রোহিঙ্গা সংকটে রাজনৈতিক সমাধান গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ দূত
প্রকাশিত: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯
রোহিঙ্গা সংকটের রাজনৈতিক সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিবের মানবিক দূত আহমেদ আল মেরাইখি।
তিনি বলেছেন, শুধু মানবিক সহায়তা বা প্রতিক্রিয়াতেই সমাধান নয়। মানবিক সহায়তা কেবল তাদের সাময়িক দুঃখ-দুর্দশা লাঘব করতে পারে। আমি মনে করি এর রাজনৈতিক সমাধান খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতিসংঘ মহাসচিবের মানবিক দূত মেরাইখির সঙ্গে কক্সবাজারে গত ২৫-২৬ ফেব্রুয়ারি দু’দিনের মিশনে ছিলেন ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক হেনরিয়েটা ফোর। তিনি বলেন, বৈশ্বিক সমাজ হিসেবে আমাদের যে বাধ্যবাধকতা রয়েছে তা অপরিমেয়। যেসব শিশু ও তরুণ জনগোষ্ঠীকে বিশ্ব ‘রাষ্ট্রহীন’ বলে আখ্যায়িত করেছে তাদের নিজেদের সুন্দর জীবন গঠনে শিক্ষা ও দক্ষতা অর্জন প্রয়োজন।
২০১৯ সালে ৬ লাখ ৮৫ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং তাদের আশ্রয় প্রদানকারী স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে জরুরি সহায়তা দিতে ১৫ কোটি ২০ লাখ ডলার সহায়তা চেয়েছে ইউনিসেফ বাংলাদেশ। ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আবেদনের ২৯ শতাংশ তহবিল পেয়েছে সংস্থাটি।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের প্রয়োজনীয় অবস্থার অনুপস্থিতি স্বীকার করে ফোর বলেন, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের নিরাপদে ও সম্মানের সঙ্গে প্রত্যাবাসন জাতিসংঘের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ।
ইউনিসেফ বলছে, কক্সবাজারে অবস্থানরত পাঁচ লাখ রোহিঙ্গা শিশু রাষ্ট্রহীন শরণার্থী অবস্থায় রয়েছে। তারা তাদের ভবিষ্যত নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন এবং হতাশা ও নৈরাশ্যের ঝুঁকিতে আছে।
তারা আরো বলছে, আন্তর্জাতিক সহায়তায় বাংলাদেশ সরকারের নেতৃত্বে ব্যাপক মানবিক প্রচেষ্টা অগণিত শিশুর জীবন রক্ষা করেছে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে জনবহুল শরণার্থী আশ্রয়কেন্দ্রে বসবাসরত এ রোহিঙ্গা শিশুদের জন্য টেকসই কোনো সমাধান দৃষ্টিগোচর হচ্ছে না।
বর্তমানে কক্সবাজার এলাকাজুড়ে ‘শিক্ষা কেন্দ্রগুলোতে’ ভর্তি হওয়া ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা শিশুর ওপর ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে করা এক জরিপের ফলাফলে শিক্ষার প্রয়োজনের ব্যাপকতা উঠে আসে।
এতে দেখা যায়, ৯০ শতাংশেরও বেশি শিশু প্রাক-প্রাথমিক থেকে গ্রেড ১-২ পর্যায়ে পড়াশোনা করার যোগ্য। মাত্র ৪ শতাংশ গ্রেড ৩-৫ পর্যায়ে এবং ৩ শতাংশ গ্রেড ৬-৮ পর্যায়ে পড়ার যোগ্য ছিল। ২০১৮ সালের শেষে ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সী রোহিঙ্গাদের মাত্র ৩ শতাংশ কোনো ধরনের শিক্ষা বা কারিগরি দক্ষতা অর্জন করে।
ড. আল মেরাইখি বলেন, এ প্রজন্মের রোহিঙ্গাদের পেছনে বিনিয়োগের জন্য আমাদের এ মুহূর্তে এবং সম্মিলিতভাবে সম্মত হতে হবে, যাতে তারা আজ তাদের জীবনকে আরো ভালোভাবে পরিচালনা করতে পারে এবং তারা যখন মিয়ানমারে ফিরে যেতে সক্ষম হবে তখন যেন তারা সেখানকার সামাজিক পুনর্নির্মাণে গঠনমূলক অংশ হতে পারে। বর্তমানে আইনি পরিচয় ব্যাতীত তারা পাচারকারী এবং মাদক ব্যবসায়ীদের অনুকম্পায় রয়েছে।
ইউনিসেফ শিক্ষামূলক প্রকল্প নিয়ে ৪-১৪ বছর বয়সী ১ লাখ ৫৫ হাজার শিশুর কাছে পৌঁছেছে। প্রকল্পটিতে ক্রমান্বয়ে উন্নত মান, কাঠামোগত শিক্ষা ও দক্ষতা যুক্ত হচ্ছে। ২০১৯ সালের জন্য অগ্রাধিকার হচ্ছে, বেশি বয়সী কিশোর-কিশোরীদের স্বাক্ষরতা ও সংখ্যা গণনার প্রাথমিক দক্ষতা এবং সংশ্লিষ্ট কারিগরি দক্ষতা শেখানো।
বাংলাদেশের অন্যতম দরিদ্র জেলা কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়া স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সহায়তা দেয়ার বিষয়েও বেশ জোরালো প্রচেষ্টা থাকবে বলেও জানানো হয়েছে।
