ক্ষমতার কেন্দ্রে ত্রিমুখি দ্বন্দ্ব
আজকাল রিপোর্ট -
প্রকাশিত: ২৬ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশে সংকট ঘনীভূত: সমাধানের উদ্যোগ নেই -ইনসার্ট
বাংলাদেশে সাংবিধানিক দ্বন্দ্ব এখন ক্ষমতার দ্বন্দ্বের দিকে ধাবিত হয়েছে। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই রাষ্ট্রপতি, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান এবং সেনাবাহিনীর প্রধানের মধ্যে ক্ষমতার বলয়ে কে এগিয়ে তা স্পষ্ট হয়েছে রাষ্ট্রপতি মো: সাহাবুদ্দিন চপ্পুকে সরানোর আল্টিমেটাম দেয়ার মধ্যদিয়ে। তিনি জানিয়ে দিয়েছেন পদত্যাগ করবেন না। অথচ আল্টিমেটামের পেছনে জোর সমর্থন ছিল অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের এবং প্রধান উপদেষ্টার নিজেরও। সেই মুহূর্তে সেনাবাহিনীর প্রধান কানাডায় অবস্থান করছেন, বিমান ও নৌবাহিনীর প্রধানও বিদেশ সফরে রয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে চাপে থাকায় ড. মোহাম্মদ ইউনূস কমনওয়েলথ সম্মেলনে যোগদান করছেন না। সাংবিধানিক পদে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতি রয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের এক আদেশের প্রেক্ষিতে রাষ্ট্রপতি অন্তর্বর্তীকালিন সরকার গঠন করেন। তবে পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতির কাছে জমা দেননি এমন ঘোষণা আসার সাথে সাথে বঙ্গভবনকে ঘিরে আন্দোলন জোরদার হয়। অসমর্থিত একটি সূত্রে জানা গেছে, ছাত্ররা বঙ্গভবন ঘেরাও করলে রাষ্ট্রপতি অনেকটা নিরুপায় হয়ে সেনাবাহিনী প্রধানকে ফোন করেন।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক সংকট ঘনীভূত হচ্ছে। ত্রিমুখি সন্ধিক্ষণে বাংলাদেশ। প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূস ও তার পরিষদ এক লাইনে। এতে প্রধান চরিত্রে রয়েছেন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও নাহিদ। তাদের সাথে সেনা প্রধানের দুরত্ব নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা রয়েছে। সেনাপ্রধান ওয়ার উজ জামান কিছুটা হলেও প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ সাহাবুদ্দীন চুপ্পুর দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। তার পদত্যাগের দাবির বিষয়টি সেনাপ্রধানের নেতিবাচক মনোভাবের কারনে এগুতে পারেনি। বরং ছাত্রদের বঙ্গভবন ঘেরাও আন্দোলনকে নিরাপত্তার বেস্টনী দিয়ে নিয়ন্ত্রন করেছে। বঙ্গভবনের কাছাকাছি স্টেডিয়ামে সেনাবাহিনীর স্থাপিত স্থাপনা ও অবম্থান তাৎপর্য বহন করে। সাংবিধানিক সংকটের প্রশ্নে সেনাবাহিনীর পাশে দাঁড়িয়েছে বিএনপিও। কিন্তু প্রেসিডেন্ট চুপ্পুকে নিয়ে বিএনপির নানা আশংকা কাজ করছে। প্রতিবিপ্লবের নায়ক হিসেবে প্রেসিডেন্ট আর্বিভূত হন কিনা তা নিয়ে শংকা রয়েছেতাদের। চুপ্পুকে নিষ্ক্রিয় রাখার নিশ্চয়তা পেতে চায় বিএনপি। আর সেটি পেলে চুপ্পুতে আপত্তি নেই। কিন্তু তাকে নিয়ে এক ধরনের অস্বস্তি কাজ করছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভেতরে। এমনি এক ত্রিমুখি টানাপোড়নে বাংলাদেশ ঘুরপাক খাচ্ছে। কখন কি ঘটে এ প্রশ্ন সকলের।
নির্বাচন, রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ ইস্যু, ছাত্রলীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা প্রভৃতি ইস্যুতে প্রভাবশালী পক্ষগুলো পৃথক অবস্থান নিয়েছে। পাশাপাশি, দ্রব্যমূল্য, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও অর্থনীতির অবস্থা অর্ন্তবর্তি সরকারের জন্য বাড়তি দুশ্চিন্তার কারণ। বঙ্গভবন, প্রধান উপদেষ্টার দফতর, সেনাবাহিনী, রাজনৈতিক দলসহ অনেকে ইস্যূসমূহ নিয়ে একমত হচ্ছে না। নির্বাচন কবে নাগাদ অনুষ্ঠিত হবে তা নিয়ে ধোয়াশা কাটছে না। এই বিষয়ে রাষ্ট্রের বিভিন্ন অংশ থেকে ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান ব্যক্ত করা হচ্ছে। সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামান