নেশা থেকে মুক্ত হতে, যা করবেন...
প্রকাশিত: ১৭ জানুয়ারি ২০১৯
'হতাশা কাটাতে নেশা করতে হয়'- এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারনা। এভাবেই অনেকে জড়িয়ে পড়তে পারে নেশায়। যারা নেশা করে, তাদের প্রায় সকলেরই ধারণা- 'ইচ্ছা করলেই আমি নেশা ছাড়তে পারি'। কিন্তু প্রকৃত সত্য হচ্ছে, একবার নেশায় আক্রান্ত হয়ে গেলে সহজেই নেশার জগত থেকে বের হয়ে আসা যায় না। তবে নেশার জগত থেকে বের হয়ে আসাটা সহজ না হলেও অসম্ভব নয় মোটেই। কেন মানুষ নেশায় আক্রান্ত হয়, আর কীভাবেই সে বেরিয়ে আসতে পারে নেশা থেকে, এর রয়েছে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা। নেশায় জড়িয়ে পড়া, যেটির পোশাকি নাম হচ্ছে 'মাদকাসক্তি', তা আসলে মস্তিষ্কের রোগ। মাদকাসক্তিকে বলা হয় 'ক্রনিক রিলাপ্সিং ব্রেইন ডিজিজ' বা বারবার হতে পারে এমন মস্তিষ্কের রোগ। প্রথম দিকে কেউ কেউ নিজের ভালো লাগার অনুভুতিকে বাড়িয়ে তুলতে নেশা গ্রহণ করে। কেউবা হতাশা কাটাতে ভুল বিশ্বাস নিয়ে মাদক গ্রহণ করে। পরে চাইলেও নেশার এ চক্র থেকে বের হতে পারে না। তখন ভালোলাগার জন্য নয়, বরং 'নিদারুণ খারাপ লাগা' থেকে বাঁচতে বাধ্য হয়ে নেশা করতে থাকে। এই নেশায় আসক্ত হয়ে যাওয়া আর নেশা থেকে মুক্ত হওয়ার বিষয়টুকু বুঝতে হলে সবার আগে আমাদের মস্তিষ্ক ও এর গঠন সম্পর্কে কিছু জানতে হবে।
মস্তিষ্কের কোষগুলোকে বলা হয় নিউরন বা স্নায়ুকোষ। বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ বা নিউরোট্রান্সমিটারের মাধ্যমে এই নিউরনগুলো তথ্যের আদান প্রদান করে। গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি নিউরোট্রান্সমিটার হচ্ছে- গ্লুটামেট ওজিএবিএ, ডোপামিন, সেরোটোনিন, নরএপিনেফ্রিন ইত্যাদি। গ্লুটামেট নিউরনকে উদ্দীপ্ত করে, স্মৃতি আর শিক্ষণ প্রক্রিয়ায় ভূমিকা রাখে। ওজিএবিএ নিউরনকে নিস্তেজ করে। ডোপামিন আনন্দ-অনুভূতিতে ভূমিকা রাখে; সেরোটোনিন ঘুম, স্মৃতি, আবেগকে প্রভাবিত করে; নরএপিনেফ্রিন মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। এই নিউরোট্রান্সমিটারের মাধ্যমে নিউরনের উদ্দীপনা আর নিস্তেজের মধ্যে একটা স্বাভাবিক তাল-লয় থাকে বলেই আমাদের অনুভূতি, চিন্তা, মনে রাখা, শিক্ষণ প্রক্রিয়া এবং আচরণকে স্বাভাবিক রাখতে পারি। মনে রাখতে হবে, নিউরোট্রান্সমিটারগুলো সবই রাসায়নিক বস্তু। আবার নেশার জন্য যে মাদকই গ্রহণ করা হোক না কেন, শরীরে প্রবেশ করে সেগুলোও কোন না কোন রাসায়নিক পদার্থে রুপান্তরিত হয়।
