ট্রান্সশিপমেন্ট চুক্তির দুর্বলতা খতিয়ে দেখছে সরকার
প্রকাশিত: ২০ ডিসেম্বর ২০২৪

‘ট্রান্সশিপমেন্ট’ সুবিধা দেওয়ার জন্য ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের দুটি চুক্তি এবং এ সংক্রান্ত স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউরের (এসওপি) দুর্বল দিকগুলো খতিয়ে দেখছে সরকার।
চুক্তি দুটিতে কী কী অসম শর্ত আছে এবং বাংলাদেশের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হয়েছে কি না, তা চিহ্নিত করা হচ্ছে। চুক্তি বাস্তবায়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রতিষ্ঠান জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ (মোবক), পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ (পাবক)-সহ কয়েকটি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানকে চুক্তি মূল্যায়ন করে মতামত দিতে সম্প্রতি চিঠি দিয়েছে নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়। ওইসব প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিবেদন পাওয়ার পর পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
এর আগে নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও কিছু দুর্বল দিক চিহ্নিত করেছেন। তারা একটি সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠিয়েছেন। সেখানে চুক্তির বেশকিছু অসম শর্ত রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ ইউসুফ যুগান্তরকে বলেন, ভারতের সঙ্গে আমাদের চুক্তিগুলো পর্যালোচনা করছি। বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে কী কী শর্ত আছে, তা খুঁজে দেখছি। ইতোমধ্যে সেখানে দেশের স্বার্থবিরোধী বেশকিছু শর্ত পেয়েছি। এছাড়া আমরা বিভিন্ন সংস্থার মতামত নিচ্ছি। তিনি বলেন, সবার মতামতের ভিত্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে চুক্তি নিয়ে ভারতের সঙ্গে আলোচনা করার পরিকল্পনা রয়েছে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। এরপর বিভিন্ন ইস্যুতে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের অবনতি হয়। এ অবস্থার মধ্যে দুটি চুক্তি এবং চুক্তির সঙ্গে সম্পৃক্ত এসওপি পর্যালোচনা করছে নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, এসব চুক্তি ও এসপিও সংশোধন অথবা বাতিলের প্রস্তাব করা হবে কি না, এ বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
সূত্র জানায়, সমুদ্র, নদী ও স্থলবন্দর ব্যবহারসংক্রান্ত বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের চারটি চুক্তি, ৫টি এসওপি এবং ৮টি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। এর মধ্যে ভারতের সঙ্গেই তিনটি চুক্তি, চারটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি এসওপি রয়েছে। ভারতকে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা দেওয়ার জন্য দুটি চুক্তি রয়েছে। চুক্তি দুটি হচ্ছে ‘উপকূলীয় জাহাজ চলাচল চুক্তি’ এবং ‘চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহারসংক্রান্ত চুক্তি’।
এ দুটি চুক্তি বাস্তবায়নে দুটি এসওপি রয়েছে। চুক্তি দুটি আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ২০১৫ ও ২০১৮ সালে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সই হয়। মূলত এ দুই চুক্তির আওতায় নদী ও সমুদ্রপথে ভারতীয় পণ্য বাংলাদেশে এসে সড়কপথে দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোয় পাঠানো হয়। এতে দেশটির সময় ও খরচ-দুইই কমে যায়।
চুক্তি দুটি সইয়ের সময়ে অভিযোগ ওঠে, নামমাত্র চার্জ ও ফির বিনিময়ে ভারতকে ওই সুবিধা দেয় আওয়ামী লীগ সরকার। বন্দর দুটিতে ভারতীয় জাহাজকে অগ্রাধিকারও দেওয়া হয়। তবে ১৯৭২ সালে সম্পাদিত বাংলাদেশ-ভারত অভ্যন্তরীণ নৌপথ অতিক্রমণ ও বাণিজ্য প্রটোকল (পিআইডব্লিউটিঅ্যান্ডটি) বিষয়ে সরকার এ মুহূর্তে পদক্ষেপ নিচ্ছে না।
নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয় সূত্র আরও জানায়, সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ‘উপকূলীয় জাহাজ চলাচল চুক্তি’ এবং ‘চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহারসংক্রান্ত চুক্তি’র কিছু অসম শর্ত খুঁজে বের করেছেন। সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টার কাছে পাঠানো একটি সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদনে তা উল্লেখও করেছেন।
এতে বলা হয়, উপকূলীয় জাহাজ চলাচল চুক্তির আওতায় ভারতের পূর্ব বঙ্গোপসাগর উপকূলের সাতটি সমুদ্রবন্দর (চেন্নাই, বিশাখাপত্তম, কৃষ্ণপত্তম, কলকাতা, কাকিনাডা, হলদিয়া ও প্যারাদ্বীপ) থেকে বাংলাদেশের তিনটি সমুদ্রবন্দর (চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা) ও চারটি নদীবন্দরে (খুলনা, নারায়ণগঞ্জ, পানগাঁও ও আশুগঞ্জ) সরাসরি জাহাজ চলাচলের সুযোগ রয়েছে। এ চুক্তির আওতায় চলাচল করা জাহাজের বন্দর শুল্ক কমানো হয়েছে। বন্দরে জাহাজ ভেড়ানো এবং পণ্য লোড-আনলোড দেওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেওয়াসহ বেশকিছু সুবিধা দেওয়া হয়েছে।
