জন্ম নাগরিকত্ব বাতিল আদেশ আটকে দিল আদালতে
আজকাল রিপোর্ট -
প্রকাশিত: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে বসবাসরত অভিবাসিদের সন্তানকে জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের অধিকারকে রদ করতে এক নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন। তৃতীয় ফেডারেল বিচারপতি সেই নির্বাহি আদেশকে গত ১০ ফেব্রুয়ারি আটকে দিয়েছেন। গত সপ্তাহে সিয়াটল ও মেরিল্যান্ডের বিচারপতিদের দুজনের একইরকম রায়ের পর নিউ হ্যাম্পশায়ারের ডিসট্রিক্ট জাজ জোসেফ এন ল্যাপলান্ট এই রায় দিয়েছেন। আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নের দায়ের করা এক মামলায় দাবি করা হয়, ‘ট্রাম্পের আদেশ সংবিধানকে লঙ্ঘন করছে এবং আমেরিকার সংবিধানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক মূল্যবোধকে পাল্টে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
ট্রাম্পের রিপাবলিকান প্রশাসন জোর দিয়ে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক নন, এমন বাবা-মার সন্তানরা যুক্তরাষ্ট্রের ‘এখতিয়ারের অধীন’ নয়, তাই তারা নাগরিকত্ব পাওয়ার অধিকারী নয়। ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ অনুযায়ী, ১৯ ফেব্রুয়ারির পর যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া কোনো শিশুর মা-বাবার কেউই মার্কিন নাগরিক বা বৈধ স্থায়ী বাসিন্দা না হলে সেই শিশুর নাগরিকত্বের স্বীকৃতি না দিতে মার্কিন সংস্থাগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০ জানুয়ারি ক্ষমতা গ্রহণের পর প্রথম দিনেই এই আদেশে স্বাক্ষর করেছেন, যা তাঁর কঠোর অভিবাসন নীতির অংশ।
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশকে সিয়াটলের বিচারপতি বাধা দেওয়ার পড় ট্রাম্প প্রশাসন রায়ের বিরুদ্ধে আপীল করেছে। তিনটি মামলার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী যা গৃহযুদ্ধ ও সুপ্রিম কোর্টের ড্রেড স্কট বিষয়ক সিদ্ধান্তের পর ১৮৬৮ সালে অনুমোদিত হয়; সুপ্রিম কোর্টে রায় দেওয়া হয়েছিল, যেখানে দাস প্রথা নিষিদ্ধ, যুক্তরাষ্ট্রের এমন রাজ্যে বাস করা সত্ত্বেও স্কট নামের ক্রীতদাস সে দেশের নাগরিক নয়।
১৮৯৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র বনাম ওং কিম আর্ক হিসেবে পরিচিত এক মামলায় যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট জানতে পারে, যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে জন্ম নেওয়ার পরেও যে শিশুরা স্বাভাবিকভাবেই যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পায়নি তারা কূটনীতিকদের সন্তান, যাদের অন্য সরকারের প্রতি আনুগত্য রয়েছে, বিরোধীদের দখলদারির সময় যুক্তরাষ্ট্রে থাকা শত্রু, বিদেশি জাহাজে জন্ম নেওয়া শিশু ও সার্বভৌম নেটিভ আমেরিকান জনজাতি সদস্যদের সন্তান।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত স্বার্থে আইনের শাসন অবজ্ঞা করছেন বলে অভিযোগ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের সিয়াটলের একজন ফেডারেল বিচারক। জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের অধিকার বাতিল করে ট্রাম্পের স্বাক্ষরিত নির্বাহী আদেশকে অসাংবিধানিক বলে ঘোষণা করেছেন তিনি।
মার্কিন ডিস্ট্রিক্ট বিচারক জন কফেনোর দুই সপ্তাহ আগে ট্রাম্পের ওই নির্বাহী আদেশকে সাময়িক স্থগিত করেছিলেন। এবার সেটিকে দেশজুড়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য নিষিদ্ধ করে একটি আদেশ জারি করেছেন তিনি।
রিপাবলিকান দলের সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান ১৯৮১ সালে জন কফেনোরকে নিয়োগ দিয়েছিলেন। এই বিচারক বলেন, ‘এটি ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে, আমাদের প্রেসিডেন্টের কাছে আইনের শাসন তাঁর নীতি বাস্তবায়নের পথে একটি বাধা ছাড়া আর কিছুই নয়। রাজনৈতিক বা ব্যক্তিগত স্বার্থের জন্যই হোক না কেন- ট্রাম্পের কাছে আইনের শাসন পাশ কাটিয়ে যাওয়া বা শুধু উপেক্ষা করা সাধারণ একটি বিষয়।’
গত ৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার গভীর রাতে ট্রাম্প প্রশাসন ওই বিচারকের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করতে যাচ্ছে বলে একটি নোটিস দাখিল করে। তবে এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও হোয়াইট হাউস থেকে তাৎক্ষণিকভাবে সাড়া পাওয়া যায়নি।
ডেমোক্র্যটিক শাসিত অঙ্গরাজ্য ওয়াশিংটন, অ্যারিজোনা, ইলিনয় ও ওরেগনের কর্তৃপক্ষ এবং বেশ কয়েকজন গর্ভবতী নারীর মামলার পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক এই আদেশ দিয়েছেন। এই আদেশ মামলাটিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। মামলার বাদীদের যুক্তি, ট্রাম্পের ওই নির্বাহী আদেশ মার্কিন সংবিধানের ১৪তম সংশোধনীতে অন্তর্ভুক্ত একটি অধিকারের লঙ্ঘন। যেখানে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী যে কেউই দেশটির নাগরিক হিসেবে গণ্য হবে।

- ঐতিহ্যের ধারায় বাফা’র বর্ষবরণ
- নিউইয়র্কে ইসলামিক কনভেনশন ২৮-২৯ জুন
- পাক-ভারত সীমান্তে ট্যাঙ্ক ও সাঁজোয়া যান
- রাখাইনে মানবিক করিডর সংঘাতে জড়াতে পারে বাংলাদেশ
- সিটিতে ৬ হাজার আবাসন ইউনিটের পরিকল্পনা
- ট্রাম্পের নিরাপত্তা উপদেষ্টা বরখাস্ত
- ট্রাম্পের নিরাপত্তা উপদেষ্টা বরখাস্ত
- রোববার দেশে ফিরতে পারেন খালেদা
- নিউইয়র্কে বাংলাদেশ ও বাঙালির জয়গান
- মাকসুদ চৌধুরী গ্রেফতার ও জামিনে মুক্তি লাভ
- এসাইলাম আবেদন ফি হাজার ডলার!
