আঁধারেই থাকছেন নীতিনির্ধারকরা
প্রকাশিত: ৭ মার্চ ২০২৫

মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর ২০২৩-২৪ অর্থবছরের কার্যাবলীর বার্ষিক প্রতিবেদন তৈরি হয়নি
বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের গত অর্থবছরের কার্যাবলীর বার্ষিক প্রতিবেদন প্রণয়ন করেনি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। সরকারের কার্যাবলী বিষয়ক এ প্রতিবেদন মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের রেওয়াজ রয়েছে। প্রতিবেদন না করায় উপদেষ্টা, সচিব ও অন্যান্য নীতিনির্ধারক কর্মকর্তা, যারা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন, সরকারের স্থানীয় ও বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ বিষয়ে জানতে পারছেন না। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এ কথা জানিয়েছেন।
বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে যেমন বছরভিত্তিক ব্যালেন্স শিট তৈরি করা হয় ঠিক তেমনি সরকারের বিভিন্ন দপ্তর, অধিদপ্তর, পরিদপ্তর, সংস্থা, করপোরেশন, বিভাগ ও মন্ত্রণালয়ের কাজের বার্ষিক প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। সাধারণত নভেম্বর মাসে আগের অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদন মন্ত্রিসভা বা উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উপস্থাপন করা হয় এবং অনুমোদন নেওয়া হয়। সব মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন মন্ত্রিসভায় উপস্থাপন করার পর তা নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করা হয়।
বার্ষিক প্রতিবেদনে কী কী প্রতিকূল পরিস্থিতি পাড়ি দেওয়া হয়েছে তার উল্লেখ থাকে। পরের বছরে সরকারকে যেসব স্থানীয় ও বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে সে বিষয়ক সতর্কবার্তাও প্রতিবেদনে থাকে। এর থেকেই মন্ত্রণালয় ও দপ্তরগুলো তাদের কর্মকৌশল ঠিক করে। একই সঙ্গে লোকসানি প্রতিষ্ঠানের লোকসানের পরিমাণ ও কারণের ব্যাখ্যাও থাকে। লোকসানি অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য কর্ম পরিকল্পনার কথাও উল্লেখ থাকে প্রতিবেদনে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) দুর্নীতি প্রতিরোধের জন্য যেসব উদ্যোগ নেয় তা সাধারণত অজানা থাকে নীতি নির্ধারকদের। বার্ষিক প্রতিবেদনে দুদক সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে যে অনিয়ম পায় তা উল্লেখ করা হয়।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ইয়াসমিন বেগম এক প্রশ্নের জবাবে দেশ রূপান্তরকে বলেন, ‘২০২৩-২৪ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদন উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উপস্থাপন করা হয়নি, এটা ঠিক। তবে এ প্রতিবেদন উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে অনুমোদিত হতে হবে এমন কোনো আইনি বাধ্যবাধকতা নেই।’
মন্ত্রিসভার বৈঠকে সর্বশেষ ২০২২-২৩ অর্থবছরে মন্ত্রণালয় ও বিভাগসমূহের কার্যাবলী সম্পর্কিত বার্ষিক প্রতিবেদন অনুমোদিত হয়েছে। এর পরে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদন অনুমোদিত হওয়ার কথা। ৩০ জুন অর্থবছর শেষ হয়। কিন্তু বার্ষিক প্রতিবেদন তৈরি করতে এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন সংগ্রহ ও সমন্বয় করতে চার থেকে পাঁচ মাস সময় লাগে। নভেম্বরে সে প্রতিবেদন মন্ত্রিসভার বৈঠকে উপস্থাপন করা হয়। কিন্তু ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সব মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক প্রতিবেদন সংগ্রহ করলেও সেসবের সমন্বয় করেনি। এর মধ্যে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশনা পেয়ে প্রতিবেদন সমন্বয়ের কাজ স্থগিত করে দেয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