উপকূলীয় জাহাজ চলাচল চুক্তিতে সবচেয়ে বড় যে অসম শর্ত চিহ্নিত করা হয়েছে তা হচ্ছে বড় আকৃতির জাহাজকে বাংলাদেশের সমুদ্র ও নদীপথে যাতায়াতের সুযোগ দেওয়া। এই এসওপির ৩.২ অনুচ্ছেদে ছয় হাজার গ্রসটনের জাহাজ চলাচল করতে পারবে বলে উল্লেখ রয়েছে। এসওপির ৪.২ অনুচ্ছেদে যেই চারটি রুটের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে ভারতের সাত সমুদ্রবন্দরের সর্বনিম্ন গভীরতা ৮ মিটার রয়েছে।
বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরের (মোংলা) সর্বনিম্ন গভীরতা সাড়ে ৮ মিটার এবং নদীবন্দরের ৪ মিটার রয়েছে। চার মিটার গভীরতার নদীবন্দরের সর্বোচ্চ ২ হাজার ৫০০ গ্রসটনের জাহাজ চলাচল করতে পারে। অথচ ওই চুক্তির আওতায় ৬ হাজার গ্রসটনের জাহাজকে চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়। সমুদ্রগামী জাহাজ আন্তর্জাতিক মেরিটাইম অর্গানাইজেশনের নিয়মের আওতায় এবং অভ্যন্তরীণ নৌপথে চলা জাহাজ বাংলাদেশ শিপিং অর্ডিন্যান্সের আওতায় চলাচলের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এ চুক্তিতে তা মানা হয় না। চুক্তির আওতায় চলা জাহাজকে ‘রিভার সি ভ্যাসেল’ (আরএসভি) কোড অনুসরণ করে।
নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা মনে করেন, নদীবন্দরে চলা জাহাজের আকার সর্বোচ্চ আড়াই হাজার গ্রসটন হওয়া উচিত। সমুদ্রবন্দরে আসা জাহাজ মার্চেন্ট শিপিং অর্ডিন্যান্সের আওতায় সনদায়ন করা দরকার। একই সঙ্গে চুক্তির আওতায় বন্দরে আসা জাহাজের শুল্ক ও ফি যে হারে নেওয়া হচ্ছে, তা বিদেশি অন্যান্য জাহাজের জন্য অসম আচরণ।
সূত্র আরও জানায়, ভারতকে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা দিতে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার চুক্তি করা হয় ২০১৮ সালে। ওই চুক্তির আওতায় ২০২০ সালে এমভি সামুদ্রা এবং ২০২২ সালে এমভি সেঁজুতি নামক জাহাজ বাংলাদেশে আসে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে দিল্লিতে এবং চলতি বছরের জুলাইয়ে ঢাকায় দুই দেশের নৌসচিব পর্যায়ের বৈঠকে এ চুক্তি সংশোধনে বেশকিছু প্রস্তাব দেয় দিল্লি। সেখানে চুক্তির আওতায় তৃতীয় দেশে বাণিজ্য সুবিধার সুযোগ চাওয়া হয়।
অর্থাৎ বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্য ভারতের সমুদ্রবন্দর হয়ে বিভিন্ন দেশের গন্তব্যে যাবে। এছাড়া নারায়ণগঞ্জে অবস্থিত সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট এবং কক্সবাজারকে এ চুক্তিতে ‘পোর্ট অব কল’ভুক্ত করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এজন্য এ সংক্রান্ত এসওপি সংশোধনের খসড়াও পাঠিয়েছে দেশটি। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এসব প্রস্তাব নেতিবাচক দৃষ্টিতে চিন্তা করছে বাংলাদেশ।
নাম গোপন রাখার শর্তে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেন, মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর হওয়ায় শিগ্গিরই ‘সি লাইন অব কমিউনিকেশনের’ মাধ্যমে ‘মেইন লাইন অপারেটরদের’ সঙ্গে বাংলাদেশের যোগাযোগ হতে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ইউরোপ ও প্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের সমুদ্রবন্দরে সরাসরি জাহাজ চলাচল শুরু হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ভারত হয়ে অন্য দেশে পণ্য রপ্তানি করা হলে যে সাপ্লাই চেইন রয়েছে, তা নষ্ট হবে এবং খরচ ও সময় দুই বাড়বে।
সামিট পোর্ট অ্যালায়েন্স ও কক্সবাজার বন্দরকে ‘পোর্ট অব কল’ ঘোষণার বিষয়ে ওই কর্মকর্তারা জানান, অতিমাত্রায় পলি জমার কারণে কক্সবাজার চ্যানেলটি নৌযান চলাচল অনুপযোগী হওয়ায় সেখানে নদীবন্দর গড়ে ওঠেনি। সেটা কাস্টম বন্ডেড এলাকাও নয়। আর সামিট পোর্ট অ্যালায়েন্সকে পোর্ট অব কলভুক্ত করার বিষয়ে সরকারের নেতিবাচক মনোভাব রয়েছে।

- ড. ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা করলেন আইএমএফ প্রধান
- যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে গাজা সিটিতে সবচেয়ে বড় স্থল অভিযানে ইসরায়েল
- নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের মামলা
- ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা লুক্সেমবার্গে
- ট্রাম্পের স্পষ্ট অবস্থান জানতে চান জেলেনস্কি
- শেখ হাসিনা একজন ছোটখাটো হিটলার: মাহমুদুর রহমান
- মোদির জন্মদিনে ট্রাম্পের ফোন
- সব রেকর্ড ভেঙে নতুন উচ্চতায় সোনার দাম
- ‘উত্থানের আগেই মৃত্যু’ হবে ‘আরব ন্যাটো’র?
