সোমবার   ২০ মে ২০২৪   জ্যৈষ্ঠ ৫ ১৪৩১   ১২ জ্বিলকদ ১৪৪৫

সর্বশেষ:
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা দিনের বেলায় মরুভূমির চেয়েও উত্তপ্ত চাঁদ ডেঙ্গুতে একদিনে ১১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৩২৭ ৬ কংগ্রেসম্যানের চিঠির সত্যতা চ্যালেঞ্জ করে ২৬৭ প্রবাসী বাংলাদেশি অক্টোবরের মধ্যেই ‘আন্দোলনের ফসল’ ঘরে তুলতে চায় বিএনপি শর্তসাপেক্ষে নিউইয়র্কে মসজিদে আজানের অনুমতি বাংলাদেশ থেকে বিনা খরচে মালয়েশিয়া গেলেন ৩১ কর্মী খেলাপি ঋণ কমাতে কঠোর নির্দেশ জার্মানে পাঁচ বছর বাস করলেই পাওয়া যাবে নাগরিকত্ব বিএনপি-জাপা বৈঠক সিঙ্গাপুরে বাইডেন প্রশাসনকে হাসিনার কড়া বার্তা এবার হাসিনার পাশে রাশিয়া বঙ্গ সম্মেলনের ইতিহাসে ন্যাক্কারজনক ঘটনা স্টুডেন্ট লোন মওকুফ প্রস্তাব বাতিল বাংলাদেশিদের ওপর উপর্যুপরি হামলা যুক্তরাষ্ট্রের উচিত আগে নিজ দেশে মানবাধিকার রক্ষা করা: শেখ হাসিনা তামিমের অবসর অভিযোগের তীর পাপনের দিকে নিউইয়র্কে এখন চোরের উপদ্রুব যুক্তরাষ্ট্রের ২৪৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে হাতিরঝিলের ক্ষতি হবেই ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধবিরতি, পাঁচ দিনে নিহত ৩৫ যুক্তরাষ্ট্রে একের পর এক বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটছে বাখমুত থেকে পিছু হটেছে সেনারা, স্বীকার করল রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণ ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ সুপার সাইক্লোন হবে না, দাবি আবহাওয়া অধিদপ্তরের সুদানে যুদ্ধে সাড়ে ৪ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত : জাতিসংঘ পারস্য উপসাগরে সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ এশিয়ায় খেলাপি ঋণে দ্বিতীয় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকটে সারা দেশে ভোগান্তি রুশ হামলা সামলে ফের বিদ্যুৎ রপ্তানি করতে যাচ্ছে ইউক্রেন রিজার্ভ সংকট, খাদ্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য সরকারের দুর্বল নীতিও দায়ী পূজার ‘জিন’ একা দেখতে পারলেই মিলবে লাখ টাকা! সিরিয়ায় আর্টিলারি হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল বাইডেন না দাঁড়ালে প্রার্থী হবেন কে নাইজেরিয়ায় ৭৪ জনকে গুলি করে হত্যা ভারতে বাড়ছে করোনা, বিধিনিষেধ জারি তিন রাজ্যে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন লুলা যে কোনো দিন খুলবে স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু টানেল শীতে কাঁপছে উত্তরাঞ্চল দেশে করোনার নতুন ধরন, সতর্কতা বিএনপির সব পদ থেকে বহিষ্কার আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া নৌকার প্রার্থীর পক্ষে মাঠে কাজ করবো: মাহিয়া মাহি মর্মান্তিক, মেয়েটিকে ১২ কিলোমিটার টেনে নিয়ে গেল ঘাতক গাড়ি! স্ট্যামফোর্ড-আশাসহ ৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত বর্ষবরণে বায়ু-শব্দদূষণ জনস্বাস্থ্যে ধাক্কা কোনো ভুল মানুষকে পাশে রাখতে চাই না বাসস্থানের চরম সংকটে নিউইয়র্কবাসী ট্রাকসেল লাইনে মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত একাকার! ছুটি ৬ মাসের বেশি হলে কুয়েতের ভিসা বাতিল ১০ হাজার বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত চুক্তিতে বিয়ে করে ইউরোপে পাড়ি আইফোন ১৪ প্রোর ক্যামেরায় নতুন দুই সমস্যা পায়ের কিছু অংশ কাটা হলো গায়ক আকবরের ১৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১০০ কোটি ডলার নারী ফুটবলে দক্ষিণ এশিয়ার চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম
২৮৫

