বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
প্রকাশিত: ১৪ জুলাই ২০২৫

দেশে বাড়ছে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। ডেঙ্গুর থাবায় চলতি বছরে মারা গেছেন ৫৪ জন। মশক নিধন নিয়ে সারা দেশে চলছে আলোচনা। কিন্তু এতো আলোচনার মাঝেও সাড়াশব্দ নেই ঢাকা মশক নিবারণী দপ্তরের। মশক নিধনে কোনো কার্যক্রম না থাকলেও ২০২৪-২৫ অর্থবছরে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৯২ কোটি ৬১ লাখ টাকা। চলতি বছরে প্রকাশিত স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে দেখা যায়, মধ্যমেয়াদি বাজেট কাঠামোর আওতায় বাজেট শাখা থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগ এবং দপ্তর ও সংস্থার জন্য ৪৫ হাজার ২০৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকার বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে। এর মধ্যে পরিচালন বাজেট এবং উন্নয়ন বাজেট অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। বাজেটের এই তালিকায় ঢাকা মশক নিবারণী দপ্তরের জন্য পরিচালন ব্যয় বাবদ বরাদ্দ করা হয়েছে ৯২ কোটি ৬১ লাখ টাকা। গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে ৫৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। দপ্তরটির নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় মশা মারার জন্য নেই কোনো কীটনাশক বা যন্ত্রপাতি কেনার বাজেট। বরাদ্দ আছে শুধু অফিস পরিচালনা ও কর্মচারীদের বেতন-ভাতার জন্য। নেই গবেষণাগার, প্রশিক্ষণের সুযোগ। নেই আধুনিক সরঞ্জাম। এমনকি মশা নিয়ে কোনো পরিকল্পনা গ্রহণ বা মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়নের ক্ষমতাও নেই। জানা যায়, রাজধানীর লালবাগের নূর ফাতাহ লেনে এক একর ৩৯ শতাংশ জমির ওপর ১৯৪৮ সালে ঢাকা মশক নিবারণী দপ্তর প্রতিষ্ঠা করে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার। সে সময় ম্যালেরিয়া মোকাবিলায় ভূমিকা রাখত এই দপ্তর। অনেক জনবল ছিল সে সময়। ১৯৭২ সালে দপ্তরটির ৩৩৮ জনবলসহ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে দেয় সরকার। ১৯৮৪ সালে এ বিভাগকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিয়ে আসা হয়। ১৯৯২ সালে হয় নিয়োগবিধি। সর্বশেষ ২০১১ সালে ৬৩ জন কর্মচারী নিয়োগ পেলেও এরপর আর কোনো নিয়োগ হয়নি। ২০০৯ সালে দপ্তরের অর্গানোগ্রাম সংশোধন করে প্রশাসনিক পদ সৃষ্টি করা হলেও, তা আজও গেজেটভুক্ত হয়নি। ফলে পুরোনো কাঠামোতেই চলছে কার্যক্রম। উন্নত গবেষণা, ডেটা বিশ্লেষণ বা কীটনাশকের কার্যকারিতা যাচাইয়ের জন্য নেই কোনো বিজ্ঞানভিত্তিক অবকাঠামো। এ ব্যাপারে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক এবং কীটতত্ত্ববিদ কবিরুল বাশার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দেশে বাহকবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য ন্যাশনাল ভেক্টর কন্ট্রোল রিসার্চ ইনস্টিটিউটের একটি প্রতিষ্ঠান জরুরি ছিল। এ প্রতিষ্ঠানকে এভাবে গড়ে তোলার সুযোগ ছিল। ২০১৯ সালে আমি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে এ রকম একটা রূপরেখা দিয়েছিলাম। বেশ কয়েকটা মিটিংও হয়েছিল। এরপর আর কোনো অগ্রগতি নেই।’
বর্তমানে দপ্তরটিতে ২০০ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দপ্তরের মাঠপর্যায়ের কর্মচারীরা ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের অধীনে যুক্ত। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে রয়েছেন ১০৬ জন, এর মধ্যে ১২ জন সুপারভাইজার, একজন ইনসেক্ট কালেক্টর এবং ৯৩ জন মশক নিয়ন্ত্রণ কর্মী (ক্রু)। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে কর্মরত ৭৫ জন, সবাই ক্রু পদে। তারা সকাল ও বিকালে দুই বেলা ‘লার্ভিসাইডিং’ (পানির উৎসে মশার লার্ভা ধ্বংস) এবং ‘এডাল্টিসাইডিং’ (উড়ন্ত মশা নিধন) কাজে নিয়োজিত। বাকিরা দপ্তরের প্রশাসনিক দায়িত্বে আছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা বলেন, মশা নিধন করা প্রধান কাজ হলেও তাদের কোনো ক্ষমতা নেই। সিটি করপোরেশনের নির্দেশনা অনুযায়ী মশা মারার ওষুধ ছিটাতে হয়। নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠেছে মশক নিবারণী দপ্তর।
এ ব্যাপারে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঢাকা মশক নিবারণী দপ্তরকে সক্রিয় করতে সঠিক পরিকল্পনা প্রয়োজন। এটাকে গবেষণা প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করা সম্ভব কি না এ বিষয়ে যারা মশক নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে গবেষণা করেন তাদের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। নইলে অর্থ এবং জনবলের অপচয় হবে।

- কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা বরখাস্ত
- আন্দোলন ‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির
- এবার ফ্রান্সে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে তরুণদের সংঘর্ষ
- ভারত বিরোধিতার কারণে প্রধানমন্ত্রিত্ব হারিয়েছি
- চীন-ভারতের ওপর এবার ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাতে বললেন ট্রাম্প
- মোহাম্মদপুর ছিনতাইকারী সন্দেহে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা
- কাতারের পর মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯
- সেন্টমার্টিন থেকে ৪০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
- ইসরায়েলের হামলা: কাতারে বাংলাদেশিদের ঘরের বাইরে না যাওয়ার পরামর্শ
- নেপালে আটকা পড়াদের বিষয়ে যে তথ্য দিল মন্ত্রণালয়
- দেশব্যাপী লোডশেডিং হতে পারে, থাকবে যতদিন
- হোটেলে নেতা খুঁজতে এসে বাংলাদেশি ফুটবলার দেখে শান্ত বিক্ষুব্ধরা
- কাতারে হামলার ব্যাপারে আগে থেকেই জানতেন ট্রাম্প: ইসরায়েলি মিডিয়া
- ট্রাম্পের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করছিলেন লক্ষ্যবস্তুরা
- আরও বেড়ে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
- ছাত্রদল নেতার সঙ্গে বাগবিতণ্ডা
- নেপালে বিক্ষোভকারীদের হাতে ভারী অস্ত্র, দিনভর যা হলো
- মধ্যপ্রাচ্যে বাড়ছে ইসরায়েলি আগ্রাসন, এক মাসে ৬ দেশে হামলা
- ডাকসুর ভোট গণনায় সময় লাগার কারণ জানালেন অধ্যাপক শামীম রেজা
- তৃতীয় দেশে মার্কিন ভিসার আবেদন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
- চুক্তিভুক্ত দেশগুলোকে কিছু পণ্যে শুল্ক ছাড় ট্রাম্পের
- গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ৯ পদক্ষেপ স্পেনের
- পদত্যাগ করেছেন নেপালের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- মামদানিকে হারাতে ট্রাম্প কি মাঠে নামছেন
- ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ১৮২৮১০ টাকা
- ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে ‘উপযুক্ত জবাব’ দেওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
- পার্লামেন্টে আস্থা ভোটে পদচ্যুত ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী
- ডাকসুর ভোট গণনায় ১৪ মেশিন, ঘণ্টায় গোনা যাবে ৮০০-১৩০০
- ভয়েস অব আমেরিকার ৫০০ সাংবাদিককে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
- অনির্দিষ্টকালের গণছুটি ঘোষণা পবিস কর্মীদের
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৫৮
- ‘আজকাল’- ৮৫৯
- ‘আজকাল’- এখন বাজারে।
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৬০
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- ঈদের কেনাকাটায় কোন ধরনের পোশাক ক্রেতাদের মন কাড়ছে ?
- টক দই খেলে কী উপকার
- আজকের আজকাল ৮৬১ সংখ্যা
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- সাপ্তাহিক আজকাল আজকের সংখ্যা ৮৬৬
- আজকাল ৮৬২তম সংখ্যা
- ইনস্টাগ্রামে ছড়ায় ছবির বিভ্রান্তি
- গরমে স্বস্তি দেবে অ্যালোভেরার জুস, আরো যে উপকার
- ‘আজকাল’- ৮৬৭ সংখ্যা
- আজকের সংখ্যা ৮৬৫
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে ‘ম্যাস সেন্সরশিপ’র নেপথ্যে ইসরাইল

- মার্কিন ভিসা বাতিল ৫১ বাংলাদেশির!
- প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করবে যুক্তরাষ্ট্র
শলা-পরামর্শ করতে আসছেন হাস - তারেকের অপচেষ্টা প্রতিহত করবে ভোটাররা
- নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে নারায়ণগঞ্জ প্রার্থীদের মতবিনিময় সভা
- অবিলম্বে খালেদা জিয়ার মুক্তি ৩৫ লাখ মামলা প্রত্যাহার
- ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধোকা দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে চায়:সালমা ওসমান
- মুখোমুখি বাইডেন-হাসিনা
জিতবে কে? - গণসংযোগকালে যুবলীগ নেতা হত্যা
- আমেরিকার ‘ধমকে’ প্রথম কুপোকাত আজম
- বাংলাদেশে বাজেট পেশ
যেসব পন্যের দাম বাড়বে-কমবে - সুন্দর আগামীর জন্য আবারও নৌকায় ভোট দিন: সোহেল তাজ
- বাংলাদেশের নির্বাচন
বাইডেন-মোদী বৈঠকেই হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ? - দেশকে বাঁচাতে নির্বাচনে বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই : এইচটি ইমাম
- রাষ্ট্রদূত হাস আসছেন ফাইলে কি থাকছে?
- প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে উস্কানি মন্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের নিন্দা