ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে অবৈধ অভিবাসন দমনে ‘আইসিই’ যা যা করছে
প্রকাশিত: ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

আইসিই অর্থাৎ ‘ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট’ শব্দটা সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের অনেকের জন্য আতঙ্কের একটি উৎস হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা মূলত ট্রাম্প প্রশাসনের অবৈধ অভিবাসন দমনের পরিকল্পনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। ‘আইসিই’ কী বা কী ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে, তা সম্পর্কে আমরা অনেকেই অবগত। তবে ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে ‘আইসিই’ কী কী কার্যক্রম পরিচালনা ও বাস্তবায়ন করছে- এ নিয়ে কিছু মূল প্রশ্ন ও তার অগ্রাধিকার সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
আইসিই আসলে কী? ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট সংক্ষেপে আইসিই হল একটি মার্কিন ফেডারেল সংস্থা, যার লক্ষ্য আমেরিকার নিরাপত্তা রক্ষা করা। এটি অবৈধ অভিবাসীদের আটক, বহিষ্কার ও কিছু ক্ষেত্রে দোষী সাব্যস্ত করার মাধ্যমে অভিবাসন আইন কার্যকর করে থাকে।
আইসিই কবে বা কেন তৈরি করা হয়েছিল? ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের সন্ত্রাসী হামলার পর জাতীয় নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সরকার বড় ধরনের উদ্যোগ নেয়, যার অংশ হিসেবে আইসিই গঠিত হয়। এটি ডিপার্টমেন্ট অফ হোমলেন্ড সিকিউরিটির অধীনে পরিচালিত হয়, যা একই বছরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আইসিই- ২০০৩ সালে কার্যক্রম শুরু করে। এর আগে, যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন সংক্রান্ত আইন প্রয়োগের দায়িত্ব ছিল ইমিগ্রেশন অ্যান্ড ন্যাচারালাইজেশন সার্ভিসের (আইএনস) ওপর, যা তখন ডিপার্টমেন্ট অফ জাস্টিজের অংশ ছিল।
আইসিইর নিজস্ব ওয়েবসাইট অনুযায়ী, সংস্থাটিতে ২০ হাজারের বেশি কর্মী কাজ করেন এবং এটি যুক্তরাষ্ট্র ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৪০০টিরও বেশি অফিস পরিচালনা করে। ২০২৪ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, সংস্থাটির বার্ষিক বাজেট প্রায় ৯ বিলিয়ন ডলার। আইসিই মূলত চারটি প্রধান বিভাগ নিয়ে গঠিত: হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ইনভেস্টিগেশনস (এইচএসআই); যা আন্তর্জাতিক অপরাধ তদন্ত করে; এনফোর্সমেন্ট অ্যান্ড রিমুভাল অপারেশন্স (ইআরও), যা অবৈধ অভিবাসীদের আটক ও বহিষ্কার পরিচালনা করে; দ্য অফিস অব দ্য প্রিন্সিপাল লিগ্যাল অ্যাডভাইজর (ওপিএলএ); যা আইনি পরামর্শ ও প্রসিকিউশন সংক্রান্ত কাজ করে এবং ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এমঅ্যান্ডএ); যা সংস্থার অভ্যন্তরীণ পরিচালনা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম তদারকি করে।
