রহস্যময় ব্যাংক ঋণে উৎকণ্ঠা
প্রকাশিত: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
♦ মুদি ও পান দোকানদারের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণের আড়ালে কারা বের করার দাবি ♦ বাংলাদেশ ব্যাংকের শক্ত অবস্থান চান ব্যাংকিং বিশেষজ্ঞরা
জাল-জালিয়াতি, অনিয়মের মাধ্যমে পারস্পরিক যোগসাজশে অজানা, অজ্ঞাত ব্যক্তিদের নাম দেখিয়ে বেনামে ঋণ নিয়ে দেশের ৬০টি ব্যাংকের সর্বনাশ করে ছাড়ছে বিভিন্ন ব্যাংকের পরিচালক নিজেরাই। তাদের ভয়াবহ অপতৎপরতায় ধ্বংস হচ্ছে ব্যাংকিং খাত। বিদেশে পাচার হচ্ছে দেশের অর্থ। মানুষের মাঝে প্রশ্ন উঠেছে ব্যাংক পরিচালকদের কার্যক্রম ও অপতৎপরতা নিয়ে। সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংকিং খাতে অনেক অনিয়মে দেখা গেছে, চট্টগ্রামে বাড়ি অনেক পান ও মুদি দোকানি ঋণ পেয়েছেন। তারা কী করে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ পেলেন, সে বিষয় খতিয়ে দেখার দাবি উঠেছে। পান ও মুদি দোকানির নামের এ ঋণকে রহস্যজনক মনে করে অর্থনীবিদরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত দ্রুত অডিট করে আসল ঘটনা বের করা। পাশাপাশি এসব অনিয়ম ও দুর্নীতি রোধে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের মতো কঠোর ও শক্তিশালী ভূমিকা নেওয়া। ব্যাংক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক এখনই ব্যাংক পরিচালকদের জালিয়াতির ঋণ বন্ধ না করতে পারলে শৃঙ্খলা আসবে না ব্যাংকিং খাতে। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকা হতে হবে কঠোর, যাতে সব ব্যাংক ভয় পায় তাদের।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন প্রতিবেদনসূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক বছরের ব্যবধানে ব্যাংক খাত থেকে জালিয়াতি হয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি। রাষ্ট্রায়ত্ত একটি ব্যাংক থেকে তিন গ্রুপ মিলে ১১ হাজার ২৩০ কোটি টাকা লোপাট করেছে। নতুন প্রজন্মের দুই ব্যাংক থেকে লোপাট হয়েছে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা। এর বাইরে একজন দোকানদার সরকারি একটি ব্যাংক থেকে ২০০ কোটি টাকা, বিভিন্ন ব্যাংক থেকে চট্টগ্রামের এক ব্যবসায়ী ও তার স্ত্রী ৩০০ কোটি টাকা, রাস্তার একজন মাছ ব্যবসায়ী ৩০০ কোটি টাকা, একজন ট্রেডিং ব্যবসায়ী ৫০০ কোটি টাকাসহ শত শত জালিয়াতির কারণে ঝুঁকিতে পড়েছে এসব ব্যাংক। সম্প্রতি ১১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নিয়ে বিদেশে পালিয়েছেন চট্টগ্রামের ২৫ প্রতিষ্ঠানের ৩০ ঋণগ্রহীতা। এদের মধ্যে কেউ পাঁচ তারকা হোটেল, আবাসন, সুপার শপ ও প্যাট্রোল পাম্পের ব্যবসা দেখালেও পরে দেখা গেছে কেউ মাছ ব্যবসায়ী, কেউ পান দোকানদার। কেউ কেউ বিদেশে রিয়েল এস্টেট ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। একাধিক ব্যাংক থেকে নেওয়া এসব টাকার কোনো হদিস করা যাচ্ছে না। এতে ব্যাংকের পাওনা আদায় অনিশ্চিত হয়ে পড়লেও পালিয়ে যাওয়া ঋণখেলাপিরা আছেন স্বাচ্ছন্দ্যে।
সম্প্রতি দেখা গেছে, বনানীর একাধিক ঠিকানা ব্যবহার করে অনেক ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। ব্যবহার করা হয়েছে ফার্মগেট, গুলশান ও রাজশাহীর ঠিকানা। এদের অনেকের বাড়ি চট্টগ্রামে। কোনো ব্যবসায়িক ক্রেডিবিলিটি না থাকলেও তারা ভুয়া কাগজপত্রে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে ব্যাংকগুলোকে খালি করে ফেলেছে। এসব সম্ভব হয়েছে এক ব্যাংকের পরিচালক আরেক ব্যাংকের পরিচালককে ছাড় দেওয়ার কারণে। এ চক্রের ভুয়া নাম, ভুয়া ঠিকানা, ভুয়া সাইনবোর্ড, ভুয়া কাগজপত্র, ভুয়া জামানত ব্যবহার করে চলছে বিভিন্ন ব্যাংকে। অনেক ব্যাংক পরিচালক তাদের কর্মচারী, পিওন, ড্রাইভারদের নামেও ঋণ নিয়েছেন। সঠিক জবাবদিহিতার অভাবে এমন হয়েছে। ব্যাংকিং খাতের একাধিক বিশ্লেষক বলেন, চট্টগ্রামে বাড়ি এমন অজ্ঞাত ও রহস্যজনক ব্যক্তির ঋণ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনেক ব্যাংক উদ্বিগ্ন। এগুলো কীভাবে করছে সে বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের দ্রুত অডিট করা উচিত। ব্যাংকে লুটপাট যারা করেছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে। উদাহরণ তৈরি করে শাস্তি দিতে হবে। দেশের ব্যাংকব্যবস্থা যারা ভেঙে দিয়েছে তাদের কঠোর শাস্তি না হলে বাংলাদেশের অর্থনীতি পঙ্গু