সম্প্রতি রয়টার্সের সঙ্গে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে, দেড় বছরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেনাপ্রধানের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে তাৎক্ষনিকভাবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সেনাপ্রধানের বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়ে বলেছেন, সংস্কার সম্পন্ন হওয়ার ১৮ মাস পর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে সেনাপ্রধান বলেছেন। তার চেয়ে আরও এক ধাপ এগিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ভয়েস অব আমেরিকার সঙ্গে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, সেনাপ্রধানের বক্তব্য সরকারের বক্তব্য নয়। এতে করে সেনাবাহিনী এবং অর্ন্তবর্তি সরকারের মধ্যে মতপার্থকের বিষয়টি স্পষ্ট হয়। যদিও সেনাপ্রধান ওয়ার উজ জামান সাম্প্রতিক যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা সফরে যাবার আগে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
সাম্প্রতিক ঘটনাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত ঘটনা হলো, রাষ্ট্রপতি মুহাম্মদ সাহাবুদ্দীনের পদত্যাগ ইস্যু নিয়ে আলোচনা। এ নিয়ে বেশ পানি ঘোলা হয়েছে। অনেকে বঙ্গভবন ঘিরে জড়ো হন। বঙ্গভবন ঘেরাও করে তার পদত্যাগ চাওয়া হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে সমাবেশ করে। সেখানে পাঁচ দফা দাবি পেশ করা হয়। এসব দাবি হলো, ১৯৭২ সালের সংবিধান বাতিল করে ২০২৪ সালের চেতনার আলোকে নতুন সংবিধান লিখতে হবে। দ্বিতীয় দফা হলো, ছাত্রলীগকে সংগঠন হিসাবে চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে। এই দাবিটি অবশ্য পূরন হয়ে গেছে। অর্ন্তবর্তি সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারিকে অনেকে ভালভাবে দেখেননি। তারা বলছেন, অর্ন্তবর্তি সরকার এমন সব বিতর্কিত ও হঠকারি সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন যাতে জনমনে ধারণা জন্মায় যে, আওয়ামী লীগ সরকারই ভালো ছিলো। ছাত্রলীগকে এই সময়ে নিষিদ্ধ করলে আওয়ামী লীগের কিছু যায় আসে না। াগ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তৃতীয় দাবি হলো রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দীন চুপ্পুর পদত্যাগ। বিষয়টি নিয়ে উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও নাহিদ ইসলাম গোপনে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। সেখানে আইনি বিষয়ে আলোচনা হয়ে থাকবে। তবে রাষ্ট্রপতির সাক্ষাৎ করার পর বিএনপি সতর্ক বার্তা দিয়েছে। বিএনপি মনে করে, রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ সাংবিধানিক শূন্যতার সৃষ্টি করতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ৫ আগস্ট দেশত্যাগ করার পর অর্ন্তবর্তি সরকার গঠন নিয়েও আইনি জটিলতার সৃষ্টি হয়েছিলো। বাংলাদেশ সংবিধানে অর্ন্তবর্তি সরকারের কোনও বিধান নেই। তখন রাষ্ট্রপতি বিষয়টি সম্পর্কে ব্যাখ্যা চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে রেফারেন্সের জন্য পাঠালেন। সুপ্রিম কোর্ট অর্ন্তবর্তি সরকার গঠনে অনুমতি দিলো। ফলে বর্তমান অর্ন্তবর্তি সরকারের আইনি ভিত্তি হলো আদালতের রেফারেন্স। বর্তমান সংবিধান মোতাবেক, রাষ্ট্রপতি পদত্যাগ করলে স্পিকার ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করবেন। কিন্তু দেখা গেছে, স্পিকার শিরিন শারমিন চৌধুরী আগেই পদত্যাগ করেছেন। অবশিষ্ট থাকে ডেপুটি স্পিকার। ডেপুটি স্পিকার কারাগারে। ডেপুটি স্পিকার না থাকলে কে হবেন রাষ্ট্রপতি সংবিধানে তার কোনও ব্যাখ্যা নেই। ফলে এই পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি করবে বলে বিএনপি ও সমমনারা মনে করেন। সাংবিধানিক যে কোনও শূন্যতা নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে পারে যা কিনা এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের সৃষ্টি করবে। তবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন মনে করে, বিষয়টি রাজনৈতিকভাবে সমাধানের বিষয়। এটা সাংবিধানিক কোনও বিষয় নয়। তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম এই মন্তব্য করেছেন। তারপর হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমরাও একই মন্তব্য করেন। তবে তারা বঙ্গভবন ঘেরাও না করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান। বিষয়টি রাজনৈতিক আলাপ-আলোচনা করে নিস্পত্তির প্রতি জোর দেয়া হয়েছে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে। বঙ্গভবনে কয়েকস্তরের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এদিকে, সেনাপ্রধান কানাডা থেকে বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন। এটা সহজেই অনুমেয় যে, সাংবিধানিক যে কোনও শূন্যতা সৃষ্টি হলে সেনাবাহিনী সক্রিয় হস্তক্ষেপ হওয়ার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। এসব কারণেই একটি রাজনৈতিক মতৈক্য প্রতিষ্ঠার প্রতি এতটা জোর দেওয়া হচ্ছে।
রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ ইস্যু সামনে আসে মানবজমিনের প্রধান সম্পাদ মতিউর রহমান চৌধুরীর সঙ্গে মোহাম্মদ সাহাবুদ্দীনের একটি মন্তব্য তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে। রাষ্ট্রপতি বলেছেন, তার হাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কোনও পদত্যাগ পত্র নেই। এর আগে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয়ও দাবি করেছিলেন যে, তার মা পদত্যাগ করেননি। মানবজমিনে রাষ্ট্রপতির মন্তব্য ছাপা হওয়ার পর তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, রাষ্ট্রপতি তার শপথ ভঙ্গ করেছেন। বঙ্গভবন অবশ্য পরে এ ব্যাপারে ব্যাখ্যা দিয়ে বলেছে যে, এই বিতর্কে সুপ্রিম কোর্টেও রেফারেন্সই শেষ কথা। ফলে এ নিয়ে নতুন বিতর্ক থেকে বিরত থাকার জন্য সকলের প্রতি তিনি আহ্বান জানিয়েছেন।
ছাত্রলীগকে এই মূহুর্তে নিষিদ্ধ করে অর্ন্তবর্তি সরকার হার্ডলাইনে চলে গেছে। এত দিন নিস্ক্রিয় থাকলেও আওয়ামী লীগ কিছু কিছু ঝটিকা মিছিল করে তাদের উপস্থিতির জানান দিয়েছে। পুািলশ অবশ্য এসব মিছিলের ভিডিও দেখে দেখে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের ধর-পাকর করছে। আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক অজ্ঞাত স্থান থেকে ভিডিও বার্তার মাধ্যমে অর্ন্তবর্তি সরকারের সমালোচনা করেছেন। সবমিলিয়ে বাংলাদেশে এখন সংকট নিরসনের পরিবর্তে তা আরও ঘনীভূত হয়েছে।
- ভারতীয় কূটনীতিককে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব, হাসিনার কথা বলা বন্ধ
- ইভ্যালির রাসেল-নাসরিনের ৫ বছর কারাদণ্ড
- ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণ: দুই ছাত্রীসহ আহত ৩
- বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
- প্রত্যেক মার্কিন নাগরিককে যেভাবে দেওয়া হবে ২ হাজার ডলার
- জুলিয়ানিসহ ৭০ সহযোগীকে ক্ষমা ট্রাম্পের
- যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি দপ্তরে শাটডাউন শেষের পথে
- ঢাকায় দায়িত্ব পালনকালে পুলিশের মোবাইল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা
- হাজার হাজার ফ্লাইট বাতিল, বিলম্বে চরম ভোগান্তি
- দিল্লিতে বিস্ফোরণের আগে ‘রহস্যময়’ অভিযান, যা জানা গেল
- ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
- ঢাকায় হঠাৎ ৮ স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, তিন বাসে আগুন
- দিল্লিতে লালকেল্লার সামনে বিস্ফোরণে ২২ গাড়ি ভষ্ম, নিহত ১৩
- চাঁদাবাজদের সাথে জোট করার চেয়ে মরে যাওয়া ভালো
- সরকারি কর্মচারীদের আয়কর কাটার নতুন নির্দেশ
- দ্বিতীয় দিনেও যুক্তরাষ্ট্রে ১ হাজারের বেশি ফ্লাইট বাতিল!
