২৮৫ বছরের ঐতিহ্যে দেওভোগ আখড়া’র বৈশাখী মেলা
প্রকাশিত: ১৫ এপ্রিল ২০১৯

নানা মানুষের সমাগমে মুখরিত এখন রাজালক্ষ্মী নারায়ণ জিউড় আখড়া’র প্রাঙ্গন। নতুন বছর উপলক্ষ্যে মেলার প্রাঙ্গন ভরে উঠেছে হরেক রকমের দোকানে। মেলায় ঢুকতেই প্রথমে চোখে পড়ে নাগর দোলা। পাশেই বসানো হয়েছে নিমকি, মুড়ি,মুড়কি ভাজাসহ নানা ধরনের তেলে ভাজা।
ভেতরে রয়েছে নানান খেলনার ও গৃহস্থালী তৈজসপত্রের দোকান। গত এক সপ্তাহ যাবৎ সাজানো হচ্ছে রাজালক্ষ্মী নারায়ণ জিউড় আখড়া’র প্রাঙ্গন। বাড়তে থাকে নানা জাত,ধর্ম,বর্ণ আর ধনী-গরীব সর্বস্তরের মানুষের সমাগম।
প্রতিবছরের মত এবারো মাসব্যাপী বৈশাখী মেলার আয়োজন করা হয়েছে। পহেলা বৈশাখের দশ থেকে বারো দিন আগেই শুরু হয় এ বৈশাখী মেলার প্রস্তুতি।
প্রাচ্যের ড্যান্ডি নারায়ণগঞ্জের ইতিহাস ঐতিহ্যের সঙ্গে মিশে আছে এ বৈশাখী মেলার ইতিহাস। জানা যায়, প্রায় আনুমানিক ২শ’ ৮৫ বছর ধরে দাঁড়িয়ে আছে শ্রী শ্রী রাজালক্ষ্মী নারায়ণ জিউর বিগ্রহ মন্দির, যা বর্তমানে ‘শ্রী শ্রী রাজালক্ষ্মী নারায়ণ জিউর আখড়া’ নামে পরিচিত।
প্রতি বছর পহেলা বৈশাখের দিন থেকেই দেওভোগ রাজালক্ষ্মী নারায়ণ জিউর আখড়া প্রাঙ্গনে মাসব্যাপী এই মেলা আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। এই মেলাকে ঘিরে নারায়ণগঞ্জের সমাগম ঘটে সর্বস্তরের মানুষের।
বৈশাখের পুরো মাসজুড়েই মিলনমেলায় পরিণত হয় পুরো মেলা প্রাঙ্গণ। জেলার বিভিন্ন উপজেলা এমনকি পার্শ্ববর্তী ঢাকা, মুন্সীগঞ্জ ও নরসিংদী জেলা থেকেও দর্শনার্থীদের সমাগম ঘটে এই মেলায়।
শিশু-কিশোরদের বিনোদনের জন্য এখানে বসানো হয় নাগরদোলা,চরকি। এছাড়া বিভিন্ন খেলনার দোকানে হরহামেশাই ভিড় লেগে থাকে শিশুদের। গৃহস্থালী সামগ্রী কিনতে মেলায় আসেন মহিলারা। নিমকি, পিটি, মুড়ি, মুড়কিসহ বিভিন্ন ধরনের মুখরোচক খাবার সামগ্রীর দোকানে বসে মেলাতে।
রোববার (১৪ ফেব্রুয়ারী) সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, জিউড় আখড়ার প্রাঙ্গন জুড়ে চলছে বৈশাখী মেলা নানা মানুষের সমাগম। মেলায় ঢুকতেই চোখে পরে নাগর দোলা আর নৌকা রাইড। রয়েছে মুড়ি-মুড়কি,মিঠাই,নিমকি,সন্দেশসহ বিভিন্ন মুখরোচক খাবারের দোকান। এছাড়া রয়েছে শিশুদের খেলনা,প্রসাধনী সামগ্রী,গৃহস্থালী সামগ্রীসহ বিভিন্ন ধরনের দোকান। প্রায় ৪৫টি দোকান নিয়ে সাজানো হয়েছে এবারের দেওভোগ আখড়ার মেলা।
কিন্তু এ ঐতিহ্যেবাহী মেলার মূলত কবে থেকে শুরু হয়েছে এর ইতিহাস সম্পর্কে ধারনা নেই কারোই। এমনটাই জানালেন সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দা ষাটোর্ধ্ব বাবুল পোদ্দার।
