কারাগারে ডগ স্কোয়াড মোতায়েনের সিদ্ধান্ত
প্রকাশিত: ১৪ অক্টোবর ২০১৯
 
					
				কারা অধিদফতর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের কাছে কারাগারের জন্য একটি পৃথক ডগ স্কোয়াড গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে। ওই প্রস্তাব বাস্তবায়িত না হওয়া পর্যন্ত পুলিশ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) ডগ স্কোয়াড দিয়ে কারাগারের ভিতরে আদালত থেকে ফিরে আসা বন্দী এবং অন্য কারাগার থেকে বদলি হয়ে আসা বন্দীসহ দর্শনার্থীদের আকস্মিক তল্লাশির ব্যবস্থা করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
কারা সূত্র জানায়, দেশের কারাগারগুলোতে আটক দুর্র্ধষ প্রকৃতির মাদকসেবী ও মাদক ব্যবসায়ীরা নতুন নতুন কৌশলে কারাভ্যন্তরে নেশাজাতীয় মাদকদ্রব্য নিয়ে আসেন। এ ছাড়া দেখা-সাক্ষাতের সুযোগেও কোনো কোনো দর্শনার্থী কারাগারে আটক বন্দীদের নেশাজাতীয় মাদকদ্রব্য সরবরাহ করে থাকেন। অনেক সময় কারাগারের নিরাপত্তাকর্মীদের তল্লাশিতেও মাদকদ্রব্য উদ্ধার করা সম্ভব হয় না। কারা কর্মকর্তারা মনে করেন, পৃথক ডগ স্কোয়াড করা হলে কারাভ্যন্তরে মাদকদ্রব্য উদ্ধার করা যেমন সহজ হবে, তেমনি মাদক সরবরাহকারী বা বহনকারীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা সম্ভব হবে। এ কারণে কারাগারগুলোতে মাদকদ্রব্য নির্মূলের লক্ষ্যে ডগ স্কোয়াডের মাধ্যমে কারা অধিদপ্তরের চাহিদা অনুযায়ী তাৎক্ষণিকভাবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ডগ স্কোয়াড মোতায়েনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
কারা কর্মকর্তারা জানান, কারাগার হলো সংশোধনের জায়গা। অথচ সেই কারাগারে চলছে রমরমা মাদক ব্যবসা। দুর্র্ধষ সন্ত্রাসী ও অপরাধীরা কারাগারে থেকে অবাধে চালাচ্ছে মাদক ব্যবসা। একই সঙ্গে তারা নিয়মিত মাদকসেবন করছে। কারাগাওে মাদকসেবন ও ব্যবসায় সর্বাত্মক সহযোগিতা করছেন কারাগারগুলোয় দায়িত্বে থাকা শতাধিক কর্মকর্তা ও কারারক্ষী। এমন অভিযোগ ইতিমধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে এসেছে। কারাগারে বন্দীদের ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ মাদক-সংক্রান্ত মামলার আসামি। দেশের কারাভ্যন্তরে মাদক পাচার ও এর অপব্যবহার একটি ওপেন সিক্রেট বিষয়। মাদকসেবন ও পাচারে জড়িত থাকার অভিযোগে ইতিমধ্যে অনেককেই চাকরিচ্যুত ও শাস্তিমূলক বদলি করা হয়েছে। সম্প্রতি অনিয়ম, দুর্নীতি ও ইয়াবা-সংশ্লিষ্টতায় চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার সোহেল রানা বিশ্বাসকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া জেলার, ডেপুটি জেলার, কারারক্ষীসহ প্রায় শতাধিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মাদক-সংশ্লিষ্টতার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ নিয়ে তদন্ত চলছে। এদের কেউ বন্দীদের কৌশলে মাদক সরবরাহ করেছেন, কেউবা আসক্ত, আবার কেউ নিজের কাছে সংরক্ষণ করে সময় ও সুযোগমতো বিক্রি এবং সরবরাহ করে থাকেন।
এ ব্যাপারে কারা অধিদফতরের একজন কর্মকর্তা জানান, কারা কর্তৃপক্ষ মাদকের ব্যাপারে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরণ করছে। অপরাধ অনুযায়ী তাদের সর্বোচ্চ সাজা দেয়া হবে। এ ছাড়া মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে অনেককে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে পদাবনতি, পদোন্নতি না দেয়া এবং অন্যত্র বদলি করা হয়েছে।
জানা গেছে, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ৭ হাজার আসামির মধ্যে প্রায় ৫ হাজারই মাদকসেবন, ব্যবসা ও পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার হয়ে বন্দী রয়েছেন। কারাগারের ভিতরও এসব আসামি জমজমাট মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। বন্দীদের পাশাপাশি জমাদার ও কারারক্ষীদের একটি অংশ এ মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। অসাধু কিছু কারারক্ষী ও কর্মকর্তার সহযোগিতায় শীর্ষ সন্ত্রাসী ও কয়েকজন দাগি কয়েদি মাদক ব্যবসার একটি বড় অংশ নিয়ন্ত্রণ করে। আদালতে হাজিরা দিতে যাওয়া বন্দীরা পায়ুপথসহ নানা কৌশলে শরীরের বিভিন্ন অংশে মাদক নিয়ে কারাগারে ঢুকে পড়ে। কারাভ্যন্তরে স্বজনদের দেয়া খাবারের সঙ্গে ইয়াবা, হেরোইন ও গাঁজাসহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য প্রবেশ করছে। এ ছাড়া কতিপয় কারারক্ষী মাদকদ্রব্য ভিতরে বহন করে নিয়ে মাদক ব্যবসায়ীর (কয়েদি) হাতে পৌঁছে দিচ্ছে।
কারাগার থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত ও আদালতে হাজিরা দিতে আসা একাধিক ব্যক্তি জানান, কারাগারের ভিতরে ও বাইরে মাদক ব্যবসায়ীদের একটি বড় সিন্ডিকেট রয়েছে। বন্দী মাদক ব্যবসায়ীদের লোকজন আদালত চত্বরে এসে তাদের হাতে ছোট ছোট মাদকের পুঁটলি তুলে দেন। ওই মাদকদ্রব্য বহন না করলে কারাগারে নির্যাতনের শিকার হতে হয়। নির্যাতনের ভয়ে অনেকে মাদকদ্রব্য বহন করতে বাধ্য হন।
 
