একদল যুক্তরাষ্ট্রের ধনকুবের কেন ট্রাম্পের পক্ষে জড়ো হচ্ছেন
নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: ১৫ জুন ২০২৪
'যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক শ্রমমন্ত্রী রবার্ট রিচ ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলের জননীতি বিষয়ের অধ্যাপক। ‘সেভিং ক্যাপিটালিজম: ফর দ্য মেনি, নট ফিউ’ গ্রন্থের লেখক রবার্ট রিচ ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানে কলাম লেখেন। আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ঘিরে রক্ষণশীল ব্যবসায়ীরা ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষে কীভাবে নেমেছেন, তা একটি নিবন্ধে তুলে ধরেছেন তিনি। লেখাটি প্রথম আলোর পাঠকদের জন্য বাংলা করা হলো।
ইলন মাস্ক এবং উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারী ডেভিড স্যাক্স গত মাসে হলিউডে ধনকুবেরদের একটি গোপন সান্ধ্যভোজের আয়োজন করেন। এই আয়োজনের উদ্দেশ্য ছিল, জো বাইডেনকে পরাজিত করে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে আবার হোয়াইট হাউসে ফিরিয়ে আনা। ওই সান্ধ্যভোজে অতিথিদের তালিকায় ছিলেন পিটার থিয়েল, রুপার্ট মারডক, মাইকেল মিলকেন, ট্রাভিস কালানিক এবং সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অর্থমন্ত্রী স্টিভেন মানচিন। ইলন মাস্ক অবশ্য এরই মধ্যে নিজের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে (সাবেক টুইটার) তাঁর বাইডেনবিরোধী বক্তব্যের সংখ্যা ও আওয়াজ দুই–ই বাড়িয়েছেন।
নিউইয়র্ক টাইমসের এক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, মাস্ক এ বছর প্রতি মাসে গড়ে অন্তত সাতবার প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে নিয়ে পোস্ট দিয়েছেন। তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্টের বয়স থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য ও অভিবাসন নীতিসহ নানা বিষয়ে বাইডেনের তীব্র সমালোচনা করেছেন। জো বাইডেনকে ‘অতি বাম রাজনীতি-যন্ত্রের করুন মুখ’ আখ্যায়িত করেছেন তিনি। বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ইলন মাস্ক একই সময়ে ট্রাম্পের পক্ষে ২০টির বেশি পোস্ট দিয়েছেন। সাবেক রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ফৌজদারি মামলা সংবাদমাধ্যম ও প্রসিকিউটরদের পক্ষপাতের ফল বলেও দাবি করেছেন তিনি।
বিষয়টিকে ছোটখাটো ঘটনা হিসেবে বিবেচনা করার অবকাশ নেই। কারণ, এক্সে মাস্কের ১৮ কোটি ৪০ লাখ অনুসারী রয়েছে। তা ছাড়া যেহেতু তিনি এই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম মালিক সে কারণে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষ যাতে তাঁর পোস্ট দেখতে পারেন, সেই ব্যবস্থা করতে অ্যালগরিদমে ওলটপালট করার ক্ষমতাও তাঁর রয়েছে। আর কোনো সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের প্রধান ইলন মাস্কের মতো এতটা সরাসরি বিশ্বের কর্তৃত্ববাদী নেতাদের সমর্থন জানাননি। মাস্ক নিজের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ট্রাম্প ছাড়াও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, আর্জেন্টিনার জাভিয়ের মিলেই এবং ব্রাজিলের জইর বলসোনারোর পক্ষে কথা বলেছেন তিনি।
