নৌকায় কেন তারার হাট?
বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮
আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণায় নেমেছে তারকাদের ঢল। রাজনীতির মাঠে তারকাদের দেখে অনেকেই অনেক মন্তব্য করে। অনেকে ভালো চোখে দেখেননা। তাদের জবাব দিলেন তারকারা। অকপটে বললেন কেন রাজনীতির মাঠে নেমেছেন তাঁরা?
মাহফুজ আহমেদ
আমি রাজনীতি থেকে দূরেই ছিলাম। কিন্তু বিবেক আমাকে রাজনীতিতে নিয়ে ভাবিয়েছে। আর সেখান থেকে আমি আওয়ামী লীগকে ছাড়া অন্যকোন দল ভাবতে পারিনি। আমি দেখেছি একজন শিল্পীর প্রতি মমতা। সে অভিনেতা হোক কিংবা গায়ক হোক কিংবা শিল্পের যে কোন সেক্টরের হোক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিল্পীদের প্রতি যে মমতা দেখিয়েছেন। বিষয়টা আমাকে ভীষণভাবে আলোড়িত করেছে। আমি শিল্পী হিসেবে আবেগতাড়িত হয়েছি। যখন একজন আমজাদ হোসেন সারাজীবন বিএনপি করার পরও ওনাকে সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করার জন্য বিদেশে পাঠান। আমি শিল্পী হিসেবে আলোড়িত হয়েছি যখন একজন গাজী মাজহারুল আনোয়ার বিএনপি করা সত্বেও উনি জাতীয় পুরস্কার থেকে বঞ্চিত হননা। আমি শিল্পী হিসেবে আবেগতাড়িত হয়েছি যখন গত কয়েকবছরে অসংখ্য শিল্পী আছেন। যাদের আমি নাম ধরে ধরে বলতে পারবো। যাদেরকে আর্থিকভাবে উনি সহায়তা দিয়েছেন। চিকিৎসা সেবার জন্য সহায়তা দিয়েছেন। দুস্থ জীবন যাপন থেকে রক্ষা করার জন্য সহায়তা দিয়েছেন। এমন একজন মানবিক প্রধানমন্ত্রীর পাশে দাড়ানোটা আমি আমার দায়িত্ব মনে করেছি। টেলিসামাদ অসুস্থ, কার মাধ্যমে যেন শুনেছেন। তিনি সরাসরি তার কাছের লোক থেকে খোঁজ নিয়েছেন। শিল্পীদের জন্য যে সহায়তা। সেটা তিনি নিজে করেন। প্রত্যক্ষ তত্বাবধানে তিনি এসব করেন। একজন শিল্পী হিসেবে কি ওনাকে ভালবাসা। ওনার পাশে দাড়ানো আমার এবং আমাদের অন্যায়? যারা এ নিয়ে কথা বলে তাদের কাছে আমি প্রশ্নটা রেখে দিলাম।
তানভিন সুইটি
কে কি বললো না বললো সেটা তো দেখার বিষয় না। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে শিল্পীরা কিন্তু আগাগোড়া সবসময় স্বাধীনতার পক্ষে। আমরা কখনো যুদ্ধাপরাধীদের সমর্থন দেয়া দলে যাবো না। স্বাধীনতার জন্য কি শিল্পীরা নামেনি যুদ্ধে? ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে কি নামেননি শিল্পীরা? বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন হোক আর দেশ স্বাধীন করার জন্য হোক। শিল্পীরা ছিলেন প্রথম কাতারে। কিন্তু সেই সময় মিডিয়ায় সেটা খুব বেশি প্রকাশ পায়নি। এখন অনেক সংবাদ মাধ্যম আছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আছে। এটা ডিজিটাল যুগ। আমি যদি এখন আমেরিকায় যাই। সেখানে আপনি সহজে যোগাযোগ করতে পারবেন। কিংবা সেটা আপনি জেনে যেতে পারেন মুহূর্তেই। এখন যে আমরা সব শিল্পীরা জোট হয়ে শেখ হাসিনার পক্ষে ভোট চাই। সেটা মানুষ দ্রুত জানতে পারছে কিন্তু এই শেখ হাসিনার জন্যই। সারাবিশ্বে ইন্টারনেট ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধার যে উন্নতি হয়েছে। আমরা তার চেয়ে আজ কোন অংশে পিছিয়ে নেই। মানুষ বলে মোবাইল কি শেখ হাসিনা ছাড়া আসতো না! আসতো। কিন্তু বিশে^র অন্যান্য উন্নত দেশে যে দামে যে সহজলভ্যতায় এর