হয়ে যাবে। আমাদের ব্যাংক খাত নিয়ে নৈরাজ্য না থামাতে পারলে কোনো উন্নয়নই টিকবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, ভুয়া কাগজপত্র শুধু নয়, ব্যাংকের পরিচালকদের মধ্যে ঘটছে লুটের ভাগবাটোয়ারা। বেসরকারি এক ব্যাংকের সঙ্গে আরেক ব্যাংকের পরিচালকদের মধ্যে সমঝোতা করে ঋণ নিয়ে তারা আর ফেরত দেন না। নানা কৌশল ব্যবহার করে বেনামি ঋণ সৃষ্টি করে নেন তারা। জালিয়াতির ভয়াবহতা এত বেশি যে, ব্যাংক থেকে শত কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার পর দেখা যায় ওই ব্যক্তি একজন পান দোকানদার, মুদি দোকানদার। এমনকি যে ব্যক্তির নামে ঋণ দেওয়া হয়েছে, তার ভোটার পরিচয়পত্র পুরোপুরি ভুয়া। ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে ঋণের নামে টাকা লোপাটের ঘটনা জানাজানি হলেও শাস্তির মুখেও পড়তে হচ্ছে না এসব জালিয়াত চক্রকে। দেশের নামকরা ভালো ব্যবসায়ীরা ঋণের আবেদন করে মাসের পর মাস ব্যাংকের দুয়ারে ঘুরেও ঋণ পান না। তবে ভুয়া কাগজ, ঠিকানা দিয়ে আবেদন করার কয়েক দিনের মধ্যে অবিশ্বাস্যভাবে তারা ঋণ পেয়ে যান। তারপর লাপাত্তা হয়ে যান।
সম্প্রতি জানা গেছে, দেশের তিনটি বেসরকারি ব্যাংক থেকে গত বছর চক্রটি সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকা তুলে নিয়েছে। নানা উপায়ে শীর্ষ এক ব্যাংক থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে প্রায় ৭ হাজার ২৫০ কোটি টাকা। বাকি দুটি ব্যাংক থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়ে প্রশ্ন তুলে বাংলাদেশ ব্যাংক ওই তিনটি ব্যাংক পরিদর্শন করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আমদানি ব্যবসায় জড়িত কোম্পানিগুলোর নামে বিতরণ করা ঋণের বড় অঙ্ক বিদেশে পাচার করা হয়েছে।
ব্যাংকে জমা দেওয়া নথিপত্রে রাজধানীর বনানী এলাকার একটি অফিসের ঠিকানা দেওয়া হলেও সেখানে রয়েছে একটি আবাসিক ভবন। অন্য একটি ঠিকানায় এক অফিসের নাম ব্যবহার করা হলেও সেখানে রয়েছে অন্য কোম্পানির অফিস। যেসব কোম্পানির নামে টাকা তোলা হয়েছে, এর মধ্যে একটির ঠিকানা দেওয়া আছে চট্টগ্রামে, বাকিগুলো রাজশাহীতে। ব্যাংক খাতে যখন ডলার সংকটের পর টাকার সংকট ছিল, ঠিক সে সময়ই এসব অর্থ তুলে নেওয়া হয়েছে। একটি ব্যাংকের গুলশান শাখা থেকে ১ হাজার ১১ কোটি টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। ব্যাংকের নথিপত্রে প্রতিষ্ঠানটির দেওয়া ঠিকানায় গিয়ে দেখা গেছে আবাসিক প্রতিষ্ঠান। গত কয়েক বছরে শুধু রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো থেকেই শতাধিক ঋণগ্রহীতা প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে। ঋণ পরিশোধের সময়সীমা উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ার পর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বলছে সংশ্লিষ্ট গ্রহীতাদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
পরিচালকদের ভাগবাটোয়ারা : এক ব্যাংকের পরিচালক অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে আর পরিশোধ করছেন না। পাশাপাশি বিশেষ চক্র পরিকল্পিতভাবে ভুয়া দলিল-দস্তাবেজ ব্যাংকে মর্টগেজ হিসেবে জমা দিয়ে বড় অঙ্কের ঋণ নিয়ে যাচ্ছে। এ চক্রটি নিজেদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বা কলকারখানার ভুয়া ঠিকানা ব্যবহার করছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিদর্শনের পর বিষয়গুলো সামনে এলে কয়েক দিন শুধু আলোচনা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকসূত্র জানিয়েছেন, অন্য বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি পরিচালক ঋণ রয়েছে, এমন শীর্ষ পাঁচটি ব্যাংকের পরিচালকরা নিয়েছেন প্রায় সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা। এসব ব্যাংকের পরিচালক নিজ ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে না পেরে অন্য ব্যাংক থেকে নিয়েছেন। যার বড় অংশ এখন খেলাপি। কোনো কোনো পরিচালক নিয়েছেন বেনামি ঋণ, যার পরিমাণ আরও বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ব্যাংক পরিচালকদের মধ্যে সর্বোচ্চ ঋণ নিয়েছেন ৩০০ জন, যারা এক ব্যাংকের পরিচালক হয়ে অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন। এই ৩০০ জন পরিচালক সর্বোচ্চ ব্যাংকের পরিচালক হতে বিনিয়োগ করেছেন ২০ কোটি করে ৬ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু ঋণের নামে ব্যাংক থেকে বের করে নিয়েছেন প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা। অভিযোগ রয়েছে, এ টাকার বেশির ভাগই পরিশোধ করা হয় না বছরের পর বছর। কখনো ঋণ পুনঃ তফসিলের মাধ্যমে বছরের পর বছর নবায়ন করা হচ্ছে কোনোরকম ডাউন পেমেন্ট ছাড়াই।
