বৈদেশিক অর্থ খরচের লক্ষ্য ৯৪ হাজার কোটি টাকা
প্রকাশিত: ৬ এপ্রিল ২০২৩
সংকটের ধাক্কা লাগার শঙ্কা আগামী অর্থবছরও
বাস্তবতার ভিত্তিতে প্রকল্পভিত্তিক বরাদ্দ নিশ্চিত করা হবে-পরিকল্পনা সচিব * প্রকল্প বাস্তবায়নের সক্ষমতা ও দক্ষতা বাড়াতে হবে-ড. মোস্তফা কে. মুজেরী
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের ধাক্কা লেগেছে বৈদেশিক অর্থায়নে। এ জন্য আগামী অর্থবছরে (২০২৩-২৪) বৈদেশিক সহায়তার অংশ খুব বেশি বাড়ছে না।
ওই অর্থবছরে খরচ করা হবে ৯৪ হাজার কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে যা ছিল ৯৩ হাজার কোটি টাকা। এ হিসাবে তুলনামূলক বাড়ছে মাত্র এক হাজার কোটি টাকা।
কিন্তু অন্য বছরগুলোতে বৃদ্ধির এই হার ছিল অনেক বেশি। টানা চারদিনের বৈঠক শেষে লক্ষ্যমাত্রা চূড়ান্ত করেছে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি)। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) তৈরির জন্য মঙ্গলবার এ হিসাব পাঠানো হয়েছে পরিকল্পনা কমিশনে। খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পরিকল্পনা সচিব সত্যজিৎ কর্মকার বুধবার যুগান্তরকে বলেন, বাস্তবতার প্রেক্ষাপটে আগামী অর্থবছর প্রকল্পভিত্তিক বরাদ্দে কড়াকড়ি করা হয়েছে। অর্থাৎ যেসব প্রকল্প প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ও অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ হবে সেগুলোকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে যেসব প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে সরাসরি অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলবে না সেগুলোতে বৈদেশিক সহায়তা ও সরকারি তহবিলের অর্থ বরাদ্দে প্রাধান্য পাবে না। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সংকটকালীন সময় আমরা বলছি না। তবে এখনও পৃথিবীর অনেক দেশের তুলনায় আমরা ভালো আছি।
পরিকল্পনা কমিশনের দায়িত্বশীল একাধিক কর্মকর্তা যুগান্তরকে বলেন, ইআরডি থেকে পাঠানো বৈদেশিক সহায়তার তথ্য হাতে পেয়েছেন তারা। এখন সেটি নিয়ে এডিপি তৈরির জন্য পরবর্তী কার্যক্রম চালাচ্ছেন।
বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) সূত্র জানায়, ২০১৮-১৯ অর্থবছরের এডিপিতে বৈদেশিক সহায়তার অংশ ছিল ৬০ হাজার কোটি টাকা। এর পরের বছর অর্থাৎ ২০১৯-২০ অর্থবছরে সেটি বেড়ে দাঁড়ায় ৭১ হাজার ৮০০ কোটিতে। এক্ষেত্রে বেড়েছিল ১১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। তবে ২০২০-২১ অর্থবছরে করোনা মহামারির চূড়ান্ত পর্যায় থাকা সত্ত্বেও বৈদেশিক অংশ ধরা হয়েছিল ৭০ হাজার ৫০২ কোটি টাকা। এক্ষেত্রে আগের অর্থবছরের তুলনায় কম ধরা হয় মাত্র ৭০২ কোটি টাকা। কিন্তু অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ঘুরে দাঁড়াতে থাকায় ২০২১-২২ অর্থবছরের এডিপিতে বৈদেশিক সহায়তা ধরা হয় ৮৮ হাজার ২৪ কোটি টাকা। এক্ষেত্রে বেশি ধরা হয়েছিল ১৭ হাজার ৫২২ কোটি টাকা। সেখান থেকে পরবর্তীতে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা বাড়িয়ে চলতি অর্থবছর ধরা হয় ৯২ হাজার ৩০ কোটি টাকা। পরবর্তীতে এই ব্যয় আবারও বাড়িয়ে ধরা হয়েছিল ৯৩ হাজার কোটি টাকা। তবে চলতি অর্থবছরের সংশোধিত এডিপির সঙ্গে তুলনা করলে আগামী অর্থবছর বাড়ছে সাড়ে ১৯ হাজার কোটি টাকা।
ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইএনএম) নির্বাহী পরিচালক ড. মোস্তফা কে. মুজেরী যুগান্তরকে বলেন, সংশোধিত এডিপির তুলনায় আগামী অর্থবছরে যে আকার ধরা হয়েছে সেটিও অনেক বেশি। যদিও মূল এডিপির তুলনায় কম বাড়ানো হয়েছে। চলতি অর্থবছর বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, যা আছে আগামীতে ভালো না হয়ে আরও খারাপও হতে পারে। সেক্ষেত্রে ব্যবহার না হলে পাইপলাইনে পড়ে থাকবে ঋণের অর্থ। তবে লক্ষ্য যাই ধরা হোক বড় প্রশ্ন হলো এই অর্থের কার্যকর ব্যবহার। সঠিক সময়, সঠিকভাবে ঋণের টাকা খরচ করা না গেলে সেটি বোঝা হয়ে দাঁড়াতে পারে। প্রকল্প বাস্তবায়নের সক্ষমতা ও দক্ষতা বাড়াতে হবে। তাহলেই বৈদেশিক ঋণের অর্থছাড় বেশি হবে। সেদিকে নজর না দিলে লক্ষ্যমাত্রা ধরাছোঁয়ার বাইরেই থাকবে।
