মানসিক সুস্থতা ও সুস্থ ভাবাবেগের গুরুত্বপূর্ণ ১০ টিপস
প্রকাশিত: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

মানসিক সুস্থতা ও সুস্থ ভাবাবেগ আমাদের সার্বিক সুস্থতার এক গুরুত্বপূর্ণ চাবিকাঠি।
শারীরিক সুস্থতার জন্যে আমরা অনেক কিছু করি– জিমে যাই, হাঁটতে বেরোই, সাঁতার কাটি বা অন্যান্য খেলাধুলা করি। ঠিক একই রকম ভাবে, আমরা সুস্থ ভাবাবেগ ও মানসিকতার অধিকারী হবারও চেষ্টা করতে পারি।
একটি প্রচলিত ভুল ধারণা হলো, যে কোনো মানসিক রোগ নেই মানেই সেই ব্যক্তি মানসিক ভাবে সুস্থ। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা এই ধারনাটির সঙ্গে একমত নন।
সুস্থ ভাবাবেগ কেন জরুরি?
মানসিক আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করা ও তার ভারসাম্য বজায় রাখা সহজ কাজ না। কারণ এই বিদ্যা রপ্ত না হলে জীবনে বিভিন্ন দুঃখ-কষ্ট, ব্যক্তিগত সম্পর্কে সমস্যা, ও অন্যান্য মানসিক ব্যধির উদয় হতে পারে।
সুস্থ ভাবাবেগ ও মনের অধিকারী হলে আমরা নিশ্চিন্তে যেকোনো প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে পারি। তাছাড়া এর ফলে আমরা দৈননিন জীবনে আরো কর্মঠ হয়ে উঠতে পারি। একজন মানসিক সুস্থ ব্যক্তি নিজের সঙ্গে ও অন্যের সঙ্গে আরো ভালো সম্পর্ক স্থাপনে সক্ষম হন, আর যেকোনো বাঁধা কাটিয়ে জীবনে এগিয়ে চলতে পারেন।
ব্যাঙ্গালোর শহরের একজন কাউন্সেলর মৌল্লিকা শর্মার মতে, ‘আমাদের বিভিন্ন প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে হয়। অপছন্দের পরিস্থিতি ও লোকেদের মাঝে বাস করতে হয়। আমরা সেই সমস্ত পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করি। অথচ তার বদলে আমাদের চারিপাশের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গিকে পাল্টে ফেলা কিন্তু অনেক বেশি সহজ। এই পরিস্থিতিগুলো অনুযায়ী যত নিজেকে খাপ খাওয়াতে পারব, ততই মানসিক সুস্থতার পথে এক ধাপ এগিয়ে যাব।’
মনের যত্ন নিন:
কথাটা কী খুব খাপছাড়া ও কঠিন লাগল? বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে দৈনন্দিন জীবনে সামান্য পরিবর্তন আনলেই কিন্তু এই কাজটা খুব সহজ হয়ে উঠবে। আপনি সেই জন্যে নিচে লেখা পরামর্শগুলো মেনে দেখতে পারেন:
(১) শরীরের যত্ন নিন:
শারীরিক সুস্থতার সঙ্গে মানসিক সুস্থতার নিবিড় যোগাযোগ রয়েছে। এর জন্যে আপনি পুষ্টিকর খাবার খান, পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন, নিয়মিত ব্যায়াম করুন, এবং শরীরের যত্ন নিন। এর ফলে আপনার শরীর রোজকার ধকলের সঙ্গে কুলিয়ে উঠতে পারবে। ভিটামিন বি-১২ ও ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার আপনার মস্তিষ্কের আবেগ নিয়ন্ত্রণকারী হরমোনগুলিকে চাঙ্গা রাখতে সাহায্য করে। পর্যাপ্ত