সাবেক সচিব আবদুল আউয়াল মজুমদার এক প্রশ্নের জবাবে দেশ রূপান্তরকে বলেন, ‘এবার বার্ষিক প্রতিবেদন তৈরি করার পরিবেশ ছিল না। প্রতিবেদন তৈরিতে অনেক কাজ করতে হয়। এর জন্য কিছু কর্মকর্তার সমন্বয়ে দল গঠন করে দেওয়া হয়। তবে সময়মত করা না গেলেও এখন বার্ষিক প্রতিবেদন প্রণয়ন করা উচিত। এটা বিভিন্ন দপ্তরের পারঙ্গমতার (পারফরমেন্স) ধারাবাহিকতার স্বাক্ষর। এ প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই ভবিষ্যতের পরিকল্পনা করা হয়ে থাকে। এর থেকেই সংশ্লিষ্টরা সরকারের চ্যালেঞ্জগুলো জানতে পারে।’
২০২২-২৩ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদন ছিল ৫৫৫ পৃষ্ঠার। সেটি ছিল সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী সারসংক্ষেপ (এক্সিকিউটিভ সামারি)। তাতে সরকারের সামষ্টিক অর্থনীতি ও উন্নয়ন কর্মসূচির বিস্তারিত বিবরণ ছিল। অডিট আপত্তি, শৃঙ্খলা, বিভাগীয় মামলা, সরকারের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার কারণ, সরকারপ্রধানের বিদেশ সফর এবং মন্ত্রী ও সচিবদের ভ্রমণ-পরিদর্শন সম্পর্কিত প্রশাসনিক পদক্ষেপও ছিল। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির পর্যালোচনাও ছিল গুরুত্বপূর্ণ অংশ জুড়ে। ডাকাতি, চুরি ছিনতাই. এসিড নিক্ষেপ, অস্ত্র ও বিস্ফোরকের ব্যবহার, ধর্ষণ, নারী নির্যাতনের বছরভিত্তিক তথ্য ও আগের বছরের সঙ্গে এসব তথ্যের হ্রাস-বৃদ্ধির পরিসংখ্যানও ছিল। বিদ্যুতের সিস্টেম লসের গড় পরিসংখ্যান, বিদেশে জনশক্তি পাঠানোর হ্রাস-বৃদ্ধির কারণেরও উল্লেখ ছিল প্রতিবেদনে। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর বিভিন্ন কর্মসূচিতে উপকারভোগীদের তথ্যও ছিল।
মন্ত্রিসভার বৈঠকে অনুমোদিত সর্বশেষ প্রতিবেদনে সংশ্লিষ্ট বছরের ২২টি চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত করা হয়েছিল। এগুলোর সমাধানের প্রসঙ্গও ছিল প্রতিবেদনে। অন্যতম চ্যালেঞ্জ ছিল মৌসুমি রোগ ডেঙ্গুর নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক। বৈশ্বিক সংকটে মুদ্রানীতি নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের চ্যালেঞ্জের উল্লেখও ছিল প্রতিবেদনে। প্রবাস আয় (রেমিট্যান্স) আহরণের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চিতি (রিজার্ভ) বাড়ানোর বিষয়ে জোর দেওয়া হয়। ইউরোপ, লাতিন আমেরিকা ও এশিয়ায় নতুন শ্রমবাজার খোঁজার তাগিদ দেওয়া হয়। চাকরি নিয়ে যারা বিদেশ যাবেন তাদের কারিগরি শিক্ষায় দক্ষ করার চ্যালেঞ্জিং কর্মসূচি নেওয়ার তাগিদও ছিল প্রতিবেদনে। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর নানা কর্মসূচিতে একই উপকারভোগীর বারবার সুবিধা নেওয়া বন্ধ করার বিষয়টিকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এ ত্রুটি দূর করার জন্য অনলাইন ডাটাবেজ তৈরির সিদ্ধান্ত হয় বার্ষিক প্রতিবেদনের পর্যালোচনা বৈঠকে। দেশের যত্রতত্র ঘরবাড়ি করা হচ্ছে, এতে নষ্ট হচ্ছে কৃষিজমি। শুধু ঘরবাড়ি নির্মাণই নয় বিভিন্ন সরকারি অফিস, রাস্তা নির্মাণ করতেও কৃষিজমি নষ্ট হচ্ছে। কৃষিজমির সুরক্ষা সরকারের জন্য অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং বিষয় বলে উল্লেখ করা হয়। প্রতিবেদনে ওই বছর সমাপ্ত প্রকল্পের তালিকা ছিল।
২০২২-২৩ অর্থবছরে মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ও তাদের লোকসানের পরিমাণ উল্লেখ ছিল প্রতিবেদনে। ওই বছর সরকারের ৩৫টি প্রতিষ্ঠান ৫ হাজার ৪০০ কোটি টাকা লোকসান দেয়। লোকসানি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কৃষি ব্যাংক, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক ও বেসিক ব্যাংক উল্লেখযোগ্য। এছাড়া বিভিন্ন গ্যাস কোম্পানি, পাট কল, বিভিন্ন চিনিকল লোকসানি প্রতিষ্ঠানের শীর্ষে ছিল। ৫৮টি প্রতিষ্ঠান ২০ হাজার ২৬২ কোটি টাকা মুনাফা করে বলেও