বর্তমানে, ক্যালেব ভিটেলো আইসিইর ভারপ্রাপ্ত পরিচালক, যিনি হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের সচিব ক্রিস্টি নোম’’এর অধীনে দায়িত্ব পালন করছেন। ভিটেলো এর আগে আইসিইর অফিস অব ফায়ারআর্মস অ্যান্ড ট্যাকটিক্যাল প্রোগ্রামসের সহকারী পরিচালক ছিলেন এবং এনফোর্সমেন্ট অ্যান্ড রিমুভাল অপারেশনের চিফ অব স্টাফ হিসেবেও কাজ করেছেন। অন্যদিকে, হোয়াইট হাউসের শীর্ষ কর্মকর্তারাও অভিবাসন নীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। বিশেষ করে হোয়াইট হাউসের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ স্টিফেন মিলার এবং টম হোমান যিনি আইসিইর সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রধান, বর্তমানে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ‘বর্ডার সিজার’ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে আইসিইর অগ্রাধিকার ও পদ্ধতিগুলো পরিবর্তিত হচ্ছে। যেমন- বাইডেন প্রশাসনের মতো, ট্রাম্প প্রশাসনেও আইসিইর দলগুলো নিয়মিত আইন প্রয়োগ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে এবং কর্মকর্তারা জানিয়েছেন যে, অপরাধীদের লক্ষ্য করা তাদের প্রধান অগ্রাধিকার। তবে এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য হল- যদি আইসিই কোনো অপরাধীকে আটক করতে যায় এবং সেই ব্যক্তির সঙ্গে অন্য কোনো অবৈধ অভিবাসী থাকে, তবে তাকেও গ্রেপ্তার করা হতে পারে। আগের প্রশাসনগুলোও দাবি করেছিল যে, তারা মূলত অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে। তবে এখানে নজর দেওয়ার মতো বিষয় হলো ‘অপরাধী’ শব্দটির সংজ্ঞা কীভাবে নির্ধারিত হচ্ছে। হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র ক্যারোলিন লেভিট এই সপ্তাহে বলেছেন যে, বর্তমান প্রশাসন সব অবৈধ অভিবাসীকেই ‘অপরাধী’ হিসেবে দেখে।
তিনি বলেন, ‘নিঃসন্দেহে মাদক চোরাকারবারি, ধর্ষক, খুনি ও যারা আমাদের দেশের অভ্যন্তরে জঘন্য অপরাধ করেছে এবং আইন মেনে চলা আমেরিকান নাগরিকদের আতঙ্কিত করেছে, তারা অবশ্যই আইসিইর প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত। তবে এর অর্থ এই নয় যে অন্যান্য অবৈধ অপরাধীরা, যারা আমাদের সীমান্ত পেরিয়ে এসেছে, তারা আইনের হাত থেকে রেহাই পাবে।’
অফিসে আসার দিনই ট্রাম্প একটি এক্সিকিউটিভ অর্ডার সই করেছিলেন; যা আইসিইর একটি শাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ অগ্রাধিকার পরিবর্তন করেছে। হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ইনভেস্টিগেশন যা শিশু পর্নোগ্রাফি, মানব পাচার ও পুরাকীর্তি জালিয়াতির মতো অপরাধের তদন্তের জন্য পরিচিত বিভাগ, এখন এর প্রধান মিশন হিসেবে অভিবাসন আইন এবং অন্য ফেডারেল আইন যা অবৈধ প্রবেশ ও বেআইনি উপস্থিতি সম্পর্কিত-বাস্তবায়ন ও বলবৎ করার দায়িত্ব পেয়েছে। এছাড়া, প্রশাসন একটি নতুন নীতি ঘোষণা করেছে, যা আইসিই-কে সংবেদনশীল এলাকা যেমন স্কুল এবং ধর্মীও উপাসনালয়ের আশপাশে বা ভেতরে আইন প্রয়োগের কার্যক্রম পরিচালনা করার অনুমতি দেয়। বাইডেন প্রশাসনের অধীনে এসব জায়গায় গ্রেপ্তার শুরু করার আগে কর্তৃপক্ষের আরও বেশ কিছু পদক্ষেপের প্রয়োজন হতো।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ক্ষমতায় ফিরে আসার পর থেকে আইসিই যা যা করছে, তার মধ্যে একটি হলো, আইসিই তাদের অভিবাসন আইন প্রয়োগের প্রচেষ্টা ব্যাপকভাবে প্রচার করছে। নিয়মিত সোশ্যাল মিডিয়া আপডেট শেয়ার করছে যাতে গ্রেপ্তারের দৈনিক সংখ্যা, সেই সাথে গ্রেপ্তারকৃতদের নাম ও ছবি তুলে ধরা হচ্ছে। প্রশাসনের লক্ষ্য হলো আইসিইর ২৫টি ফিল্ড অফিসে প্রতিদিন অন্তত ৭৫টি গ্রেপ্তার করা। হোয়াইট হাউসের ডেপুটি চিফ অফ স্টাফ স্টিফেন মিলার সিএসএন-কে জানিয়েছেন, ‘আশা করা হচ্ছে, আরও অনেক বেশি গ্রেপ্তার হবে।
