বুধবার   ১৪ মে ২০২৫   বৈশাখ ৩১ ১৪৩২   ১৬ জ্বিলকদ ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মার্কিন যুদ্ধবিমানের ওপর উপসাগরীয় দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা ইসরাইলের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধে মার্কিন কংগ্রেসে বিল উত্থাপন ইরান-ইয়েমেনের কাছাকাছি পারমাণবিক বোমারু বিমান মোতায়েন কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা! নিউইয়র্ক টাইমসের নিবন্ধে বাংলাদেশের ভুল চিত্র তুলে ধরেছে ভূমিকম্পে ১৭০ প্রিয়জন হারালেন এক ইমাম ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত ট্রাম্প কি আসলেই তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশি উদ্ধার দুদিনে নিহত ১৩, চট্টগ্রামের জাঙ্গালিয়া যেভাবে মরণফাঁদ হয়ে উঠলো বাংলাদেশের অর্থপাচার তদন্তে ব্রিটিশ এমপিদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা ভেনিজুয়েলার তেল-গ্যাস কিনলেই শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের সাভারে চলন্ত বাসে আবার ডাকাতি, চালক ও সহকারী আটক ছুটিতে এটিএম সেবা সবসময় চালু রাখার নির্দেশ উসকানিতে প্রভাবিত না হতে বললেন সেনাপ্রধান রেড ফ্ল্যাগ সতর্কতার আওতায় ২৫ মিলিয়নের বেশি মানুষ এনসিপি নেতা হান্নানের পথসভায় হামলা, আহত ‘অর্ধশতাধিক’ নির্বাচনী ট্রেনে বাংলাদেশ বাংলাদেশ সোসাইটি অব ব্র্রঙ্কসের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত সাবওয়ে ট্রেনে সন্তান প্রসব নিউইয়র্কে আইস পুলিশের বিশাল অফিস উদ্বোধন মেয়রের মামলা প্রত্যাহারে প্রসিকিউটরের পদত্যাগ হাসিনা নিজেই হত্যার নির্দেশদাতা জন্ম নাগরিকত্ব বাতিল আদেশ আটকে দিল আদালতে নিউইয়র্কে ডিমের ডজন ১২ ডলার নিউইয়র্কে ভালোবাসা দিবস উৎযাপন আমেরিকান বাংলাদেশী টেক কোয়ালিশন’র আত্মপ্রকাশ জামালপুর সমিতির সভাপতি সিদ্দিক ও সম্পাদক জাস্টিস শেখ হাসিনার আমলে বছরে গড়ে ১৬ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে বাংলাদেশিদের অস্ত্রোপচার বাতিলে কলকাতাজুড়ে হাসপাতালে হাহাকার দি‌ল্লি যাওয়া ছাড়াই পাওয়া যাবে মে‌ক্সি‌কান ভিসা বাজার থেকে উধাও বোতলজাত সয়াবিন কেউ আপনার স্ত্রীকে ‘হট’ বললে সেটা কি ভালো লাগে, প্রশ্ন সানার পাচারের ১৭ লাখ কোটি ফেরাবে কে এবাদুলের মিলিয়ন ডলারের কোম্পানি হংকং-দুবাইয়ে পাচারকারীরা বেপরোয়া ছিল শেখ পরিবারের প্রশ্রয়ে সোনার দাম দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ, ভরি ১ লাখ ৪২ হাজার টাকা আবু সাঈদের মৃত্যু নিয়ে শেখ হাসিনার বক্তব্য কতটুকু সত্য? দিনে মাত্র একবেলা খাচ্ছে গাজার অনেক মানুষ পছন্দের লোক নিয়োগ দিতে বদলে দেয়া হয় মেট্রোরেলের নিয়োগবিধি যানজটের কারণে নষ্ট হচ্ছে দৈনিক ১৩৯ কোটি টাকা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নজর চার খাতে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন হাথুরুসিংহের অপকর্ম ধামাচাপা দেন পাপন ‘ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদ আমেরিকার জন্য বিশাল হুমকি হবে’ নীরবে সরবে চাঁদাবাজি পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ ইন্টারনেট ছাড়াই গুগল ম্যাপ ব্যবহারের উপায় নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ বাইডেনের ভাড়া ফাঁকিবাজদের ধরতে চলছে সাঁড়াশি অভিযান সীমান্তে বাংলাদেশি কিশোরীকে গুলি করে মরদেহ নিয়ে গেল বিএসএফ ভিসা ফি ছাড়াই এবার পাকিস্তান যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা ঢাকার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাফি আটক সাবেক আইজিপি বেনজীরের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রে