তিনি জানান, এ মেলা আজ থেকে শুরু হয় নাই। আমাগো বাপ-দাদার আমল থাইকাই নাকি আমাগো বাপ-দাদারা ও তাগো ছোটবেলায় এ মেলা দেখছে। আমরাও এখন দেখতাছি। তাহলেই বুঝেন কতদিন আগে থেকে এ মেলা শুরু হইছে। আসলে এ মেলা কত আগ থেকে শুরু হইছে এটা সঠিকভাবে বলার মত বর্তমানে কেউই আর জীবিত নাই। তবে আমাদের বাপ দাদাগো কাছ থাইকা শুনছি মূলত এ নারায়ণগঞ্জ প্রতিষ্ঠিতই হইছে এ শ্রী শ্রী রাজানারায়ণলক্ষ্মী মন্দিরের প্রতিষ্ঠাকাল থেকে। বাংলা বছরের শুরুতে হিন্দু ব্যবসায়ীরা ব্যবসায়ের নতুন হালখাতা খুলতে ঠাকুরের কাছে আর্শীবাদ নিতে আসে।
নারায়ণগঞ্জের ইতিহাস সূত্রে জানা যায়, ১৭৬৬ সালে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতা বিকন লাল পান্ডে যিনি বেণুর ঠাকুর বা লক্ষ্মীনারায়ণ ঠাকুর নামে ও পরিচিত ছিলেন। তিনি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিকট থেকে এ অঞ্চলের মালিকানা গ্রহণের করেন। তিনি প্রভু নারায়ণের সেবার ব্যয়ভার বহনের জন্য একটি দলিলের মাধ্যমে শীতলক্ষা নদীর তীরে অবস্থিত মার্কেটকে দেবোত্তর সম্পত্তি হিসেবে ঘোষণা করেন।
বাংলা ১১৭৩ সালে বিকনলাল পান্ডে রাজালক্ষ্মী নারায়ণ জিউর বিগ্রহ নামে এ মন্দিরের নামকরণ করে (যা বর্তমানে শ্রী শ্রী রাজালক্ষ্মী নারায়ণ আখড়া নামে পরিচিত) । বিকনলাল পান্ডে ছিলেন ব্রিটিশ আমলে জগৎ শেঠের ঢাকা শাখার ম্যানেজার। ম্যানেজার পদে থাকা কালীর ব্রিটিশদের সকল সম্পদের দায়ভার ছিল এ বিকনলালপান্ডের কাছে।
কিন্তু সে সময় ব্রিটিশরা হঠাৎ কোনো এক বিপদের আশঙ্কা পেয়ে ঢাকা ছেড়ে কলকাতায় পাড়ি জমাতে থাকেন। কিন্তু ব্রিটিশদের সম্পদের ভার রয়ে যায় বিকনলাল পান্ডের কাছে। তিনি ব্রিটিশদের এ গচ্ছিত সম্পদগুলোকে লুকিয়ে রাখেন লালবাগ কেল¬ার কোনো একটি অংশে।
পরে যখন বিকনলাল পান্ডে ব্রিটিশরা ফিরে আসার পর তাদের সম্পদ বুঝিয়ে দেন । তাঁর এ সততায় ব্রিটিশ শাসকরা খুশি হয়ে তাঁকে পুরস্কার দিতে চান তাকে। তখন তিনি পুরস্কার হিসেবে বিকনলাল পান্ডে দেওভোগ আখড়া এলাকায় জিউর বিগ্রহ মন্দির স্থাপনের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। ব্রিটিশরা তাই তার ইচ্ছানুসারে দেওভোগ আখড়া এলাকার আশপাশের জমিগুলো রাজালক্ষ্মী নারায়ণ নামে দেবোত্তর নামে লিখে দেন।
তারপরই প্রতিষ্ঠিত হয় শ্রী শ্রী রাজালক্ষ্মী নারায়ণ জিউর বিগ্রহ মন্দির। তখন এ মন্দিরের নির্মাণের খরচ জোগানের জন্য তৎকালীন খিদিরপুর বর্তমান মুন্সিগঞ্জ, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ এবং লক্ষ্মীবাজার পরগনার জমিদারির দায়িত্ব পান বিকনলাল পান্ডে।