ইআরডির একাধিক কর্মকর্তা যুগান্তরকে জানান, আগামী অর্থবছর বৈদেশিক সহায়তা নির্ধারণের ক্ষেত্রে গত ১৯-২৩ মার্চ পর্যন্ত মাঝে একটি দিন বাদ দিয়ে চার দিনের টানা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে তাদের চাহিদা ও গুরুত্ব বিবেচনায় বৈদেশিক সহায়তার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে আগামী অর্থবছরের বরাদ্দ নির্ধারণে সতর্কতা অবলম্বন করা হয়। কেননা চলতি অর্থবছর সংশোধিত এডিপিতে মূল এডিপি থেকে ১৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা কাটছাঁট করতে হয়েছে। সেজন্য প্রকল্পগুলোর বর্তমান অবস্থা এবং বাস্তবায়নের গতি প্রকৃতি বিবেচনায় নতুন এডিপির জন্য খুব বেশি বরাদ্দ ধরা হয়নি। ইআরডির টানা বৈঠকে সভাপতিত্ব করেছিলেন সংস্থাটির সচিব শরিফা খান। এসব বৈঠকের মধ্যে ১৯ মার্চ অংশ নেন ১০টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তারা। এগুলো হলো-বিদ্যুৎ বিভাগ, কৃষি মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, পরিবেশ-বন ও জলবায়ূ পরিবর্তন, খাদ্য, পানি সম্পদ ও ভূমি মন্ত্রণালয়। এছাড়া সংসদ সচিবালয়, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। ২০ মার্চ অনুষ্ঠিত বৈঠকে অংশ নেন নয়টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তারা।
এগুলো হলো-স্থানীয় সরকার বিভাগ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। আরও আছে আইন ও বিচার বিভাগ, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ। ২২ মার্চ অংশ নেন ১৩টি মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থার কর্মকর্তারা। ২৩ মার্চ অংশ নেন ১৫টি মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থার কর্মকর্তারা।
ড. মোস্তফা কে. মুজেরী যুগান্তরকে বলেন, সংশোধিত এডিপির তুলনায় আগামী অর্থবছরে যে আকার ধরা হয়েছে সেটিও অনেক বেশি। যদিও মূল এডিপির তুলনায় কম বাড়ানো হয়েছে। চলতি অর্থবছর বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, যা আছে আগামীতে ভালো না হয়ে আরও খারাপও হতে পারে। সেক্ষেত্রে ব্যবহার না হলে পাইপলাইনে পড়ে থাকবে ঋণের অর্থ। তবে লক্ষ্য যাই ধরা হোক বড় প্রশ্ন হলো এই অর্থের কার্যকর ব্যবহার। সঠিক সময়, সঠিকভাবে ঋণের টাকা খরচ করা না গেলে সেটি বোঝা হয়ে দাঁড়াতে পারে। প্রকল্প বাস্তবায়নের সক্ষমতা ও দক্ষতা বাড়াতে হবে। তাহলেই বৈদেশিক ঋণের অর্থছাড় বেশি হবে। সেদিকে নজর না দিলে লক্ষ্যমাত্রা ধরাছোঁয়ার বাইরেই থাকবে।
ইআরডির একাধিক কর্মকর্তা যুগান্তরকে জানান, আগামী অর্থবছর বৈদেশিক সহায়তা নির্ধারণের ক্ষেত্রে গত ১৯-২৩ মার্চ পর্যন্ত মাঝে একটি দিন বাদ দিয়ে চার দিনের টানা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে তাদের চাহিদা ও গুরুত্ব বিবেচনায় বৈদেশিক সহায়তার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে আগামী অর্থবছরের বরাদ্দ নির্ধারণে সতর্কতা অবলম্বন করা হয়। কেননা চলতি অর্থবছর সংশোধিত এডিপিতে মূল এডিপি থেকে ১৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা কাটছাঁট করতে হয়েছে। সেজন্য প্রকল্পগুলোর বর্তমান অবস্থা এবং বাস্তবায়নের গতি প্রকৃতি বিবেচনায় নতুন এডিপির জন্য খুব বেশি বরাদ্দ ধরা হয়নি। ইআরডির টানা বৈঠকে সভাপতিত্ব করেছিলেন সংস্থাটির সচিব শরিফা খান। এসব বৈঠকের মধ্যে ১৯ মার্চ অংশ নেন ১০টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তারা। এগুলো হলো-বিদ্যুৎ বিভাগ, কৃষি মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, পরিবেশ-বন ও জলবায়ূ পরিবর্তন, খাদ্য, পানি সম্পদ ও ভূমি মন্ত্রণালয়। এছাড়া সংসদ সচিবালয়, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। ২০ মার্চ অনুষ্ঠিত বৈঠকে অংশ নেন নয়টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তারা। এগুলো হলো-স্থানীয় সরকার বিভাগ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। আরও আছে আইন ও বিচার বিভাগ, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ। ২২ মার্চ অংশ নেন ১৩টি মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থার কর্মকর্তারা। ২৩ মার্চ অংশ নেন ১৫টি মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থার কর্মকর্তারা।
