সাবেক আইনমন্ত্রীর ঘুসের হাট
জামিন-খালাস বাণিজ্যে ধনকুবের আনিস
প্রকাশিত: ৩ অক্টোবর ২০২৪

আনিসুল হকের ঘনিষ্ঠরাও বিপুল বিত্তবৈভবের মালিক, তৌফিকা যা বলতেন তাই ছিল জায়েজ * জামিন তদবির ব্যর্থ হলে টাকা ফেরত না দিয়ে বলতেন ‘বিচারে খালাস করে দেবেন’
সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের নির্বাচনি হলফনামায় তিনটি পুকুর, কৃষিজমির ফসল ও মাছ চাষাবাদের তথ্য দিয়েছিলেন। এই আয়ের উৎস থেকে তিনি গত কয়েক বছরেই শত শত কোটি টাকার মালিক। এরপর অল্প সময়েই সিটিজেন ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে ধনকুবেরের তালিকায় নাম লেখান সাবেক এই মন্ত্রী। মুখে বিচার বিভাগকে স্বাধীন বলা হলেও তার কথা ছাড়া জামিন দিতে পারতেন না বিচারকরাও। আলোচিত মামলার আসামিদের জামিন করিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা আর ডলার নিতে বিশ্বস্ত ডালপালা তৈরি করেছিলেন। এসব ডালপালা ফুলেফেঁপে গাছে পরিণত হয়েছে। ৫ আগস্টের পর তারাও পলাতক। জামিন করাতে ব্যর্থ হলে টাকা ফেরতও দিতেন না। বলতেন, বিচারের সময় ‘খালাস’ করে দেবেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কাছে লেখা জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের অভিযোগ তথ্যানুসন্ধানে উঠে এসেছে আনিসুল হকের বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর তথ্য। কিন্তু এসব অভিযোগ আমলে নিতেন না শেখ হাসিনা। সার্বক্ষণিক সহযোগিতা করতেন বিগত পতিত সরকারের ক্ষমতার অপব্যবহারকারী সালমান এফ রহমান। দুজনের সম্পর্কও ছিল মধুর। এ কারণে তারা গ্রেফতারও হয়েছেন একসঙ্গে।
তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, মুখে নীতিবাক্য বললেও ঘুসের হাট বসিয়েছিলেন সাবেক এই মন্ত্রী। বিগত বছরগুলোতে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি হয়েছে সাবরেজিস্ট্রার নিয়োগ, পদায়ন এবং আলোচিত মামলার আসামিদের জামিন করাতে। বিশেষ করে অযাচিত হস্তক্ষেপে ক্ষিপ্ত ছিলেন নিু আদালত থেকে শুরু করে উচ্চ আদালতের বিচারকরাও। এ বিষয়ে জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে গোপনে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীকে বিষয়টি জানানো হয়। বিশেষ করে রাজনৈতিক মামলায় বিরোধী মতের নেতাকর্মীদের দমনপীড়নে বিচারকদের ব্যবহার করায় ক্ষিপ্ত ছিলেন তারা। রাজনৈতিক মামলা পরিচালনার ক্ষেত্রে আইন মন্ত্রণালয়ের ইশারার অপেক্ষায় থাকতে হয়েছে বিচারকদের। বিবেকের তাড়নায় বিষয়টি মানতে পারতেন না বিচারকরা। জানা গেছে, আনিসুল হকের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তার এক সময়ের এপিএস, পরে বাক্সবোঝাই অবৈধ ব্যালটে নির্বাচিত বিলুপ্ত কসবা উপজেলা চেয়ারম্যান রাশেদুল কাওসার জীবন বিপুল বিত্তবৈভবের মালিক বনে যান। ৫ আগস্টের পর তিনি পলাতক। সাবেক এই মন্ত্রীর আরেক ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন আখাউড়া পৌরসভার মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল। মন্ত্রীর নির্বাচনি হলফনামার তথ্যমতে তিনটি পুকুর, কৃষিজমির ফসল ও মাছের চাষাবাদ ছিল আয়ের প্রধান উৎস। এর পর মন্ত্রী হওয়ার তার সম্পদের হিসাব বাড়তে থাকে। ঘুসের টাকা গুনতে বাসায় বসিয়েছিলেন টাকা গোনার মেশিন। সিটিজেন ব্যাংক প্রতিষ্ঠায় ৪শ কোটি টাকা জামানত এবং ২০০ কোটি টাকা চলতি মূলধন দিয়ে ব্যাংকের যাত্রা শুরু করেছিলেন আনিসুল হক। তার মা প্রথমে এই ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন। মায়ের মৃত্যুর পর বহুল আলোচিত তৌফিকা করিমকে চেয়ারম্যান করা হয়। এই তৌফিকা করিমই ছিলেন আনিসুল হকের চালিকাশক্তি। তিনি যা বলতেন তাই করতেন আনিসুল হক। এই তৌফিকা করিমের ছেলে ও মেয়েকে কানাডায় বাড়ি করে প্রতিষ্ঠিত করেন তিনি। এখানেই শেষ নয়, ‘প্রাইভেট একটি টেলিভিশনে ৪০ ভাগ শেয়ার আছে তার।
আয়বহির্ভূত টাকার উৎস : তথ্যানুসন্ধানে জানা গেছে, সুদীর্ঘ নয় বছর ধরে মেঘনা-গোমতী ব্রিজের টোল কালেকশন করেছেন আনিসুল হকের ভাই আরিফুল হক। তার স্ত্রী-পুত্রের নামে আমেরিকায় বাড়িও কিনে দিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সেখানে বড় অঙ্কের টাকা ব্যাংক-ব্যালেন্স হিসাবে জমা রাখার অভিযোগ তদন্ত করছে দুর্নীতি দমন কমিশন। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীক বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা তুলেছেন আনিসুল হকের সহযোগী কসবার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জীবন ও আখাউড়ার সাবেক পৌর মেয়র কাজল। আখাউড়া ও কসবার অন্তত ১৫টি ইউনিয়ন পরিষদের নৌকার প্রার্থীর কাছ থেকে ৩০ থেকে ৩৫ লাখ টাকা করে ঘুস বাণিজ্য নেওয়ার তথ্য উল্লেখ করে ওই সময়ই দুদকসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অভিযোগ দেওয়া হয়। সাবেক এপিএস জীবন ও সাবরেজিস্ট্রার রমজান খানের মাধ্যমে সাবরেজিস্ট্রার নিয়োগ ও বদলি বাণিজ্য করে অন্তত শতকোটি টাকা হাতিয়েছেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার কায়েমপুর ইউনিয়নে ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থী বনি আজমল ছিলেন হত্যাসহ বিভিন্ন মামলার আসামি। এই আজমল কসবা উপজেলার সীমান্ত এলাকার বিভিন্ন চোরাইপথে অবৈধভাবে গাঁজার ব্যবসায় জড়িত। এজন্য আনিসুল হককে জীবন ও বাবু নামের একজন মাসোহারা দিয়ে গাঁজার ব্যবসার সুযোগ দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। আনিসুল হকের আপন ফুপাতো ভাই কুটি ইউনিয়নের বিনা ভোটে চেয়ারম্যান স্বপন ওই এলাকার স্মাগলিং জোন নিয়ন্ত্রণ করে বিপুল বিত্তবৈভবের মালিক হয়েছেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রেও বাড়ি করেছেন বলে অভিযোগ আছে। তার নিজ গ্রামে একটি তিনতলা বাড়ি নির্মাণ করে এলাকার মানুষকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। এছাড়া আখাউড়ার সাবেক পৌর মেয়র কাজল ওই এলাকার মানুষকে চাকরি দেওয়ার নামে শত শত বেকার যুবককে নিঃস্ব করেছেন। কোটি কোটি টাকা এনে আত্মসাৎ করেছেন এই কাজল। চাকরির এই বাণিজ্যে যুক্ত ছিলেন কসবার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জীবনও। দুই উপজেলা থেকে এই খাত থেকেও বিপুল অঙ্কের টাকা লোপাটের অভিযোগ আছে।