উল্লেখ করা ছিল প্রতিবেদনে। বিভিন্ন বিভাগের অডিট রিপোর্টের গুরুতর অনিয়মের কিছু তথ্যও ছিল। রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের ক্যাশিয়ারের সাত কোটি টাকা আত্মসাৎ করার ঘটনাটি চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছিল। সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের ১৪০ কোটি টাকা আত্মসাতের তথ্যও ছিল। বেসিক ব্যাংকের আর্থিক অনিয়মের কথারও উল্লেখ ছিল। অনিয়মের অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে আবার আর্থিক লেনদেনসংক্রান্ত কাজে নিয়োগ করার ফলে নতুন করে তার অনিয়মের বিস্তারিত বর্ণনা ছিল ওই প্রতিবেদনে।
একজন সচিব নাম প্রকাশ না করার শর্তে দেশ রূপান্তরকে বলেন, ‘শুধু মন্ত্রিসভায় উপস্থাপনের পরেই বার্ষিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ হয় তা নয়। বার্ষিক প্রতিবেদন চূড়ান্ত করার জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উদ্যোগে একাধিক সচিবসভা হয়। সেসব সভায়ও সরকারের সামগ্রিক বিষয়গুলো জানা যায়। স্বাভাবিক নিয়মে একজন সচিব শুধু তার মন্ত্রণালয়ের বিষয়গুলোই জানবেন। কিন্তু এ ধরণের পর্যালোচনা সভায় সব মন্ত্রণালয়ের সমস্যা, সম্ভাবনা, চ্যালেঞ্জ ও ঝুঁকি সম্পর্কেও অবগত হওয়া যায়। এতে সরকারের সিদ্ধান্তগ্রহণ যথাযথ হয়।’
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের বার্ষিক প্রতিবেদনে সরকার কী ব্যবস্থা নিয়েছে তার উল্লেখ থাকে। অর্থাৎ অবধারিতভাবেই এ প্রতিবেদনে আগের সরকার অর্থাৎ আওয়ামী লীগ সরকারের সিদ্ধান্তগুলোর বর্ণনা থাকবে। প্রতিবেদনে প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী ও সচিবদের প্রচুর ছবি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এ কারণে প্রতিবেদনটি প্রকাশের ব্যাপারে বর্তমান সরকারের অনীহা রয়েছে বলে ধারণা।

- বাধ্যতামূলক অবসরে পাঁচ সচিবসহ ছয় কর্মকর্তা
- প্রশ্ন করায় ডিসির সামনেই সাংবাদিককে মারতে উদ্যত হলেন বিএনপি নেতা
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- ইরানের বিরুদ্ধে ট্রাম্পকে সংযতের আহ্বান জানালেন স্টারমার
- ইউরোপে পালানোর চেষ্টায় ইসরায়েলিরা, সিনাই উপদ্বীপে ভিড়
- নেতানিয়াহু ভুল, তার যুদ্ধে আমরা জড়াব না : বার্নি স্যান্ডার্স
- ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে দুই সপ্তাহ সময় নিলেন ট্রাম্প
- সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের টাকার পাহাড়, বেড়েছে ২৩ গুণ
- ইরানের একাধিক ওয়ারহেডযুক্ত ক্ষেপণাস্ত্রে হতভম্ব ইসরায়েল
- সম্ভাব্য যুদ্ধের আদেশ বাস্তবায়নে প্রস্তুত প্রতিরক্ষামন্ত্রী
- ইসরায়েলে এবার ‘সেজ্জিল’ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান: সিএনএন
- যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
- হোয়াইট হাউজের ‘পা চাটবে না’ ইরান
- ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিয়েছি : ইর
- স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
- ইরানের ফর্দো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেইনি
- আগুনে ঘি ঢালবেন না, ইরান নিয়ে ট্রাম্পকে চীন
- গল টেস্ট: ধৈর্য, পরিশ্রম আর উদযাপনের প্রথমদিন
- বাজারে এসেই ঝড় তুলল ‘ট্রাম্প মোবাইল’
- ‘জুলাই শহীদ’ ও ‘জুলাই যোদ্ধা’র স্বীকৃতি
- বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
- ইসরায়েলের ২৮টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
- ইরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তার বাসায় ইসরায়েলের হামলা
- ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
- আমরা জানি খামেনি কোথায়, তাকে এখনই হত্যা করছি না: ট্রাম্প
- ‘করোনা নিয়ে আতঙ্ক নয়, ডেঙ্গু মোকাবিলায় স্পেশাল টিম’
- দুবাইয়ে কী করছেন মিষ্টি জান্নাত?
