পাহাড়ে অশান্তি নেতৃত্বে কেএনএফ
প্রকাশিত: ২৭ মার্চ ২০২৩
বন্ধ নির্মাণ কাজ, স্থানীয় পর্যটন ♦ কেএনএফের ১৭ হিন্দাল শারক্বীয়ার ৬৮ জন গ্রেফতার ♦ আটক নেতাদের মুক্তি দাবিতে অপহরণ বাড়ছে
পার্বত্য শান্তিচুক্তির সিকি শতাব্দী পরও তিন পার্বত্য জেলায় সশস্ত্র আঞ্চলিক শক্তির তৎপরতায় হুমকিতে পড়েছে শান্তি প্রচেষ্টা। সম্প্রতি পার্বত্য অঞ্চলের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন ‘কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সশস্ত্র কর্মকান্ডে পাহাড়ি জনজীবন বিপন্ন হয়ে পড়েছে। ভারী অস্ত্রে সজ্জিত এ সংগঠনের সদস্যরা নিরাপত্তা বাহিনীকেও চ্যালেঞ্জ করে বসছে। সর্বশেষ ১২ মার্চ দুপুরে বান্দরবানের রোয়াংছড়িতে অতর্কিত গুলিবর্ষণ করে টহলরত সেনাবাহিনীর সদস্য মাস্টার ওয়ারেন্ট অফিসার নাজিম উদ্দিনকে হত্যা এবং দুজনকে আহত করেছে কুকি সন্ত্রাসীরা। এর আগে কয়েক দফায় পার্বত্য সড়ক নির্মাণ কর্মীসহ কয়েকজনকে অপহরণ করে মোটা অঙ্কের টাকা মুক্তিপণ আদায় করে তারা। ১৫ মার্চ বান্দরবানে সেনাবাহিনীর সড়ক উন্নয়ন কাজে নিযুক্ত সাবেক সেনা সদস্য আনোয়ারুল হকসহ আরও কয়েকজনকে অপহরণ করে বিচ্ছিন্নতাবাদী কেএনএফ সদস্যরা। অপহরণের ১১ দিন পরও তাদের কয়েকজনকে মুক্ত করা যায়নি। ফেসবুক পেজে অপহরণের দায় স্বীকার করে সংগঠনটির পক্ষ থেকে দেওয়া পোস্টে জানানো হয়, কম্বিং অপারেশনে আটক ব্যক্তিদের কারাগার থেকে ছেড়ে দেওয়া না হলে আনোয়ারকেও ছাড়া হবে না। অপহরণের তিন দিন পর ১৮ মার্চ আনোয়ারকে তার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে এক মিনিট কথা বলতে দেয় সন্ত্রাসীরা। এর পর থেকে আতঙ্কে রয়েছেন কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জের শোলমারা এলাকায় আনোয়ারের বাড়ির সদস্যরা।
সংশ্লিষ্টরা জানান, সংখ্যায় কম হলেও কেএনএফ মূলত রাঙামাটি ও বান্দরবান পার্বত্য জেলার বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সংগঠন। সংগঠনটি খ্রিস্টধর্মাবলম্বী পাহাড়ি গোষ্ঠী বম, খিয়াং, খুমি, লুসাই, পাংখোয়া ও মুরংয়ের সমন্বয়ে গঠিত। নাথান বমের নেতৃত্বে ২০০৮ সালে সংগঠনটি প্রতিষ্ঠার পর থেকেই জন সংহতি সমিতি (জেএসএস) বিরোধী কর্মকান্ডে নিয়োজিত থাকলেও তারা পরে জঙ্গিবাদ এবং জঙ্গিদের প্রশিক্ষণে লিপ্ত হয়। জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্কীয়া নামক একটি জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের টাকার বিনিময়ে বান্দরবানের দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলে প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করে কেএনএফ। গত অক্টোবরে পাহাড়ে সেনাবাহিনী এবং র্যাবের যৌথ অপারেশন শুরু হলে সংগঠনটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। জঙ্গি সম্পৃক্ততার দায়ভার এড়াতে এ সংগঠনের মূল নেতারা ভারতের মিজোরাম পালিয়ে যায়। সূত্র জানান, কেএনএফ রাঙামাটির বাঘাইছড়ি, বরকল, জুরাছড়ি, বিলাইছড়ি এবং বান্দরবানের রোয়াংছড়ি, রুমা, থানচি, লামা ও আলীকদম- এ নয়টি উপজেলা নিয়ে কুকিল্যান্ড নামে পৃথক রাষ্ট্র গঠন ও স্বায়ত্তশাসন দাবি করে ফেসবুকে মানচিত্র প্রকাশ করে। তাদের স্লোগান হলো, ‘নো ফুল স্টেট, নো রেস্ট’ অর্থাৎ পূর্ণাঙ্গ রাষ্ট্র ছাড়া অবসর নয়। প্রকাশিত ছবি ও ভিডিওতে তাদের সদস্যদের আধুনিক স্বয়ংক্রিয় অস্ত্রসহ প্রশিক্ষণ নিতে দেখা যায়।