সুবিধা ভোগ করে। আমরাও তেমনটাই করতে পারি। সেটা হয়েছে তার জন্যই। শিল্পীরা সব সময় ন্যায়ের পথে ছিল। আজও ন্যায়ের পথেই আছে। তাতে কে কি সমলোচনা করলো, তাতে কিছু যায় আসে না। ৯৯ শতাংশ শিল্পী দেখবেন স্বাধীনতার পক্ষে। আমি চাইবো না আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম রাজাকারদের আদর্শে বড় হোক। এই যে আমজাদ হোসেন আঙ্কেল অসুস্থ হলেন। তিনি বিএনপি করতেন। প্রথমবার তো টাকাটা দিলেন। পরে যখন উনি মারা গেলেন। আনার জন্য ৭২ লক্ষ টাকা প্রয়োজন ছিল। বিএনপির লোকজন বলছে দেখাইছিল না। এবার ওই টাকা দিক। ওটা তো একটা কারসাজি। ঠিকই শেখ হাসিনা ৭২ লক্ষ টাকা দিয়ে আনার ব্যবস্থা করেছেন। বিএনপির কেউ কিন্তু খোঁজ নেয়নি। আমি দোদুলকে ফোন দিলাম। বলে সুইটি আপা আমি কল দিচ্ছি। ও পরে কল দিয়ে বললো আমি দেড় ঘন্টা প্রধানমন্ত্রীর ওখানে ছিলাম। আমার পুরো পরিবার বিএনপি। কিন্তু আমরা এত মুগ্ধ ওনার কথায়। আমরা বংশ পরম্পরায় ওনার রৃন শোধ করতে পারবো না।
আমি একটা উদাহরণ দেই ও গ্যারান্টি দেই। কেউ যদি আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে একবার কথা বলেন। তিনি তার জন্য পাগল হয়ে যাবেন। এত মুগ্ধটা কিভাবে যে একটা মানুষের মধ্যে থাকে। সেটা কল্পনা করা যায় না। এইযে আমরা বিভিন্ন জায়গায় যাচ্ছি, ভোট চাচ্ছি। এটা কিন্তু কিছু পাওয়ার আশায় নয়। আমরা নির্বাচনের পর আবার যে যার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়বো। রাজনীতি তো আর আমাদের ফিল্ড না। কিন্তু এই যে সময়টা, এখন আমাদের উন্নয়নের পাশে থাকা খুব জরুরি। আমাদের শিল্পীদের বিপদের কথা ওনার একবার কানে গেলে হইছে। সাহায্য আমরা পাবোই। মানুষের দল করার জন্য পরিবারের আদর্শ বা অন্যকিছু নয়। নিজের বোধটা থাকা জরুরি। আমি সেখান থেকেই শেখ হাসিনার ভক্ত।
রিয়াজ
একজন তারকারও ব্যক্তিগত জীবন থাকে। তারও রাজনৈতিক আদর্শ আছে। তিনিও ভোট দিয়ে প্রতিনিধি নির্বাচন করেন। সবদেশেই তারকারা রাজনীতিতে যুক্ত হন। কেউ সরাসরি নির্বাচনে কেউবা থাকেন প্রিয় দল ও প্রার্থীর সমর্থনে। বাংলাদেশেও এটা অনেক আগে থেকেই চলে আসছে। অনেক বড় বড় তারকারা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের আদর্শ লালন করেছেন, নির্বাচনে গিয়েছেন। তাদের নিয়ে তো এতো সমালোচনা হয়নি। তবে এখন কেন হচ্ছে? কারণ মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দেয়া আওয়ামী লীগ সরকার সাফল্যে ঈর্ষার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে অন্যান্য দলগুলোর জন্য। সেইসব দলের সমর্থকরাই তারকাদের রাজনীতি নিয়ে সমালোচনা করছেন। তারা কিন্তু আওয়ামী লীগ অন্য দলগুলোতে যেসব তারকা যুক্ত হচ্ছেন তাদের সমালোচনা করেন না। এখানেই বিষয়টা স্পষ্ট।
কিংবদন্তি অভিনেতা আছেন অন্য দলে সম্পৃক্ত, আছেন গায়ক-গায়িকারাও। তাদের সঙ্গে আমার রাজনৈতিক মতের পার্থক্য আছে। কিন্তু বিবাদ-বিভেদ নেই। তারাও আমার সহকর্মী। এখন তারা রাজনীতি করেন বলে বা আমার মতের বিপরীত দলের সঙ্গে যুক্ত বলে তাদের সৃষ্টিশীলতাকে আমি খাটো করব? তাদেরকে আর ভালোবাসি না এটা বলব? আসলে যে প্রিয় সে সবসময়ই প্রিয়। তারকার বিচার হবে তার স্বভাব, আচরণ, ভালো কাজ দিয়ে। রাজনীতির পরিচয়ে নয়। যদি কেউ প্রিয় তারকাকে একটি দলে দেখে প্রভাবিত হয় ভালো, না হলেও তো ক্ষতির কিছু নেই। এখানে কাউকে কিছু চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে না।
