কেমন হবে হাশরের ময়দান
নিউজ ডেক্স
প্রকাশিত: ১৫ জানুয়ারি ২০১৯

হাশর আরবি শব্দ, অর্থ সমাবেশ, ভিড়, একত্র হওয়া, জড়ো হওয়া ইত্যাদি। সমাবেশ বা একত্র হওয়ার দিবসের বিভিন্ন নাম আছে। যেমন—ইয়াউমুল হিসাব—হিসাবের দিবস, ইয়াউমুল জাযা—প্রতিদান দিবস, ইয়াওমুল মিয়াদ—প্রতিশ্রুত দিবস, ইয়াওমুল জাময়ে—একত্র হওয়ার দিবস, ইয়াওমুল মাহশার—সমাবেশ দিবস ইত্যাদি। যে মাঠে সমাবেশ ঘটবে, তাকে বলা হয় ময়দানে মাহশার বা সমাবেশের স্থল। পরকালে বিচারের জন্য কবর থেকে উত্থিত হয়ে সব প্রাণী এ মাঠে দণ্ডায়মান থাকবে। পৃথিবীই হবে হাশরের মাঠ। হাদিসের ভাষ্য মতে, পৃথিবীর উপরিভাগে একটি চাদর রয়েছে, একে পার্শ্ব ধরে টান দেওয়া হবে। ফলে গাছপালা, পাহাড়-পর্বত সাগরে পতিত হবে। অতঃপর সমতল হয়ে যাবে। আল্লাহর বাণী—আর আমি জমিনের উপরিভাগকে (বিচার দিবসে) উদ্ভিদশূন্য মাটিতে পরিণত করে দেব। (সুরা : কাহাফ, আয়াত : ৮)
উত্থিত হওয়ার অবস্থা
হজরত ইসরাফিল (আ.)-এর সর্বশেষ ফুৎকারের সঙ্গে সঙ্গে পিপীলিকার মতো ও বিক্ষিপ্ত পঙ্গপালের মতো সবাই উঠে দাঁড়াবে। আল্লাহর বাণী—‘অতঃপর দ্বিতীয়বার শিঙায় ফুৎকার দেওয়া হবে, তখন সবাই দাঁড়িয়ে যাবে এবং পরস্পরের দিকে তাকাবে।’ (সুরা : জুমার, আয়াত : ৬৮)
হজরত ইসরাফিল (আ.)-এর দ্বিতীয় ফুৎকারের সময় সব মৃত জীবিত হয়ে যাবে। তারা ‘হে আল্লাহ! আপনার পবিত্রতা বর্ণনা করছি এবং প্রশংসা করছি’ বলে হাশরের ময়দানে একত্র হবে। হাশরের ময়দানে উত্থিত হওয়ার সময় কাফিররাও আল্লাহর প্রশংসা করবে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘যেদিন তিনি তোমাদের (হাশরের মাঠে একত্র হওয়ার জন্য) আহ্বান করবেন, অতঃপর তোমরা তাঁর প্রশংসা করতে করতে চলে আসবে এবং তোমরা অনুমান করবে যে সামান্য সময়ই (দুনিয়ায়) অবস্থান করেছিলে।’ (সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৫২)
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘বিচার দিবসে তোমাদের ও তোমাদের পিতার নাম ধরে ডাকা হবে। সুতরাং সুন্দর নাম রাখো।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯৪৮)
হাশরের ময়দানে মানুষ তিনটি অবস্থায় উত্থিত হবে। একদল ১. বাহনে করে, ২. একদল পদব্রজে, ৩. একদল মাথায় হেঁটে। যেমন মহানবী (সা.) বলেন, ‘অবশ্যই মানুষ তিনটি দলে বিভক্ত হবে। একদল আরোহী স্বাদগ্রহণকারী ও সম্মানী। আরেকদল রয়েছে, যাদের ফেরেশতারা চেহারায় হাঁটিয়ে দোজখে নিয়ে যাবেন, আরেকদল পদব্রজে হাশরে উত্থিত হবে।’ (নাসায়ি, মিশকাত, পৃষ্ঠা ৪৮৪)
প্রশ্ন করা হলো, হে আল্লাহর রাসুল! মানুষ চেহারায় কিভাবে হাঁটবে? রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে আল্লাহ পায়ে হাঁটাতে পারেন, তিনি কি চেহারায় হাঁটাতে পারবেন না?’ (বুখারি ও মুসলিম, হাদিস : ২৮০৬)
আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘কিয়ামতের দিন মানুষদের নগ্নপদে, নগ্নদেহে ও খতনাবিহীন অবস্থায় সমবেত করা হবে।’ তখন আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! নারী-পুরুষ সবাই কি একজন অন্যজনের লজ্জাস্থান দেখতে থাকবে? তখন তিনি বলেন, ‘হে আয়েশা! সেই সময়টি এতই ভয়ংকর হবে যে কেউ কারো প্রতি দৃষ্টি দেওয়ার অবকাশ পাবে না।’ (বুখারি, মুসলিম)
কিয়ামতের দিন বহু মানুষ অন্ধ অবস্থায় উত্থিত হবে। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘আর যে আমার স্মরণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে, তার জীবিকা সংকীর্ণ হবে এবং আমি তাকে কিয়ামতের দিন অন্ধ অবস্থায় উত্থিত করব। সে বলবে, হে আমার পালনকর্তা, আমাকে কেন অন্ধ করে উত্থিত করলেন? আমি তো চক্ষুষ্মান ছিলাম। আল্লাহ বলবেন, এভাবেই তোমার কাছে আমার আয়াতগুলো এসেছিল, অতঃপর তুমি সেগুলো ভুলে গিয়েছিলে। তেমনিভাবে আজ তোমাকে ভুলে যাব।’ (সুরা : তা-হা, আয়াত : ১২৪-১২৬)
কিয়ামতের দিন প্রত্যেক ব্যক্তিকে তার নেতার নাম নিয়ে ডাকা হবে। ইরশাদ হয়েছে, ‘ওই দিন আমি প্রত্যেককে তাদের নেতাসহ আহ্বান করব, অতঃপর যাদের ডান হাতে আমলনামা দেওয়া হবে, তারা নিজেদের আমলনামা পাঠ করবে এবং তাদের প্রতি সামান্য পরিমাণও জুলুম করা হবে না।’ (সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৭১)
কিয়ামতের দিন মুক্তিপ্রাপ্ত ব্যক্তির দৈর্ঘ্য হবে আট গজ, চেহারা হবে উজ্জ্বল এবং মাথায় মুক্তার টুপি পরানো হবে। অতঃপর সে বন্ধুদের কাছে যাবে। তারা তাকে দূর থেকেই দেখবে। পক্ষান্তরে কাফিরদের অবস্থা হবে করুণ। তাদের বাঁ হাতে আমলনামা দেওয়া হবে এবং মাথায় আগুনের টুপি পরানো হবে। (তিরমিজি, হাদিস : ৩১৩৬)
হাশরের ময়দানের অবস্থা
হাশরের ময়দানের বর্ণনা দিতে গিয়ে মহানবী (সা.) বলেন, ‘কিয়ামতের দিন মানবমণ্ডলীকে লাল শ্বেত মিশ্রিত এমন এক সমতল ভূমিতে একত্র করা হবে, যেন তা পরিচ্ছন্ন আটার রুটির মতো। ওই জমিনে কারো (বাড়িঘরের বা অন্য কিছুর) চিহ্ন থাকবে না।’ (বুখারি ও মুসলিম) হাশরের ময়দানের ভূমি সম্পর্কে কোরআনে এসেছে, ‘(বিচার দিবসে) আল্লাহ জমিনকে এমন সমতল মসৃণ ধূসর ময়দানে পরিণত করবেন যে তুমি তাতে কোনো বক্রতা ও উচ্চতা দেখতে পাবে না।’ (সুরা : তাহা, আয়াত : ১০৬-১০৭)
কিয়ামতের দিনটি প্রচণ্ড উত্তপ্ত থাকবে। মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘বিচার দিবসে সূর্যকে মানুষের কাছে আনা হবে, তা হবে তাদের থেকে এক ফরসাখ (তিন মাইল) দূরে। ব্যক্তির আমল অনুযায়ী ঘামের মধ্যে অবস্থান করবে। কারো ঘাম হবে টাখনু সমান, কারো হাঁটু সমান, কারো কোমর সমান, কারো মুখ সমান (মিশকাত, পৃষ্ঠা ৪৮৩)
