বছর ঘুরে ফিরল সেই জুলাই
প্রকাশিত: ১ জুলাই ২০২৫
আজ জুলাই মাসের ১ তারিখ। মাসটির গুরুত্ব ও তাৎপর্য বাংলাদেশের ইতিহাসে অনেক, যা গত জুলাইয়ের আগেও ছিল না। কারণ, জুলাইয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে গণ-অভ্যুত্থান, বিপ্লব। যে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে পতন ঘটে ১৫ বছরের স্বৈরাচারী শাসনের। ক্ষমতাচ্যুত হয় ফাঁকা মাঠে গোলের নির্বাচনে জেতা, ‘আমি-ডামি ভোটে’ নির্বাচিত সরকারের।
যদিও অভ্যুত্থানের শুরুতে সরকার পতনের লক্ষ্য নিয়ে শুরু হয়নি। ছিল শুধু দেশ থেকে বৈষম্য দূর করার আন্দোলন, কোটা সংস্কারের আন্দোলন।
বঞ্চিত জনগণের দাবিকে এড়িয়ে দাম্ভিক কথাবার্তা আর তাদের ওপর দমনপীড়ন চালালে যে, সরকার তার রাজত্ব হারায় তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ জুলাই অভ্যুত্থান। ছাত্র-জনতার ওপর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে জুলাই শুধু রক্তাক্তই করতে পেরেছে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার, গায়ে জুড়িয়েছে ফ্যাসিস্ট তকমা।
জুলাই অভ্যুত্থানের গভীরে যাওয়ার আগে যেতে হবে জুন মাসে। ঘটনার শুরুটা ছিল ২০২৪ সালের ৫ জুন। সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করে ২০১৮ সালে জারি করা পরিপত্রকে হাইকোর্ট অবৈধ ঘোষণা করে। ফলে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা আবার বহাল হয়। এর প্রতিবাদে পরদিন ৬ জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেন ছাত্ররা। সেদিন বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে উচ্চারিত হয় স্লোগান—‘কোটা না মেধা? মেধা মেধা।’
বছর ঘুরে ফিরল সেই জুলাই
১ জুলাই সামনে আসে যে নাম- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এই ব্যানারে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রত্যাশী রাজু ভাস্কর্যে গিয়ে জড়ো হন। সেখান থেকে ২০১৮ সালের সরকারি প্রজ্ঞাপন পুনর্বহাল করতে হবে দাবি জানানো হয়। দাবি না মানা হলে ৪ জুলাই পর্যন্ত ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনসহ তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন আন্দোলনের মুখপাত্র নাহিদ ইসলাম।
১১ জুলাই পর্যন্ত সিদ্ধান্ত না আসায় শিক্ষার্থীদের আন্দোলন জোরদার হয়। এদিন হাইকোর্ট জানান, সরকার চাইলে কোটা পদ্ধতি পরিবর্তন বা পরিবর্ধন করতে পারে। এরপরও আন্দোলন-অবরোধের তীব্রতা বাড়তেই থাকে। সরকারের আহ্বান উপেক্ষা করে শিক্ষার্থীরা দেশজুড়ে ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি শুরু করে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়সহ কয়েকটি স্থানে সংঘর্ষ ঘটে। রক্তাক্ত হয় অনেক শিক্ষার্থী।
এতে গোটা দেশ উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। সেই উত্তাপে ঘি ঢালেন তৎকালীন সড়ক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
তিনি লেলিয়ে দেন ছাত্রলীগকে। ১৫ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগসহ ক্ষমতাসীন দলের কর্মীরা হামলা চালায়। এতে আন্দোলন আরও বেগবান হয়। এরপরও সরকার চাইলে আন্দোলনকে থামিয়ে দিতে পারত।
তা না করে ঘটে সরকারিবাহিনীর হাতে ঘটে হত্যাকাণ্ড। ১৬ জুলাই রংপুরে আবু সাঈদকে খুব কাছ থেকে গুলি করে হত্যা করে পুলিশ। এ ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে সারা দেশ বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে। ছাত্রদের আন্দোলনে যোগ দেন সাধারণ জনতাও।
বছর ঘুরে ফিরল সেই জুলাই
আন্দোলন চলে ৫ আগস্ট পর্যন্ত, এই সময়কে ‘জুলাই ৩৬’ আখ্যা দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে ক্ষমতা ধরে রাখতে পুলিশ-বিজিবি-র্যাব দিয়ে ছাত্রজনতার ওপর গুলি চালিয়ে গেছে হাসিনা সরকার। জাতিসংঘের প্রতিবেদন মতে, জুলাই অভ্যুত্থানে ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি মানুষ শহীদ হয়েছেন। বিভিন্ন সংগঠনের মতে শহীদের সংখ্যা দুই হাজারের বেশি। এতো রক্তের বিনিময়ে ৫ আগস্ট সফল হয় ছাত্র-জনতা। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে হেলিকপ্টারযোগে দেশ ছেড়ে ভারতে পালান শেখ হাসিনা। তার পালানোর খবরে গা-ঢাকা দেন আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপিসহ বহু নেতারা। হাসিনা সরকারের পতন ঘটার পর ৮ আগস্ট নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে গঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার।