গত ২৩ জানুয়ারি থেকে, সংস্থা জানিয়েছে তারা সাড়ে পাঁচ হাজারের বেশি গ্রেপ্তার করেছে, যা দৈনিক গড়ে প্রায় ৮০০টি গ্রেপ্তার।
আইসিইর ‘এনফোর্সমেন্ট অ্যান্ড রিমুভাল অপারেশন্স’ ২০২৪’-এর শেষ হওয়া অর্থবছরে ১ লাথ ১৩ হাজার ৪৩১টি প্রশাসনিক গ্রেপ্তার করেছে, যা দৈনিক গড়ে ৩১০টি গ্রেপ্তার ছিল, বলে সংস্থার একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
অভিবাসন আইন প্রয়োগে অন্য কোনো সরকারী সংস্থাগুলি কী জড়িত, এমন প্রশ্ন অনেকের।
‘ইউএস কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন’ (সিবিপি), যা ডিএইসএসের আরেকটি সংস্থা, অভিবাসন আইন প্রয়োগে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বিশেষত যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্ত এলাকা এবং প্রবেশদ্বার পোর্টগুলিতে। ফেডারেল আইন সিবিপি-কে বর্ধিত অনুসন্ধান ক্ষমতা দিয়েছে, যা তাকে যুক্তরাষ্ট্রের স্থল সীমান্ত ও উপকূলের ১০০ মাইলের মধ্যে যে কোনো জায়গায় অভিবাসন যাচাই করতে অনুমতি দেয়। এই অঞ্চলের পরিধি প্রায় যুক্তরাষ্ট্রের দুই তৃতীয়াংশ জনসংখ্যাকে অন্তর্ভুক্ত করে।
ট্রাম্প প্রশাসন জানিয়েছে যে, তারা যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে স্টেট ও স্থানীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলির সঙ্গে অংশীদারিত্ব বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে। প্রশাসনটি আরও বলেছে, ‘তারা সেনাবাহিনীর ভূমিকা সম্প্রসারণ করতে চায়।’
‘ইতোমধ্যে আমরা যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ সীমান্তে অতিরিক্ত সক্রিয়-ডিউটিতে সৈন্য মোতায়েন দেখেছি।’
সেনাবাহিনীর বিমান ব্যবহৃত হচ্ছে নির্বাসন ফ্লাইটের জন্য এবং একটি ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে যে, কলোরাডোতে একটি স্পেস ফোর্সের ঘাঁটি অস্থায়ীভাবে ‘অপরাধী বিদেশীদের’ আটক ও প্রক্রিয়ার জন্য ব্যবহৃত হবে। গত বুধবার (২৯ জানুয়ারি) ট্রাম্প বলেছেন যে, ‘তিনি একটি এক্সিকিউটিভ অ্যাকশন সই করবেন, যা ফেডারেল সরকারকে কিউবার গুয়ানতানামো বে-তে মার্কিন নৌবাহিনীর বেস প্রস্তুত করতে নির্দেশ দেবে, যাতে হাজার হাজার অভিবাসী সেখানে আশ্রয় নিতে পারে। আইসিই এই স্থাপনার তদারকি করবে বলে হোমান ও নোম সিএনএন-কে জানিয়েছেন।

- হায়াইট হাউসের সামনে যুদ্ধবিরোধী বিক্ষোভ
- ইরান প্রবাসিদের জন্য দেশে আহাজারি
- মামদানি-কুমো হাড্ডাহাড্ডি লড়াই বুধবার
- মামদানিকে গাড়ী বোমা বিস্ফোরণে হত্যার হুমকি
- মাদক নিয়ে সংঘর্ষ
জ্যামাইকা বিষাক্ত হয়ে উঠেছে - ঐক্যবদ্ধ ৩৯তম সম্মেলন নায়াগ্রায়
- ‘রোহিঙ্গা সমস্যা আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য হুমকি’
- পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
- ভিসা প্রত্যাশী শিক্ষার্থীদের নতুন নির্দেশনা যুক্তরাষ্ট্রের
- মুক্তচিন্তা
হানি ট্র্যাপ: প্রেম, ক্ষমতা ও প্রতারণার রাজনীতি - কে এই জোহরান মামদানি ?