এই সমর্থনের পেছনে ইলন মাস্কের ব্যবসায়িক স্বার্থও রয়েছে। ভারতে তিনি তাঁর টেসলা গাড়ির জন্য কম শুল্কারোপ নিশ্চিত করতে পেরেছেন। ব্রাজিলে তিনি তাঁর স্পেসএক্স স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা স্টারলিংকের জন্য একটি বড় বাজার খুঁজে পেয়েছেন। আর্জেন্টিনা থেকে তিনি লিথিয়াম পাওয়া নিশ্চিত করেছেন। টেসলার ব্যাটারির জন্য লিথিয়াম সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। তবে শুধু ব্যবসায়িক স্বার্থই নয় বরং এর গভীরে কিছু একটা চলছে। মাস্ক, থিয়েল, মারডক ও তাঁদের সঙ্গে যুক্ত ধনকুবেররা গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে একটি আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
প্রযুক্তি খাতের বড় বিনিয়োগকারী পিটার থিয়েল একবার লিখেছিলেন, ‘আমি আর বিশ্বাস করি না যে স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র একসঙ্গে চলতে পারে।’ স্বাধীনতা যদি গণতন্ত্রের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ না হয়, তাহলে এটা কিসের সঙ্গে চলতে পারে? থিয়েল রিপাবলিকান সিনেটর জে ডি ভ্যান্সের নির্বাচনী প্রচারে দেড় কোটি ডলার অনুদান দিয়েছিলেন। এই ভ্যান্স অভিযোগ করেছিলেন যে ২০২০ সালের নির্বাচন চুরি করা হয়েছে। এ ছাড়া বাইডেনের অভিবাসন নীতি নিয়ে তাঁর ভাষ্য, এর অর্থ দেশে আরও ডেমোক্রেটিক দলের ভোটার ঢোকানো।
থিয়েল রিপাবলিকান দলের প্রেসিডেন্ট বাছাইয়ের দৌড়ে থাকা অ্যারিজোনার ব্লেক মাস্টার্সের তহবিলেও অন্তত এক কোটি ডলার দিয়েছেন। ব্লেক দাবি করেছিলেন যে ট্রাম্পই ২০২০ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন। আধুনিক সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠাতা কর্তৃত্ববাদী লি কুয়ান ইউয়েরও ভক্ত তিনি। মাস্ক, থিয়েলের মতো ধনকুবেরদের অর্থ এখন ২০২৪ সালের নির্বাচনের প্রচারণায় যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি নিয়ে কাজ করা ‘আমেরিকানস ফর ট্যাক্স ফেয়ারনেস’-এর একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশটির মাত্র ৫০টি পরিবার এরই মধ্যে ২০২৪ সালের নির্বাচনী কর্মকাণ্ডের জন্য ৬০ কোটি ডলারের বেশি অর্থ দিয়েছে। ওই অর্থের বেশির ভাগই গেছে ট্রাম্পের রিপাবলিকান পার্টিতে।
২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি ট্রাম্পের সমর্থকেরা যখন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটলে আক্রমণ করে তখন ব্ল্যাকস্টোন গ্রুপের প্রধান নির্বাহী ধনকুবের স্টিফেন এ শোয়ার্জম্যান একে ‘বিদ্রোহ’ বলেছিলেন। বলেছিলেন, ‘এটা আমাদের প্রিয় গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের অবমাননা।’ সেই শোয়ার্জম্যানই এখন ট্রাম্পকে সমর্থন দিচ্ছেন। কারণ হিসেবে তিনি বলছেন, ‘আমাদের বর্তমান অর্থনৈতিক, অভিবাসন ও পররাষ্ট্র নীতি দেশকে ভুল পথে নিয়ে যাচ্ছে।’
ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারের জন্য ১০০ কোটি ডলার তহবিল সংগ্রহে সম্প্রতি জ্বালানি তেল খাতের শীর্ষ কোম্পানিগুলোর একদল নির্বাহীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। জানা গেছে, সেখানে তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে নির্বাচিত হলে বাইডেনের নেওয়া পরিবেশ ও নবায়নযোগ্য জ্বালানিবিষয়ক ডজনখানেক বিধান ও নীতি উল্টে দেবেন। ট্রাম্প আরও বলেছেন, তেল কোম্পানিগুলোর নির্বাহীদের সঙ্গে একটি চুক্তি করা হবে, যাতে তাঁরা করছাড় পাবেন এবং তাঁদের শিল্পের ওপর আরোপিত বিধিবিধান এড়িয়ে যেতে পারেন।
গত জানুয়ারিতে সুইজারল্যান্ডের দাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরামের সম্মেলনে একটি অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় ও বেশি লাভজনক ব্যাংক জেপি মরগান চেজ-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও চেয়ারম্যান জেমি ডিমন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট থাকাকালে ট্রাম্পের নেওয়া বিভিন্ন নীতির ভূয়সী প্রশংসা করেন। জেমি ডিমন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী সিইওদের একজন। তিনি বলেছিলেন, ‘সততার সঙ্গে একটি পেছনে তাকিয়ে দেখুন। ট্রাম্প অর্থনীতিকে ভালোই বড় করছিলেন। (তাঁর) কর সংস্কার কাজে লেগেছিল।’
বাস্তবে জেমি ডিমনের এই বক্তব্য কিন্তু সত্য নয়। বরং ট্রাম্পের আমলে দেশের অর্থনীতি থেকে প্রায় ২৯ লাখ চাকরি হারিয়ে যায়। এমনকি করোনা মহামারি শুরু হওয়ার আগেও ট্রাম্পের সময়ে কর্মসংস্থান যে হারে বেড়েছে, তা ছিল বাইডেনের আমলের চেয়ে ধীরগতির। আর ট্রাম্পের কর কমানোর বেশির ভাগ সুবিধা গেছে জেপি মরগান চেজের মতো বড় বড় প্রতিষ্ঠান এবং জেমি ডিমনের মতো ধনকুবেরদের পকেটে। বিনিময়ে বেড়েছে বাজেট ঘাটতি।
তবে শুধু কর কর্তন বা নিয়ন্ত্রণ গুটিয়ে নেওয়া হবে এই প্রত্যাশা থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ধনকুবেরেরা ট্রাম্প ও তাঁর দলের পক্ষে অর্থ ঢালছেন না। বরং এসব মার্কিন ধনকুবেরের লক্ষ্য গণতন্ত্রের গলা টিপে ধরা।
গত বছর নভেম্বরে এক পডকাস্টে মাস্ককে প্রশ্ন করা হয়েছিল, তিনি আরও বেশি রাজনীতিতে জড়িয়ে যাচ্ছেন কি না। জবাবে মাস্ক তা স্বীকার করে নিয়ে বলেছিলেন, ‘আপনি যদি নিপীড়নমূলক মানসিকতার (ওয়োক মাইন্ড ভাইরাস) বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কথা বিবেচনা করেন, যেটিকে আমি সভ্যতার জন্য একটি হুমকি বলে মনে করি, তা রাজনৈতিক হলে আমার উত্তর হচ্ছে হ্যাঁ। এই মানসিকতা কমিউনিজমের নতুন রূপ হিসেবে ফিরে আসছে।’
কমিউনিজমের চিন্তাধারা ফিরে আসা?- বর্তমান রক্ষণশীল মার্কিন ধনকুবেরদের পূর্ব প্রজন্ম ব্যারি গোল্ডওয়াটারের মতো প্রার্থীদের সমর্থন দিয়েছিলেন। কারণ তাঁরা আমেরিকান সমাজব্যবস্থার অনেক কিছুই ধরে রাখতে চেয়েছিলেন। মাস্ক, থিয়েল, শোয়ার্জম্যান, মরডক ও তাঁদের মিত্র ধনকুবেরেরা নিজেদের গণতন্ত্রবিরোধী আন্দোলনে সেগুলোর অনেক কিছুরই ধার ধারেন না। অন্তত উনিশ শতকের বিশের দশকের পর যেগুলো হয়েছিল, যার মধ্যে সামাজিক নিরাপত্তা, নাগরিক অধিকার, এমনকি নারীদের ভোটদানের অধিকারের মতো বিষয় রয়েছে।