ব্যয়বহুল সফরে ২৬ ব্যাংক এমডি যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ সাবেক সেনাপ্রধান ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা দিনের বেলায় মরুভূমির চেয়েও উত্তপ্ত চাঁদ ডেঙ্গুতে একদিনে ১১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৩২৭ ৬ কংগ্রেসম্যানের চিঠির সত্যতা চ্যালেঞ্জ করে ২৬৭ প্রবাসী বাংলাদেশি অক্টোবরের মধ্যেই ‘আন্দোলনের ফসল’ ঘরে তুলতে চায় বিএনপি শর্তসাপেক্ষে নিউইয়র্কে মসজিদে আজানের অনুমতি বাংলাদেশ থেকে বিনা খরচে মালয়েশিয়া গেলেন ৩১ কর্মী খেলাপি ঋণ কমাতে কঠোর নির্দেশ জার্মানে পাঁচ বছর বাস করলেই পাওয়া যাবে নাগরিকত্ব বিএনপি-জাপা বৈঠক সিঙ্গাপুরে বাইডেন প্রশাসনকে হাসিনার কড়া বার্তা এবার হাসিনার পাশে রাশিয়া বঙ্গ সম্মেলনের ইতিহাসে ন্যাক্কারজনক ঘটনা স্টুডেন্ট লোন মওকুফ প্রস্তাব বাতিল বাংলাদেশিদের ওপর উপর্যুপরি হামলা যুক্তরাষ্ট্রের উচিত আগে নিজ দেশে মানবাধিকার রক্ষা করা: শেখ হাসিনা তামিমের অবসর অভিযোগের তীর পাপনের দিকে নিউইয়র্কে এখন চোরের উপদ্রুব যুক্তরাষ্ট্রের ২৪৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে হাতিরঝিলের ক্ষতি হবেই ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধবিরতি, পাঁচ দিনে নিহত ৩৫ যুক্তরাষ্ট্রে একের পর এক বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটছে বাখমুত থেকে পিছু হটেছে সেনারা, স্বীকার করল রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণ ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ সুপার সাইক্লোন হবে না, দাবি আবহাওয়া অধিদপ্তরের সুদানে যুদ্ধে সাড়ে ৪ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত : জাতিসংঘ পারস্য উপসাগরে সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ এশিয়ায় খেলাপি ঋণে দ্বিতীয় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকটে সারা দেশে ভোগান্তি রুশ হামলা সামলে ফের বিদ্যুৎ রপ্তানি করতে যাচ্ছে ইউক্রেন রিজার্ভ সংকট, খাদ্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য সরকারের দুর্বল নীতিও দায়ী পূজার ‘জিন’ একা দেখতে পারলেই মিলবে লাখ টাকা! সিরিয়ায় আর্টিলারি হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল বাইডেন না দাঁড়ালে প্রার্থী হবেন কে নাইজেরিয়ায় ৭৪ জনকে গুলি করে হত্যা ভারতে বাড়ছে করোনা, বিধিনিষেধ জারি তিন রাজ্যে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন লুলা যে কোনো দিন খুলবে স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু টানেল শীতে কাঁপছে উত্তরাঞ্চল দেশে করোনার নতুন ধরন, সতর্কতা বিএনপির সব পদ থেকে বহিষ্কার আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া নৌকার প্রার্থীর পক্ষে মাঠে কাজ করবো: মাহিয়া মাহি মর্মান্তিক, মেয়েটিকে ১২ কিলোমিটার টেনে নিয়ে গেল ঘাতক গাড়ি! স্ট্যামফোর্ড-আশাসহ ৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত বর্ষবরণে বায়ু-শব্দদূষণ জনস্বাস্থ্যে ধাক্কা কোনো ভুল মানুষকে পাশে রাখতে চাই না বাসস্থানের চরম সংকটে নিউইয়র্কবাসী ট্রাকসেল লাইনে মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত একাকার! ছুটি ৬ মাসের বেশি হলে কুয়েতের ভিসা বাতিল ১০ হাজার বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত চুক্তিতে বিয়ে করে ইউরোপে পাড়ি আইফোন ১৪ প্রোর ক্যামেরায় নতুন দুই সমস্যা পায়ের কিছু অংশ কাটা হলো গায়ক আকবরের ১৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১০০ কোটি ডলার নারী ফুটবলে দক্ষিণ এশিয়ার চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম
২৮৫

