মহানবীর (সা.) ক্ষমার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত
প্রকাশিত: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

একটি গল্প দিয়ে শুরু করি। গল্পটা আমাদের নবীজির (সা.)। আসলে তা গল্প না, গল্পের মতো। তবে ঘটনা বাস্তব।
একবার এক ইহুদি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মেহমান হলো; রাতে থাকলোও। হুজুর (সা.) তাকে সমাদর করলেন। সুন্দর রাত্রিযাপনের ব্যবস্থাও করলেন। কিন্তু ওই ইহুদির মনে ছিল বিশাল শয়তানি। শেষ রাতের দিকে দুষ্ট ইহুদি রাসূল (সা.) এর বিছানায় ইচ্ছাকৃত পায়খানা পেশাব করলো। এর দ্বারা তার উদ্দেশ্য ছিল রাসূল (সা.)-কে কষ্ট দেয়া। অতপরঃ ভোর হওয়ার আগেই সে গোপনে চলে গেল। আর মনে মনে ভাবতে লাগল- আচ্ছা যাক, মুহাম্মাদকে (সা.) কষ্ট দিতে পারলাম।
কিন্তু সে ভুলে তার তরবারিটি ফেলে গেছে। তরবারির কথা মনে হতেই সে আবার ফিরে আসলো। এসে দেখে রাসূল (সা.) নিজে ময়লা পরিষ্কার করছেন। সে ভাবলো রাসূল (সা.) হয়তো তাকে এর শাস্তি দিবেন বা পাকড়াও করবেন, তাকে ক্ষমা করবে না। সে খুব অনুনয় বিনয়ের সঙ্গে রাসূলকে বললো আমার ভুল হয়ে গেছে’ আমাকে মাফ করে দিন। এর জবাবে রাসূল কী বললো? ওটাই আমার লেখার আলোচ্য বিষয়।
দয়ার আধার উদারতার আকাশ রাসূলে আরাবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘ক্ষমার কী আছে। আমারই তো আপনার খেদমতের কমতি হয়েছে। আমি আপনার ঠিকঠাক খোঁজ নিতে পারি নাই, তাই আপনার এমন অবস্থার জন্য আমি দায়ী। আমাকে ক্ষমা করে দিন।’ এই যে রাসূল (সা.) তার সবকিছু বুঝেও তাকে ক্ষমা করে দিলেন, এটার কারণেই তিনি উত্তম পুরুষ মহামানব ও একজন রাসূল। ক্ষমার এমন হাজারো উদারতা একমাত্র রাসূল (সা.) এর জীবনীতেই পাওয়া সম্ভব।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনী অধ্যয়নে দেখা যায় তার চাক্ষুষ জাত শত্রুকে তিনি হাসিমুখে ক্ষমা করে দিলেন। নবুওয়াতির শুরু জামানায় তিনি যখন তায়েফে উপস্থিত হলেন। সেখানে তায়েফ কর্তৃক আক্রান্তও হয়েছিলেন। তখন পাশের খাদেম বলেছিল আপনি তাদের জন্য বদদোয়া করুন; তারা যেন ধ্বংস হয়ে যায়। হজরত জিবরাইল (আ.) এসে বললেন, আপনি হুকুম দিন! তায়েফের দুপাশের পাহাড় এক করে দিয়ে তায়েফবাসীকে ধ্বংস করে দিই। কিন্তু রাসূল (সা.) কী বললেন? না! আমি বদদোয়ার জন্য প্রেরিত হয়নি। আমি রহমত হিসেবে প্রেরিত হয়েছি। অবলীলায় ক্ষমা করে দিলেন ওই জঘন্য অমানুষগুলোকে। একারণেই তাকে বলা হয়েছে আদর্শের মূর্তপ্রতীক। মানবসভ্যতার ইতিহাসের তাঁর মতো এমন উদার ও ক্ষমাশীল মানুষ ছিল না, এখনো নেই কিয়ামত অবদি আসবেও না।
বলছিলাম আদর্শ ও মহৎ চরিত্রের অন্যতম উপাদান ‘ক্ষমা’ নামক গুণের কথা। একটি আদর্শ ও মহৎ চরিত্রভাবনা কল্পনা করলে সবচে প্রথম যে বিষয়গুলো আসে তার অন্যতম হলো ক্ষমা। মহান আল্লাহর বিভিন্ন গুণাবলির অন্যতম একটি গুণ হলো ক্ষমাশীলতা। আল্লাহ তায়ালা বিভিন্ন আয়াতে বিভিন্ন ভঙ্গিতে তার ‘ক্ষমা’ গুণটির কথা বর্ণনা করেছেন। সূরা বাকারার ৭৩ নম্বর আয়াতে إِنَّ اللّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা ক্ষমাশীল ও দয়ালু। শুধু এক স্থানে এই ক্ষমার আলোচনা করেননি বা ‘ক্ষমা’ নামক মহৎ গুণের কথা বলেননি। আল্লাহ তায়ালা নিজের গুণ ক্ষমার উল্লেখের সঙ্গে সঙ্গে নবীজি (সা.)-কে এই গুণের আদেশ দিয়েছেন এবং জোর তাকিদের সঙ্গে দিয়েছেন। আল্লাহ ঘোষণা দিচ্ছেন,