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে এনসিপির বক্তব্য এক বছর পেরিয়ে গেলেও জুলাই ছাত্র-গণঅভ্যুত্থানের স্মরণে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা হয়নি। একে জাতীয় দলিল হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে ঘোষণা করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। সরকার সময়মতো ঘোষণা না দিলে নিজেরাই জুলাই সনদ ঘোষণা করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
সোমবার (৩০ জুন) বিকেলে ফেসবুকে ভেরিফায়েড আইডিতে নাহিদ ইসলাম লিখেছেন, গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর ছাত্রনেতৃত্ব ঘোষণাপত্র দিতে চাইলেও সরকার সব পক্ষের সম্মতিতে তা জারি করতে চায় বলে উদ্যোগটি স্থগিত রাখা হয়। সরকার একাধিকবার সময় বেঁধে দিলেও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেনি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে খসড়া দলিল দেওয়া হলেও সমন্বিত একটি দলিল এখনো আসেনি।
নাহিদ ইসলাম বলেন, সরকার যদি আর উদ্যোগ না নেয়, তবে আমরা নিজ উদ্যোগে ইশতেহার প্রকাশ করব। চাই, সব পক্ষ নিজেদের খসড়া তৈরি করুক— সবার সম্মিলনে রাষ্ট্রীয় ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন করতে সরকার বাধ্য হবে।
শহীদ পরিবারের পক্ষ থেকেই জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করা হবে বলে ঘোষণা দেন তিনি।
বছর ঘুরে ফিরল সেই জুলাই
ইনকিলাব মঞ্চের বক্তব্য অরাজনৈতিক সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চের তাদের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদি বলেন, একটি বছর কেটে গেলেও রক্তাক্ত জুলাইয়ের স্বীকৃতি এখনো আসেনি। জুলাইয়ে আমরা যেটা আশা করেছিলাম, তা হলো নতুন বাংলাদেশ, ইনসাফভিত্তিক কল্যাণ রাষ্ট্র, যেখানে কেউ আর স্বৈরাচার হতে পারবে না। সেই কাঙ্ক্ষিত রূপরেখা হচ্ছে জুলাই ঘোষণাপত্র— যেটি এখনো অধরা। মানুষ আবারও অধিকার আদায়ের জন্য প্রস্তুত।
ছাত্রনেতাদের প্রশ্ন এখন একটাই— ঘোষণাপত্র ও সনদ কি শুধু প্রতিশ্রুতির ফাঁদেই পড়ে রইবে নাকি ৫ আগস্টের আগে জাতিকে সেই সুস্পষ্ট দলিল, পথচলার সেই নতুন দিকনির্দেশনাটি উপহার দেওয়া হবে।
বিএনপির বক্তব্য জুলাই সনদ স্বাক্ষরে বিএনপি সবচেয়ে বেশি আন্তরিক বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, জুলাই সনদ নিয়ে এ পর্যন্ত বিএনপিই সবচেয়ে বেশি আন্তরিকতা দেখিয়েছে। সংবিধানের মূলনীতি, ৭০ অনুচ্ছেদ, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, প্রধানমন্ত্রীর সময়সীমা ও সংসদের স্থায়ী কমিটি নিয়ে বিএনপি ঐক্যমতে পৌঁছেছে। এখন কমিশনের সব প্রস্তাবে একমত হতে হলে তো, আর আলোচনার দরকার নেই। যে সব বিষয় ঐকমত্যে পৌঁছানো যাবে সেগুলোর ভিত্তিতেই সনদ হবে।
বছর ঘুরে ফিরল সেই জুলাই
তিনি আরও বলেন, সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে আগের আইনের পরিবর্তন করে নিয়োগ দেয়ার পক্ষে বিএনপি। দ্বিকক্ষের উচ্চকক্ষে ১০০ আসনের পক্ষে বিএনপি। দেশের স্বার্থে আরও কোনো উত্তম প্রস্তাব এলে একমত হতে পারে দল।
জুলাই সনদ সরকারের প্রতিশ্রুতি : জামায়াত জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, জুলাই সনদ সরকারের প্রতিশ্রুতি। জুলাই ঘোষণাপত্র সরকারকে বাস্তবায়ন করতে হবে। আমরা এই দাবি জানিয়ে যাব। জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে যে সাত দফা দাবি ঘোষণা করা হয়েছে সেখানেও জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্রের দাবি উল্লেখ রয়েছে।
- সংঘাতে ৮ যুদ্ধবিমান ধ্বংস হয়েছিল: ট্রাম্প
- যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন স