- গভর্নর হোকুলের ২৫৪ বিলিয়ন ডলারের বাজেট
- ট্রাভেল ব্যবসায় খরা দেশে যেতে ভয়
- মেয়র প্রার্থী মামদানির সমর্থন বাড়ছে
- লাগোর্ডিয়া কলেজের ১৭ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
- ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কর্মচারি সংকট তীব্র
- ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারে পরিচয় পত্র প্রদর্শন বাধ্যতামূলক হচ্ছে
- জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কি ঠিক পথে হাঁটছে?
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
- ভারতের সশস্ত্র বাহিনীকে অভিযানের পূর্ণ স্বাধীনতা দিলেন মোদি
- বাংলাদেশের সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলো কী
- খালেদা জিয়াকে আনতে প্রস্তুত হচ্ছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স
- এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
- ট্রাম্প বললেন, এবার আমি বিশ্ব চালাচ্ছি, পরিণতি কী
- ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
- ৩৯৮ হজযাত্রী নিয়ে সৌদির পথে প্রথম ফ্লাইট
- বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে অচল স্পেন, পর্তুগাল ও ফ্রান্সের দক্ষিণ-পশ্চিমাং
- চাল নিয়ে প্রতারণা
- এবার সারাদেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন ঘোষণা
- আজকের সংখ্যা ৮৪৪
- এবাদুলের মিলিয়ন ডলারের কোম্পানি হংকং-দুবাইয়ে
- এ বি সিদ্দিক এবং জাস্টিসকে নিয়ে জামালপুর জেলা সমিতির নতুন কমিটি
- রমজানে আরটিভি’র আলোকিত কোরআন প্রতিযোগিতা
- বাংলাদেশ এখন অরাজকতার আগ্নেয়গিরি
- চট্রগাম সমিতির নবনির্বাচিতদের শপথ গ্রহন
- আজকাল ৮৫২ তম সংখ্যা
- টেক্সট মেসেজ নিয়ে এফবিআই’র সতর্কতা
- লাখ টাকা কমছে হজের খরচ
- ৬ মেডিকেল কলেজের নতুন নামকরণ
- নাসার রিসাইকেল চ্যালেঞ্জে অংশ নিয়ে দেড় কোটি ডলার জেতার সুযোগ
- ‘আজকাল’-৮৪৮ সংখ্যা
- ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কঃ তালি বাজাতে দুই হাত লাগে
- ‘আজকাল’ - ৮৪০সংখ্যা
- আজকাল সংখ্যা ৮৫১
- আজকাল ৮৫০
- মানসিক চাপ থেকে হৃদরোগ
- বাংলাদেশে ৬ লাখ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ‘ইমো’
- আজকাল এর ৮৫৩ তম সংখ্যা
- তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

- অবৈধদের সন্তানরা নাগরিকত্ব পাবে না
- আমি আমার ৩টি টার্গেট ঠিক করে নিয়েছে : এসপি হারুন
- নির্বাচনী প্রচারণায় ধানের শীষের পাশে নেই বিএনপি
- নতুন ইমিগ্র্যান্ট ঠেকাতে সিনেটে বিল পাস
- যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে রাতভর ফ্লাইট উড্ডয়ন বন্ধ
- ছড়িয়ে পড়েছে বিষাক্ত গ্যাস
- রোববার থেকে স্টুডেন্ট লোন মওকুফ কার্যক্রম শুরু
- যুক্তরাষ্ট্রের প্রাথমিক নিষেধাজ্ঞা তালিকায় ১১ বাংলাদেশির নাম
- ডিপোর্টেশন আতংকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা
- ট্রাম্প-বাইডেন দু’জনই বুড়ো, কাউকে পছন্দ না ভোটারদের
- নাগরিকত্ব পেতে ইন্টারভিউ দিতে হবে না
- ইংরেজিতে দুর্বলদের জন্য দুঃসংবাদ
নাগরিকত্ব পরীক্ষায় পরিবর্তন আসছে - অনিশ্চয়তার মুখে ২ হাজার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
- কাল ঘড়ির কাঁটা পিছিয়ে দিন
- যুক্তরাষ্ট্রে ২৫২ বাড়ি আমলা-পুলিশের