বিশ্রামও খুবই প্রয়োজনীয়; কারণ ঘুমের সময় আমাদের শরীর সমস্ত ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলোকে সারিয়ে তোলে। পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবে আপনি ক্লান্ত ও খিটখিটে হয়ে পড়বেন। নিয়মিত ব্যায়াম আপনার খিদে বাড়াতে সাহায্য করবে; ফলে আপনার ভালো ঘুম হবে, এবং সব মিলিয়ে আপনি মানসিক ভাবে সুস্থ থাকবেন।
(২) ব্যায়াম করুন, ফুসফুসে টাটকা বাতাস ভরুন:
সূর্যের আলো আমাদের শরীরে সেরটিনিন নামে একটি রাসায়নিকের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। এই সেরিটিনিন আমাদের মস্তিষ্ককে আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। ফলে সূর্যের আলোয় আমাদের মন ভাল হয়ে যায়। কায়িক পরিশ্রমও সুস্থ মনের জন্যে জরুরি। ব্যায়ামের ফলে শরীরে স্ফূর্তি আসে, ক্লান্তি ও মানসিক চাপ হ্রাস পায়। মনকে চাঙ্গা রাখতে নিজের পছন্দের কোনো কাজ করুন।
(৩) নিজের যত্ন নিন:
মানসিক সুস্থতা ও সুস্থ ভাবাবেগ পেতে নিজের যত্ন নেওয়া দরকার। মনের মধ্যে আবেগ চেপে রাখবেন না। অবদমিত আবেগ প্রকাশের ফলে মানসিক চাপ ও জটিলতা কমে যায়। নিজের জন্যে কিছুটা সময় আলাদা রাখুন; নিজের মনের কথা শুনুন, বই পড়ুন, ব্যক্তিগত শখ-আহ্লাদ মেটান, বা এমনি হাত-পা ছড়িয়ে সব কাজ ভুলে একটু আরাম করুন।
মনোযোগ বাড়াতে সব যন্ত্রপাতি দূরে সরিয়ে নিজের আশেপাশের দুনিয়াটাকে উপলব্ধি করুন। নিমহ্যান্সের ক্লিনিক্যাল সাইকোলজির অধ্যাপক ডাঃ এম মঞ্জুলার কথা অনুযায়ী, ‘ভূত ও ভবিষ্যৎ ভুলে বর্তমানে থাকার নামই মনোযোগ। খামখেয়ালের স্রোতে না ভেসে গিয়ে নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী চিন্তায় সাড়া দেয়া; একবারে একটি কাজেই মন দেয়া, পরের ছিদ্রান্বেষণ না করে যেকোনো পরিস্থিতিতে স্থির ও অবিচল থাকার নামই মনোযোগ। এর ফলে আপনি চারপাশে থেকে আরো বেশি অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন যা আপনাকে যেকোনো অবস্থায় মাথা ঠাণ্ডা রাখতে সাহায্য করবে।’
(৪) পছন্দের লোকজনের সঙ্গে সময় কাটান:
পছন্দের লোকের সঙ্গে সময় কাটালে নিজের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জন্মায়। বন্ধুবান্ধব, পরিবার, সহকর্মী এবং প্রতিবেশীদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখুন। এর ফলে আপনি সবার সঙ্গে নিজেকে যুক্ত অনুভব করবেন। সহকর্মীদের সঙ্গে একদিন খেতে যান, বা অনেকদিন বাদে কোনো পুরানো বন্ধুর সঙ্গে দেখা করুন। একটি মিষ্টি হাসি ও স্নেহের আলিঙ্গনের বিকল্প কোনো প্রযুক্তি হতে পারে না।
(৫) কোনো শখ গড়ে তুলুন বা নতুন কিছু করুন:
পছন্দ অনুযায়ী কাজ করলে পরে মনও ভালো থাকে। এর ফলে মাথায় দুশ্চিন্তা আসে না এবং অবদমিত আবেগগুলোও প্রকাশ পায়। তাছাড়া শখের কাজকর্ম করলে আত্মবিশ্বাসও বৃদ্ধি পায়।