প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই হিন্দু ব্যবসায়ীরা বাংলা বছরের প্রথম দিন এ মন্দিরের ঠাকুরের পা ছুঁইয়ে হালখাতা খোলা হত। তখন থেকেই নতুন বছরের আগমন জানাতে হালখাতার পাশাপাশি এই আখড়া মন্দিরের প্রাঙ্গনজুড়ে আয়োজন করা হত মাসব্যাপী বৈশাখী মেলার। মূলত সে সময় থেকেই দেওভোগ আখড়া রাজালক্ষ্মী নারায়ণ জিউর বিগ্রহ মন্দিরে চলে আসছে মাসব্যাপী মেলার আয়োজন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে জানা যায়, একসময় দেওভোগ আখড়ায় মাসব্যাপী মেলা চলতো কয়েক কি.মি. এলাকাজুড়ে। এখন এ মেলার পরিসর অনেকটা ছোট হয়ে গেছে কিন্তু তবুও প্রতিবছর নববর্ষকে নারায়ণগঞ্জবাসীর কাছে আরো উৎসবমুখর করে তোলে এ বৈশাখী মেলা। স্থানীয় কৃষিজাত দ্রব্য, কারুপণ্য, লোকশিল্পজাত পণ্য, কুটির শিল্পজাত সামগ্রী, হস্তশিল্পজাত ও মৃৎশিল্পজাত সামগ্রীতে মেলা পূর্ণ হয়ে উঠে।
এ মেলা নিয়ে লক্ষ্মী নারায়ণ আখড়ার সিদ্ধাত্মানন্দ বেদান্ত আশ্রমের পুরোহিত সাধন চন্দ্র সরকার জানান, আমরা শুনেছি বিকনলাল ঠাকুর যেদিন তার দেবতার নামে এ মন্দির স্থাপন করেন সেদিন তিনি তার ভোগস্বত্ত্ব পাওয়া জায়গার নাম নিজ দেবতার নামে ‘নারায়ণগঞ্জ’ রাখেন। সেদিন ছিলো পহেলা বৈশাখ। বাংলা ১১৭৩ সালের প্রথম দিন। এ নামকরন উপলক্ষে সেদিন এ মন্দিরের সামনের বিশাল মাঠে মেলা বসেছিলো।
ভীখন লাল ঠাকুর তার দেবতার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এখানে বিনা টোলে মেলা বসানোর অনুমতি দেন। তখনকার দিনে মেলার গুরুত্ব ছিলো আলাদা। মানুষ বৈশাখ মাসে বকেয়া লেনদেন শোধ করতো। গৃহস্থ, ব্যবসায়ীদের হাতে টাকা আসতো। টাকা নিয়ে তারা মেলায় ছুটতো প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে।
তিনি বলেন, একসময় খাট-পালং, হাড়ি-পাতিল, দা-বটি, মাছ ধরার জাল থেকে শুরু করে সংসারের ও ব্যবসায়ের প্রয়োজনীয় সবকিছুই পাওয়া যেতো মেলায়। বিনা শুল্কে মেলা বসার সুবিধার কারনে দিনের পর দিন বছরের পর বছর এখানে মেলা বসতে বসতে বাংলা নববর্ষের দিন এখানে মেলা বসার প্রচলন হয়ে যায়। মেলা চলে এক মাস ধরে।
তবে অনেকে মনে করেন, এখানে মেলা আরো আগে থেকেই বসতো। সাড়ে তিনশ বা চারশো বছর আগে থেকেই বসতো। কারন নারায়ণগঞ্জের দুইটি কেল্লা আছে যেগুলি চারশ বছরের পুরনো। কেল্লা তৈরীর পিছনে এখানকার ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা দেয়ার বিষয়টিও ছিলো। দেওভোগে মন্দির বেশ পুরনো। ভীখন লাল ঠাকুর সে পুরনো মন্দিরে তার দেবতার প্রতিমা স্থাপন করেন। নারায়ণগঞ্জের নামকরন করেন। আর সে উপলক্ষে মেলার টোল ফ্রি করে দেন তিনি।
এই মন্দিরের প্রধান পুরোহিত ৭২ বছর বয়সি বরুণ চক্রবর্তী বলেন, আমি এ মন্দিরের প্রথম বাঙ্গালী পুরোহিত। আমার পূর্বে মহারাজ রাজেন্দ্র প্রসাদ জা ছিলেন এই মন্দিরের দায়িত্বে। তার পূর্বপুরুষরা বিহার থেকে এসেছিলেন। মন্দিরের জন্মলগ্ন থেকে তার পূর্বপুরুষরা দায়িত্ব পালন করে গেছেন। লক্ষ্মী নারায়ণ মন্দিরের খোলা জায়গা এখন আরো নয়টি মন্দির স্থাপিত হয়েছে। ফলে মন্দিরের জায়গা গেছে কমে। তাই মেলার দোকান বসানোর জায়গাও কম।
