ইমরান খানের অক্সফোর্ড চ্যান্সেলর পদে প্রার্থীতা, রাজনৈতিক প্রভাব
প্রকাশিত: ২৫ আগস্ট ২০২৪

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলের প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান বর্তমানে রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে আটক রয়েছেন। তিনি এবার অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর পদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে যাচ্ছেন। এই পদটি একটি অত্যন্ত সম্মানজনক এবং কার্যত প্রশাসনিক কাজ থেকে মুক্ত। তবু এটি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশেষ মর্যাদা বহন করে, যা ইমরান খানের মতো একজন রাজনীতিকের জন্য নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দিতে পারে।
ইমরান খানের উপদেষ্টা জুলফি বুখারি সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটার)-এ এক পোস্টের মাধ্যমে ঘোষণা করেছেন, ইমরান খান ইতোমধ্যে এই পদের জন্য আবেদন জমা দিয়েছেন। বুখারি উল্লেখ করেন, ইমরান খানের নির্দেশনা অনুযায়ী, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর নির্বাচনে তার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
ইমরান খান অতীতে ব্র্যাডফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর ছিলেন। সেই অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে তিনি অক্সফোর্ডের মতো একটি প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের আচার্য পদে নির্বাচিত হওয়ার জন্য উপযুক্ত বলে দাবি করছেন তার সমর্থকরা। ইমরান খানের এই পদক্ষেপ অনেকের কাছেই চমকপ্রদ মনে হতে পারে। কারণ তিনি বর্তমানে কারাবন্দী। গত বছর অনাস্থা ভোটে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকেই তিনি কারাগারে আছেন। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা চলমান রয়েছে, যা তার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করে তুলেছে। এর মধ্যে অক্সফোর্ডের মতো একটি বিশ্ববিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর পদের জন্য তার প্রার্থীতা নতুন এক দৃষ্টিকোণ তৈরি করেছে।
বিশ্লেষকদের মতে, ইমরান খান যদি এই পদে নির্বাচিত হন, তাহলে তা কেবলমাত্র একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সম্মানজনক দায়িত্ব পালন নয়, বরং এটি তার রাজনৈতিক এবং কূটনৈতিক প্রভাব বৃদ্ধির একটি নতুন মাধ্যম হয়ে উঠতে পারে। পাকিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতিতে ইমরান খান এবং তার দল পিটিআই বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে এই ধরনের একটি পদ অর্জন তাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আরও প্রভাবশালী করে তুলতে পারে।
তবে ইমরান খানের নির্বাচনের পর দায়িত্ব পালন নিয়ে কিছু প্রশ্ন উঠছে। তিনি বর্তমানে কারাগারে থাকায়, কীভাবে তিনি এই দায়িত্ব পালন করবেন তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। যদিও তার উপদেষ্টা জুলফি বুখারি আশাবাদী যে, ইমরান খান ডিসেম্বরে নির্বাচিত হলে কারাগার থেকে মুক্তি পাবেন এবং সশরীরে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন। এছাড়াও, অক্সফোর্ড চ্যান্সেলরের জন্য প্রয়োজনীয় শর্তাবলীর মধ্যে রয়েছে ব্রিটেনে বাস করা, যা ইমরান খানের ক্ষেত্রে আরও একটি চ্যালেঞ্জ হতে পারে। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুসারে, চ্যান্সেলরের ক্ষেত্রে ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাস করা বাধ্যতামূলক নয়।
এই নির্বাচন শুধুমাত্র ইমরান খানের জন্য নয়, বরং পাকিস্তানের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। কারণ, একটি বিশ্বমানের প্রতিষ্ঠানে ইমরান খানের মত একজন নেতা চ্যান্সেলর হিসেবে কাজ করলে তা পাকিস্তানের আন্তর্জাতিক মর্যাদা বাড়াতে সহায়ক হতে পারে। একইসঙ্গে, যদি তিনি নির্বাচিত হন এবং দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম হন, তাহলে তা তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের জন্য একটি বড় ধাক্কা হতে পারে।
অন্যদিকে, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ও তার চ্যান্সেলর পদে এমন একজন ব্যক্তিকে নির্বাচন করতে যাচ্ছে, যিনি রাজনৈতিকভাবে অত্যন্ত প্রভাবশালী এবং আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন। এর ফলে, নির্বাচনী প্রক্রিয়ায়ও আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে ইমরান খানের প্রার্থীতা। বিশ্লেষকরা মনে করেন, এই নির্বাচনের ফলাফল আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বেশ আলোচিত হবে এবং পাকিস্তানের ভবিষ্যত রাজনীতিতে এর প্রভাব পড়তে পারে।
শেষ পর্যন্ত, ইমরান খানের চ্যান্সেলর নির্বাচনের এই প্রচেষ্টা সফল হবে কিনা, তা সময়ই বলে দেবে। তবে এটুকু নিশ্চিত, ইমরান খানের এই পদক্ষেপ তাকে আবারো আন্তর্জাতিক সংবাদ শিরোনামে নিয়ে এসেছে এবং তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।