خُذِ الْعَفْوَ وَأْمُرْ بِالْعُرْفِ وَأَعْرِضْ عَنِ الْجَاهِلِينَ
অনুবাদ : আপনি ক্ষমা করতে থাকুন আর ভালো ভালো কাজের আদেশ দিতে থাকুন। আর মূর্খদের (সঙ্গে অর্থহীন তর্ক-বিতর্ক) এড়িয়ে চলুন’ (সূরা আরাফ : আয়াত নং ১৯৯) এই আয়াত প্রসঙ্গ একবার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর এক প্রশ্নে জবাবে হজরত জিবরাইল (আ.) বলেন, যে কেউ আপনাকে অত্যাচার করলে তাকে আপনি ক্ষমা করে দিন। যে লোক আপনাকে কিছু দেয়া থেকে বিরত করে তাকে আপনি দান করুন। আর যে লোক আপনার সঙ্গে আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করে, আপনি তার সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করুর।
এখানে যে বিষয়টি ফুটে ওঠেছে তা হলো আপনি মূর্খদের মতো আচরণ করবেন না। যে যাই বলুক আপনি আপনার কাজ করুন আর তাদেরকে ক্ষমা করে দিন। অন্য এক আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন,
فَاعْفُوا وَاصْفَحُوا
তরজমা : তোমরা ক্ষমা করো এবং এড়িয়ে চলো’ (সূরা: বাকারা, আয়াত: ১০৯)
সমাজে ওই ব্যক্তিকেই মহৎগুণের অধিকারী বলা হয়, যার মধ্যে ‘ক্ষমা’ করার সৌজন্যতা আছে। ক্ষমা না করে প্রতিশোধ নিয়ে নেয়ার দ্বারা অধিকাংশ সময় বিষয় ফায়সালা হয় না। একটি নষ্ট আচরণ বা অন্যায় দূর করতে রাগ ক্রোধ কঠোর আচরণ কড়ামেজাজ ও প্রতিশোধ পরায়ণতা যতটুকু কাজে আসে, তার থেকে শতগুণ বেশি কাজে আসে ক্ষমা করার দ্বারা। ইতিহাস থেকেই উদারহণ দিই। মক্কাবিজয়ের কথা আমরা সকলেই জানি। কী ঘটেছিল ওইদিন? মক্কার কাফেরদের ভেতরে শুরু হয়ে গেছে ভয়ানক ঝড়-ঝঞ্ঝা যে, আজকে কারো ক্ষমা নেই, মুহাম্মাদের হাতেই আজ আমাদের মরতে হবে। কিন্তু তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন! শুধু মক্কার কাফের বেঈমানগোষ্ঠী নয়, পুরো পৃথিবী অবাক হয়ে গেছে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ক্ষমার ঘোষণায়। তিনি ঘোষণা করলেন আজ আমি তোমাদের থেকে প্রতিশোধ নিতে আসি নাই, তোমাদের সকলকে ক্ষমা করে দেয়া হলো। আজ কারো পাপ নেই, অপরাধ নেই। ক্ষমার আওয়াজ যখন মক্কার আকাশে আলোড়ন তুললো খোদ কাফের বেঈমানগোষ্ঠীই হতবাক। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে এইভাবে- তিনি তাদেরকে বললেন,
يا معشر قريش: ما تظنون أني فاعل بكم ؟ قالوا أخ كريم، ابن أخ كريم، قال: فاذهبوا فأنتم الطلقاء،
হে কুরাইশগণ! তোমাদের সঙ্গে এখন আমার আচরণের ধরন সম্পর্কে তোমাদের ধারণা কী ? তারা বলল, আপনি উদার ও ক্ষমাশীলের ভাই ও উদার ও ক্ষমাশীল ভাইয়ের ছেলে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বললেন ‘যাও, তোমরা মুক্ত।’