- হোয়াইট হাউজে ইলন মাস্ককে নৈশভোজের আমন্ত্রণ করলেন ট্রাম্প
- মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালানোর ইঙ্গিত ট্রাম্পের
- যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ
- ‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পিএ নেতাদের খুঁজে খুঁজে হত্যা করা উচিত
- যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ‘দ্বিতীয় বাড়ি’ সৌদি আরব
- সৌদির কাছে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির অনুমোদন দিচ্ছেন ট্রাম্প
- যে কারণে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমের ওয়েবসাইটে বিপর্যয়
- আরেক দফা কমলো স্বর্ণের দাম, বুধবার থেকে কার্যকর
- রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
- একদিন আগেই দিল্লি পৌঁছালেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
- রাজধানীতে গাড়িতে আগুন
- ২২ বছর পর ভারতকে হারালো বাংলাদেশ
- তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
- হাসিনার রায়ের খবর বিশ্ব মিডিয়ায়
- শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের আদেশ ট্রাইব্যুনালে
- মার্কিন এফ-৩৫ পেতে সৌদির ওপর ইসরায়েল নিয়ে কঠিন শর্ত
- শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
- আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
- বাসে আগুন ও ককটেল হামলাকারীদের দেখামাত্র গুলির নির্দেশ
- শিক্ষক আন্দোলনে আহত সেই শিক্ষিকার মৃত্যু
- বেশ কিছু খাদ্যপণ্যে ট্রাম্পের শুল্ক প্রত্যাহার
- উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসানের বাসার সামনে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
- শেখ হাসিনার রায় আজ
- রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
- সরকার সচল হলেও কাটেনি অ্যামেরিকার অর্থনীতির কুয়াশা
- ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
- বিবিসির বিরুদ্ধে ৫০০ কোটি ডলারের মামলা করব: ট্রাম্প
- ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু
- বিএনপি কোনো মেগা প্রজেক্টের দিকে যাবে না: আমির খসরু
- অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থন পেয়ে আপ্লুত তারেক রহমান
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- আজকাল এর ৮৯৩ তম সংখ্যা
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- কোন দল জিতবে সংসদ নির্বাচনে
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- কে এই জোহরান মামদানি ?
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭২
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- মন্তব্য প্রতিবেদন
বন্ধ করুন আষাঢ়ি নির্বাচনের গল্প - আজকাল ৮৬৯ সংখ্যা এখন বাজারে
- ‘আজকাল’-৮৭০ এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা
- আজকাল ৮৮২ তম সংখ্যা
- এসাইলাম আবেদন ফি হাজার ডলার!
- মার্কিন ভিসা বাতিল ৫১ বাংলাদেশির!
- প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করবে যুক্তরাষ্ট্র
শলা-পরামর্শ করতে আসছেন হাস - তারেকের অপচেষ্টা প্রতিহত করবে ভোটাররা
- অবিলম্বে খালেদা জিয়ার মুক্তি ৩৫ লাখ মামলা প্রত্যাহার
- নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে নারায়ণগঞ্জ প্রার্থীদের মতবিনিময় সভা
- ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধোকা দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে চায়:সালমা ওসমান
- গণসংযোগকালে যুবলীগ নেতা হত্যা
- মুখোমুখি বাইডেন-হাসিনা
জিতবে কে? - আমেরিকার ‘ধমকে’ প্রথম কুপোকাত আজম
- বাংলাদেশে বাজেট পেশ
যেসব পন্যের দাম বাড়বে-কমবে - বাংলাদেশের নির্বাচন
বাইডেন-মোদী বৈঠকেই হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ? - সুন্দর আগামীর জন্য আবারও নৌকায় ভোট দিন: সোহেল তাজ
- দেশকে বাঁচাতে নির্বাচনে বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই : এইচটি ইমাম
- রাষ্ট্রদূত হাস আসছেন ফাইলে কি থাকছে?
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
