ব্যয়-দুর্নীতি কমিয়ে বিদ্যুতে ভর্তুকি সামালের উদ্যোগ
প্রকাশিত: ১৩ এপ্রিল ২০২৫

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের শর্ত হিসেবে বিদ্যুতে ভর্তুকি তুলে দেওয়ার চাপের পাশাপাশি প্রতিবছর এ খাতে বিপুল পরিমাণ লোকসানের কারণে সরকারের আর্থিক চাপ বাড়ছে। এই চাপ সামলাতে পতিত আওয়ামী লীগ সরকার দফায় দফায় বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি করলেও অন্তর্বর্তী সরকার সে পথে না গিয়ে অযাচিত ব্যয় কমিয়ে ও দুর্নীতির লাগাম টেনে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে।
এর অংশ হিসেবে পুরনো, অদক্ষ ও ব্যয়বহুল বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো পর্যায়ক্রমে বন্ধ ও সিস্টেমলস কমানো, ক্যাপাসিটি চার্জ কমানো, কেনাকাটায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা, বিদ্যুৎ উৎপাদনে সস্তা জ্বালানিকে অগ্রাধিকার দেওয়া, পিডিবি ও অন্যান্য সংস্থাগুলোর অভ্যন্তরীণ ব্যয় হ্রাস, নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি, সব ক্ষেত্রে সাশ্রয়ী হওয়াসহ বেশ কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এছাড়া ৬৮২ মেগাওয়াট ক্ষমতার কয়েকটি রেন্টাল, কুইক রেন্টাল এবং আইপিপি কেন্দ্রের সঙ্গে চুক্তি করা হবে। এতে এক অর্থবছরে প্রায় ১৩ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় হবে বলে আশা করছেন বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা।
বিশেষজ্ঞ ও বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের দেড় দশকে বিদ্যুৎ উৎপাদন, সঞ্চালন ও বিতরণে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করা হয়েছে। এতে বিদ্যুতের উৎপাদন সক্ষমতা বাড়লেও প্রয়োজনীয় জ্বালানির অভাবে চাহিদামতো বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না। আবার প্রাথমিক জ্বালানির সংস্থান নিশ্চিত না করে চাহিদার অতিরিক্ত বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের ফলে এসব কেন্দ্রের মাত্রাতিরিক্ত ক্যাপাসিটি চার্জ এখন বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
মূলত বিদ্যুৎ খাতে অযৌক্তিক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন, ব্যয়বহুল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ এবং বিনা দরপত্রে কাজ দেওয়ার কারণে বিদ্যুতের উৎপাদন ব্যয় বেড়ে গিয়ে এ খাতে লোকসান এবং ভর্তুকি বাড়তে থাকে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে। ভর্তুকির লাগাম টানতে দফায় দফায় বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি করেছে বিগত সরকার। এমনকি এক বছরে তিনবার বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধিরও রেকর্ড আছে। বিদ্যুতের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দামও সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যায়।
এদিকে বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর সঙ্গে ডলারে চুক্তি এবং টাকার অবমূল্যায়নের কারণেও বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) লোকসান অনেক বেড়ে গেছে। ২০২২ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত টাকার অবমূল্যায়নের কারণে ডলারের দাম ৪০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। যার প্রভাব পড়েছে বিদ্যুতের উৎপাদন ব্যয়ে। দেশীয় মুদ্রা টাকায় বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি করতে বিশেষজ্ঞরা দীর্ঘদিন ধরে তাগিদ দিয়ে এলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি।
আওয়ামী লীগ সরকার দফায় দফায় বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির পরও গত অর্থবছরে বিদ্যুৎ খাতে ৩৩ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে দিয়েছে, যার একটি অংশ এসেছে বিশেষ বন্ড থেকে। চলতি অর্থবছরে ১৯ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হলেও সংশোধিত বাজেটে বিদ্যুৎ খাতে মোট ভর্তুকি বরাদ্দ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬২ হাজার কোটি টাকা।
আইএমএফের সঙ্গে ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণচুক্তির আওতায় ২০২৬ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ খাতের ভর্তুকি ধাপে ধাপে তুলে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল আওয়ামী লীগ সরকার।