ফলে মাদকের 'রসায়ন' নিউরোট্রান্সমিটারের কাজকে বাধাগ্রস্ত করে। এতে আমাদের অনুভূতি, চিন্তা, মনে রাখা, শিক্ষণ প্রক্রিয়া, আচরণ ইত্যাদি অস্বাভাবিক হয়ে যায়। শুনতে আশ্চর্য মনে হলেও আরেকটি বিষয় হচ্ছে মস্তিষ্কেরও নিজস্ব কিছু আসক্তি সৃষ্টিকারী মাদকের মতোই বৈশিষ্ট্যযুক্ত রাসায়নিক পদার্থ আছে! যার মধ্যে রয়েছে অ্যান্ডোরফিন ও অ্যানকেফালিন (হেরোইন, মরফিনের মতো কাজ করে), অ্যানানডামাইড (গাঁজার বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন)। এগুলো খুব অল্প পরিমাণে থাকে এবং শারীরিক ব্যথা উপশম অনুভূতির ওপর ইতিবাচক কাজ করে। বাইরে থেকে নেয়া মাদক এগুলোর কাজকে খারাপভাবে প্রভাবিত করে। এ তো গেল রসায়ন, গাঠনিক দিক দিয়ে মস্তিষ্কে একটি 'সার্কিট' থাকে যাকে বলা হয় 'রিওয়ার্ড সার্কিট'। স্বাভাবিক অবস্থায় বিভিন্ন ভালো বিষয় যেমন খাদ্য,পানীয়, খেলাধুলা, নিজের যত্ন, ভালোবাসা ইত্যাদি পেলে এই সার্কিটটি উদ্দীপ্ত হয়- আমাদের মনে ও দেহে তখন ভালোলাগার অনুভুতি হয়, দেহ ও মন তৃপ্ত হয়।
নেশার দ্রব্য গ্রহণ করলেও এই সার্কিট কৃত্রিমভাবে উদ্দীপ্ত হয় এবং তীব্র কিন্তু সাময়িক ভালোলাগা তৈরি হয়। বেশিরভাগ মাদক বিভিন্ন পর্যায়ে কাজ করে রিওয়ার্ড সার্কিটের গুরুত্বপূর্ণ অংশ 'নিউক্লিয়াস একিউমবেন্স' অঞ্চলে 'ডোপামিন'-এর পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। ফলে সার্কিটের অন্যান্য অংশ ব্যাসাল গ্যাংলিয়া, প্রিফ্রন্টাল কর্টেক্স, থ্যালামাস, হাইপোথেলামাস, ভেন্ট্রাল টেগমেন্টাল এরিয়া, এমিগডালা অঞ্চলের ওপর প্রভাব বিস্তার করে। নেশার দ্রব্য বা মাদক কৃত্রিম হলেও অনেক শক্তি নিয়ে এই সার্কিটকে উদ্দীপ্ত করে। ফলে মাদকের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় স্বাভাবিক ভালোলাগার বিষয়গুলো পরাজিত হয়। তখন খাদ্য, পানীয়, নিজের যত্ন, ভালোবাসা ইত্যাদি ইতিবাচক বিষয়ে 'রিওয়ার্ড সেন্টার' উদ্দীপ্ত হয় না, সে কেবল মাদকই চায়। তখন স্বাভাবিক আনন্দ, মোটিভেশন কমে যায়, চিন্তা ও আচরণে অস্বাভাবিকতা দেখা যায়। উগ্রতা বেড়ে যায়, কারণে-অকারণে মিথ্যা বলে, স্বাভাবিক ঘুম নষ্ট হয়। রাত জাগে, দিনে ঘুমায়। মাদক গ্রহণ করার জন্য ব্যতিব্যস্ত থাকে।
মাদকের খরচ জোগাতে অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। মাদক আমাদের মস্তিষ্কের রাসায়নিক কাজ এবং কাঠামোগত পরিবর্তন করে ফেলে। মাদকের কারণে মস্তিষ্কের পরিবর্তন হওয়াটাকেই বলে মাদকাসক্তি বা মাদক নির্ভরতা। এ কারণেই মাদকাসক্তিকে বলা হয় মস্তিষ্কের রোগ। প্রথমদিকে আনন্দ পাওয়ার জন্য মাদক নিলেও পরে সে বাধ্য হয়ে বারবার নেশা গ্রহণ করতে থাকে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে ক্রমাগত তার মাদক গ্রহণ করার পরিমাণ বাড়তে থাকে। বিজ্ঞানের ভাষায় বিষয়টিকে বলা হয় 'টলারেন্স'। অর্থাৎ ধীরে ধীরে তার মাদক গ্রহণের সহনশীলতা বাড়তে থাকে। প্রথম দিকে যতটুকু মাদক গ্রহণ করলে ভালো লাগার অনুভুতি হতো আস্তে আস্তে সেই পরিমাণ মাদকে কোনো অনুভূতি হয় না, তাই মাদক গ্রহণের মাত্রা ক্রমাগত বেশি হতে থাকে। এই সহনশীলতা তৈরি হয়ে গেলে বিষয়টি একটু জটিল হয়ে যায়। তখন মাদক বন্ধ করে দিলে বা কম পরিমাণে মাদক নিলে 'উইথড্রয়াল সিন্ড্রোম' বা প্রত্যাহারজনিত উপসর্গ দেখা যায়।