		- মুম্বাইয়ে পুলিশের গুলিতে জিম্মিকারীর মৃত্যু, ১৭ শিশু উদ্ধার
- সোয়া লাখের বদলে ৭৫০০ শরণার্থীকে আশ্রয় দেবে যুক্তরাষ্ট্র
- পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা পুনরায় শুরু করতে ট্রাম্পের নির্দেশ
- সরকার শাটডাউনে থাকায় যুক্তরাষ্ট্রের ১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির আশঙ্কা
- বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দেওয়া হলো সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মিলনকে
- দেশেই পরিবারের বাইরে ঘনিষ্ঠদের কিডনি দান করা যাবে
- কারো চাপে প্রতীক তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়নি: ইসি সচিব
- সোনার দাম ভরিতে ৮৯০০ টাকা বেড়ে পরদিন কমল ২৬১৩
- যে যাই বলুক ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
- পরাজয়ের সঙ্গে এবার সিরিজও হারাল বাংলাদেশ
- এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
- এত চেষ্টা করেও দিল্লির আকাশে মিলল না এক ফোঁটা পানি
- সংস্কার প্রতিবেদন সহজভাবে প্রকাশের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- আস্ত এটিএম মেশিন তুলে নিয়ে গেল চোরদল
- সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
- ঘূর্ণিঝড় মেলিসার তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড জ্যামাইকা, ধেয়ে যাচ্ছে কিউবার
- বন্ধ হচ্ছে অবৈধ মোবাইল সেট, মিলবে না নেটওয়ার্কও
- ক্ষমা চাইতে রাজি নন শেখ হাসিনা
- ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্ভব নয়: নাহিদ ইসলাম
- সোনার দাম বেড়ে ফের ২ লাখ টাকা ছাড়াল
- ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘মেলিসা’, ধেয়ে আসছে ২৬০ কিমি বেগে
- দ্রুত বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
- মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানো এজেন্সি নির্বাচনে নতুন মানদণ্ড
- গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে হাসান মাসুদ
- ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’র তাণ্ডব: অন্ধ্রপ্রদেশে প্রবল বৃষ্টি
- আদালতে কেন ঘুরছেন সামিরার ক্রিকেটার স্বামী ইশতিয়াক
- পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
- বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
- সোনার দামে বড় দরপতন, ভরিতে কমেছে ১০ হাজার
- গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- সাপ্তাহিক আজকাল আজকের সংখ্যা ৮৬৬
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- আজকাল’- ৮৭৪
- ‘আজকাল’- ৮৬৭ সংখ্যা
- ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে ‘ম্যাস সেন্সরশিপ’র নেপথ্যে ইসরাইল
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭২
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- মন্তব্য প্রতিবেদন
 বন্ধ করুন আষাঢ়ি নির্বাচনের গল্প
- আজকাল ৮৬৯ সংখ্যা এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- ‘আজকাল’-৮৭০ এখন বাজারে
- পার্বত্য চট্টগ্রামকে অশান্ত করতে উঠেপড়ে লেগেছে ভারত
- সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা
- আজকাল ৮৮২ তম সংখ্যা
 
		- শেখ রাসেলের একটি প্রিয় খেলা
- ঢাকার ২৩ প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার
- বিকাশের কাছে জিম্মি এজেন্টরা
- আবার ক্ষমতায় আসছে আওয়ামী লীগ: ইআইইউ
- ‘নগদ’কে অনুসরণ করে এগুচ্ছে বিকাশ!
- জাতিসংঘে অভিবাসন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাবনা গৃহীত
- শেষ ঠিকানা আজিমপুর কবরস্থান
- ৫০ হাজার আসনের ‘শেখ হাসিনা’ ক্রিকেট স্টেডিয়াম হচ্ছে পূর্বাচলে
- ভেনামি চিংড়ি চাষে প্রতিমন্ত্রীর আশ্বাস
- বেসরকারি মেডিকেল কলেজের দিকে মনোযোগ বাড়ানোর তাগিদ
- সরকার যথাসময়ে পদক্ষেপ নেওয়ায় কোভিডের ক্ষয়ক্ষতি অনেক কম হয়েছে: প্
- আমিরাতের সঙ্গে বাণিজ্য সমঝোতা স্মারক সই
- চা-চক্রে দেশ গঠনে সবার সহযোগিতা চাইলেন সেতুমন্ত্রী
- প্রচারণার শুরুতেই সহিংসতা অনাকাঙ্ক্ষিত: সিইসি
- সমরাস্ত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