ভর্তুকি কমানোর লক্ষ্যে শেখ হাসিনা সরকার প্রতি তিন মাস অন্তর বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির প্রক্রিয়া শুরু করেছিল। তবে, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে গত ৮ মাসে এখন পর্যন্ত বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়নি।
সম্প্রতি আইএমএফের একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফরে এসে ঋণ দেওয়ার শর্ত হিসেবে বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি সমন্বয়ের জন্য প্রয়োজনে গ্রাহক পর্যায়ে মূল্যবৃদ্ধির পরামর্শ দিলেও সরকারের পক্ষ থেকে তা নাকচ করে দেওয়া হয়।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানিয়েছেন, ‘অনেক চাপ সত্ত্বেও আমরা বিদ্যুতের দাম বাড়াইনি। এই মুহূর্তে দাম বাড়ানোর কোনো উদ্যোগ নেই। নিকট ভবিষ্যতেও বিদ্যুতের দাম বাড়বে না। সরকার অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থাপনা এবং খাতভিত্তিক সংস্কারের মাধ্যমে ভর্তুকি কমাতে চায়। এক্ষেত্রে সাশ্রয়ী হওয়া, কেনাকাটায় স্বচ্ছতাসহ নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় স্থাপিত বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর মধ্যে যেগুলোর চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়েছে এবং নতুন করে চুক্তি নবায়নের করার প্রস্তাব আসছে, তার কোনোটিই নবায়ন করা হচ্ছে না বলে জানান ফাওজুল কবির। ৫ আগস্টের আগে যেসব চুক্তি নবায়ন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল, সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যয় কমানোর উদ্যোগের অংশ হিসেবে মাতারবাড়ী কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য একটি চুক্তি চূড়ান্ত করা হয়েছে, যেখানে ইউনিটপ্রতি ট্যারিফ নির্ধারণ করা হয়েছে ৮ টাকা ৪ পয়সা। সব কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য এই রেট বেঞ্চমার্ক হিসেবে কাজ করবে।
উৎপাদন ব্যয় কমাতে অন্যান্য কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের পাশাপাশি গ্যাস ও তেলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের শুল্ক পুনর্নির্ধারণের কাজ চলছে। পাশাপাশি, স্বাধীন বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর (আইপিপি) জন্য ক্যাপাসিটি চার্জসহ শুল্ক কাঠামো পর্যালোচনার লক্ষ্যে একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে।
সম্প্রতি বিদ্যুৎ বিভাগের আওতাধীন সব দপ্তরের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
বৈঠকে বলা হয়, বিগত বছরগুলোতে বিদ্যুৎ খাতে দুর্নীতির কারণে বিভিন্ন গ্রাহক পর্যায় ও শিল্পে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। ফলে খরচ কমানোর দিকেই মনোযোগী হতে হবে। প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিলাসিতা পরিহার করে বিদ্যুৎ গ্রাহক সেবা বৃদ্ধি ও সম্পর্ক উন্নয়ন করার পাশাপাশি এ খাতে দুর্নীতি কমানোর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয় ওই বৈঠকে। ভোক্তা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম না বাড়িয়ে অন্যান্য যেসব ব্যয় রয়েছে সেগুলো কমানোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া এখন থেকে খরচ কে কতটা কমাতে সক্ষম হয়েছে তার ভিত্তিতে সংস্থা বা কোম্পানিগুলোকে মূল্যায়ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. এম শামসুল আলম দেশ রূপান্তরকে বলেন, বিদ্যুৎ খাতের ব্যয় সংকোচনের জন্য বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনকে (বিইআরসি) দায়িত্ব দিতে হবে। যাদের পয়সা দিয়ে এই খাত চলে সেই ভোক্তা এবং বিশেষজ্ঞ ও অন্যান্য অংশীজন নিয়ে বিইআরসি একটি কমিটি গঠন করে দিলে তারাই দেখিয়ে দেবে কীভাবে কোন খাতে অযাচিত ব্যয় ও অপচয় কমানো যায়। কিন্তু তা না করে আমলাদের কথামতো চিঠি চালাচালি করে এই ব্যয় কমানো সম্ভব নয়।
তিনি বলেন, বিদ্যুৎ খাতে অপচয়, চুরি, লুণ্ঠনমূলক ব্যয় কমানো গেলে ভর্তুকি বাড়ানো নয়, বরং কমিয়ে দেওয়া শতভাগ সম্ভব।