তদবিরের ডালপালা : তথ্যানুসন্ধানে জানা গেছে, তদবিরের টাকা এক সময় নিতেন এপিএস জীবন। বড় বড় ব্যবসায়ীর দুর্নীতির মামলার তদবিরের লেনদেন হতো আনিসুল হকের গুলশানের অফিসে। এপিএস জীবন উপজেলা চেয়ারম্যান হওয়ার পর সব লেনদেনের দায়িত্ব পান বিতর্কিত তৌফিকা করিম। এই তৌফিকা হচ্ছেন পিয়াস করিমের আপন বোন। তৌফিকাকে মানবাধিকার কমিশনের সদস্য নিয়োগ দিয়ে সামাজিক জীবনে ফেরাতে চেষ্টা করেন। তদবিরের টাকা লেনদেনে আরও যুক্ত ছিলেন আনিসুল হকের এক ভাগ্নে। সব বড় বড় দুর্নীতির মামলার আসামিদের জামিনের গ্যারান্টি দিতেন তিনি। বড় বড় ক্রিমিনালদের হাইকোর্ট-সুপ্রিমকোর্টে জামিন নামঞ্জুর হওয়ার পর নিু আদালত থেকে জামিন করিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব নিতেন।
জানা যায়, টাকার বিনিময়ে নতুন বিচারপতি নিয়োগের মতো ঘটনা অতীতে ঘটেনি। চরম অযোগ্য ও বিতর্কিত ৩ জন জেলা জজ এবং ৫ জন অযোগ্য আইনজীবীকে বিচারপতি নিয়োগ করা হয়েছে তৌফিকা করিমের মাধ্যমে। তাদের নিয়োগের প্রস্তাব দিয়ে বলা হয়, ‘প্রধানমন্ত্রীর ডিজায়ার’।
তদবিরের আলামত : আনিসুল হকের খোঁজখবর রাখতেন এমন একজন ব্যবসায়ী যুগান্তরকে বলেন, ফার্মার্স ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা দুর্নীতির মাধ্যমে আত্মসাৎকারী রাশেদুল হক চিশতীকে হাইকোর্ট-সুপ্রিমকোর্ট জামিন দেননি। অথচ ঢাকার একটি বিশেষ জজ আদালতের বিচারককে বাধ্য করে জামিন করান আনিসুল হক। এই জামিন আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করে দুদক। তখন সংশ্লিষ্ট কোর্টের বিচারপতিকে সুপ্রিমকোর্টে পদোন্নতির লোভ দেখিয়ে নিু আদালতের আদেশ বহাল করতে বাধ্য করেন। অতঃপর দুদক সুপ্রিমকোর্টে আপিল করেন। সেখানেও তদবির করেন আনিসুল হক। তার তদবিরে বিব্রতবোধ করে বিচারপতি ২০২০ সালের ১৮ জুন ওই মামলার নথিপত্র প্রধান বিচারপতির কাছে ফেরত পাঠান। পরে প্রধান বিচারপতি নতুন করে আরেক বিচারপতিকে মামলার শুনানির দায়িত্ব দেন। তখন শুনানি শেষে জামিন স্থগিত করা হয়। নিু আলাদত, হাইকোর্ট ও সুপ্রিমকোর্টে জামিন করিয়ে দেওয়ার শর্তে ক্ষমতায় থাকা পর্যন্ত বিপুল অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে সাবেক এই আইনমন্ত্রীর বিরুদ্ধে। হলমার্কস গ্রুপের দুর্নীতি মামলায় সুপ্রিমকোর্ট পর্যন্ত জামিন পায়নি আসামি জেসমিন। বিপুল টাকা নিয়ে নিু আদালতে চাপ সৃষ্টি করে জামিন করিয়ে দেন আনিসুল হক। পরে দুদকের আপিলে জামিন উচ্চ আদালত স্থগিত করে দেন। এই তদবিরের মধ্যস্থতাকারী টাকা ফেরত চাইলে আনিসুল হক বলতেন, ‘বিচারের সময় খালাস করিয়ে দেবেন।’ মতিঝিলের মিজান টাওয়ারের মালিক মিজানুর রহমান ব্যাংকের বিপুল অঙ্কের টাকা দুর্নীতির মাধ্যমে আত্মসাতের আসামি। তাকে সুপ্রিমকোর্টও জামিন দেননি। অথচ মহানগর দায়রা জজকে হাইকোর্টের বিচারপতি করার লোভ দেখিয়ে জামিন করিয়ে নেন আনিসুল। বিএনপি নেতা ও সাবেক একজন হুইপের বিরুদ্ধে দায়ের করা দুর্নীতির প্রায় ১ ডজন মামলা বাতিল করাতে হাইকোর্ট ও সুপ্রিমকোর্টে আবেদন করে ব্যর্থ হন। এসব মামলা থেকে তাকে খালাস করে দেওয়ার চুক্তিতে বিপুল অঙ্কের টাকা নেন আনিসুল হক। বিএনপির এই পরিবারের কাছ থেকে টাকার অঙ্কের সমপরিমাণ ডলার নেওয়া হয় গুলশানে তার অফিসে। চাঞ্চল্যকর সুলতান হত্যা মামলার আসামিকে জামিন করার শর্তে বিপুল পরিমাণ টাকা নেন তিনি। বিচারপতি খাস কামরায় গিয়ে সাবেক আইনমন্ত্রীর পক্ষে তদবির করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা। একজন সৎ বিচারপতি তদবির না শোনায় তাকে হুমকি দেওয়া হয়। পরে ওই মামলা আরেক বিচারপতির এজলাসে জামিন করানো হয়। ওই বিচারপতি ছিলেন মহিলা।
জুডিশিয়াল অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের অভিযোগ থেকে আরও জানা যায়, চট্টগ্রাম কারাগারের বরখাস্তকৃত জেলার সোহেল রানার কাছ থেকে ৭৫ লাখ টাকা নিয়েছিলেন জামিন করার শর্তে। কিন্তু ২০২০ সালের ২৩ জুন ওই জামিন উচ্চ আদালতে স্থগিত হয়ে যায়। এরপর আর ওই টাকাও ফেরত দেওয়া হয়নি। বিছমিল্লাহ গ্রুপের ৫টি মামলায় নেওয়া হয়েছে ৩ কোটি টাকা। গুলশানের যুবলীগ নেতা মিল্কি হত্যার দুজন আসামিকে জামিন করানোর শর্তে নিয়েছিলেন ২ কোটি টাকা। তাদের জামিন হয়নি অথচ টাকাও ফেরত দেওয়া হয়নি। গুলশানের রেইন্ট্রি হোটেলের ধর্ষণ ঘটনায় মূল আসামিকে জামিনের শর্তে নেওয়া হয় ২ কোটি টাকা। এই টাকা ডলারে নিয়েছেন আনিসুল হক। ওই ঘটনায় কয়েকটি জুয়েলারিতে পাওয়া অবৈধ স্বর্ণের মামলায় কয়েকজনকে জামিন করিয়ে দেওয়ার শর্তে নিয়েছিলেন ৫ কোটি টাকা।
সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বেশ কয়েকটি মামলায় কারাগারে থাকায় অভিযোগের এসব বিষয়ে কথা বলা সম্ভব হয়নি।

- রাশিয়ার মিসাইল হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
- সরকারি স্কুলের গাছ কেটে বাড়ি নিলেন বিএনপির নেতা
- মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
- নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
- ইরানে স্টারলিংক ব্যবহারে হতে পারে মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত শাস্তি
- এনবিআরের শাটডাউন কর্মসূচি প্রত্যাহার
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় প্রায় ১ লাখ ফিলিস্তিনি নিহত : হারেৎজ
- মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের
- খামেনির প্রাণ বাঁচালাম, ধন্যবাদটুকুও দিলো না: ট্রাম্প
- টাকা ছাপিয়ে ধার
দুর্বল ১২ ব্যাংক পেল ৫৩ হাজার কোটি টাকা - কেন্দ্রে প্রবেশ নিয়ে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
- পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন কেন চান না, জানালেন সালাহউদ্দিন
- সাংবাদিক অধ্যাপক সিরাজুল হকের ইন্তেকাল
- ‘সিরাজুল আলম খান ইতিহাসের অংশ’