তিনি তাঁর ও সাহাবায়ে কেরামের বিরুদ্ধে করা সমস্ত অপরাধ ক্ষমা করে দিলেন। এইও কী মানুষের দ্বারা সম্ভব? যাদেরকে ঘর-বাড়ি ছাড়া করেছি, যাদের রক্তে হাত রাঙ্গিয়েছি, যাদের সঙ্গে শত্রুতা পোষণ করেছি জনমের জনম; তারা আমাদের হাতে নাগালে পেয়েও ক্ষমার করে দিল? না, এটা মানুষের কাজ হতে পারে না। আসমানের মালিকের পক্ষ থেকে নেমে আসার অবতার। এই অনুভুতির ঢেউ তরঙ্গে তাদের হৃদয়ের গহীনে ঈমানী জাগরণ তুললো। দলে দলে এসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাতে হাত রেখে ঈমান গ্রহণ করলো। কষ্টকর একটি ক্ষমার ঘটনা হাজারো লাখো মানুষ সুপথে এসেছে। ইতিহাসের পাতায় আপন মর্যাদায় স্বমহিমায় সেই ক্ষমার ঘটনা বিরাজমান।
ক্ষমার বিপরীত গুণ হলো অন্যের ভুলত্রুটিগুলো নিজের মনের ভেতর জিইয়ে রাখা। তাকে দেখলেই ভেতরে ভেতরে জ্বালা-পোড়া শুরু হওয়া। যে ভুল করল বা অন্যায় করল সে যদি সমাজের দাপুটে লোক হয়, তার থেকে প্রতিশোধ নেয়া অসম্ভব হলে তাকে ক্ষমা করে দেয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ, ক্ষমা না’ করা অবস্থায় ওই লোকটি তার সামনে পড়লেই তার ভেতরে জ্বালা-পোড়া শুরু হয়ে যায়। সুতরাং হৃদয়ের আগুনে না জ্বলে তাকে ক্ষমা করে দেয়াই উত্তম। আর যার প্রতিশোধ নেয়ার ক্ষমতা আছে; তবুও সে ক্ষমা করে দেয়’ সেই আসল পুরুষ ও ক্ষমাশীল। আল্লাহ তায়ালা এক স্থানে আদেশ দিচ্ছেন
وَإِنْ عَاقَبْتُمْ فَعَاقِبُوا بِمِثْلِ مَا عُوقِبْتُمْ بِهِ وَلَئِنْ صَبَرْتُمْ لَهُوَ خَيْرٌ لِلصَّابِرِينَ () وَاصْبِرْ وَمَا صَبْرُكَ إِلَّا بِاللَّهِ وَلَا تَحْزَنْ عَلَيْهِمْ وَلَا تَكُ فِي ضَيْقٍ مِمَّا يَمْكُرُونَ () إِنَّ اللَّهَ مَعَ الَّذِينَ اتَّقَوْا وَالَّذِينَ هُمْ مُحْسِنُونَ ()
তরজমা : তোমরা যদি (কোনো জুলুমের) প্রতিশোধ নাও, তবে ঠিক ততটুকুই নেবে, যতটুকু জুলুম করেছে আর যদি ধৈর্য ধারণ করো, তাহলে জেনে নাও ধৈর্যধারণকারীরাও শ্রেয়। এবং (হে নবী! আপনি ধৈর্যধারণ করুন। কারণ আপনার ধৈর্য তো শুধুমাত্র আল্লাহর জন্যই। আপনি কাফের সম্প্রদায়ের জন্য দুঃখ করবেন না এবং তারা যে ষড়যন্ত্র করে তার কারণে সংকীর্ণ হয়েন না। নিশ্চয় আল্লাহ তাদের সঙ্গে যারা তাকওয়া অবলম্বন করে ও ইহসানের অধিকারী হয়’ (সূরা: নাহল, আয়াত: ১২৬/১২৭)

- ইসরায়েলের হামলা: কাতারে বাংলাদেশিদের ঘরের বাইরে না যাওয়ার পরামর্শ
- নেপালে আটকা পড়াদের বিষয়ে যে তথ্য দিল মন্ত্রণালয়
- দেশব্যাপী লোডশেডিং হতে পারে, থাকবে যতদিন
- হোটেলে নেতা খুঁজতে এসে বাংলাদেশি ফুটবলার দেখে শান্ত বিক্ষুব্ধরা
- কাতারে হামলার ব্যাপারে আগে থেকেই জানতেন ট্রাম্প: ইসরায়েলি মিডিয়া
- ট্রাম্পের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করছিলেন লক্ষ্যবস্তুরা
- আরও বেড়ে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
- ছাত্রদল নেতার সঙ্গে বাগবিতণ্ডা
- নেপালে বিক্ষোভকারীদের হাতে ভারী অস্ত্র, দিনভর যা হলো
- মধ্যপ্রাচ্যে বাড়ছে ইসরায়েলি আগ্রাসন, এক মাসে ৬ দেশে হামলা
- ডাকসুর ভোট গণনায় সময় লাগার কারণ জানালেন অধ্যাপক শামীম রেজা
- তৃতীয় দেশে মার্কিন ভিসার আবেদন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