নতুন কাজের সঙ্গে যুক্ত হলে নতুন দৃষ্টিভঙ্গিও তৈরি হয়, ফলে বাইরের জগতে আপনি নিজেকে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে মেলে ধরতে শেখেন। নতুন জিনিস শিখলে মনের একঘেয়ে চিন্তা কেটে যায়, মনঃসংযোগ বাড়ে, এবং নতুন কিছু শেখার আনন্দে মন ভালো থাকে।
(৬) দুশ্চিন্তাকে নিয়ন্ত্রণে রাখুন:
আমাদের সবারই বিভিন্ন লোকজন বা পরিস্থিতির কারণে দুশ্চিন্তা হয়। এই কারণগুলোকে প্রথমে চিহ্নিত করুন, তারপর সেগুলোর উপর পুনরায় বিচার করুন। আপনি সেগুলো থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করতে পারেন, যদি তা সম্ভব হয়। অনেক সময় সঠিক পরিকল্পনার অভাবে আপনি সেই ব্যক্তিদের বা পরিস্থিগুলিকে সামলাতে পারেন না। এই জন্যেই স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট শেখা জরুরি।
মৌল্লিকা শর্মা বলেন, ‘আপনি যদি পরীক্ষা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভোগেন, তবে পরীক্ষার প্রতি আপনার দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টাতে হবে। পরীক্ষা আপনার জীবনের মাপকাঠি না, সেটা সাময়িক এবং আবশ্যিক। কিছু ক্ষেত্রে আপনি দুশ্চিন্তার উৎসগুলোকে এড়িয়ে চলতে পারেন, কিন্তু আপনাকে এটাও বুঝতে হবে যে সবসময়ে তা সম্ভব না। কাজেই আপনাকে নিজেই দুশ্চিন্তাকে সামাল দেয়ার কোনো পন্থা খুঁজে বের করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ আপনি কোনো বন্ধুর সঙ্গে এই বিষয়ে আলোচনা করতে পারেন, ধৈর্য ধরে নিজের উপরে বিশ্বাস রাখতে পারেন, পরিস্থিতিকে পুনরায় ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বিচার করতে পারেন, একটু হাঁটতে যেতে পারেন, গান শুনতে পারেন, ব্যায়াম করতে পারেন, ইত্যাদি।’
(৭) নিজের উপরে ভরসা হারাবেন না:
আমরা সকলেই আলাদা, এবং আমাদের প্রত্যেকের মধ্যেই নিজস্ব ক্ষমতা এবং দুর্বলতা ররেছে। নিজের দুর্বলতাকে মেনে নিয়ে নিজের ক্ষমতার উপরে ভরসা রাখলে জীবনে এগিয়ে চলার সাহস পাওয়া যায়। সবারই কোনো না কোনো দুর্বলতা থাকে, আপনারও আছে; কেউই নিখুঁত নয়। আপনি নিজের দুর্বলতাকে দূর করার প্রয়াস করতে পারেন, অথবা সেগুলোকে নীরবে মেনে নিতে পারেন। আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের মত আপনিও নিখুঁত নন, এটা মেনে নেওয়াটাই কিন্তু সুস্থ মানসিকতার পরিচয়। নিজের ক্ষমতা বুঝে বাস্তবসম্মত লক্ষ্য তৈরি করুন। সর্বপরি না বলতে শিখুন। এটা কোনো অন্যায় নয়।
(৮) আশির্বাদ কুড়োন:
একঘেয়ে শোনালেও এটা সত্যি যে, যা পেয়েছেন তা নিয়ে কৃতজ্ঞ হলে, যা পাননি তাই নিয়ে কষ্ট কমে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে যে এর ফলে মনের মধ্যে ইতিবাচক মানসিকতা জন্ম নেয়। একটি কৃতজ্ঞতা খাতা বানান। প্রত্যেকদিন রাত্রে শোবার আগে লিখে ফেলুন যে, আপনি আজ কেন ও কিসের জন্য কৃতজ্ঞ। নিজের মধ্যে কৃতজ্ঞতাবোধ জাগিয়ে তুললে, সবার আশীর্বাদ মনে রাখলে, দেখবেন প্রত্যেকদিনই আপনার কৃতজ্ঞতার কারণের অভাব হচ্ছে না।
(৯) নিজেকে মেলে ধরুন:
অনেক সময়ই আমরা নিজের আবেগ মেলে ধরতে লজ্জা পাই। নিজের মনোভাব মেলে ধরতে পারা, মনকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। অনেকেই নিজের ইচ্ছা বা ভাবনা চেপে রাখেন, যা খুবই ক্ষতিকর। এর ফলে সেই মানসিকতা আরো বেড়ে যায়। ফলে দুশ্চিন্তাও পাল্লা দিয়ে বাড়ে। ফলে অন্য কোনো দিকে সমস্যা দেখা দিতে পারে।
আবেগ চেপে রাখার ফলে গুরুতর রকম ডিপ্রেশন আর অ্যাংজাইটি ডিসঅর্ডার দেখা দিতে পারে। সামান্য রাগ বা দুঃখও চেপে রাখা উচিত নয়। শুধু জানতে হবে যে সবদিক বজায় রেখে আবেগের বহিঃপ্রকাশের উপায় কী। ডাঃ মঞ্জুলা বলেন, ‘কোন আবেগই, মূলত, ভালো বা খারাপ নয়। সমস্ত আবেগই প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ। সেই আবেগের মাত্রা ও বহিঃপ্রকাশের ধরণের উপর নির্ভর করে এই ভালো বা খারাপ হওয়া নির্ভর করে।’
(১০) সাহায্য চান:
এই দুনিয়াতে আক্ষরিক অর্থে সুখী ও নিশ্চিন্ত জীবন কেউ কাটান না। কাজেই মন খারাপ হলে, বিপদে পড়লে, হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়লে, বিচলিত হলে, রেগে গেলে, অথবা পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ না খাওয়াতে পারলে, বিশ্বাসযোগ্য কোনো ব্যক্তি যেমন – আপনার জীবনসঙ্গী, বন্ধু, অভিভাবক, ভাই-বোন বা আত্মীয়ের সঙ্গে কথা বলুন। তাতেও না হলে একজন কাউন্সেলরের পরামর্শ নিন। দেরি করবেন না। এতে লজ্জার কিছুই নেই; বরং একে আশার আলো হিসেবে দেখুন। জীবনের বাঁধা বিপত্তিতে একলা চলতে হবে না। প্রাণোচ্ছল জীবনের এটাই একমাত্র রাস্তা।

- মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞা কেন পরিবর্তন করল সরকার
- বাগের সংবাদ সম্মেলন
ঈদের ছুটি ও অভিবাসীদের সুরক্ষার দাবি - মেডোব্রুক মর্টগেজের আকিবের অ্যাওয়ার্ড লাভ
- জ্যামাইকা বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটির নতুন কমিটি
- জিয়াউর রহমানের শাহাদত বার্ষিকীতে মিলাদ
- বাংলাদেশিরা ভয়ে কোর্টে যাচ্ছেন না
- মেয়র পদে মামদানিকে বাংলাদেশিদের সর্মথন
- বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনায় ফিলাডেলফিয়ায় প্রথম বইমেলা
- দুদু ও বুলুকে তারেকের হুঁশিয়ারি
- ইলন মাস্ককে ডিপোর্ট করার দাবি
- ঐক্যবদ্ধ ফোবানার আসর নায়াগ্রা ফলসে
- ঘন্টায় ২০ ডলার বেতনের পক্ষে কুমো
- ঈদ জামাত যেখানে
- সম্পাদকের ঈদ শুভেচ্ছা
