ইতিকাফ: করুণাময়ের উত্তম উপহার
প্রকাশিত: ২৫ মে ২০১৯

‘ইতিকাফ’ আরবি শব্দ। যার অর্থ হলো অবস্থান করা, আবদ্ধ করা বা আবদ্ধ রাখা।
পরিভাষায় ইতিকাফ হলো ইবাদতের উদ্দেশ্যে ইতিকাফের নিয়তে নিজেকে নির্দিষ্ট জায়গায় নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত আবদ্ধ রাখা।
রমজানের শেষ দশক তথা ২০ রমজানের দিন সূর্যাস্তের আগে থেকে ঈদের চাঁদ তথা শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যাওয়া বা ৩০ রমজান পূর্ণ হয়ে ওই দিন সূর্যাস্ত পর্যন্ত (৯ দিন বা ১০ দিন) ইতিকাফ করা সুন্নাতে মুআক্কাদাহ।
ইতিকাফ পবিত্র রমজান মাসের শেষ দশকে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যবহ আমল। এটি রমজান মাসের সামগ্রিক কল্যাণ ও বরকত লাভের জন্য অপূর্ব বলিষ্ঠ সহায়ক শক্তি। রহমত ও মাগফিরাতের দিনগুলোতে কোনো কারণে যদি ইবাদতে মত্ত হওয়ার, চিত্ত-মানস বিশুদ্ধ করার, হৃদয়ে একাগ্রতা জাগরুক করার এবং আল্লাহর দিকে প্রত্যাবর্তন করার ও তাঁর অনুকম্পায় সিক্ত হওয়ার সৌভাগ্য অর্জিত নাও হয়ে থাকে, সে অপূরণীয় ক্ষতি পুষিয়ে দেয়ার জন্য পরম করুণাময়ের পক্ষ থেকে উত্তম উপহার হলো ইতিকাফ।
বান্দা রমজানের শুরু থেকে রোজা পালন, কোরআন তেলাওয়াত, তারাবীহ আদায়, দান-সদকা ইত্যাদি বিভিন্ন পুণ্যময় কাজে নিমগ্ন থাকার পর আল্লাহ তায়ালার আরো অনুগ্রহ-অনুকম্পা, ক্ষমা ও করুণার এবং বিশেষ নৈকট্য ও সান্নিধ্য প্রাপ্তির লক্ষ্যে রমজানের শেষ ১০ দিন মনিবের দরবারে ধরনা দেয়। তাকওয়ার চূড়ান্ত মাত্রা অর্জনের মানসে বান্দা জাগতিক সবকিছু ত্যাগ করে আল্লাহর ঘরের অতিথি হয়।
আল্লামা ইবনু কায়্যিম জাওযি (রহ.) তার প্রশিদ্ধ গ্রন্থ ‘জাদুল মাআদ’-এ লিখেছেন, ‘ইতিকাফের একমাত্র উদ্দেশ্য হচ্ছে- পার্থিব মোহের সমস্ত জাল ছিন্ন করে আল্লাহর সঙ্গে পরিপূর্ণ ও গভীর প্রেমময় সম্পর্ক স্থাপন করা। রমজানের পবিত্র মাসে আল্লাহর ঘরে নির্জনবাস ও ইতিকাফের মাধ্যমে হৃদয় এবং আত্মার এমন অভাবনীয় উৎকর্ষ সাধিত হয় যে, মানুষের হৃদয়ে তখন আল্লাহর স্মরণ ও তাঁর প্রতি গভীর প্রেম-ভালোবাসা ছাড়া দ্বিতীয় অন্যটি আর স্থান পায় না। মহান প্রতিপালকের ধ্যান-চিন্তা ছাড়া অন্য কোনো চিন্তাভাবনায় সে উৎসাহবোধ করে না। তার হৃদয়ের সব অনুভূতি তখন আল্লাহর নৈকট্য ও সান্নিধ্য লাভের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ এবং সহায়ক হয়ে থাকে। মাখলুকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ও আন্তরিকতার পরিবর্তে আল্লাহর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা এবং ঐকান্তিকতা সৃষ্টি হয়। কবরের নিঃসঙ্গ অন্ধকারে যেখানে কোনো বন্ধু ও সাহায্যকারী থাকবে না, সেখানে এ সম্পর্কটি এক মহামূল্যবান পাথেয় রুপে কাজে আসবে। এ হলো ইতিকাফের উদ্দেশ্য এবং রমজানুল মোবারকের শেষ ১০ দিনের সঙ্গে একে সম্পৃক্ত করার গভীর তাৎপর্য ও রহস্য।’ (জাদুল মায়াদ, পৃষ্ঠা : ১৮৭)
ইতিকাফের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে উপমহাদেশের প্রখ্যাত বুযূর্গ আলেমেদ্বীন ও মহান পূর্বসূরি শাহ্ ওয়ালী উল্লাহ মোহাদ্দেসে দেহলভী (রহ.) লিখেন, ‘মসজিদের ইতিকাফ হচ্ছে আত্মার প্রশান্তি, হৃদয়ের পবিত্রতা-নিষ্কলুষতা। চিন্তার পরিচ্ছন্নতা ও বিশুদ্ধতা, ফেরেশতাদের গুণাবলি অর্জন এবং লাইলাতুল কদরের সৌভাগ্য ও কল্যাণ লাভসহ সব ধরনের ইবাদতের সুযোগ লাভের এক সর্বোত্তম উপায়। এজন্য রাসূল (সা.) মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ইতিকাফ পালন করেছেন এবং তাঁর পুণ্যবতী স্ত্রীগণসহ সাহাবায়ে কেরামের অনেকেই এ সুন্নতের ওপর মৃত্যু পর্যন্ত আমল করেছেন।’ (হুজ্জাতুল্লাহিল বালিগা : ২/৪২)
ইতিকাফ একটি শরঈ আমল হওয়ার ব্যাপারে পবিত্র কোরআনের ইরশাদ রয়েছে- وَأَنْتُمْ عَاكِفُونَ فِي الْمَسَاجِدِ ‘এ অবস্থায় যে তোমরা মসজিদে ইতিকাফরত’। (সূরা আল বাকারা:১৮৭)
ইতিকাফ সম্পর্কে সহীহ বুখারীতে বর্ণিত এক দীর্ঘ হাদীসের শেষাংশে রয়েছে-
مَنْ كَانَ اعْتَكَفَ مَعِي فَلْيَعْتَكِفْ الْعَشْرَ الْأَوَاخِرَ فَقَدْ أُرِيْتُ هَذِهِ اللَّيْلَةَ ثُمَّ أُنْسِيْتُهَا
‘যে আমার সঙ্গে ইতিকাফ করতে চায় সে যেন শেষ দশকে ইতিকাফ করে, কেননা এই রাত (লাইলাতুল কদর) আমাকে দেখানো হয়েছিল, পরে আমাকে তা ভুলিয়ে দেয়া হয়েছে। (বুখারী)
তাই যার শক্তি সামর্থ্য আছে তার উচিত হবে ইতিকাফে বসে শেষ দশকের রাতগুলো যাপন করা। ইতিকাফকারী নিজকে দুনিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর আনুগত্য, দোয়া-মুনাজাত, জিকির ইত্যাদির জন্য সে নিজকে মসজিদে আঁটকে ফেলে। দুনিয়াবী সকল দৌড়-ঝাঁপ থেকে মুক্ত হয়ে সে মসজিদের পবিত্র আবহে নিজেকে আবদ্ধ করে ফেলে। মন ও শরীর উভয়টাকেই সে নিরঙ্কুশভাবে রাব্বুল আলামীনের দরবারে সঁপে দেয়। যা কিছু আল্লাহকে সন্তষ্ট করে শুধু তাতেই নিজকে সংশ্লিষ্ট করে নেয়। আর এভাবে সে শুধুই আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। যা করলে আল্লাহ রাজি হন শুধু তাতেই নিজকে নিয়োজিত করে।