হাশরের ময়দানে একটু সুপারিশের জন্য সবাই একে অন্যের কাছে ঘুরবে। হাদিস শরিফে এসেছে, ‘হাশরের ময়দানে মানুষ হজরত আদম (আ.)-এর কাছে গিয়ে বলবে, আপনার সন্তানদের জন্য সুপারিশ করুন, তিনি তখন বলবেন, আমি এর যোগ্য নই, তোমরা ইবরাহিম (আ.)-এর কাছে যাও, কারণ তিনি আল্লাহর বন্ধু। অতঃপর মানুষ ইবরাহিম (আ.)-এর কাছে আসবে। তিনি তখন বলবেন, আমি এর যোগ্য নই, বরং তোমরা মুসা (আ.)-এর কাছে যাও। কারণ তিনি কালিমাতুল্লাহ তথা আল্লাহর সঙ্গে কথা বলেছেন। অতঃপর তারা মুসা (আ.)-এর কাছে আসবে। তিনি বলবেন, আমি এর যোগ্য নই, বরং তোমরা ঈসা (আ.)-এর কাছে যাও। কারণ তিনি রুহুল্লাহ। অতঃপর মানুষ তাঁর কাছে আসবে। তিনি তখন বলবেন, আমি এর যোগ্য নই, বরং তোমরা মুহাম্মদ (সা.)-এর কাছে যাও। অতঃপর মানুষ তাঁর কাছে আসবে, তিনি তখন বলবেন, হ্যাঁ, আমি এর যোগ্য, আমি সুপারিশ করব।’ (কুরতুবি, ১০ম খণ্ড, ২৩৬ পৃষ্ঠা)
কিয়ামতের দিন মহানবী (সা.) হবেন আদমসন্তানের নেতা। মহানবী (সা.) বলেন, ‘বিচার দিবসে আমি হব আদমসন্তানের নেতা। এ জন্য আমার কোনো গর্ব নেই, আমার হাতে থাকবে প্রশংসার পতাকা, এ জন্য আমি গর্বিত নই। আদম (আ.)সহ সব নবী আমার পতাকার নিচে থাকবেন।’ (কুরতুবি, ১০ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ২৩৭)
হাশরের দিন সবাই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকবে
হাদিস শরিফে রয়েছে, ‘প্রত্যেক ব্যক্তি হাশরের মাঠে ভয়ে বলতে থাকবে—আমাকে বাঁচান, আমাকে বাঁচান। একমাত্র মুহাম্মদ (সা.) উম্মত নিয়ে চিন্তা করবেন।’ (বুখারি, হাদিস : ২৭১২)
কিয়ামতের বিভীষিকাময় ময়দানে কেউ কারো হবে না। সবাই ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসি করতে থাকবে। এ প্রসঙ্গে কোরআনে এসেছে, ‘সেদিন মানুষ নিজের ভাই, নিজের মা, নিজের পিতা, নিজের স্ত্রী ও সন্তানাদি থেকে পালাবে। তাদের মধ্যে প্রত্যেক ব্যক্তির ওপর সেদিন এমন সময় এসে পড়বে, সে নিজেকে ছাড়া আর কারো প্রতি লক্ষ করার মতো অবস্থা থাকবে না।’ (সুরা : আবাসা, আয়াত : ৩৪-৩৭)
হাশরের মাঠে শয়তান উত্থিত হবে। তখন মানুষ শয়তানকে দায়ী করবে। কিন্তু সে নিজের সাফাই গাইবে। ইরশাদ হয়েছে, ‘যখন সব কাজের ফয়সালা হয়ে যাবে, তখন শয়তান বলবে, অবশ্যই আল্লাহ তোমাদের সত্য ওয়াদা দিয়েছিলেন এবং আমি তোমাদের সঙ্গে ওয়াদা করেছি, অতঃপর তা ভঙ্গ করেছি। তোমাদের ওপর আমার কোনো ক্ষমতা ছিল না, কিন্তু এতটুকু যে আমি তোমাদের ডেকেছি, অতঃপর তোমরা আমার কথা মেনে নিয়েছ। অতঃপর তোমরা আমাকে ভর্ত্সনা কোরো না এবং নিজেদেরই ভর্ত্সনা করো।’ (সুরা : ইবরাহিম, আয়াত : ২২)
হাশরের ময়দানে যারা আল্লাহর আরশের ছায়া পাবে