ফেরদৌস
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে জাতিসংঘে গিয়ে নিজের চোখে দেখেছি বিশ্ব রাজনীতিতে তার ইতিবাচক প্রভাব। কানাডার মতো বহু উন্নত দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধানেরা তার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য বসে ছিলেন। কারণ বাংলাদেশে বিনিয়োগ। সারা বিশ্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও এগিয়ে যাওয়াটা দৃশ্যমান। কিন্তু আমাদের দেশে কেউ কেউ সেটা দেখতে পারছেন না। হতে পারে সেটা তার দুর্বলতা। কিন্তু আমার সেই দুর্বলতা নেই। আরও অনেকেই আছেন আমার তারকা, যারা মনে প্রাণে বিশ্বাস করেন যে আওয়ামী লীগের আবারও ক্ষমতায় আসা উচিত। আমরা সবাই একসঙ্গে কাজ করছি। কারণ, পদ্মা সেতুসহ অনেক উন্নয়নে ধাক্কা লাগবে নতুন কোনো দল সরকারে এলে। একটা দলের সব ভালো হয় না। কোনো সরকারই শতভাগ নিখুঁত হতে পারে না। এটা সম্ভবও না। কিন্তু একটি সফল দলকে ছোট করতে তার ভালো কাজগুলো বাদ দিয়ে অল্প কিছু ব্যর্থতাকে হাইলাইট করার মানে নেই। অনেক রিউমার ছড়ানো হয়েছে আওয়ামী লীগ সরকার ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে। তবুও দেখুন, এখনো এই দেশে শেখ হাসিনার বিকল্প কোনো নেতৃত্ব নেই। তার মতো এমন একটা ব্যক্তিত্ব দেখান যাকে সবশ্রেণির মানুষ বিপদের বন্ধু মনে করে, নিজেদের নেতা মনে করে। আমি কেন তবে প্রকাশ্যে শেখ হাসিনা ও তার দলের কথা বলবো না!
অনেকেই মনে করেন যে আওয়ামী লীগ আমাকে বা আমাদের না জানি কী কী দিয়ে দিচ্ছে। দেখুন, আওয়ামী লীগের কাছে কিছু প্রত্যাশা নেই আমার। আমি চাই দেশটা ভালো থাকুক। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকুক। আমি যখন মনে করবো দেশকে কিছু দিতে পেরেছি তখন না হয় দেশের কাছে চাইবো। আপাতত দেশের জন্য কাজ করছি।
পূর্ণিমা
আমার ভক্তদের অনুরোধ করবো আপনাদের ভালোবাসাতে আমি একটা অবস্থানে এসেছি। আপনাদের আবেগের প্রতি আমি শ্রদ্ধাশীল। আপনারাও আমার আবেগ, আদর্শ ও ব্যক্তিগত জীবনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকুন। আপনিও স্বাধীনভাবে আপনার রাজনৈতিক মত প্রকাশ করুন। তবে সেটা বুঝে শুনে ও দেখে। ভবিষ্যত বাংলাদেশ সুন্দর হবে সেটা ভেবে সিদ্ধান্ত নিন। আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করি। তার হাত ধরেই এদেশে চলচ্চিত্র আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা করেছিলো। সেই চলচ্চিত্রের একজন শিল্পী হিসেবে আমি তার আদর্শকে পাশ কাটাতে পারি না। তাছাড়া আমি একজন সচেতন, বুদ্ধিমান মানুষ। নিজের চোখে যা দেখি সেটাকে কীভাবে অস্বীকার করবো! গেল দশ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দল আওয়ামী লীগ সরকার দেশে অনেক উন্নয়ন করেছে। মোটামুটি বলা চলে সব ক্ষেত্রেই উন্নয়নের ছাপ পড়েছে। আজকে গ্রামের কৃষক তার ফসলের ছবি তুলে তাৎক্ষনিকভাবে তার চিকিৎসা পাচ্ছেন। সেটা কী করে হচ্ছে? তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়নে। এই উন্নয়ন কী অস্বীকার করতে পারবেন কেউ?