ইতিকাফের তাৎপর্য হলো, সৃষ্টজীব থেকে সম্পর্ক ছিন্ন করে আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের জন্য সুনির্দিষ্ট বলয়ের মধ্যে নিজকে আবদ্ধ করে নেয়া। আর আল্লাহ সম্পর্কে বান্দার জ্ঞান যত বাড়বে, আল্লাহর মহব্বত হৃদয়ে যত পোক্ত হবে, আল্লাহর ডাকে সাড়া দিতে যতটুকু অগ্রসর হবে, দুনিয়ার প্রতি প্রেম ভালোবাসা ততই অর্ন্তহিত হবে।
ইতিকাফের ফজিলত: রমজানের শেষ দশকের রাতগুলোর যে কোনো একটিতে শবে কদর রয়েছে। আর শবে কদরের ইবাদত তিরাশি বছর চার মাস ইবাদত করার চেয়েও উত্তম। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শবে কদর প্রাপ্তির আশা নিয়েই ইতিকাফ করতেন। তিনি প্রথম দশকেও ইতিকাফ করেছেন, মধ্য দশকেও করেছেন, এরপর শেষ দশকে। এ ব্যাপারে তিনি বলেন: ‘আমি প্রথম দশকে ইতিকাফ করেছি, এরপর মধ্য দশকে, এরপর আমাকে দেয়া হয়েছে এবং বলা হয়েছে যে, তা শেষ দশকে। অতএব তোমাদের মধ্যে যার ইতিকাফ করা পছন্দ হয় সে যেন ইতিকাফ করে (মুসলিম)।
রাসূলুল্লাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইতিকাফ করা কখনো বাদ দেননি। তিনি প্রতি বছর দশ দিন ইতিকাফ করতেন। আর যে বছর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওফাত ফরমান, সে বছর তিনি বিশ দিন ইতিকাফ করেন। উপরন্তু যখন তাঁর স্ত্রীগণ ইতিকাফ করতে প্রতিযোগিতা শুরু করলেন, তিনি ইতিকাফ করা ছেড়ে দিলেন এবং তা শাওয়ালের প্রথম দশকে কাজা করে নিলেন (বুখারী)।
ইতিকাফ অবস্থায় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমন বিষয় থেকে নিজকে দূরে রেখেছেন, যা তার জন্য বৈধ ছিল। যেমন স্ত্রীসঙ্গ ও নিদ্রাগমন। রমজানের শেষ দশকে কঠোর মেহনতি হওয়া এবং লুঙ্গি বেঁধে নেয়ার ব্যাপারে আয়েশা (রাযি.) থেকে যে বর্ণনা পাওয়া যায়, তার অর্থ এটাই।
ইতিকাফের কিছু আহকাম ও জরুরি মাসাইল:
(১) রাসূল্ল্লুাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আদর্শের অনুসরণ করে ইতিকাফের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য চেষ্টা করা।
(২) নিয়ত করে ইতিকাফ শুরু করে দেয়ার পর ইতিকাফ পূর্ণ করা জরুরি নয়।
(৩) কমক্ষে কত দিন ইতিকাফ করলে ইতিকাফ হিসেবে ধরা হবে, বিষয়টি অনির্দিষ্ট। তবে ইতিকাফকারী যেদিন থেকে ইতিকাফ শুরু করতে ইচ্ছুক, সেদিন সূর্যাস্তের পূর্বেই তাকে নিজ ইতিকাফের জায়গায় পৌঁছে যেতে হবে।
(৪) নিজের জন্য একটা জায়গা বেছে নেয়া জরুরি, যেখানে নীরবে আল্লাহর জিকির-আযকার করতে পারবে। প্রয়োজনের সময় আরাম করতে পরবে। কাপড় পরিবর্তন করতে পারবে। পরিবারের কেউ এলে তার সঙ্গে সাক্ষৎ করতে পারবে।