হাশরের ময়দানের কঠিন অবস্থার মধ্যেও সাত শ্রেণির মানুষ আল্লাহর আরশের ছায়াপ্রাপ্ত হবে। মহানবী (সা.) বলেছেন, আল্লাহ সাত শ্রেণির মানুষকে হাশরের দিন তাঁর আরশের ছায়ায় স্থান দেবেন। যে দিন তাঁর ছাড়া অন্য কোনো ছায়া থাকবে না। তাঁরা হলেন : ১. ন্যায়পরায়ণ বাদশাহ, ২. ওই যুবক, যে নিজের যৌবনকে আল্লাহর ইবাদতে অতিবাহিত করেছে, ৩. ওই ব্যক্তি, যার অন্তর সর্বদা মসজিদের সঙ্গে যুক্ত থাকে, যখন মসজিদ থেকে বের হয়, আর যতক্ষণ না আবার মসজিদে ফিরে আসে, ৪. আর ওই দুই ব্যক্তি, যারা পরস্পরকে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ভালোবাসে, উভয়ে তাঁরই সন্তুষ্টির জন্য একত্র হয় এবং তাঁরই সন্তুষ্টির জন্য পৃথক হয়, ৫. আর যে নির্জনে আল্লাহকে স্মরণ করে, আর দুই চোখ দিয়ে অশ্রু বিসর্জন করে, ৬. ওই ব্যক্তি, যাকে কোনো সম্ভ্রান্ত ও সুন্দরী নারী কুপ্রবৃত্তি চরিতার্থ করার জন্য আহ্বান করে, আর তখন সে বলে, আমি আল্লাহকে ভয় করি এবং ৭. ওই ব্যক্তি, যে দান করে সঙ্গোপনে, এমনকি তার বাঁ হাতও জানে না, তার ডান হাত কী দান করে।’ (বুখারি ও মুসলিম)
কিয়ামতের দিন ঈমানদারদের চেহারা উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। ইরশাদ হয়েছে, ‘ওই দিন কিছু লোকের চেহারা উজ্জ্বল হবে, আর কিছু লোকের চেহারা হবে কালো।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৬)
ঈমানদারদের চেহারা হবে উজ্জ্বল এবং তারা হবে সফলকাম। আর পাপীদের চেহারা হবে কালো, কুিসত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘অপরাধীরা সেদিন নিজ নিজ চেহারা দ্বারাই চিহ্নিত হয়ে যাবে এবং তাদের কপালের চুল ও পা ধরে টেনে-হিঁচড়ে নেওয়া হবে।’ (সুরা : আররাহমান, আয়াত : ৪১)
হাশরের ময়দানে সব প্রাণীকে দুনিয়ার প্রতিশোধ নেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। অতঃপর জীবজন্তুকে বলা হবে—মাটি হয়ে যাও। তখন সবাই মাটি হয়ে যাবে। পাপীরা যখন সামনে কঠিন বিপদ-মুছিবত দেখে বলবে—হায়! যদি আমি মাটি হয়ে যেতাম, তাহলে অনেক ভালো হতো।
লেখক : প্রধান ফকিহ, কামিল মাদরাসা, ফেনী।

- হোয়াইট হাউসের সভা থেকে বের করে দেওয়া হলো জাকারবার্গকে
- পুশ ইন নয়, শেখ হাসিনা ও আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের পাঠান: নাহিদ ইসলাম
- বনানীতে যুবদল নেতার নেতৃত্বে হোটেলে ঢুকে নারীদের ওপর হামলা
- এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে ইউরোপ, বহু দেশে ‘রেডঅ্যালার্ট’
- ট্রাম্পের হুমকি ‘মার্কিন গণতন্ত্রের ওপর আক্রমণ’
- স্ত্রীর কাছ থেকে কিডনি পেয়েই পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
- হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান
- শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
- দেশের স্বার্থে সবচেয়ে বেশি ‘স্যাক্রিফাইস’ করেছে বিএনপি
- ইতিহাস গড়ে প্রথমবার এশিয়ান কাপে মেয়েরা
- সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেপ্তার