‘ইউক্রেনকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে, কীভাবে তারা যুদ্ধ চালাবে’

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ২৫ মে ২০২৪  

সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলিতে ইউক্রেন যুক্তরাষ্ট্র প্রদত্ত অস্ত্র রাশিয়ার ভেতরে লক্ষ্যবস্তুর ওপর আঘাত হানার জন্য ব্যবহার করার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে বাইডেন প্রশাসনের প্রতি জোরাল আবেদন জানানো হচ্ছে।

তবে হোয়াইট হাউস বলেছে, রুশ এলাকায় আঘাত হানার জন্য আমেরিকান অস্ত্র ব্যবহারকে ‘উৎসাহিত কিংবা কার্যকর’ করে না তারা। একই সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত ইউক্রেনকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, কীভাবে তারা এই যুদ্ধ পরিচালনা করবে।’

ইউক্রেনকে অস্ত্রায়নের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র তার ভূমিকাকে কীভাবে দেখে এবং কেন কর্মকর্তারা এ কথাটা জোর দিয়ে বলেন যে, রাশিয়ার লক্ষ্যবস্তুর ওপর আঘাত হানার জন্য আমেরিকান অস্ত্র ব্যবহার করা যাবে না- সে সম্পর্কে ভয়েস অফ আমেরিকার ইউক্রেন বিভাগ মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের সঙ্গে কথা বলেছে।

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষার জন্য তার যা প্রয়োজন তা যুক্তরাষ্ট্র কেন দিতে থাকবে এবং তিনি আগামী মাসগুলোতে ন্যাটো ও ইউক্রেনের সম্পর্কের বিবর্তনকে কিভাবে দেখেন সে সব বিষয় নিয়ে মিলার কথা বলেছেন।

ভিওএ: যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেনের সাম্প্রতিক সফরের সময় তিনি কিয়েভকে বলেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা রাশিয়ার আক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পরিবর্তন আনবে। তিনি ইউক্রেনের বিজয়ের ব্যাপারে একটা দূরদৃষ্টি তুলে ধরেন। আড়াই বছর যুদ্ধর পর এই কৌশলটা ঠিক কি?

ম্যাথিউ মিলার: আমরা বরাবর বিশ্বাস করে এসেছি যে, ইউক্রেন এই সংঘাতে জয় লাভ করতে পারবে, জয়লাভ করবে। আমরা দেখেছি কিয়েভের উপকন্ঠ থেকে ইউক্রেনের সেনাবাহিনী রাশিয়ার বাহিনীকে প্রতিরোধ করেছে। আমরা দেখেছি রাশিয়া প্রথম দিকে যে অঞ্চল দখল করেছিল তার অর্ধেকেরও বেশি অঞ্চল ফিরিয়ে এনেছে। আর আমরা তাদের সাহসের সঙ্গে লড়তে দেখেছি। আমরা এ ও দেখেছি ইউক্রেন কীভাবে তার অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করছে যাতে দেশটি তার নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে। আর ব্লিঙ্কেনের সফরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল ইউক্রেন কূটনৈতিক, সামরিক, অর্থনৈতিকভাবে সফল হতে যা করতে পারে তার প্রতি আলোকপত করা।

ভিওএ: সম্প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেন বলেন যে, ইউক্রেন ন্যাটোর সদস্য হবে। ভিলনিয়াসের তুলনায় ওয়াশিংটনের শীর্ষ সম্মেলনের পর ইউক্রেন ন্যাটোর সদস্যপদ লাভে কয় ধাপ এগিয়ে যাবে?