- হোয়াইট হাউজে ইলন মাস্ককে নৈশভোজের আমন্ত্রণ করলেন ট্রাম্প
- মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালানোর ইঙ্গিত ট্রাম্পের
- যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ
- ‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পিএ নেতাদের খুঁজে খুঁজে হত্যা করা উচিত
- যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ‘দ্বিতীয় বাড়ি’ সৌদি আরব
- সৌদির কাছে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির অনুমোদন দিচ্ছেন ট্রাম্প
- যে কারণে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমের ওয়েবসাইটে বিপর্যয়
- আরেক দফা কমলো স্বর্ণের দাম, বুধবার থেকে কার্যকর
- রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
- একদিন আগেই দিল্লি পৌঁছালেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
- রাজধানীতে গাড়িতে আগুন
- ২২ বছর পর ভারতকে হারালো বাংলাদেশ
- তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
- হাসিনার রায়ের খবর বিশ্ব মিডিয়ায়
- শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের আদেশ ট্রাইব্যুনালে
- মার্কিন এফ-৩৫ পেতে সৌদির ওপর ইসরায়েল নিয়ে কঠিন শর্ত
- শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
- আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
- বাসে আগুন ও ককটেল হামলাকারীদের দেখামাত্র গুলির নির্দেশ
- শিক্ষক আন্দোলনে আহত সেই শিক্ষিকার মৃত্যু
- বেশ কিছু খাদ্যপণ্যে ট্রাম্পের শুল্ক প্রত্যাহার
- উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসানের বাসার সামনে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
- শেখ হাসিনার রায় আজ
- রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
- সরকার সচল হলেও কাটেনি অ্যামেরিকার অর্থনীতির কুয়াশা
- ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
- বিবিসির বিরুদ্ধে ৫০০ কোটি ডলারের মামলা করব: ট্রাম্প
- ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু
- বিএনপি কোনো মেগা প্রজেক্টের দিকে যাবে না: আমির খসরু
- অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থন পেয়ে আপ্লুত তারেক রহমান
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- আজকাল এর ৮৯৩ তম সংখ্যা
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- কোন দল জিতবে সংসদ নির্বাচনে
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- কে এই জোহরান মামদানি ?
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭২
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- মন্তব্য প্রতিবেদন
বন্ধ করুন আষাঢ়ি নির্বাচনের গল্প - আজকাল ৮৬৯ সংখ্যা এখন বাজারে
- ‘আজকাল’-৮৭০ এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা
- আজকাল ৮৮২ তম সংখ্যা
- এসাইলাম আবেদন ফি হাজার ডলার!
- মার্কিন ভিসা বাতিল ৫১ বাংলাদেশির!
- প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করবে যুক্তরাষ্ট্র
শলা-পরামর্শ করতে আসছেন হাস - তারেকের অপচেষ্টা প্রতিহত করবে ভোটাররা
- অবিলম্বে খালেদা জিয়ার মুক্তি ৩৫ লাখ মামলা প্রত্যাহার
- নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে নারায়ণগঞ্জ প্রার্থীদের মতবিনিময় সভা
- ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধোকা দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে চায়:সালমা ওসমান
- গণসংযোগকালে যুবলীগ নেতা হত্যা
- মুখোমুখি বাইডেন-হাসিনা
জিতবে কে? - আমেরিকার ‘ধমকে’ প্রথম কুপোকাত আজম
- বাংলাদেশে বাজেট পেশ
যেসব পন্যের দাম বাড়বে-কমবে - বাংলাদেশের নির্বাচন
বাইডেন-মোদী বৈঠকেই হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ? - সুন্দর আগামীর জন্য আবারও নৌকায় ভোট দিন: সোহেল তাজ
- দেশকে বাঁচাতে নির্বাচনে বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই : এইচটি ইমাম
- রাষ্ট্রদূত হাস আসছেন ফাইলে কি থাকছে?
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