ফোর বলেন, এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ। কিন্তু এটি প্রয়োজনের বালতিতে পানির একটি ফোটা মাত্র। এটি একটি অগ্রহণযোগ্য পরিস্থিতি। রোহিঙ্গা শিশু ও তরুণ জনগোষ্ঠীকে তাদের নিজেদের জীবন গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় শিক্ষা ও দক্ষতাবিহীন রাখা যায় না।
তিনি আরো বলেন, তারা (রোহিঙ্গা শিশু) যদি নিজেরা বেঁচে থাকার যোগ্য হয়ে উঠতে পারে, তাহলে তাদের কমিউনিটিগুলোও নিজে থেকে টিকে থাকতে এবং সমৃদ্ধি লাভ করতে পারবে। সঠিক বিনিয়োগের মাধ্যমে এই রোহিঙ্গারা তাদের কমিউনিটি এবং বিশ্বের কাছে সম্পদ হতে পারে।
- যুদ্ধের ইতি টানতে ট্রাম্পের সঙ্গে রোববার বসছেন জেলেনস্কি
- মা হচ্ছেন ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
- ভারী তুষারপাতের সাক্ষী হতে যাচ্ছে নিউইয়র্ক সিটি
- ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ২২ গুণ বেড়েছে রাশিয়ার অস্ত্র: পুতিন
- কোচ জাকির মৃত্যুতে মাশরাফি-তাসকিনদের শোক
- খালেদা জিয়া সংকটময় মুহূর্ত পার করছেন
- পদত্যাগপত্র জমা দিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল আসাদুজ্জামান
- বগুড়ার পাশাপাশি ঢাকাতেও প্রার্থী হবেন তারেক রহমান
- সর্বাত্মক অবরোধের ডাক দিল ইনকিলাব মঞ্চ
- দেশে ফেরার দিনটা আমার হৃদয়ে অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে: তারেক রহমান
- এনসিপি নয়, স্বতন্ত্র নির্বাচন করবেন ডা. তাসনিম জারা
- স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে ৩ হাজার ডলার
- অবৈধ অভিবাসীদের গুদামে রাখতে চান ট্রাম্প
- মঈন চৌধুরী’র বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
- মানিকগঞ্জ কল্যাণ সমিতির কবরের সনদ বিতরণ
- নবী ও বাবুর নেতৃত্বে ফোবানা (একাংশ) সম্মেলন’২৬ নিউইয়র্কে
- বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন সোমা সাঈদ
- জামায়াতের সাথেই এনসিপির নির্বাচনী জোট
- প্লাস্টিকের চেয়ারে বসলেন তারেক
- আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে তারেককে ‘সম্ভাব্য প্রধানমন্ত্রী’ বলে উল্লেখ
- যুক্তরাষ্ট্রের স্টুডেন্ট ভিসা হঠাৎ করেই হ্রাস
- জানুয়ারি থেকে নিউইয়র্কে আবারও বাড়ছে বেতন
- তারেক দিলেন বার্তাঃবিএনপি দেখাল জনসমর্থন
- বাংলার লুথার কিং’র ঐক্যের ডাক
- আজকাল ৯০২
- আগামী ৫ দিন তীব্র হবে শীত, বাড়বে কুয়াশা
- কোরআন ছুঁয়ে শপথ নিয়ে মার্কিন বিচারপতি হলেন বাংলাদেশি
- হাদি হত্যার বিচার দাবিতে দেশব্যাপী বিক্ষোভের ডাক
- তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে হাসনাতের প্রত্যাশা
- ভারতের মুসলিম শিক্ষককে গুলি করে হত্যা
- আজকাল এর ৮৯৩ তম সংখ্যা
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- কোন দল জিতবে সংসদ নির্বাচনে
- কে এই জোহরান মামদানি ?
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা
- আজকাল ৮৮২ তম সংখ্যা
- আজকের সংখ্যা ৮৭৬
- ২০২৬ সালের রোজা ও ঈদের সম্ভাব্য তারিখ জানা গেল
- আজকাল সংখ্যা ৮৭৯
- এক কোটি আইডি ডিলিট করল ফেসবুক, শুদ্ধি অভিযানের ঘোষণা
- কবির জন্য একটি সন্ধ্যা
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭৮
- ১৮ জুলাই সবাইকে বিনা মূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেবে সরকার
- পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ৬ সেপ্টেম্বর
- শেখ রাসেলের একটি প্রিয় খেলা
- ঢাকার ২৩ প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার
- বিকাশের কাছে জিম্মি এজেন্টরা
- আবার ক্ষমতায় আসছে আওয়ামী লীগ: ইআইইউ
- ‘নগদ’কে অনুসরণ করে এগুচ্ছে বিকাশ!
- জাতিসংঘে অভিবাসন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাবনা গৃহীত
- ৫০ হাজার আসনের ‘শেখ হাসিনা’ ক্রিকেট স্টেডিয়াম হচ্ছে পূর্বাচলে
- শেষ ঠিকানা আজিমপুর কবরস্থান
- ভেনামি চিংড়ি চাষে প্রতিমন্ত্রীর আশ্বাস
- সরকার যথাসময়ে পদক্ষেপ নেওয়ায় কোভিডের ক্ষয়ক্ষতি অনেক কম হয়েছে: প্
- বেসরকারি মেডিকেল কলেজের দিকে মনোযোগ বাড়ানোর তাগিদ
- শেখ হাসিনার হাতটি ধরে পথের শিশু যাবে ঘরে
- আমিরাতের সঙ্গে বাণিজ্য সমঝোতা স্মারক সই
- চা-চক্রে দেশ গঠনে সবার সহযোগিতা চাইলেন সেতুমন্ত্রী
- প্রচারণার শুরুতেই সহিংসতা অনাকাঙ্ক্ষিত: সিইসি