বিদ্যুৎ বিভাগের তথ্যমতে, ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রতি ইউনিটে বিদ্যুতের গড় উৎপাদন খরচ ছিল ৬ টাকা ৬১ পয়সা এবং পাইকারি বিক্রির দর ছিল ৫ টাকা ১৩ পয়সা। ফলে প্রতি ইউনিটে পিডিবির ১ টাকা ৪৮ পয়সা লোকসান ছিল। চলতি অর্থবছরে গড় উৎপাদন ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২.৩১ টাকা। প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের পাইকারি মূল্য ৭ টাকা ৪ পয়সা। অর্থাৎ এক ইউনিটে ক্ষতি হচ্ছে ৫ টাকা ২৭ পয়সা।
২০০৯ সালে বিদ্যুতের খুচরা দাম ছিল ইউনিটপ্রতি ৩ টাকা ৭৩ পয়সা। গত ১৫ বছরে প্রতি ইউনিটের খুচরা দাম বেড়ে হয়েছে ৮ টাকা ২৫ পয়সা। দাম বাড়িয়েও লোকসান কমেনি। তাই ভর্তুকির মাধ্যমে এই লোকসান সামাল দেওয়ার চেষ্টা চলে। ২০২০-২১ অর্থবছরে বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকির পরিমাণ ছিল ৮ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা। আর চলতি অর্থবছরে ভর্তুকি বেড়ে হয়েছে ৬২ হাজার কোটি টাকা।
প্রতিবছর ভর্তুকি বাবদ বরাদ্দকৃত অর্থের বড় অংশ ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করতেই চলে যায়। বিদ্যুৎ না কিনলেও চুক্তি অনুসারে যে অর্থ দিতে হয় উৎপাদন কেন্দ্র মালিককে, তা ক্যাপাসিটি চার্জ নামে পরিচিত। বর্তমানে চাহিদার চেয়ে দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ৫৪ শতাংশ বেশি। অতিরিক্ত সক্ষমতার কারণে বিদ্যুৎ না কিনেও বিদ্যুৎ বিভাগকে প্রতিবছর কয়েক হাজার কোটি টাকা খরচ করতে হয় ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধে। আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরে ক্যাপাসিটি চার্জের নামে ১ লাখ ৩৩ হাজার কোটি টাকা বিদ্যুৎ ব্যবসায়ীদের পকেটে গেছে।
এদিকে চাহিদার অতিরিক্ত সক্ষমতার বিদ্যুৎ এখন বড় উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত অর্থবছরের শেষে রিজার্ভ মার্জিন, ক্যাপাসিটি ও সর্বোচ্চ চাহিদার মধ্যে পার্থক্য দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৬২১ মেগাওয়াট। বার্ষিক চাহিদা বৃদ্ধির হার ৮ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হলেও প্রকৃত প্রবৃদ্ধি প্রত্যাশার তুলনায় কম হয়েছে।
আদর্শ রিজার্ভ মার্জিন ২০ শতাংশ হলেও বর্তমানে বাংলাদেশে এটি প্রায় ৪১ শতাংশ, যা বিনিয়োগের সুযোগ ব্যয় বাড়িয়ে তুলছে বলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
অর্থ মন্ত্রণালয় সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টাকে জানিয়েছে, মুদ্রাস্ফীতি ৬.৫ শতাংশের নিচে নামলে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম পুনর্নির্ধারণ করা হবে।

- আসামে দাঙ্গা রুখতে দুর্বৃত্ত দেখামাত্র গুলির নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রী
- ইরানের প্রতিটি স্থাপনা-লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করা হবে, হুমকি
- ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত: প্রিয়
- ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
- `ইসরায়েল শুধু ইরান নয়, ইয়েমেন-ফিলিস্তিনকেও টার্গেট করেছে`
- বিবিসি
সরকারি সফর হলে স্টারমার কেন সাক্ষাৎ দিলেন না? - ইরানে ১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত
- ইসরায়েলের হামলায় ইরানের শীর্ষ ১২ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত
- যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের আইনপ্রণেতা ও তার স্বামীকে গুল
- ইরানের পর পাকিস্তান : নেতানিয়াহু
- ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
- যুক্তরাষ্ট্রে ঈদুল আযহা পালিত
- টিউলিপের সাথে দেখা নয় : বিবিসিকে ইউনূস
- তারেকের দেশে ফেরা নিয়ে বাধা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শুভেচ্ছায় সিক্ত শাহনেওয়াজ
- ভারতে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ২৪১ জন
- লন্ডনে প্রেস সচিব শফিক নাজেহাল
- ইউনূস-তারেক বৈঠক
নির্বাচন ও নিরাপদ বিদায় প্রাধান্য! - শাহানা হানিফ চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি
- আজকাল’- ৮৭৪
- লস অ্যাঞ্জেলেসে দ্বিতীয় রাতে কারফিউ জারি, বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ছে
- পুকুরে কাচের বাড়ি বানাচ্ছেন পরীমণি!