- ১২ দেশের নাগরিকরা ট্রাম্প নিষেধাজ্ঞায়
- বাংলাদেশ সংকট
ঘরে-বাইরে চাপের মুখে ইউনূস - আজকের আজকাল ৮৭৩
- হজের খুতবায় ফিলিস্তিনিদের জন্য দোয়া
- যে ১২ দেশের ওপর ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা
- শুল্ক ও বাণিজ্য উত্তেজনা কমাতে ট্রাম্প-শি জিনপিং ফোনালাপ
- ভারতকে আলোচনার টেবিলে বসাতে ট্রাম্পই উপযুক্ত বলছে পাকিস্তান
- করোনায় ঢাকায় একজনের মৃত্যু
- ঈদের আগে বাড়ল স্বর্ণের দাম
- বড় গরু নিয়ে দুশ্চিন্তায় খামারিরা
- প্রথমবার ভিসি নিয়োগে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়েছে সরকার
- কালুরঘাট সেতুতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল কয়েকটি গাড়ি
- খোলা ট্রাক-পিকআপে ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছে মানুষ
- হামজার হেড আর সোহেলের রকেটে সহজ জয় বাংলাদেশের
- টিউলিপের ১৩ বছরের আয়কর ও ফ্ল্যাটের নথি জব্দ
- খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এবাদুলের মিলিয়ন ডলারের কোম্পানি হংকং-দুবাইয়ে
- এ বি সিদ্দিক এবং জাস্টিসকে নিয়ে জামালপুর জেলা সমিতির নতুন কমিটি
- রমজানে আরটিভি’র আলোকিত কোরআন প্রতিযোগিতা
- বাংলাদেশ এখন অরাজকতার আগ্নেয়গিরি
- আজকাল ৮৫২ তম সংখ্যা
- টেক্সট মেসেজ নিয়ে এফবিআই’র সতর্কতা
- ‘আজকাল’-৮৪৮ সংখ্যা
- ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কঃ তালি বাজাতে দুই হাত লাগে
- আজকাল সংখ্যা ৮৫১
- আজকাল এর ৮৫৩ তম সংখ্যা
- মানসিক চাপ থেকে হৃদরোগ
- আজকাল ৮৫০
- তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
- বিপিএলে কানাডিয়ান মডেল নিয়োগ দিল চট্টগ্রাম কিংস
- ‘আজকাল’-৮৪৯ সংখ্যা
- এ সময়ে শিশুর রোগবালাই এবং চিকিৎসা
- আজকাল ৮৪৬ সংখ্যা
- আজকাল ৮৫৫ তম সংখ্যা
- আজকাল ৮৪৭ সংখ্যা

- সেক্স কমে গেলে যেসব শারীরিক সমস্যা হয় (ভিডিও)
- নবজাতকের মায়েদের স্তনের পাঁচটি সমস্যা এবং তার সমাধান
- ‘ওরাল সেক্স’র আগে-পরে দাঁত ব্রাশ করতে নিষেধ চিকিৎসকদের
- দেহ বিষমুক্ত রাখতে গরম পানি পানের উপকারিতা
- স্যানিটারি প্যাড তরুণ প্রজন্মের ভয়াবহ নেশা!
- প্লাস্টিক বা কাচ নয় পানি পান করুন স্বাস্থ্যকর মাটির বোতলে
- দেশের প্রধান তেলবীজ সরিষা : অ্যান্টিবায়োটিকের বিকল্প
- ফ্যাটি লিভারের যত সমস্যা
- মিষ্টি বা টক দই কোনটি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো?
- দায়িত্বে অবহেলা হলে চিকিৎসকদের ওএসডির নির্দেশ
- ডেঙ্গুতে ১২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৫৯
- শরীরে ভিটামিন ডির ঘাটতি বুঝবেন কীভাবে?
- মাত্র ১০ মিনিটে ক্যানসার শনাক্ত! এরপর চিকিৎসা…
- রক্ত দিয়ে দীর্ঘায়ু লাভ করুন
- দেশে কম বয়সে হৃদরোগ-মৃত্যু বাড়ছে