সম্প্রতি নতুন শীর্ষ জঙ্গি সংগঠন জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্কীয়ার শীর্ষ নেতাদের ধরতে পাহাড়ে অভিযান শুরু হয়। উগ্রবাদে উদ্বুদ্ধ হয়ে স্বেচ্ছায় হিজরতের নামে বাড়ি থেকে নিরুদ্দেশ হওয়া দেশের ১৯ জেলার ৫৫ তরুণের তালিকা প্রকাশ করে র্যাব। র?্যাব জানায়, ভারত ও মিয়ানমারের সীমান্তঘেঁষা দুর্গম পাহাড়ে বাড়ি ভাড়া নিয়ে দুর্ধর্ষ জঙ্গি সংগঠন জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার সদস্যদের টাকার বিনিময়ে অস্ত্র প্রশিক্ষণ ও পাহাড়ি আস্তানায় ঠাঁই দিয়ে দেশে অস্থিতিশীল অবস্থা তৈরির নীলনকশা আঁকে কেএনএফ সন্ত্রাসীরা। এরপর গত বছরের অক্টোবরে হিন্দাল শারক্বীয়া ও কুকি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বাহিনী অভিযান শুরু করে। এ পর্যন্ত কেএনএফের ১৭ ও হিন্দাল শারক্বীয়ার অন্তত ৬৮ জনকে গ্রেফতার করে র্যাব। নিরাপত্তা বাহিনীর কঠোর অভিযানের কারণে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষা এবং পাল্টা প্রতিশোধের অংশ হিসেবে পাহাড়ের গহিনে কেএনএফ ও হিন্দাল শারক্বীয়ার জঙ্গিরা একজোট হয়ে কাজ করছে বলেও গোয়েন্দাসূত্র জানান। এ প্রসঙ্গে নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) মো. আবদুর রশীদ বলেছেন, কেএনএফ যেভাবে বেপরোয়া হয়ে উঠছে তাতে নিঃসন্দেহে এদের ছাড় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। কুকিদের এ ধরনের হামলা পার্বত্য চট্টগ্রামের পরিবেশ আরও অস্থিতিশীল করে তুলবে। তিনি আরও বলেন, ভূখন্ডের অখন্ডতা রক্ষায় কেএনএফসহ পাহাড়ের সব বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে ‘টার্গেটেড অপারেশন’ চালাতে হবে। এদিকে সম্প্রতি আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, পাহাড়ের অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে নির্মিতব্য বান্দরবানের থানচি সড়ক উন্নয়ন কার্যক্রমকে প্রতিহত করতে কেএনএফ সন্ত্রাসী দলটি সড়ক নির্মাণ কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত বেসামরিক ঠিকাদার, মালামাল সরবরাহকারী এবং শ্রমিকদের কাছ থেকে প্রথমে চাঁদা দাবি করে ও পরবর্তী সময়ে কাজ বন্ধ করার হুমকি দেয়। কিন্তু সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে পরিচালিত এ কাজ চলমান থাকায় কেএনএফ সন্ত্রাসী দল ১১ মার্চ ১২ শ্রমিককে অপহরণ করে। তাদের মধ্যে একজন শ্রমিক গুলিবিদ্ধ হয় এবং চার শ্রমিককে এখনো কেএনএ জিম্মি করে রেখেছে। অবশিষ্ট সাত শ্রমিককে মুক্তিপণের বিনিময়ে ছেড়ে দিলেও তাদের সেনাবাহিনীর সঙ্গে সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের কাজ না করার জন্য হুমকি দেয়। তারই ধারাবাহিকতায় কেএনএ ১২ মার্চ সেনাবাহিনীর টহল দলের ওপর গুলিবর্ষণ করে। এ ছাড়া ৮ ফেব্রুয়ারি বান্দরবানের তিন উপজেলায় গাড়ি চলাচল বন্ধের জন্য পরিবহন মালিক সমিতিকে হুমকি দিয়ে নোটিস জারি করে কেএনএফ। তাদের নানা সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের কারণে পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা ভেবে ১৪ মার্চ থেকে তিন উপজেলায় আবারও পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দেয় প্রশাসন। এসব কারণে ভয়, উৎকণ্ঠা ও শঙ্কায় দিন কাটাচ্ছেন পাহাড়ে বাসিন্দারা। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি জেলা পরিষদের সদস্য বাশৈসিং মার্মা বলেন, পাহাড়ে গোলাগুলি, খুন ও অপহরণের কারণে আমরা খুব আতঙ্কের মধ্যে আছি। এদিকে বান্দরবানের তিন উপজেলায় নিষেধাজ্ঞার পর থেকে থমকে গেছে জেলার পর্যটন শিল্প। এ নিষেধাজ্ঞা চলতে থাকলে বড় ধরনের লোকসানের আশঙ্কা পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের। পাহাড়ের এই অস্থিতিশীল পরিস্থিতির জন্য গোষ্ঠীভিত্তিক দ্বন্দ্ব, অরক্ষিত সীমান্ত, অপ্রতুল সেনাক্যাম্প ও অস্ত্রের অবাধ সরবরাহকে দায়ী করছেন বান্দরবান সদর উপজেলার চেয়ারম্যান এ কে এম জাহাঙ্গীর। তিনি বলেন, পাহাড়ে এখন আমরা কেউ নিরাপদে নেই। কখন কার ওপর হামলা হয় আমরা সেই ভয়ে আছি। পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি কাজী মজিবুর রহমান বলেন, তাদের চাঁদাবাজি এবং আধিপত্য বিস্তারের জেরে একের পর এক গুম, খুন, চাঁদাবাজিসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষেও লিপ্ত হচ্ছে। তাদের কারণে পাহাড়ি-বাঙালিরা আতঙ্কের মধ্যে আছে। ফলে সেনাবাহিনীর ক্যাম্পগুলো স্থাপন করতে হবে এবং র্যাব, বিজিবি ও পুলিশকে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে দায়িত্ব দিতে হবে। বিশ্লেষকরা বলছেন, ত্রিদেশীয় (বাংলাদেশ, ভারত ও মিয়ানমার) দুর্গম সীমান্ত ব্যবহারের সুযোগ এবং ভারী অস্ত্র-সরঞ্জাম হাতে পেয়ে সন্ত্রাসীরা এখন নিজেদের বেপরোয়া মনোভাব জানান দিচ্ছে। তাই ভূখন্ডের অখন্ডতার প্রশ্নে জিরো টলারেন্স নীতিতে পাহাড়ের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে হবে। পাশাপাশি পাশের সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে তাদের দিক থেকেও চাপ সৃষ্টি করতে হবে। বান্দরবানের দুর্গম এলাকায় চলমান অভিযানের চিত্র তুলে ধরে র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, বান্দরবানের সীমান্তবর্তী বিভিন্ন দুর্গম এলাকায় সন্ত্রাসী ও নতুন জঙ্গি সংগঠনের তৎপরতা নির্মূলে র্যাবের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আমরা সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে এ অভিযান পরিচালনা করছি। অভিযানে যাতে পাহাড়ের শান্তিপ্রিয় মানুষ কোনো সমস্যায় না পড়ে তা আমলে নিয়ে অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। ইতোমধ্যে সন্ত্রাসী ও জঙ্গি কর্মকান্ডে জড়িত যারা ধরা পড়েছে তাদের আমরা আইনি প্রক্রিয়ায় সোপর্দ করেছি।
- হোয়াইট হাউজে ইলন মাস্ককে নৈশভোজের আমন্ত্রণ করলেন ট্রাম্প
- মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালানোর ইঙ্গিত ট্রাম্পের
- যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ
- ‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পিএ নেতাদের খুঁজে খুঁজে হত্যা করা উচিত
- যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ‘দ্বিতীয় বাড়ি’ সৌদি আরব
- সৌদির কাছে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির অনুমোদন দিচ্ছেন ট্রাম্প
- যে কারণে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমের ওয়েবসাইটে বিপর্যয়
- আরেক দফা কমলো স্বর্ণের দাম, বুধবার থেকে কার্যকর
- রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