- এবার মঞ্জুরুলের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ জাহানারার
- যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
- এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
- কমিশনের মোট ব্যয় ১ কোটি ৭১ লাখ টাকা, আপ্যায়ন খাতে ৪৫ লাখ
- যুক্তরাষ্ট্রে তিনটি স্থানীয় সরকার ও গণভোটে ট্রাম্পের দলের ভরাডুবি
- অভিনেত্রী তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
- ডেটিং অ্যাপে যেভাবে মামদানির সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল তার স্ত্রীর
- যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমান বিধ্বস্ত, নিহত বেড়ে ৩
- ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৬৯
- টেলিগ্রামে ১০৮ পর্নোগ্রাফি চ্যানেল শনাক্ত, বন্ধে চিঠি
- আট মাসে মালয়েশিয়া ভ্রমণ করেছেন ২ লাখেরও বেশি বাংলাদেশি
- মামদানির বিজয় বাংলাদেশি ‘আঙ্কেল আন্টিদের’
- নিউ ইয়র্কে ইসলামোফোবিয়ার কোনো স্থান নেই: মামদানি
- চট্টগ্রামে এমপিপ্রার্থীর গণসংযোগে গুলি, ‘সন্ত্রাসী’ বাবলা নিহত
- যে কারণে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন না মামদানি
- ভোটের সংখ্যায় ৬০ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন মামদানি
- বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি দিলো ভারতের আদানি পাওয়ার
- যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১ বিলিয়ন ডলারে সয়াবিন কিনবে তিন প্রতিষ্ঠান
- নিউইয়র্কের বাসিন্দাদের ৭০ শতাংশই ভাড়াটে
- যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
- নিউ ইয়র্কে মেয়র নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে, ফলাফল জানা যাবে কখন
- মামদানির হাতে ব্যালট-খামে বাংলায় লেখা
- ১ হাজার বিচারকের পদোন্নতির সিদ্ধান্ত
- আপাতত জাকির নায়েককে বাংলাদেশে আসার অনুমতি দিচ্ছে না সরকার
- বিএনপিতে যোগ দিলেন মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
- বাংলাদেশি ও ভারতীয়দের ভিসা গণহারে বাতিলের ক্ষমতা চাইছে কানাডা
- নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
- অভিবাসী কর্মীদের ওয়ার্ক পারমিট স্বয়ংক্রিয় নবায়ন বন্ধ
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- ‘আজকাল’- ৮৬৭ সংখ্যা
- আজকাল এর ৮৯৩ তম সংখ্যা
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭২
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- মন্তব্য প্রতিবেদন
বন্ধ করুন আষাঢ়ি নির্বাচনের গল্প - কে এই জোহরান মামদানি ?
- আজকাল ৮৬৯ সংখ্যা এখন বাজারে
- ‘আজকাল’-৮৭০ এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- পার্বত্য চট্টগ্রামকে অশান্ত করতে উঠেপড়ে লেগেছে ভারত
- সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা
- আজকাল ৮৮২ তম সংখ্যা
- মার্কিন ভিসা বাতিল ৫১ বাংলাদেশির!
- প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করবে যুক্তরাষ্ট্র
শলা-পরামর্শ করতে আসছেন হাস - তারেকের অপচেষ্টা প্রতিহত করবে ভোটাররা
- অবিলম্বে খালেদা জিয়ার মুক্তি ৩৫ লাখ মামলা প্রত্যাহার
- নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে নারায়ণগঞ্জ প্রার্থীদের মতবিনিময় সভা
- ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধোকা দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে চায়:সালমা ওসমান
- গণসংযোগকালে যুবলীগ নেতা হত্যা
- মুখোমুখি বাইডেন-হাসিনা
জিতবে কে? - আমেরিকার ‘ধমকে’ প্রথম কুপোকাত আজম
- বাংলাদেশে বাজেট পেশ
যেসব পন্যের দাম বাড়বে-কমবে - সুন্দর আগামীর জন্য আবারও নৌকায় ভোট দিন: সোহেল তাজ
- বাংলাদেশের নির্বাচন
বাইডেন-মোদী বৈঠকেই হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ? - দেশকে বাঁচাতে নির্বাচনে বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই : এইচটি ইমাম
- রাষ্ট্রদূত হাস আসছেন ফাইলে কি থাকছে?
- প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে উস্কানি মন্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের নিন্দা