এই 'উইথড্রয়াল সিন্ড্রোম' থেকে রক্ষা পেতে তখন আবার তাকে পরিমাণমতো মাদক গ্রহণ করতে হয়। একেক ধরণের মাদকের জন্য আসক্তির ধরন, সহনশীলতার মাত্রা এবং প্রত্যাহারজনিত উপসর্গ একেক রকম। অর্থাৎ ব্যক্তি একপর্যায়ে ভালোলাগার অনুভূতি পেতে মাদক নেয়া শুরু করে। পরে মস্তিষ্কের রিওয়ার্ড সার্কিটটি মাদকে অভ্যস্ত হয়ে গেলে তার সহনশীলতা বেড়ে যায়। তখন মাদক না নিলে বা কম নিলে 'উইথড্রয়াল সিন্ড্রোম' শুরু হয়। এ সময় সে মন্দলাগা থেকে বাঁচতে 'উইথড্রয়াল সিন্ড্রোম' থেকে বাঁচতে আবারো বাড়তি মাদক নেয়া শুরু করে। এটাই মাদক নির্ভরতা বা ডিপেন্ডেন্সি। মাদক গ্রহণের ফলে মস্তিষ্কে একটি শর্তাধীন অবস্থা (কন্ডিশনিং) তৈরি হয়, তখন মাদক বিষয়ক কোন সূত্র পেলেই মাদক গ্রহণ করার জন্য তাড়না জন্মায়। যেমন মাদক গ্রহণ করার স্থান, সময় বা সঙ্গীদের দেখলেই মস্তিষ্ক আবার মাদক গ্রহণ করার জন্য সংকেত দিতে থাকে। মস্তিষ্কের পরিবর্তন, রিওয়ার্ড সেন্টারের উদ্দীপনা, নিউরোট্রান্সমিটারের (ডোপামিন ইত্যাদি) নিঃসরণ, শর্তাধীন অবস্থা এবং 'উইথড্রয়াল সিনড্রোম' সব কিছুই কিন্তু মাদক-নির্ভরতার জন্য দায়ী। মাদকভেদে এই নির্ভরতা শারীরিক ও মানসিক দু’ভাবেই হয়।
আবার যদি পরিবারে কোন মাদকাসক্তির ইতিহাস (জেনেটিক ঝুঁকি) থাকে বা কোনো সামাজিক ঝুঁকি (বন্ধুদের চাপ, মানসিক রোগ, স্ট্রেস, ব্যর্থতা ইত্যাদি) থাকে, তখন মাদকে আসক্ত হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। এই সামাজিক ঝুঁকি, শর্তাধীন অবস্থা ও মস্তিষ্কের গাঠনিক পরিবর্তন যত বেশি থাকে, পরবর্তী সময়ে রিল্যাপ্স (পুনরায় আসক্ত) হওয়ার আশঙ্কাও তত বেশি থাকে। আর এগুলোর রয়েছে বিজ্ঞানভিত্তিক ব্যাখ্যা। মাদকাসক্তি বা মাদক নির্ভরতার বিষয়টি যতই কঠিন হোক না কেন, এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব। বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসায় মাদকমুক্ত হওয়া মোটেও অসম্ভব নয়। এর জন্য মনো-দৈহিক-সামাজিক পদ্ধতিতে মাদকমুক্ত হতে হবে। একজন মাদকাসক্ত ব্যক্তিকে যদি চিকিৎসার শুরুতে মাদক গ্রহণ করতে দেয়া না হয় তখন মাদকে অভ্যস্ত তার শরীর ও মনে নানা উপসর্গ তৈরি হয়। যেগুলোকে বলা হয় 'উইথড্রয়াল সিন্ড্রোম'। একেক ধরনের মাদকের জন্য একেক রকম উপসর্গ থাকে। কিছু সাধারণ উপসর্গ হচ্ছে খিঁচুনি, অস্থিরতা, শরীরে ব্যথা, ডায়রিয়া, নাক দিয়ে রক্ত পড়া, হঠাৎ করে রেগে যাওয়া, আবেগের পরিবর্তন, মাংসপেশির কাঁপুনি, শরীরের বিভিন্ন স্থানে ব্যথা, মুখ দিয়ে লালা ঝরা ইত্যাদি।
