলে আমরা যাব, অন্য দল দিয়ে কেন : সালাহউদ্দিন
- ‘আজকাল’ সম্পাদকের শুভেচ্ছা
- মামদানির বিজয় বাংলাদেশি ‘আঙ্কেল আন্টিদের’
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- আজকাল এর ৮৯৩ তম সংখ্যা
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- ‘আজকাল’- ৮৬৭ সংখ্যা
- কে এই জোহরান মামদানি ?
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭২
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- কোন দল জিতবে সংসদ নির্বাচনে
- মন্তব্য প্রতিবেদন
বন্ধ করুন আষাঢ়ি নির্বাচনের গল্প - আজকাল ৮৬৯ সংখ্যা এখন বাজারে
- ‘আজকাল’-৮৭০ এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা
- আজকাল ৮৮২ তম সংখ্যা
- মার্কিন ভিসা বাতিল ৫১ বাংলাদেশির!
- প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করবে যুক্তরাষ্ট্র
শলা-পরামর্শ করতে আসছেন হাস - তারেকের অপচেষ্টা প্রতিহত করবে ভোটাররা
- অবিলম্বে খালেদা জিয়ার মুক্তি ৩৫ লাখ মামলা প্রত্যাহার
- নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে নারায়ণগঞ্জ প্রার্থীদের মতবিনিময় সভা
- ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধোকা দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে চায়:সালমা ওসমান
- গণসংযোগকালে যুবলীগ নেতা হত্যা
- মুখোমুখি বাইডেন-হাসিনা
জিতবে কে? - আমেরিকার ‘ধমকে’ প্রথম কুপোকাত আজম
- বাংলাদেশে বাজেট পেশ
যেসব পন্যের দাম বাড়বে-কমবে - সুন্দর আগামীর জন্য আবারও নৌকায় ভোট দিন: সোহেল তাজ
- বাংলাদেশের নির্বাচন
বাইডেন-মোদী বৈঠকেই হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ? - দেশকে বাঁচাতে নির্বাচনে বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই : এইচটি ইমাম
- রাষ্ট্রদূত হাস আসছেন ফাইলে কি থাকছে?
- প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে উস্কানি মন্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের নিন্দা