- ইহুদিদের বন্ধু ট্রাম্প
- তরুণীর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় আটক ছাত্রদল নেতা, অতঃপর...
- নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
- যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বাণিজ্যচুক্তি হয়েছে: ট্রাম্প
- ওয়ানডেতে বাংলাদেশের নতুন অধিনায়ক ঘোষণা
- বিমান দুর্ঘটনায় অলৌকিকভাবে বেঁচে গেছেন একজন
- গাজাকে ‘সম্পূর্ণ অন্ধকারে’ ঠেলে দিল ইসরাইল
- টাকায় মিলবে যুক্তরাষ্ট্রের গোল্ডেন ভিসা
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এ বি সিদ্দিক এবং জাস্টিসকে নিয়ে জামালপুর জেলা সমিতির নতুন কমিটি
- বাংলাদেশ এখন অরাজকতার আগ্নেয়গিরি
- আজকাল ৮৫২ তম সংখ্যা
- টেক্সট মেসেজ নিয়ে এফবিআই’র সতর্কতা
- ‘আজকাল’-৮৪৮ সংখ্যা
- ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কঃ তালি বাজাতে দুই হাত লাগে
- আজকাল সংখ্যা ৮৫১
- আজকাল এর ৮৫৩ তম সংখ্যা
- মানসিক চাপ থেকে হৃদরোগ
- আজকাল ৮৫০
- বিপিএলে কানাডিয়ান মডেল নিয়োগ দিল চট্টগ্রাম কিংস
- তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
- ‘আজকাল’-৮৪৯ সংখ্যা
- এ সময়ে শিশুর রোগবালাই এবং চিকিৎসা
- আজকাল ৮৪৬ সংখ্যা
- আজকাল ৮৫৫ তম সংখ্যা
- আজকাল ৮৪৭ সংখ্যা
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৫৮
- ৩০ দিন পর থাকবে না ফেসবুক লাইভ ভিডিও, বিকল্প কী?

- মার্কিন ভিসা বাতিল ৫১ বাংলাদেশির!
- প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করবে যুক্তরাষ্ট্র
শলা-পরামর্শ করতে আসছেন হাস - তারেকের অপচেষ্টা প্রতিহত করবে ভোটাররা
- নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে নারায়ণগঞ্জ প্রার্থীদের মতবিনিময় সভা
- অবিলম্বে খালেদা জিয়ার মুক্তি ৩৫ লাখ মামলা প্রত্যাহার
- ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধোকা দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে চায়:সালমা ওসমান
- মুখোমুখি বাইডেন-হাসিনা
জিতবে কে? - গণসংযোগকালে যুবলীগ নেতা হত্যা
- আমেরিকার ‘ধমকে’ প্রথম কুপোকাত আজম
- বাংলাদেশে বাজেট পেশ
যেসব পন্যের দাম বাড়বে-কমবে - সুন্দর আগামীর জন্য আবারও নৌকায় ভোট দিন: সোহেল তাজ
- বাংলাদেশের নির্বাচন
বাইডেন-মোদী বৈঠকেই হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ? - দেশকে বাঁচাতে নির্বাচনে বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই : এইচটি ইমাম
- রাষ্ট্রদূত হাস আসছেন ফাইলে কি থাকছে?
- প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে উস্কানি মন্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের নিন্দা