এই পর্যায়ে বেশ কিছু উপসর্গ দূর করার জন্য এবং মাদক গ্রহণের তাড়না কমানোর জন্য ওষুধ দেয়ার প্রয়োজন রয়েছে। ওষুধগুলো একদিকে 'উইথড্রয়াল সিন্ড্রোম' কমায় আরেকদিকে মস্তিষ্কের পরিবর্তনগুলোকে স্বাভাবিক করতে সাহায্য করে। ওষুধের পাশাপাশি বিজ্ঞানভিত্তিক কাউন্সেলিং, মোটিভেশনাল কাউন্সেলিং, বিহেভিয়ার থেরাপি ইত্যাদিরও প্রয়োজন আছে। মাদকের ওপর নির্ভরশীলতা তৈরি হলেও ধৈর্য ধরে চিকিৎসা করলে মাদকমুক্ত হওয়া সম্ভব। তবে মনে রাখতে হবে যে, মাদকমুক্ত হতে পারাটাই শেষ কথা নয় বরং পুনরায় আসক্ত হওয়ার ঝুঁকি থেকেই যায়। বিশেষ করে পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসা না নিলে বা চিকিৎসার সব ধাপ ঠিকমতো না করলে বা বিশেষজ্ঞের উপদেশ অনুযায়ী না চললে পুনরায় আসক্তির ঝুঁকি বাড়াবে। সেই ঝুঁকি দূর করার জন্য জীবনযাপনের পদ্ধতি পরিবর্তন, পরিপূর্ণ চিকিৎসা, সোশ্যাল থেরাপি বা সামাজিক সহায়তা এবং উপযুক্ত পুনর্বাসন করা খুবই জরুরি। মনে রাখতে হবে, মাদকাসক্তি মস্তিষ্কের রোগ; এর রয়েছে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা। তাই এর চিকিৎসায় অবশ্যই বিজ্ঞান নির্দেশিত প্রক্রিয়াগুলো অনুসরণ করতে হবে।
- ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে কঠিন শর্ত দিলো সৌদি
- বিশ্বজুড়ে বাড়ছে পরিবেশ সাংবাদিকদের ওপর হামলা
- যুক্তরাষ্ট্রে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ : গ্রেপ্তার ২,২০০ শিক্ষার্থী
- নাইজারে মার্কিন ঘাঁটিতে প্রবেশ করল রুশ সেনারা
- বিশাল কারখানায় নেই ফ্যান-এসি, তীব্র গরমেও স্বস্তি
- বঙ্গবন্ধু-এডওয়ার্ড হিথ ফ্রেন্ডশিপ অ্যাওয়ার্ড পেলেন দুজন
- গাজীপুরে দুই ট্রেনের সংঘর্ষ: উদ্ধার সহায়তায় বিজিবি মোতায়েন
- কংগ্রেস সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও ৫০ আসন পাবে না: মোদী
- নদীতে মিলছে না কাঙ্ক্ষিত ইলিশ, হতাশ জেলেরা
- ইতালি যাওয়ার পথে নিহত ৮ বাংলাদেশির মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর
- চীনে মহাসড়কে ধস, প্রাণহানি বেড়ে ৪৮
- ঢাকায় পৌঁছেছে ভূমধ্যসাগরে নিহত ৮ বাংলাদেশির মরদেহ
- ১২ কেজি এলপিজির দাম কমলো ৪৯ টাকা
- তিন দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার
- বিএনপি নেতার ওপর আ.লীগ প্রার্থীর কর্মীদের হামলা
- গাজায় ইসরাইলের তাণ্ডবের লোহমর্ষক বর্ণনা দিলেন প্রত্যক্ষদর্শী
- শনিবার মাধ্যমিক, রোববার খুলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়
- যুক্তরাষ্ট্র এখনো রাফায় ইসরায়েলি হামলার বিরোধিতা করে: ব্লিংকেন
- নিউইয়র্কে পিচ ইন্সটলেশন শুরু
- নিউইয়র্কের দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩০০ বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার
- হংকংয়ে এক রাতে ১০ হাজার বজ্রাঘাত
- ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক রাখা দেশগুলোর প্রতি ক্ষোভ ঝাড়লেন খামেনি
- মে দিবসের কর্মসূচিতে গিয়ে হিট স্ট্রোকে প্রাণ গেল শ্রমিকের
- যেসব ভয়ংকর অভিযোগ উঠেছে মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে
- সাবমেরিন বিধ্বংসী ‘স্মার্ট’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
- বাংলাদেশের পোশাকশ্রমিকদের নিপীড়ন, যে বার্তা দিল অ্যামনেস্টি
- মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ তদন্ত হবে: ডিবিপ্রধান
- গরমে শরীর পানিশূন্য করে দেয় যেসব খাবার ও সবজি
- রাত ৮ টার পর দোকানপাট খোলা রাখলে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
- শ্রীলংকা প্রিমিয়ার লিগের নিলামে বাংলাদেশের ৪ তারকা
- নিউইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত
- কমিউনিটির স্বার্থে দুই তরুণের উদ্ভাবিত প্লাটফর্ম ‘লিস্টুলেট ডট কম
- প্লট হস্তান্তর ও নামজারিতে অনিয়ম, গৃহায়নে দুদকের অভিযান
- নিউইয়র্কে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত
- মোবাইল বিক্রির টাকা পরিশোধের দ্বন্দ্বে পিয়াস হত্যা
- কাতারে অগ্নিকাণ্ডে ৪ বাংলাদেশি নিহত
- ১৫৩৭ কোটি টাকায় বিক্রি হলো পিকাসোর চিত্রকর্ম
- ডেঙ্গুতে ১২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৫৯
- দেশে আয় পাঠাতে প্রবাসীদের জন্য দারুণ সুযোগ
- আবেদন পর্যালোচনা পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রেই থাকতে হচ্ছে ঝাও’কে
- ১৫ নভেম্বর থেকে হজের নিবন্ধন শুরু
- শারদীয় উৎসবে ষষ্ঠী
আজ দেবী দুর্গার আরাধনা - নিউইয়র্কে ৭৮ শতাংশ নাগরিকের অসন্তোষ
- ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও নিষেধাজ্ঞা’র রাজনৈতিক অর্থনীতি
- সাদা না বাদামি ডিম, কোনটা বেশি পুষ্টিকর?
- দেশ নিয়ে গাইলেন আগুন
- প্রস্তুতি ম্যাচে নিউজিল্যান্ড একাদশের বিপক্ষে বাংলাদেশের জয়
- ৩০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছে সৌদিতে নিহত দুই বাংলাদেশির পরিবার
- বিশেষ সম্পাদকীয়
শুভ যাত্রাপথে ধরণীর আহ্বান - যুক্তরাষ্ট্রে বদর উদ্দিন আহমদ কামরান স্মৃতি পরিষদ গঠন
- টাইম ম্যাগাজিনের ‘পারসন অব দ্য ইয়ার’ খাশোগি
- মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ২০২৪
ট্রাম্পের মুখোমুখি পেন্স - যে কোনো সময় মহাপ্রলয়ের আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের, যা ঘটতে চলেছে…
- নেশার অপর নাম ফোর্টনাইট গেম!
- কে কত বিলিয়নের মালিক?
- তরুণীর গোপনাঙ্গ কর্তন, ভারতে বাংলাদেশি নারীর কারাদণ্ড
- সাত বছরের শিশুর আয় ১৭৬ কোটি টাকা
- সাপ্তাহিক আজকাল সংখ্যা ৭৮১
- কমিউনিটির স্বার্থে দুই তরুণের উদ্ভাবিত প্লাটফর্ম ‘লিস্টুলেট ডট কম
- আফিমের নেশায় টিয়াপাখি : অতিষ্ঠ চাষিরা
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু যুদ্ধ অনিবার্য হয়ে উঠছে : রাশিয়া
- কোন গোলাপের কী মানে?
- সিরিয়ায় তুর্কি সেনা অভিযানে পথ ছাড়ছে যুক্তরাষ্ট্র
- মাত্র ৯৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বাগান বাড়ি!
- ১৮ হাজার ফুট উচুতে জীবন বাজি রেখে পতাকা উত্তোলন