শীতলক্ষ্যা বাঁচাতে ইটিপি’র বিকল্প নেই
প্রকাশিত: ৮ এপ্রিল ২০১৯
শীতলক্ষ্যা বাঁচাতে ইটিপি’র বিকল্প নেই বলে মনে করেন আলোচকবৃন্দ। তাঁদের মতে, শীতলক্ষ্যা ও বুড়িগঙ্গা নদীতে যে খাল দিয়ে বর্জ্য নির্গত হয় সেই খালের মাথায় সেন্ট্রাল ইটিপি বা কেন্দ্রীয় তরলবর্জ্য শোধনাগার স্থাপন করতে পারলে সশীতলক্ষ্যাকে বাঁচানো যাবে।
ছোট বড় শিল্প কারখানার মালিকরা তাদের কাজের পরিধি অনুযায়ী সার্ভিস চার্জ দেবেন। ফলে কোন কারখানায় ইটিপি আছে কি নেই তা খোঁজার প্রয়োজন পড়বে না। রোববার (৭ এপ্রিল) বিকেলে অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে আলোচকবৃন্দ এমন ধরণের অভিমত ব্যক্ত করেন।
সাংবাদিক ইউসুফ আলী এটমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত আলোচক ছিলেন,বিকেএমইএ’র সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিবেশ আন্দোলনের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক শরীফ উদ্দিন সবুজ এবং জেলা পরিবেশ আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ তারিক বাবু।
উল্লেখ্য,শীতলক্ষ্যার উৎপত্তি পুরানো ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে। গাজীপুর জেলার টোক নামক স্থানে পুরানো ব্রহ্মপুত্র দু’টো ধারায় বিভক্ত হয়ে একটি ধারা বানার নামে দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে প্রবাহিত হয়ে লাকপুরে এসে শীতলক্ষ্যা নাম ধারণ করে।
এরপর ঢাকা জেলার পূর্বপাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে নারয়ণগঞ্জের কলাগাছিয়ার কাছে ধলেশ্বরী নদীতে মিশেছে। শীতলক্ষ্যার কারণেই প্রাচ্যের ডান্ডি হিসেবে খ্যাতি পেয়েছিলো নারায়ণগঞ্জ।
একসময় শীতলক্ষ্যার পানি খুবই স্বচ্ছ ও শীতল ছিলো। ওইসময় এই পানি বোতলজাত করে বিদেশে রপ্তানী করা হতো। কিন্তু আজ শীতলক্ষ্যা দেশের দ্বিতীয় দূষিত নদী হিসেবে চিহ্নিত হয়ে বিষাক্ত বর্জ্যরে ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে।
খোদ পরিবেশ অধিদপ্তর শীতলক্ষ্যাকে মৃত নদী হিসেবে ঘোষণা দিয়ে বলেছে এই নদীর পানিতে সহনীয় মাত্রায় অক্সিজেন না থাকায় এটি জলজ প্রাণীর জন্য উপযোগী নয়। ফলে এই নদীতে মাছ নেই এমনকি এর পানি গৃহস্থালির কাজেও ব্যবহারের উপযোগিতা হারিয়েছে।
আলোচনায় অংশ নিয়ে মোহাম্মদ হাতেম বলেন, নারায়নগঞ্জের বড় বড় কম্পোজিট নীট ফ্যাক্টরী ও শিল্পকারখানায় ইটিপি চালু আছে। কিন্তু এতে আশানুরূপ ফল আসছে বলে মনে করার কোন কারণ নেই। ডিএনডি এলাকায় ছোট বড় প্রায় দুই থেকে আড়াইশ ডাইং ফ্যাক্টরী রয়েছে যার বেশির ভাগেই ইটিপি নেই। আর থাকলেও চালানোর মানসিকতা নেই।
এগুলো কন্ট্রোল করার মতো কেউ আছেন বলেও মনে হয় না। এসব ফ্যাক্টরী স্থানীয় কাপড় ডাইং করে বর্জ্য সরাসরি খালে ছেড়ে দেয়। খরচ বেশী পড়ে বলে কেউ ইটিপি স্থাপন করতে চান না। সুতরাং নদীকে দূষণমুক্ত রাখতে হলে ‘সেন্ট্রাল ইটিপি’ স্থাপন করতে হবে।
ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে এর চাইতে ভালো প্রস্তাব আর নেই। আর সরকার ইচ্ছে করলেই তা বাস্তবায়ন করতে পারেন। তিনি বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের উপর ব্যবসায়ীদের আস্থা নেই। অধিদপ্তরের অসাধু কর্মকর্তাদের সাথে ‘সিস্টেম’ না থাকলে তারা নানা সমস্যার কথা বলে তৈরি ব্যবসায়ীদের আটকিয়ে রেখে জরিমানা আদায় করে।
শুধু ৩০/৪০ লাখ নয় কারো কারো কাছ থেকে কোটি টাকাও আদায় করেছে এমন নজিরও আছে। পরিবেশ অধিদপ্তর এ পর্যন্ত যতো টাকা জরিমানা আদায় করেছে তা দিয়ে ঢাকা এবং নারায়ণগঞ্জে বেশ কয়েকটি সেন্ট্রাল ইটিপি স্থাপন করা যেতো। পরিবেশ দপ্তরের পরিবেশ ঠিক করতে জনসচেনতা সৃষ্টি করতে হবে।
শরীফ উদ্দিন সবুজ বলেন,সরকারি এবং সেরকারিভাবেও শীতলক্ষ্যায় অবৈধ দখল চলছে। বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান,ডকইয়ার্ড, এবং সিমেন্ট ফ্যাক্টরী নদীর উপর জেটি তৈরী করে মালামাল লোড আনলোড করছে। বরফ কলের কাছে ‘চৌরঙ্গী পার্ক’ শীতলক্ষ্যার প্রায় ৬ একর জমি অবৈধভাবে দখল করে পার্কের ব্যবসা করছে।
তিনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কাছে প্রশ্ন রেখে বলেন, এরা বৈধতা পায় কি করে? নদী ড্রেজিং করতে গেলে কাটার কাজ করে না। নদীর তলদেশে জমানো পলিথিনে কাটার আটকে যায়। ওয়ান- ইলেভেনের সময় অবৈধ দখলদার উচ্ছেদ করে ইটিপি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়েছিলো যা সবাই সমর্থন করেছিলো। তিনি বলেন,জোর করে ইটিপি বাস্তবায়ন সম্ভব নয়।
তরিক বাবু বলেন, আইন বাস্তবায়নে কঠোর হতে হবে। শুধু মুখে মুখে বললে আইন বাস্তবায়ন হবে না। আমরা পরিবেশ আন্দোলনের নেতাকর্মীরা সময় ও সুযোগ পেলেই মানুষকে সচতন করার কাজ করছি। আমরা নিজেরা পলিথিন ব্যাগে বাজারের সওদা নেই না। আশা করবো, আগের মতো আমরা ডুলা হাতে বাজারে যাবো। মানববন্ধন ,র্যালিসহ নানা কর্মসূচির মাধ্যমে জনসচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে জেলা পরিবেশ আনোদালনের নেতা কর্মীরা শীঘ্রই মাঠে নামবো।
- প্রত্যেক মার্কিন নাগরিককে যেভাবে দেওয়া হবে ২ হাজার ডলার
- জুলিয়ানিসহ ৭০ সহযোগীকে ক্ষমা ট্রাম্পের
- যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি দপ্তরে শাটডাউন শেষের পথে
- ঢাকায় দায়িত্ব পালনকালে পুলিশের মোবাইল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা
- হাজার হাজার ফ্লাইট বাতিল, বিলম্বে চরম ভোগান্তি
- দিল্লিতে বিস্ফোরণের আগে ‘রহস্যময়’ অভিযান, যা জানা গেল
- ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
- ঢাকায় হঠাৎ ৮ স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, তিন বাসে আগুন
- দিল্লিতে লালকেল্লার সামনে বিস্ফোরণে ২২ গাড়ি ভষ্ম, নিহত ১৩
- চাঁদাবাজদের সাথে জোট করার চেয়ে মরে যাওয়া ভালো
- সরকারি কর্মচারীদের আয়কর কাটার নতুন নির্দেশ
- দ্বিতীয় দিনেও যুক্তরাষ্ট্রে ১ হাজারের বেশি ফ্লাইট বাতিল!