- সাকিবসহ ১৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- ফ্যাসিবাদী শক্তির হাত থেকে গণমাধ্যম এখনো পুরোপুরি মুক্ত নয়: তারেক
- ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ভবনে ইসরায়েলি হামলা
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এ বি সিদ্দিক এবং জাস্টিসকে নিয়ে জামালপুর জেলা সমিতির নতুন কমিটি
- আজকাল ৮৫২ তম সংখ্যা
- টেক্সট মেসেজ নিয়ে এফবিআই’র সতর্কতা
- ‘আজকাল’-৮৪৮ সংখ্যা
- ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কঃ তালি বাজাতে দুই হাত লাগে
- আজকাল সংখ্যা ৮৫১
- আজকাল এর ৮৫৩ তম সংখ্যা
- মানসিক চাপ থেকে হৃদরোগ
- আজকাল ৮৫০
- বিপিএলে কানাডিয়ান মডেল নিয়োগ দিল চট্টগ্রাম কিংস
- তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
- ‘আজকাল’-৮৪৯ সংখ্যা
- এ সময়ে শিশুর রোগবালাই এবং চিকিৎসা
- আজকাল ৮৫৫ তম সংখ্যা
- আজকাল ৮৪৭ সংখ্যা
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৫৮
- ৩০ দিন পর থাকবে না ফেসবুক লাইভ ভিডিও, বিকল্প কী?
- চিনি ছাড়ার সহজ ৫ উপায়
- যুক্তরাষ্ট্রের ‘এআই ঘোড়ার’ লাগাম টেনে ধরল চীনের ডিপসিক

- মার্কিন ভিসা বাতিল ৫১ বাংলাদেশির!
- প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করবে যুক্তরাষ্ট্র
শলা-পরামর্শ করতে আসছেন হাস - তারেকের অপচেষ্টা প্রতিহত করবে ভোটাররা
- নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে নারায়ণগঞ্জ প্রার্থীদের মতবিনিময় সভা
- অবিলম্বে খালেদা জিয়ার মুক্তি ৩৫ লাখ মামলা প্রত্যাহার
- ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধোকা দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে চায়:সালমা ওসমান
- মুখোমুখি বাইডেন-হাসিনা
জিতবে কে? - গণসংযোগকালে যুবলীগ নেতা হত্যা
- আমেরিকার ‘ধমকে’ প্রথম কুপোকাত আজম
- বাংলাদেশে বাজেট পেশ
যেসব পন্যের দাম বাড়বে-কমবে - সুন্দর আগামীর জন্য আবারও নৌকায় ভোট দিন: সোহেল তাজ
- বাংলাদেশের নির্বাচন
বাইডেন-মোদী বৈঠকেই হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ? - দেশকে বাঁচাতে নির্বাচনে বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই : এইচটি ইমাম
- রাষ্ট্রদূত হাস আসছেন ফাইলে কি থাকছে?
- প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে উস্কানি মন্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের নিন্দা