- যুক্তরাষ্ট্রে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় ৪ জনের প্রাণহানি
- আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
- অনুষ্ঠানের মাঝেই ‘ঘুমিয়ে’ পড়লেন ট্রাম্প, দেখুন ছবিতে
- ট্রাম্প-পরবর্তী নেতৃত্বের লড়াইয়ে রিপাবলিকানরা
- শ্বেতাঙ্গরা নির্যাতনের শিকার: ট্রাম্প
- তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
- কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
- অনশন ভাঙিয়ে আমজনতার তারেককে হাসপাতালে পাঠালেন সালাহউদ্দিন
- ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর মন্তব্যে ঢাকার কড়া জবাব
- সরকারের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি সোমবার স্থগিত
- ঢাকায় একযোগে পুলিশের ‘বড় মহড়া’
- প্রধান উপদেষ্টা ডাকলে আমরা যাব, অন্য দল দিয়ে কেন : সালাহউদ্দিন
- ‘আজকাল’ সম্পাদকের শুভেচ্ছা
- মামদানির বিজয় বাংলাদেশি ‘আঙ্কেল আন্টিদের’
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- আজকাল এর ৮৯৩ তম সংখ্যা
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- ‘আজকাল’- ৮৬৭ সংখ্যা
- কে এই জোহরান মামদানি ?
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭২
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- কোন দল জিতবে সংসদ নির্বাচনে
- মন্তব্য প্রতিবেদন
বন্ধ করুন আষাঢ়ি নির্বাচনের গল্প - আজকাল ৮৬৯ সংখ্যা এখন বাজারে
- ‘আজকাল’-৮৭০ এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা
- আজকাল ৮৮২ তম সংখ্যা
- মার্কিন ভিসা বাতিল ৫১ বাংলাদেশির!
- প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করবে যুক্তরাষ্ট্র
শলা-পরামর্শ করতে আসছেন হাস - তারেকের অপচেষ্টা প্রতিহত করবে ভোটাররা
- অবিলম্বে খালেদা জিয়ার মুক্তি ৩৫ লাখ মামলা প্রত্যাহার
- নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে নারায়ণগঞ্জ প্রার্থীদের মতবিনিময় সভা
- ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধোকা দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে চায়:সালমা ওসমান
- গণসংযোগকালে যুবলীগ নেতা হত্যা
- মুখোমুখি বাইডেন-হাসিনা
জিতবে কে? - আমেরিকার ‘ধমকে’ প্রথম কুপোকাত আজম
- বাংলাদেশে বাজেট পেশ
যেসব পন্যের দাম বাড়বে-কমবে - সুন্দর আগামীর জন্য আবারও নৌকায় ভোট দিন: সোহেল তাজ
- বাংলাদেশের নির্বাচন
বাইডেন-মোদী বৈঠকেই হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ? - দেশকে বাঁচাতে নির্বাচনে বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই : এইচটি ইমাম
- রাষ্ট্রদূত হাস আসছেন ফাইলে কি থাকছে?
- প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে উস্কানি মন্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের নিন্দা