- একদিন আগেই দিল্লি পৌঁছালেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
- রাজধানীতে গাড়িতে আগুন
- ২২ বছর পর ভারতকে হারালো বাংলাদেশ
- তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
- হাসিনার রায়ের খবর বিশ্ব মিডিয়ায়
- শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের আদেশ ট্রাইব্যুনালে
- মার্কিন এফ-৩৫ পেতে সৌদির ওপর ইসরায়েল নিয়ে কঠিন শর্ত
- শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
- আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
- বাসে আগুন ও ককটেল হামলাকারীদের দেখামাত্র গুলির নির্দেশ
- শিক্ষক আন্দোলনে আহত সেই শিক্ষিকার মৃত্যু
- বেশ কিছু খাদ্যপণ্যে ট্রাম্পের শুল্ক প্রত্যাহার
- উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসানের বাসার সামনে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
- শেখ হাসিনার রায় আজ
- রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
- সরকার সচল হলেও কাটেনি অ্যামেরিকার অর্থনীতির কুয়াশা
- ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
- বিবিসির বিরুদ্ধে ৫০০ কোটি ডলারের মামলা করব: ট্রাম্প
- ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু
- বিএনপি কোনো মেগা প্রজেক্টের দিকে যাবে না: আমির খসরু
- অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থন পেয়ে আপ্লুত তারেক রহমান
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- আজকাল এর ৮৯৩ তম সংখ্যা
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- কোন দল জিতবে সংসদ নির্বাচনে
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- কে এই জোহরান মামদানি ?
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭২
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- মন্তব্য প্রতিবেদন
বন্ধ করুন আষাঢ়ি নির্বাচনের গল্প - আজকাল ৮৬৯ সংখ্যা এখন বাজারে
- ‘আজকাল’-৮৭০ এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা
- আজকাল ৮৮২ তম সংখ্যা
- এসাইলাম আবেদন ফি হাজার ডলার!
- মার্কিন ভিসা বাতিল ৫১ বাংলাদেশির!
- প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করবে যুক্তরাষ্ট্র
শলা-পরামর্শ করতে আসছেন হাস - তারেকের অপচেষ্টা প্রতিহত করবে ভোটাররা
- অবিলম্বে খালেদা জিয়ার মুক্তি ৩৫ লাখ মামলা প্রত্যাহার
- নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে নারায়ণগঞ্জ প্রার্থীদের মতবিনিময় সভা
- ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধোকা দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে চায়:সালমা ওসমান
- গণসংযোগকালে যুবলীগ নেতা হত্যা
- মুখোমুখি বাইডেন-হাসিনা
জিতবে কে? - আমেরিকার ‘ধমকে’ প্রথম কুপোকাত আজম
- বাংলাদেশে বাজেট পেশ
যেসব পন্যের দাম বাড়বে-কমবে - বাংলাদেশের নির্বাচন
বাইডেন-মোদী বৈঠকেই হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ? - সুন্দর আগামীর জন্য আবারও নৌকায় ভোট দিন: সোহেল তাজ
- দেশকে বাঁচাতে নির্বাচনে বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই : এইচটি ইমাম
- রাষ্ট্রদূত হাস আসছেন ফাইলে কি থাকছে?
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