যেমনটি থিয়েল লিখেছেন, ‘উনিশ শতকের বিশের দশক ছিল আমেরিকার ইতিহাসে শেষ দশক যখন রাজনীতি নিয়ে কেউ সত্যিকার অর্থে আশাবাদী হতে পারতেন। ১৯২০ সালের পর থেকে কল্যাণমূলক ব্যবস্থার সুবিধাভোগীদের সংখ্যা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি এবং নারীদের নাগরিক অধিকারের সম্প্রসারণ—এই দুই ঘরানার ভোটাররা স্বাধীনতাবাদীদের জন্য পরিস্থিতি কঠিন করে তুলেছে-‘পুঁজিবাদী গণতন্ত্রের’ ধারণাকে একটি বিপরীতমুখী ধারণায় পরিণত করেছে।
যদি ‘পুঁজিবাদী গণতন্ত্র’ একটি বিপরীতমুখী ধারণায় পরিণত হয়ও, তা সরকারের জনকল্যাণমূলক খাতে ব্যয় বা নারীদের ভোটাধিকার পাওয়ার কারণে হয়নি। বরং মাস্ক ও থিয়েলের মতো পুঁজিবাদী ধনকুবেরদের কারণে হয়েছে, যাঁরা ট্রাম্প ও তাঁকে ঘিরে থাকা নব্য ফ্যাসিবাদীদের সমর্থন দিয়ে গণতন্ত্রকে দুর্বল করতে চান।
ঘটনাক্রমে নয়, উনিশ শতকের বিশের দশক ছিল এক ক্রান্তিকাল। সে সময় আমেরিকার লুটেরা ব্যবসায়ীরা এত বেশি সম্পদ কুক্ষিগত করেছিলেন যে যুক্তরাষ্ট্রের বাকি বাসিন্দাদের জীবন চালাতে বিপুলভাবে ঋণগ্রস্ত হতে হয়। ১৯২৯ সালে এই ঋণের প্রভাব স্পষ্ট হলে দেখা দেয় মহামন্দা। এ সময়ে বিশ্বমঞ্চে আবির্ভূত হন বেনিতো মুসোলিনি ও অ্যাডলফ হিটলার, যাঁরা স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি তৈরি করেন। যেমনটি আর দেখেনি আধুনিক বিশ্ব। ফ্যাসিবাদী প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সময়ে কেউ-ই নিরাপদ নয়—এমনকি সমমনারাও নয়।
- জমিয়তকে ৪ আসনে ছাড়ের ঘোষণা বিএনপির
- যুক্তরাষ্ট্র উপকূলে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৫
- মাদুরোকে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি, ভেনেজুয়েলাকে সমর্থন চীন-রাশিয়ার
- জি এম কাদেরের জাপা প্রার্থী খুঁজে পাচ্ছে না
- বেগম জিয়াকে নিয়ে জাইমা রহমানের আবেগঘন স্ট্যাটাস
- ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব
- খুলনায় এনসিপি নেতাকে গুলির ঘটনায় যুবশক্তির নেত্রী আটক
- পরিচিতরাই গুলি করেন এনসিপি নেতা মোতালেবকে, পুলিশের ধারণা
- নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন হবে: মার্কিন বিশেষ দূতকে প্রধান উপদেষ্টা
- বিচার বিভাগের ওয়েবসাইট থেকে এপস্টেইনের ১৬ ফাইল রাতারাতি উধাও
- পিডি মাসউদুরের নোটে তিন হাজার কোটি টাকা ‘হরিলুট’
- যেকোনো মূল্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে হবে
- নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় সরকারের সঙ্গে দলেরও ব্যাপক প্রস্তুতি
- ফিলিস্তিনিসহ ৮ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
- সৌদি আরবে বিরল তুষার, মরুভূমি ঢাকা সাদা চাদরে
- বিল ক্লিনটনকে ‘বলির পাঁঠা’ বানানোর অভিযোগ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
- ইসরাইলের কারাগারে পুরুষ ফিলিস্তিনিকে ধর্ষণের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস!