(৫) ইতিকাফকারী মসজিদের বিভিন্ন প্রান্তে নফল নামাজ আদায় করতে পারবে। তবে ইতিকাফকারীর জন্য উত্তম হলো অধিক নড়াচড়া ও নফল নামাজ না পড়া। এর প্রথম কারণ, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, নিজকে লুকিয়ে রাখা যায়, মসজিদের অভ্যন্তরে এমন একটি জায়গা তৈরি করে নিতেন। আর দ্বিতীয় কারণ যখন কেউ নামাজ পড়ার জায়গায় বসে থাকে তখন ফেরেশতারা তার প্রতি রহমত বর্ষণের দোয়া করতে থাকে (বুখারী)।
(৬) ইতিকাফ অবস্থায় স্বামী-স্ত্রী মিলিত হওয়া, চুম্বন,স্পর্শ নিষেধ। যেমন আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন,
وَلَا تُبَاشِرُوهُنَّ وَأَنْتُمْ عَاكِفُونَ فِي الْمَسَاجِد
‘তোমরা মসজিদে ইতিকাফরত অবস্থায় স্ত্রীদের সঙ্গে মিলিত হবে না’ (সূরা আল-বাকারা : ১৮৭)।
ইতিকাফ অবস্থায় মসজিদ থেকে বের হওয়া না হওয়ার ক্ষেত্রে নিম্নবর্ণিত বিষয়গুলোর প্রতি নজর দিতে হবে।
(এক) মানবীয় প্রয়োজনে বের হওয়ার অনুমতি আছে। যেমন পায়খানা, প্রস্রাব, পানাহার – যদি তা মসজিদে পৌঁছে দেয়ার মত কেউ না থাকে। অনুরূপভাবে যে মসজিদে ইতিকাফ করা হচ্ছে তাতে যদি জুমার নামাজ না হয়, তাহলে জুমা আদায়ের জন্য অন্য মসজিদে যাওয়ার অনুমতি আছে।
(দুই) এমন সব নেক-আমল বা ইবাদত-বন্দেগীর জন্য বের হওয়া যাবে না, যা ইতিকাফকারীর জন্য অপরিহার্য নয়। যেমন রোগীর সেবা করা, জানযায় অংশ নেয়া ইত্যাদি। তবে যদি ইতকিাফের শুরুতে এ জাতীয় কোনো শর্ত করে নেয়া হলে ভিন্ন কথা। তবে এ ক্ষেত্রে সুন্নত ইতিকাফ আদায় হবে না।
(তিন) এমন সকল কাজের জন্য মসজিদ থেকে বের হওয়া যাবে না যা ইতিকাফ বিরোধী। যেমন ক্রয়-বিক্রয়, চাষাবাদ ইত্যাদি। ইতিকাফ অবস্থায় এ সকল কাজের জন্য মসজিদ থেকে বের হলে ইতিকাফ বাতিল হয়ে যাবে।
মহান রাব্বুল আলামিন আমাদেরকে মাহে রমজানের এই শেষ দশকে শবে কদর লাভে ধন্য করুন এবং তাঁর ইবাদতে পূর্ণ নিমগ্ন হয়ে সৌভাগ্যবানদের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার তাওফিক দান করুন। আল্লাহুম্মা আমিন।

- পশ্চিমা সমর্থন পেতে ভিডিও প্রোপাগান্ডা ইসরায়েলের
- আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু
- গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
- ইসরায়েল যা করছে ইরানে, তা পুরোপুরি গুন্ডামি : এরদোয়ান
- নেতানিয়াহুকে নিয়ে বিল ক্লিনটনের বিস্ফোরক মন্তব্য
- ইসরাইলকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার আহ্বান বাংলাদেশের
- এবার আল আকসায় হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের?