গাদাগাদি হয়ে যায় বলে এখন মেলায় অনেকেই আসতে চায়না। এছাড়া শহরে দোকানপাটও অনেক হয়েছে। মানুষ মেলা থেকে কেনার বদলে দোকান থেকে বিভিন্ন জিনিসপত্র কেনে।
আরো জানা যায় ,এক সময় এ মেলায় বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের লোকগায়ক ও লোকনর্তকদের উপস্থিতি থাকতো। তারা যাত্রা, পালাগান, কবিগান, জারিগান, গম্ভীরা গান, গাজীর গান, আলকাপ গানসহ বিভিন্ন ধরনের লোকসংগীত, বাউল-মারফতি-মুর্শিদী-ভাটিয়ালিসহ আঞ্চলিক গান যাত্রা-নাটকের আয়োজন করা হতো।
এছাড়া সে সময় মেলার বিশেষ আকর্ষণ ছিল পুতুলনাচ, নাগরদোলা, সার্কাস, বায়োস্কোপ। তবে সেই ঐতিহ্য এখন আর নেই। তবে বৈশাখী মেলার ঐতিহ্যেটা এখনও রয়েছে। প্রতি বছরই এখানে মেলার আয়োজন থাকে।

- যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
- ইরানে হামলা ঠেকাতে বিল আনছেন মার্কিন সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্স
- ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
- ইসরায়েলিদের পালাতে বলল সেনাবাহিনী
- ডেঙ্গুর পাশাপাশি করোনা বাড়াচ্ছে উদ্বেগ
- ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়াতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও-ট্রাম্প
- আসামে দাঙ্গা রুখতে দুর্বৃত্ত দেখামাত্র গুলির নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রী
- ইরানের প্রতিটি স্থাপনা-লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করা হবে, হুমকি
- ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত: প্রিয়
- ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
- `ইসরায়েল শুধু ইরান নয়, ইয়েমেন-ফিলিস্তিনকেও টার্গেট করেছে`
- বিবিসি
সরকারি সফর হলে স্টারমার কেন সাক্ষাৎ দিলেন না? - ইরানে ১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত
- ইসরায়েলের হামলায় ইরানের শীর্ষ ১২ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত
- যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের আইনপ্রণেতা ও তার স্বামীকে গুল
- ইরানের পর পাকিস্তান : নেতানিয়াহু
- ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
- যুক্তরাষ্ট্রে ঈদুল আযহা পালিত
- টিউলিপের সাথে দেখা নয় : বিবিসিকে ইউনূস
- তারেকের দেশে ফেরা নিয়ে বাধা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শুভেচ্ছায় সিক্ত শাহনেওয়াজ
- ভারতে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ২৪১ জন
- লন্ডনে প্রেস সচিব শফিক নাজেহাল
- ইউনূস-তারেক বৈঠক
নির্বাচন ও নিরাপদ বিদায় প্রাধান্য! - শাহানা হানিফ চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি
- আজকাল’- ৮৭৪
- লস অ্যাঞ্জেলেসে দ্বিতীয় রাতে কারফিউ জারি, বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ছে
- পুকুরে কাচের বাড়ি বানাচ্ছেন পরীমণি!