- ব্রুকলিন পথমেলায় অপমানিত সংগীত শিল্পীরা
- আমেরিকা-বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের বনভোজন
- জাতীয় নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ পর্যায়ে বৈঠক
- আজকাল সম্পাদকের অভিনন্দন
- সপ্তাহে ৫ হাজার ইমিগ্রান্টকে গ্রেফতার করছে আইস পুলিশ
- ইউনূস-সিইসি’র একান্ত বৈঠক
পর্দার আড়ালে কী ঘটছে! - মেয়র পদে রিপাবলিকান প্রার্থী কার্টিস স্লিওয়া
- বিজয়ের মুকুট শাহানা হানিফের
- মামদানি-শাহানার ভূমিধস বিজয়
- আজকের সংখ্যা ৮৭৬
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ৮ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ঘোষণা
- জুলাই হামলায় জড়িত নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা হচ্ছেন এসআই
- পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে: ইরান
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এ বি সিদ্দিক এবং জাস্টিসকে নিয়ে জামালপুর জেলা সমিতির নতুন কমিটি
- আজকাল ৮৫২ তম সংখ্যা
- ‘আজকাল’-৮৪৮ সংখ্যা
- আজকাল সংখ্যা ৮৫১
- আজকাল এর ৮৫৩ তম সংখ্যা
- বিপিএলে কানাডিয়ান মডেল নিয়োগ দিল চট্টগ্রাম কিংস
- আজকাল ৮৫০
- ‘আজকাল’-৮৪৯ সংখ্যা
- তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
- এ সময়ে শিশুর রোগবালাই এবং চিকিৎসা
- আজকাল ৮৫৫ তম সংখ্যা
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৫৮
- ৩০ দিন পর থাকবে না ফেসবুক লাইভ ভিডিও, বিকল্প কী?
- চিনি ছাড়ার সহজ ৫ উপায়
- যুক্তরাষ্ট্রের ‘এআই ঘোড়ার’ লাগাম টেনে ধরল চীনের ডিপসিক
- ‘আজকাল’- ৮৫৯
- তামান্না ভাটিয়ার মতো উজ্জ্বল ত্বক পেতে কী করবেন
- আজকাল ৮৫৪
- আজ ভালোবাসা দিবস

- মার্কিন ভিসা বাতিল ৫১ বাংলাদেশির!
- প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করবে যুক্তরাষ্ট্র
শলা-পরামর্শ করতে আসছেন হাস - তারেকের অপচেষ্টা প্রতিহত করবে ভোটাররা
- নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে নারায়ণগঞ্জ প্রার্থীদের মতবিনিময় সভা
- অবিলম্বে খালেদা জিয়ার মুক্তি ৩৫ লাখ মামলা প্রত্যাহার
- ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধোকা দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে চায়:সালমা ওসমান
- মুখোমুখি বাইডেন-হাসিনা
জিতবে কে? - গণসংযোগকালে যুবলীগ নেতা হত্যা
- আমেরিকার ‘ধমকে’ প্রথম কুপোকাত আজম
- বাংলাদেশে বাজেট পেশ
যেসব পন্যের দাম বাড়বে-কমবে - সুন্দর আগামীর জন্য আবারও নৌকায় ভোট দিন: সোহেল তাজ
- বাংলাদেশের নির্বাচন
বাইডেন-মোদী বৈঠকেই হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ? - দেশকে বাঁচাতে নির্বাচনে বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই : এইচটি ইমাম
- রাষ্ট্রদূত হাস আসছেন ফাইলে কি থাকছে?
- প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে উস্কানি মন্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের নিন্দা