এটা একটা উদাহরণ মাত্র। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবদিকেই নজর দিয়েছেন। আমাদের চলচ্চিত্রেও গেল দশ বছরে অনেক উন্নতি এসেছে। তিনি তো আর সিনেমা বানিয়ে দেবেন না। যেটা পারছি না সেটা আমাদের দোষ। তিনি গেল দশ বছরে শতাধিক শিল্পীর পাশে দাঁড়িয়েছেন মোটা অংকের সহায়াতা নিয়ে। তিনি দল দেখেননি, মত দেখেননি, ধর্ম দেখেননি। শিল্পী জেনেই তাকে সহায়তা করেছেন। এই নজির তার মতো করে আর কেউ এই দেশে স্থাপন করতে পারেনি। আমি একজন শিল্পী হিসেবে তাই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে, আমার নেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকেই চাই।
- হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলে চিঠির প্রস্তুতি
- হাসিনার ফাঁসির রায়ে প্যাট্রিয়টস অব বাংলাদেশের মিলাদ
- হবিগঞ্জ জেলা কল্যাণ সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
- নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের অভিষেক ৫ জানুয়ারি
- স্টেট ডিপার্টমেন্টে যুক্তরাষ্ট্র আ.লীগের স্মারকলিপি পেশ
- ইউএস সিনেটের দৌড়ে বাংলাদেশি কারিস্মা মঞ্জুর
- মামদানির ঘোষণা: নিউইয়র্কে এলে গ্রেপ্তার হবেন নেতানিয়াহু
- বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার আতিক গ্রেপ্তার
- ট্রাম্প-মামদানি বৈঠক আজ
- মামদানির আসনে লড়বেন ৩ নারী
- এবারের নির্বাচন ইউনূসের অধীনেই
- শেখ হাসিনার মৃত্যুদন্ডে চ্যালেঞ্জে আ.লীগ
- নিউইয়র্ক সিটিতে আইস পুলিশের ক্র্যাকডাউন
- আজকাল ৮৯৭
- মামদানির শপথের আগেই পুলিশের ক্র্যাকডাউন
- যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণ
- সেনা আদেশে হস্তক্ষেপকারী ডেমোক্র্যাটদের মৃত্যুদণ্ড চান ট্রাম্প
- নতুন নিয়মে স্কুলে ভর্তি, আবেদন করবেন যেভাবে
- টেস্ট ক্যাপটা আমৃত্যু রেখে দিতে চান মুশফিক
- ফিতা কাটাই ভরসা
- বৈঠকে কি ট্রাম্প-মামদানি সম্পর্কের বরফ গলবে
- জামায়াত জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না : মিয়া গোলাম পরওয়ার
- সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
- নিউমুরিং টার্মিনালের চুক্তির সব কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
- হোয়াইট হাউজে ইলন মাস্ককে নৈশভোজের আমন্ত্রণ করলেন ট্রাম্প
- মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালানোর ইঙ্গিত ট্রাম্পের
- যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ
- ‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পিএ নেতাদের খুঁজে খুঁজে হত্যা করা উচিত
- যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ‘দ্বিতীয় বাড়ি’ সৌদি আরব
- সৌদির কাছে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির অনুমোদন দিচ্ছেন ট্রাম্প
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- আজকাল এর ৮৯৩ তম সংখ্যা
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- কোন দল জিতবে সংসদ নির্বাচনে
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- আজকাল’- ৮৭৪
- কে এই জোহরান মামদানি ?
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭২
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- মন্তব্য প্রতিবেদন
বন্ধ করুন আষাঢ়ি নির্বাচনের গল্প - আজকাল ৮৬৯ সংখ্যা এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- ‘আজকাল’-৮৭০ এখন বাজারে
- সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা
- আজকাল ৮৮২ তম সংখ্যা
- এক কোটি আইডি ডিলিট করল ফেসবুক, শুদ্ধি অভিযানের ঘোষণা
- আজকের সংখ্যা ৮৭৬
- পূজা চেরির ৩৫ সেকেন্ডের ভিডিও ভাইরাল
- প্রভার সেই ভিডিওটি এখনো সরানো হয়নি!
- ‘হট’ নাচে ঝড় তুললেন ঝুমা বৌদি!
- ‘ছাম্মা ছাম্মা’ গানে ‘সেক্সি ডান্স’ এ ঝড় তুললেন নায়িকা! (ভিডিও)
- সালমান শাহ্র স্ত্রী সামিরা এখন কোথায়?
- গায়ে হলুদের অনুষ্ঠানে উচ্ছল সিয়াম-অবন্তী
- সোনার মেডেল পেলেন ‘ছোটে নবাব’
- আবেদনময়ী লুকে ধরা দিলেন জয়া আহসান
- ভক্তদের অপেক্ষায় তানজিন তিশা
- বিয়ের প্রস্তাব পেয়ে যা বললেন শ্রীলেখা
- অবশেষে ক্যামেরার সামনে অহনা
- ২০০ কোটির ঘরে অজিতের সিনেমা
- যে প্রতীক নিয়ে আগামীকাল প্রচারণায় নামছেন হিরো আলম
- দুবাই’য়ে কী করছেন সানাই?
- রেকর্ড গড়েই চলেছে ‘২.০’, ১১ দিনে আয়…