- মামদানিকে সমর্থন দিলেন বার্নি স্যান্ডার্স
- ইরান-ইসরাইল ভয়াবহ যুদ্ধ পরিস্থিতি
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- বাধ্যতামূলক অবসরে পাঁচ সচিবসহ ছয় কর্মকর্তা
- প্রশ্ন করায় ডিসির সামনেই সাংবাদিককে মারতে উদ্যত হলেন বিএনপি নেতা
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- ইরানের বিরুদ্ধে ট্রাম্পকে সংযতের আহ্বান জানালেন স্টারমার
- ইউরোপে পালানোর চেষ্টায় ইসরায়েলিরা, সিনাই উপদ্বীপে ভিড়
- নেতানিয়াহু ভুল, তার যুদ্ধে আমরা জড়াব না : বার্নি স্যান্ডার্স
- ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে দুই সপ্তাহ সময় নিলেন ট্রাম্প
- সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের টাকার পাহাড়, বেড়েছে ২৩ গুণ
- ইরানের একাধিক ওয়ারহেডযুক্ত ক্ষেপণাস্ত্রে হতভম্ব ইসরায়েল
- সম্ভাব্য যুদ্ধের আদেশ বাস্তবায়নে প্রস্তুত প্রতিরক্ষামন্ত্রী
- ইসরায়েলে এবার ‘সেজ্জিল’ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান: সিএনএন
- যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
- হোয়াইট হাউজের ‘পা চাটবে না’ ইরান
- ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিয়েছি : ইর
- স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
- ইরানের ফর্দো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেইনি
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এ বি সিদ্দিক এবং জাস্টিসকে নিয়ে জামালপুর জেলা সমিতির নতুন কমিটি
- আজকাল ৮৫২ তম সংখ্যা
- টেক্সট মেসেজ নিয়ে এফবিআই’র সতর্কতা
- ‘আজকাল’-৮৪৮ সংখ্যা
- ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কঃ তালি বাজাতে দুই হাত লাগে
- আজকাল সংখ্যা ৮৫১
- আজকাল এর ৮৫৩ তম সংখ্যা
- মানসিক চাপ থেকে হৃদরোগ
- আজকাল ৮৫০
- বিপিএলে কানাডিয়ান মডেল নিয়োগ দিল চট্টগ্রাম কিংস
- তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
- ‘আজকাল’-৮৪৯ সংখ্যা
- এ সময়ে শিশুর রোগবালাই এবং চিকিৎসা
- আজকাল ৮৫৫ তম সংখ্যা
- আজকাল ৮৪৭ সংখ্যা
- ৩০ দিন পর থাকবে না ফেসবুক লাইভ ভিডিও, বিকল্প কী?
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৫৮
- চিনি ছাড়ার সহজ ৫ উপায়
- যুক্তরাষ্ট্রের ‘এআই ঘোড়ার’ লাগাম টেনে ধরল চীনের ডিপসিক

- অবৈধদের সন্তানরা নাগরিকত্ব পাবে না
- আমি আমার ৩টি টার্গেট ঠিক করে নিয়েছে : এসপি হারুন
- নির্বাচনী প্রচারণায় ধানের শীষের পাশে নেই বিএনপি
- নতুন ইমিগ্র্যান্ট ঠেকাতে সিনেটে বিল পাস
- যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে রাতভর ফ্লাইট উড্ডয়ন বন্ধ
- রোববার থেকে স্টুডেন্ট লোন মওকুফ কার্যক্রম শুরু
- ছড়িয়ে পড়েছে বিষাক্ত গ্যাস
- যুক্তরাষ্ট্রের প্রাথমিক নিষেধাজ্ঞা তালিকায় ১১ বাংলাদেশির নাম
- ডিপোর্টেশন আতংকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা
- ট্রাম্প-বাইডেন দু’জনই বুড়ো, কাউকে পছন্দ না ভোটারদের
- ইংরেজিতে দুর্বলদের জন্য দুঃসংবাদ
নাগরিকত্ব পরীক্ষায় পরিবর্তন আসছে - নাগরিকত্ব পেতে ইন্টারভিউ দিতে হবে না
- অনিশ্চয়তার মুখে ২ হাজার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
- কাল ঘড়ির কাঁটা পিছিয়ে দিন
- যুক্তরাষ্ট্রে ২৫২ বাড়ি আমলা-পুলিশের