- নতুন মাত্রায় ইসরায়েলে ইরানের হামলা
- নো আ.লীগ নো ইলেকশনের শ্লোগানে সভা
- স্বেচ্ছাসেবক দলের ঈদপুর্নমিলনী অনুষ্ঠিত
- পেনসিলভেনিয়ায় ভোট জালিয়াতি ২ বাংলাদেশির কারাদণ্ড
- কানেকটিকাটে “বিশ্বায়নে পোর্টাল জার্নালিজমের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনা
- গোল্ডেন এজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
- হায়াইট হাউসের সামনে যুদ্ধবিরোধী বিক্ষোভ
- ইরান প্রবাসিদের জন্য দেশে আহাজারি
- মামদানি-কুমো হাড্ডাহাড্ডি লড়াই বুধবার
- মামদানিকে গাড়ী বোমা বিস্ফোরণে হত্যার হুমকি
- মাদক নিয়ে সংঘর্ষ
জ্যামাইকা বিষাক্ত হয়ে উঠেছে - ঐক্যবদ্ধ ৩৯তম সম্মেলন নায়াগ্রায়
- ‘রোহিঙ্গা সমস্যা আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য হুমকি’
- পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
- ভিসা প্রত্যাশী শিক্ষার্থীদের নতুন নির্দেশনা যুক্তরাষ্ট্রের
- মুক্তচিন্তা
হানি ট্র্যাপ: প্রেম, ক্ষমতা ও প্রতারণার রাজনীতি - কে এই জোহরান মামদানি ?
- মামদানিকে সমর্থন দিলেন বার্নি স্যান্ডার্স
- ইরান-ইসরাইল ভয়াবহ যুদ্ধ পরিস্থিতি
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- বাধ্যতামূলক অবসরে পাঁচ সচিবসহ ছয় কর্মকর্তা
- প্রশ্ন করায় ডিসির সামনেই সাংবাদিককে মারতে উদ্যত হলেন বিএনপি নেতা
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এ বি সিদ্দিক এবং জাস্টিসকে নিয়ে জামালপুর জেলা সমিতির নতুন কমিটি
- আজকাল ৮৫২ তম সংখ্যা
- টেক্সট মেসেজ নিয়ে এফবিআই’র সতর্কতা
- ‘আজকাল’-৮৪৮ সংখ্যা
- ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কঃ তালি বাজাতে দুই হাত লাগে
- আজকাল সংখ্যা ৮৫১
- আজকাল এর ৮৫৩ তম সংখ্যা
- মানসিক চাপ থেকে হৃদরোগ
- আজকাল ৮৫০
- বিপিএলে কানাডিয়ান মডেল নিয়োগ দিল চট্টগ্রাম কিংস
- তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
- ‘আজকাল’-৮৪৯ সংখ্যা
- এ সময়ে শিশুর রোগবালাই এবং চিকিৎসা
- আজকাল ৮৫৫ তম সংখ্যা
- আজকাল ৮৪৭ সংখ্যা
- ৩০ দিন পর থাকবে না ফেসবুক লাইভ ভিডিও, বিকল্প কী?
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৫৮
- চিনি ছাড়ার সহজ ৫ উপায়
- যুক্তরাষ্ট্রের ‘এআই ঘোড়ার’ লাগাম টেনে ধরল চীনের ডিপসিক

- স্বামী-স্ত্রী সর্বোচ্চ কতদিন কথা না বলে থাকা জায়েয?
- পাঁচ অবস্থার আগে পাঁচ অবস্থার মূল্যায়ন করুন
- দুনিয়ার সর্বোত্তম সম্পদ নেককার স্ত্রী
- শিয়া সুন্নী দ্বন্দ্বের আদ্যোপান্ত
- কবরে কি নবীজীর ছবি দেখিয়ে প্রশ্নোত্তর করা হবে?
- হিজামার স্বাস্থ্য উপকারিতা
- জীবনে সুখী হওয়ার পাঁচ পরামর্শ
- মুসলিম হিসেবে মৃত্যু লাভের দোয়া
- পরিচ্ছন্নতা ও সুস্বাস্থ্য সম্পর্কে নবীজির ১০ বাণী
- কোরআন-হাদিসের আলোকে কবর জিয়ারতের দোয়া
- পথ চলার আদব!
- নামাজে মনোযোগী হওয়ার উপায়
- ১৫ নভেম্বর থেকে হজের নিবন্ধন শুরু
- কাকরাইল মসজিদে বিদেশিদের মালামাল আটকে রেখেছে সাদবিরোধীরা
- বিশ্ব ইজতেমা শুরু