মিলার: আমি যুক্তরাষ্ট্র্রের পক্ষে বলবো, আমরা এ ব্যাপারে অত্যন্ত পরিষ্কার যে ইউক্রেনের ভবিষ্যদ ন্যাটোর সঙ্গে সম্পৃক্ত এবং ন্যাটোর সদস্যরা এটা পরিষ্কার করে দিয়েছে যে, ইউক্রেনের ভবিষ্যত্ নেটোতে নিহিত। আর পররাষ্ট্র মন্ত্রী ইউক্রেনের জনগণের কাছে এটা পরিষ্কার করে দেন যে, আমাদের মধ্যে একটা সেতুবন্ধন আছে। আর সেই সেতুতে আলো জ্বালাতে হবে যাতে পরিষ্কার হয় ইউক্রেনের জনগণ এবং ইউক্রেনের সরকারের জন্য সঠিক পথ কোনটি, মাইলফলকই বা কোনটা।

তবে আমি বলবো এটাও গুরুত্বপূর্ণ যে, একটু পিছিয়ে এটা পরিষ্কার করা যে, ন্যাটো সদস্যপদে অগ্রগতি সত্ত্বেও আমরা ইউক্রেনের সঙ্গে প্রতিরক্ষা চুক্তির ব্যাপারে আলাপ আলোচনা অব্যাহত রাখি । প্রায় ৩০টির মতো দেশ আছে যারা ইউক্রেনের সঙ্গে নিরাপত্তা চুক্তি হয় সম্পাদন করেছে, নয়তো এ ব্যাপারে আলাপ আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা ইউক্রেনকে এ মর্মে বস্তুনিষ্ঠ নিরাপত্তা প্রতিশ্রতি দেবে যাতে এটা নিশ্চিত করা যায় যে, ইউক্রেনের কেবল আজকের প্রতিরক্ষার জন্য নয় , ভবিষ্যতের প্রতিরক্ষার জন্যও তারা সহায়তা প্রদান করবে।

ভিওএ: রাশিয়ার অভ্যন্তরে ইউক্রেনের আমেরিকান অস্ত্র ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে পেন্টাগন এবং হোয়াইট হাউসের অবস্থান অত্যন্ত কঠোর। পররাষ্ট্র মন্ত্রী ব্লিংকেন একাধিক বার বলেছেন যে রাশিয়ার অভ্যন্তরে আঘাত হানার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সাজসরঞ্জাম ব্যবহার করাকে যুক্তরাষ্ট্র উত্সাহিত করে না। তবে এটা ইউক্রেনের উপর নির্ভর করছে কি ভাবে তারা যুদ্ধ পরিচালনা করবে । এই দুই অবস্থানের মধ্যে পার্থক্যটা কি একটু ব্যাখ্যা করবেন ?

মিলার: আমাদের সঙ্গে পেন্টাগনের নীতিতে কিংবা আমাদের সঙ্গে হোয়াইট হাউসের নীতিতে কোনো পার্থক্য নেই। আমাদের সকলেরই একই নীতি আর তা হলো ইউক্রেনের সীমান্তের বাইরে আমরা কোনরকম আঘাত হানাকে উৎসাহিত করি না। আমরা এটা বুঝি যে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ছাড়া অন্যান্য অস্ত্র ব্যবহারটির ব্যাপারে ইউক্রেন নিজে সিদ্ধান্ত নেবে।

ইউক্রেন একটি সার্বভৌম দেশ এবং অন্যখান থেকে পাওয়া অস্ত্র শস্ত্র কিংবা তাদের নিজেদের তৈরি অস্ত্র শস্ত্র ব্যবহারের বিষয়ে তারা নিজেরাই ঠিক করবে । এই সব সিদ্ধান্ত ইউক্রেনের নিজেদের। আমরা সেই সব অস্ত্র বাইরের কোন দেশে, রাশিয়ায় ব্যবহার করতে দিতে পারি না। এটা আমাদের দীর্ঘদিনের নীতি এবং সে নীতি এখনও অব্যাহত রয়েছে।

সাপ্তাহিক আজকাল
সাপ্তাহিক আজকাল
এই বিভাগের আরো খবর