- যুক্তরাষ্ট্রে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় ৪ জনের প্রাণহানি
- আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
- অনুষ্ঠানের মাঝেই ‘ঘুমিয়ে’ পড়লেন ট্রাম্প, দেখুন ছবিতে
- ট্রাম্প-পরবর্তী নেতৃত্বের লড়াইয়ে রিপাবলিকানরা
- শ্বেতাঙ্গরা নির্যাতনের শিকার: ট্রাম্প
- তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
- কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
- অনশন ভাঙিয়ে আমজনতার তারেককে হাসপাতালে পাঠালেন সালাহউদ্দিন
- ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর মন্তব্যে ঢাকার কড়া জবাব
- সরকারের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি সোমবার স্থগিত
- ঢাকায় একযোগে পুলিশের ‘বড় মহড়া’
- প্রধান উপদেষ্টা ডাকলে আমরা যাব, অন্য দল দিয়ে কেন : সালাহউদ্দিন
- ‘আজকাল’ সম্পাদকের শুভেচ্ছা
- মামদানির বিজয় বাংলাদেশি ‘আঙ্কেল আন্টিদের’
- ঐকমত্য কমিশনের সমালোচনা নিউইয়র্ক বিএনপির
- ফিরোজ সভাপতি ও আলমগীর সাধারণ সম্পাদক
- জ্যাকসন হাইটসে আলাদীন রেস্টুরেন্ট ও সুইটসের উদ্বোধন
- জামাইকায় ‘নবান্ন রেস্টুরেন্ট’র উদ্বোধন
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- আজকাল এর ৮৯৩ তম সংখ্যা
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- ‘আজকাল’- ৮৬৭ সংখ্যা
- কে এই জোহরান মামদানি ?
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭২
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- মন্তব্য প্রতিবেদন
বন্ধ করুন আষাঢ়ি নির্বাচনের গল্প - আজকাল ৮৬৯ সংখ্যা এখন বাজারে
- ‘আজকাল’-৮৭০ এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা
- আজকাল ৮৮২ তম সংখ্যা
- এসাইলাম আবেদন ফি হাজার ডলার!
- অবৈধদের সন্তানরা নাগরিকত্ব পাবে না
- আমি আমার ৩টি টার্গেট ঠিক করে নিয়েছে : এসপি হারুন
- নির্বাচনী প্রচারণায় ধানের শীষের পাশে নেই বিএনপি
- নতুন ইমিগ্র্যান্ট ঠেকাতে সিনেটে বিল পাস
- রোববার থেকে স্টুডেন্ট লোন মওকুফ কার্যক্রম শুরু
- যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে রাতভর ফ্লাইট উড্ডয়ন বন্ধ
- যুক্তরাষ্ট্রের প্রাথমিক নিষেধাজ্ঞা তালিকায় ১১ বাংলাদেশির নাম
- ছড়িয়ে পড়েছে বিষাক্ত গ্যাস
- ডিপোর্টেশন আতংকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা
- ট্রাম্প-বাইডেন দু’জনই বুড়ো, কাউকে পছন্দ না ভোটারদের
- নাগরিকত্ব পেতে ইন্টারভিউ দিতে হবে না
- ইংরেজিতে দুর্বলদের জন্য দুঃসংবাদ
নাগরিকত্ব পরীক্ষায় পরিবর্তন আসছে - কাল ঘড়ির কাঁটা পিছিয়ে দিন
- অনিশ্চয়তার মুখে ২ হাজার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
- যুক্তরাষ্ট্রে ২৫২ বাড়ি আমলা-পুলিশের