- ইহুদিদের বন্ধু ট্রাম্প
- তরুণীর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় আটক ছাত্রদল নেতা, অতঃপর...
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এ বি সিদ্দিক এবং জাস্টিসকে নিয়ে জামালপুর জেলা সমিতির নতুন কমিটি
- বাংলাদেশ এখন অরাজকতার আগ্নেয়গিরি
- আজকাল ৮৫২ তম সংখ্যা
- টেক্সট মেসেজ নিয়ে এফবিআই’র সতর্কতা
- ‘আজকাল’-৮৪৮ সংখ্যা
- ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কঃ তালি বাজাতে দুই হাত লাগে
- আজকাল সংখ্যা ৮৫১
- আজকাল এর ৮৫৩ তম সংখ্যা
- মানসিক চাপ থেকে হৃদরোগ
- আজকাল ৮৫০
- বিপিএলে কানাডিয়ান মডেল নিয়োগ দিল চট্টগ্রাম কিংস
- তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
- ‘আজকাল’-৮৪৯ সংখ্যা
- এ সময়ে শিশুর রোগবালাই এবং চিকিৎসা
- আজকাল ৮৪৬ সংখ্যা
- আজকাল ৮৫৫ তম সংখ্যা
- আজকাল ৮৪৭ সংখ্যা
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৫৮
- ৩০ দিন পর থাকবে না ফেসবুক লাইভ ভিডিও, বিকল্প কী?

- সহযোগিতা চাইলেন নারায়ণগঞ্জের ডিসি ও এসপি
- নিউইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত
- রফিকুল ইসলাম বন্দর থানার নতুন ওসি
- জঙ্গিদে প্রার্থী বানিয়েছে বিএনপি : শামীম ওসমান
- শামীম ওসমানের হস্তক্ষেপে ৫ বছর পর বিদ্যুৎ পেল অর্ধশত পরিবার
- নারায়ণগঞ্জে পায়ুপথে বাতাস ঢুকিয়ে হত্যার অভিযোগে আটক ৭
- নৌকায় ভোট দিন উন্নায়ন পাবেন : এমপি বাবু
- রূপগঞ্জে ছাদ ধসে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
- সংবর্ধনায় অনুপস্থিত এডামস
হোকুলের প্রশংসায় প্রেসিডেন্ট বাইডেন - নারায়ণগঞ্জে ২০ মামলার আসামি বন্দুকযুদ্ধে নিহত
- নিউইয়র্ক সিটিতে ফিরে আসছে আশ্রয়প্রার্থীরা
- নিউইয়র্কের বাজারে বাংলাদেশের মিষ্টি
- শুক্রবার যেসব সড়কে বন্ধ থাকবে যানচলাচল
- নারায়ণগঞ্জে ৫টি আসনে জয় পেতে মরিয়া আওয়ামী লীগ ও বিএনপির প্রার্থীর
- গাজায় ধ্বংসযজ্ঞের বিরুদ্ধে নিউইয়র্কে বিক্ষোভ