- প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারে হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৯
- ভেনেজুয়েলা উপকূলের কাছে আরেকটি তেলবাহী ট্যাংকারকে যুক্তরাষ্ট্রের
- গানম্যান পেলেন নাহিদ-হাসনাত-সারজিস-জারা
- দিল্লির ঘটনা ‘বিভ্রান্তিকর প্রচার’ নয়
- আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করলেন রাবির ৬ ডিন
- বন্ধু ট্রাম্পকে খুশি করতে মোদির ‘শান্তি’ বিল পাস, বিরোধীদের সমালো
- যুক্তরাষ্ট্রে নিষেধাজ্ঞা এড়াতে চুক্তি করলো টিকটক
- শহীদ ওসমান হাদির জানাজা সম্পন্ন, লাখো মানুষের অংশগ্রহণ
- মার্কিন ভিসা ব্যবস্থায় বড়সড় দুর্নীতির অভিযোগ
- উস্কানির অভিযোগে ইলিয়াসের আরেক পেজ সরাল মেটা
- এনটিএমসি বিলুপ্ত চেয়ে ৯৪ বিশিষ্ট নাগরিকের বিবৃতি
- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কাছে জবাব চেয়ে শাহবাগ ছাড়ল ইনকিলাব মঞ্চ
- সংসদ নির্বাচনে প্রবাসীদের কাছে পোস্টাল ব্যালট প্রেরণ শুরু
- আজকাল এর ৮৯৩ তম সংখ্যা
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- কোন দল জিতবে সংসদ নির্বাচনে
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- কে এই জোহরান মামদানি ?
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা
- আজকাল ৮৮২ তম সংখ্যা
- আজকের সংখ্যা ৮৭৬
- আজকাল সংখ্যা ৮৭৯
- এক কোটি আইডি ডিলিট করল ফেসবুক, শুদ্ধি অভিযানের ঘোষণা
- কবির জন্য একটি সন্ধ্যা
- আজকের আজকাল ৮৭৩
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭৮
- ১৮ জুলাই সবাইকে বিনা মূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেবে সরকার
- ২০২৬ সালের রোজা ও ঈদের সম্ভাব্য তারিখ জানা গেল
- অবৈধদের সন্তানরা নাগরিকত্ব পাবে না
- আমি আমার ৩টি টার্গেট ঠিক করে নিয়েছে : এসপি হারুন
- নির্বাচনী প্রচারণায় ধানের শীষের পাশে নেই বিএনপি
- নতুন ইমিগ্র্যান্ট ঠেকাতে সিনেটে বিল পাস
- রোববার থেকে স্টুডেন্ট লোন মওকুফ কার্যক্রম শুরু
- যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে রাতভর ফ্লাইট উড্ডয়ন বন্ধ
- যুক্তরাষ্ট্রের প্রাথমিক নিষেধাজ্ঞা তালিকায় ১১ বাংলাদেশির নাম
- ছড়িয়ে পড়েছে বিষাক্ত গ্যাস
- ডিপোর্টেশন আতংকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা
- ট্রাম্প-বাইডেন দু’জনই বুড়ো, কাউকে পছন্দ না ভোটারদের
- নাগরিকত্ব পেতে ইন্টারভিউ দিতে হবে না
- কাল ঘড়ির কাঁটা পিছিয়ে দিন
- ইংরেজিতে দুর্বলদের জন্য দুঃসংবাদ
নাগরিকত্ব পরীক্ষায় পরিবর্তন আসছে - অনিশ্চয়তার মুখে ২ হাজার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
- যুক্তরাষ্ট্রে ২৫২ বাড়ি আমলা-পুলিশের