- সঞ্চয়পত্রে কমল মুনাফার হার
- ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার হলেন ১ হাজার ৬৯০ জন
- বছর ঘুরে ফিরল সেই জুলাই
- রাশিয়ার মিসাইল হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
- সরকারি স্কুলের গাছ কেটে বাড়ি নিলেন বিএনপির নেতা
- মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
- নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
- ইরানে স্টারলিংক ব্যবহারে হতে পারে মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত শাস্তি
- এনবিআরের শাটডাউন কর্মসূচি প্রত্যাহার
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় প্রায় ১ লাখ ফিলিস্তিনি নিহত : হারেৎজ
- মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের
- খামেনির প্রাণ বাঁচালাম, ধন্যবাদটুকুও দিলো না: ট্রাম্প
- টাকা ছাপিয়ে ধার
দুর্বল ১২ ব্যাংক পেল ৫৩ হাজার কোটি টাকা - কেন্দ্রে প্রবেশ নিয়ে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
- পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন কেন চান না, জানালেন সালাহউদ্দিন
- সাংবাদিক অধ্যাপক সিরাজুল হকের ইন্তেকাল
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এ বি সিদ্দিক এবং জাস্টিসকে নিয়ে জামালপুর জেলা সমিতির নতুন কমিটি
- আজকাল ৮৫২ তম সংখ্যা
- আজকাল সংখ্যা ৮৫১
- আজকাল এর ৮৫৩ তম সংখ্যা
- বিপিএলে কানাডিয়ান মডেল নিয়োগ দিল চট্টগ্রাম কিংস
- আজকাল ৮৫০
- ‘আজকাল’-৮৪৯ সংখ্যা
- এ সময়ে শিশুর রোগবালাই এবং চিকিৎসা
- আজকাল ৮৫৫ তম সংখ্যা
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৫৮
- ৩০ দিন পর থাকবে না ফেসবুক লাইভ ভিডিও, বিকল্প কী?
- চিনি ছাড়ার সহজ ৫ উপায়
- যুক্তরাষ্ট্রের ‘এআই ঘোড়ার’ লাগাম টেনে ধরল চীনের ডিপসিক
- ‘আজকাল’- ৮৫৯
- তামান্না ভাটিয়ার মতো উজ্জ্বল ত্বক পেতে কী করবেন
- আজকাল ৮৫৪
- আজ ভালোবাসা দিবস
- ‘আজকাল’- এখন বাজারে।
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৬০

- স্বামী-স্ত্রী সর্বোচ্চ কতদিন কথা না বলে থাকা জায়েয?
- পাঁচ অবস্থার আগে পাঁচ অবস্থার মূল্যায়ন করুন
- দুনিয়ার সর্বোত্তম সম্পদ নেককার স্ত্রী
- শিয়া সুন্নী দ্বন্দ্বের আদ্যোপান্ত
- কবরে কি নবীজীর ছবি দেখিয়ে প্রশ্নোত্তর করা হবে?
- হিজামার স্বাস্থ্য উপকারিতা
- জীবনে সুখী হওয়ার পাঁচ পরামর্শ
- মুসলিম হিসেবে মৃত্যু লাভের দোয়া
- পরিচ্ছন্নতা ও সুস্বাস্থ্য সম্পর্কে নবীজির ১০ বাণী
- কোরআন-হাদিসের আলোকে কবর জিয়ারতের দোয়া
- পথ চলার আদব!
- নামাজে মনোযোগী হওয়ার উপায়
- ১৫ নভেম্বর থেকে হজের নিবন্ধন শুরু
- কাকরাইল মসজিদে বিদেশিদের মালামাল আটকে রেখেছে সাদবিরোধীরা
- বিশ্ব ইজতেমা শুরু