- চুক্তিভুক্ত দেশগুলোকে কিছু পণ্যে শুল্ক ছাড় ট্রাম্পের
- গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ৯ পদক্ষেপ স্পেনের
- পদত্যাগ করেছেন নেপালের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- মামদানিকে হারাতে ট্রাম্প কি মাঠে নামছেন
- ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ১৮২৮১০ টাকা
- ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে ‘উপযুক্ত জবাব’ দেওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
- পার্লামেন্টে আস্থা ভোটে পদচ্যুত ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী
- ডাকসুর ভোট গণনায় ১৪ মেশিন, ঘণ্টায় গোনা যাবে ৮০০-১৩০০
- ভয়েস অব আমেরিকার ৫০০ সাংবাদিককে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
- অনির্দিষ্টকালের গণছুটি ঘোষণা পবিস কর্মীদের
- ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র
- প্যালেস্টাইন অ্যাকশনকে ঘিরে যুক্তরাজ্যে ১৫০ জন গ্রেফতার
- কারাগারে নেওয়ার সময় মতিউরকে অনৈতিক সুবিধা, ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
- ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
- নুরাল পাগলার আস্তানায় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের পেছনে যা ছিল
- কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
- ‘শর্টটাইম মেমোরি লস, অগোছালো কথা বলছেন নুর’
- থমথমে হাটহাজারী, ১৪৪ ধারা জারি
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৫৮
- ‘আজকাল’- ৮৫৯
- ‘আজকাল’- এখন বাজারে।
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৬০
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- ঈদের কেনাকাটায় কোন ধরনের পোশাক ক্রেতাদের মন কাড়ছে ?
- টক দই খেলে কী উপকার
- আজকের আজকাল ৮৬১ সংখ্যা
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- সাপ্তাহিক আজকাল আজকের সংখ্যা ৮৬৬
- আজকাল ৮৬২তম সংখ্যা
- ইনস্টাগ্রামে ছড়ায় ছবির বিভ্রান্তি
- গরমে স্বস্তি দেবে অ্যালোভেরার জুস, আরো যে উপকার
- ‘আজকাল’- ৮৬৭ সংখ্যা
- আজকের সংখ্যা ৮৬৫
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে ‘ম্যাস সেন্সরশিপ’র নেপথ্যে ইসরাইল

- স্বামী-স্ত্রী সর্বোচ্চ কতদিন কথা না বলে থাকা জায়েয?
- পাঁচ অবস্থার আগে পাঁচ অবস্থার মূল্যায়ন করুন
- শিয়া সুন্নী দ্বন্দ্বের আদ্যোপান্ত
- দুনিয়ার সর্বোত্তম সম্পদ নেককার স্ত্রী
- কবরে কি নবীজীর ছবি দেখিয়ে প্রশ্নোত্তর করা হবে?
- হিজামার স্বাস্থ্য উপকারিতা
- জীবনে সুখী হওয়ার পাঁচ পরামর্শ
- পরিচ্ছন্নতা ও সুস্বাস্থ্য সম্পর্কে নবীজির ১০ বাণী
- মুসলিম হিসেবে মৃত্যু লাভের দোয়া
- কোরআন-হাদিসের আলোকে কবর জিয়ারতের দোয়া
- পথ চলার আদব!
- মৃতের আত্মা কখনও আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সাক্ষাত করতে আসে না
- কেমন হবে হাশরের ময়দান
- নামাজে মনোযোগী হওয়ার উপায়
- ১৫ নভেম্বর থেকে হজের নিবন্ধন শুরু