- চাঁদা না পেয়ে রিসোর্ট বন্ধ করে দিল বিএনপি নেতা
- ক্যারিবীয় সাগরে ‘সাবমেরিন’ হামলার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
- ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র, সড়কে লাখো মানুষ
- রিশাদের রেকর্ড বোলিংয়ে বড় জয় বাংলাদেশের
- রাজকীয় উপাধি ‘ডিউক অব ইয়র্ক’ ত্যাগ করলেন প্রিন্স অ্যান্ড্রু
- যুদ্ধবিরতি ‘লঙ্ঘন’ করে আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা
- যুক্তরাষ্ট্রে সংকটে বিদেশি শিক্ষার্থীদের কাজের সুযোগ
- নাশকতার বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পেলে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ
- বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
- বিলিয়ন ডলারের বেশি ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা ব্যবসায়ীদের
- দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
- ল’সোসাইটির ফ্যামিলি নাইট অনুষ্ঠিত
- চট্টগ্রাম সমিতির মেজবান অনুষ্ঠিত
- জাতিসংঘের আহ্বান
সেনা কর্মকর্তাদের বেসামরিক আদালতে আনুন - সরকার ও সেনাবাহিনীর দূরত্ব বাড়ছেই
- প্রবাসীদের ভোটার আইডির নামে মূলা
- সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
- আজকাল ৮৯২
- হামাসকে ‘মেরে ফেলার’ হুমকি ট্রাম্পের
- গাজায় ৭ কোটি টন ধ্বংসস্তূপ, রয়ে গেছে ২০ হাজার অবিস্ফোরিত বোমা
- জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেবে না এনসিপি
- এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
- তিস্তাপারে বিশাল মশাল প্রজ্বালন
- উচ্চ মাধ্যমিকে ফল বিপর্যয়: মেধার মূল্যায়ন নাকি পড়াশোনায় ঘাটতি?
- জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য
- ধসে পড়ল ৮ম তলার ছাদ, আগুন নিয়ন্ত্রণে যুক্ত হলো রোবট
- জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরিত হচ্ছে শুক্রবার, কী থাকছে এতে
- গাজা গণহত্যায় ইসরাইলের বিচার চায় স্পেন
- আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
- ফিলিস্তিনকে শিগগিরই স্বীকৃতি দেবে ইতালি: মেলোনি
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- ‘আজকাল’- এখন বাজারে।
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- সাপ্তাহিক আজকাল আজকের সংখ্যা ৮৬৬
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- গরমে স্বস্তি দেবে অ্যালোভেরার জুস, আরো যে উপকার
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- আজকের সংখ্যা ৮৬৫
- ‘আজকাল’- ৮৬৭ সংখ্যা
- ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে ‘ম্যাস সেন্সরশিপ’র নেপথ্যে ইসরাইল
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭২
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- মন্তব্য প্রতিবেদন
বন্ধ করুন আষাঢ়ি নির্বাচনের গল্প - আজকাল ৮৬৯ সংখ্যা এখন বাজারে
- ‘আজকাল’-৮৭০ এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প

- হোটেল রুমে একাধিক গোপন ক্যামেরা, অন্তরঙ্গ ভিডিও ভাইরাল
- টাইম ম্যাগাজিনের ‘পারসন অব দ্য ইয়ার’ খাশোগি
- মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ২০২৪
ট্রাম্পের মুখোমুখি পেন্স - কমিউনিটির স্বার্থে দুই তরুণের উদ্ভাবিত প্লাটফর্ম ‘লিস্টুলেট ডট কম
- সাপ্তাহিক আজকাল সংখ্যা ৭৮১
- নেশার অপর নাম ফোর্টনাইট গেম!
- বিরোধীদের অভিযোগ, বাজার সিন্ডিকেটে মন্ত্রী জড়িত
- কে কত বিলিয়নের মালিক?
- যে কোনো সময় মহাপ্রলয়ের আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের, যা ঘটতে চলেছে…
- এই সংখা ৮১৪
- শেখ হাসিনাকে চায় না যুক্তরাষ্ট্র!
- অবৈধ সম্পর্কের শীর্ষ ১০ দেশ
- সাত বছরের শিশুর আয় ১৭৬ কোটি টাকা
- আফিমের নেশায় টিয়াপাখি : অতিষ্ঠ চাষিরা
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু যুদ্ধ অনিবার্য হয়ে উঠছে : রাশিয়া