- আফগানিস্তানকে হারিয়ে সুপার ফোরের সম্ভাবনা টিকিয়ে রাখলো বাংলাদেশ
- ভারতকে যুক্তরাষ্ট্রের কঠিন হুঁশিয়ারি
- আরও বাড়ল ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ
- ১৮২ জনের দপ্তর বদল,বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত হলেন দুই কর্মকর্তা
- পুয়ের্তো রিকোতে যুদ্ধবিমান মোতায়েন করেছে যুক্তরাষ্ট্র
- বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
- সিলেটের জেলা প্রশাসক সারোয়ারকে শোকজ
- রোমানিয়ার আকাশসীমায় রাশিয়ার যুদ্ধড্রোন, উত্তেজনা
- কর্মকর্তাদের সুরক্ষায় ৫৮ মিলিয়ন ডলার চায় হোয়াইট হাউস
- ‘চুপ থাকো, তোমার জন্য এসব হয়েছে’, আদালতে মতিউরকে স্ত্রী
- ইতালির লাম্পেদুসায় তিন দিনে বাংলাদেশিসহ ৫০০ অভিবাসনপ্রত্যাশী
- আমরা জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষরের জন্য প্রস্তুত: সালাহউদ্দিন আহমদ
- সুযোগ পেয়েও যুক্তরাষ্ট্রে যেতে পারছেন না হাজার হাজার শিক্ষার্থী
- সেই মার্কিন নাগরিকের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা
- ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, হবে জাতির নবজন্মের মহোৎসব : প্রধান উপদেষ্
- পাকিস্তানে তালেবানের হামলা, নিহত ১২
- ইনস্টাগ্রামের ফিচার এখন হোয়াটসঅ্যাপে
- ব্যয় হয় না বরাদ্দের অর্থ, এডিপি তলানিতে
- কুয়েতে দুই বাংলাদেশির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
- ওয়াশিং মেশিন নিয়ে তর্ক করায় যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় ব্যক্তির শিরশ্ছে
- ফিলিস্তিনের পক্ষে জাতিসংঘে ভোট দিল ভারত
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- ‘আজকাল’- ৮৫৯
- ‘আজকাল’- এখন বাজারে।
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৬০
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- ঈদের কেনাকাটায় কোন ধরনের পোশাক ক্রেতাদের মন কাড়ছে ?
- আজকের আজকাল ৮৬১ সংখ্যা
- টক দই খেলে কী উপকার
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- সাপ্তাহিক আজকাল আজকের সংখ্যা ৮৬৬
- আজকাল ৮৬২তম সংখ্যা
- গরমে স্বস্তি দেবে অ্যালোভেরার জুস, আরো যে উপকার
- ইনস্টাগ্রামে ছড়ায় ছবির বিভ্রান্তি
- ‘আজকাল’- ৮৬৭ সংখ্যা
- আজকের সংখ্যা ৮৬৫
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে ‘ম্যাস সেন্সরশিপ’র নেপথ্যে ইসরাইল
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭২

- মার্কিন ভিসা বাতিল ৫১ বাংলাদেশির!
- প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করবে যুক্তরাষ্ট্র
শলা-পরামর্শ করতে আসছেন হাস - তারেকের অপচেষ্টা প্রতিহত করবে ভোটাররা
- নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে নারায়ণগঞ্জ প্রার্থীদের মতবিনিময় সভা
- অবিলম্বে খালেদা জিয়ার মুক্তি ৩৫ লাখ মামলা প্রত্যাহার
- ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধোকা দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে চায়:সালমা ওসমান
- মুখোমুখি বাইডেন-হাসিনা
জিতবে কে? - গণসংযোগকালে যুবলীগ নেতা হত্যা
- আমেরিকার ‘ধমকে’ প্রথম কুপোকাত আজম
- বাংলাদেশে বাজেট পেশ
যেসব পন্যের দাম বাড়বে-কমবে - সুন্দর আগামীর জন্য আবারও নৌকায় ভোট দিন: সোহেল তাজ
- বাংলাদেশের নির্বাচন
বাইডেন-মোদী বৈঠকেই হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ? - দেশকে বাঁচাতে নির্বাচনে বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই : এইচটি ইমাম
- রাষ্ট্রদূত হাস আসছেন ফাইলে কি থাকছে?
- প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে উস্কানি মন্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের নিন্দা