রবীন্দ্রনাথ মানুষের দু:খ, দূর্দশা চিহ্নিত করতে পারতেন

প্রকাশিত: ৭ অক্টোবর ২০২৩  

'সাহিত্য একাডেমির অনুষ্ঠানে ড. আতিউর রহমান

আজকাল রিপোর্ট -

সাহিত্যের প্রথম স্পর্শ পাই রবীন্দ্র চর্চার মধ্য দিয়ে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শুধু একজন বড় সাহিত্যিক,সৃজনশীল মানুষ-ই ছিলেন না, তিনি অত্যন্ত  কাজের মানুষও ছিলেন। মানুষের দু:খ, দূর্দশা তিনি চিহ্নিত করতে পারতেন এবং সে সমস্যাগুলো কীভাবে দূর করা যায় সেটি হাতে, কলমে করে দেখিয়েছেন। এটি একটি বিরাট বিষয়। অর্থনীতি ও সমাজ নিয়ে যখন তাঁর লেখা পড়ি তখন মনে হয় তিনি অনেক বড় অর্থনীতিবিদ। তিনি জীবন খুব ভালো করে বুঝতেন বলে জীবনের দু:খ, কষ্ট, আনন্দ ভালো করে ধরতে পারতেন।  সাহিত্য একাডেমীর নিয়মিত মাসিক সাহিত্য আসরে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্ণর ও অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান একথা বলেন।
 
 
 
গত ২৯ সেপ্টেম্বর জ্যাকসন হাইটসের গোল্ডেন এজ পার্টি হলে 'সাহিত্য একাডেমি, নিউইয়র্ক'র নিয়মিত মাসিক সাহিত্য আসরটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন একাডেমির পরিচালক মোশাররফ হোসেন।
এবারের আসরে বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্ণর ও অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান।
তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, প্রবাসের বুকে এমন একটি মিনি বাংলাদেশ দেখে আমি অভিভূত। এত দূরে বসেও আপনারা সাহিত্য চর্চা করছেন মানে বাংলাদেশকে শুধু মুখে নয় অন্তরে ধারণ করেছেন। তিনি বলেন, ছাত্রাবস্থা থেকেই আমি অর্থনীতির চর্চা করি, লিখি। অনেকে বলেন আমার এই অর্থনীতি চর্চাও সাহিত্যের মধ্যে পড়ে। আমি মনে করি, তিনি বলেন,রবীন্দ্র চর্চা করলে যে কোন সমাজ বিজ্ঞানী উপকৃত হবেন, আমি হয়েছি। আমার কথা, কাজে ঘুরেফিরে রবীন্দ্রনাথ আসে। রবীন্দ্রনাথ থেকে নতুন করে আমরা উন্নয়ন ভাবনার খোরাক পাই। রবীন্দ্রনাথের শিক্ষা ভাবনা, কৃষি ভাবনা, সমাজ ভাবনা, দারিদ্র ভাবনা, সমবায় ভাবনা, পরিবেশ ভাবনা এগুলো নিয়ে আমি বই লিখেছি। রবীন্দ্রনাথ এবং বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা ভাবনায় আমরা প্রচুর মিল পাই। বঙ্গবন্ধু কতবড় উঁচুমানের সাহিত্যিক ছিলেন তা আমরা সকলে জানি এখন। বঙ্গবন্ধুর 'আমার দেখা নয়া চীন ' বইটির ভাষা পড়লে মনে হয় তিনি অল্প বয়স থেকেই তৈরি হয়েছেন। বঙ্গবন্ধু শুধু বই লিখেই ক্ষান্ত হোন নি তিনি শ্রমিকের ঘরে গেছেন, শ্রমিকের ছেলেমেয়েরা কোথায় পড়ছে তা দেখেছেন। এগুলো দেখে বোঝা যায় তিনি মনে মনে তৈরি হচ্ছিলেন সবাইকে নিয়ে একটি বিপ্লব করবেন, যেখানে সমাজ এবং অর্থনীতির ব্যাপক পরিবর্তন আনা যাবে। বঙ্গবন্ধু খুব রবীন্দ্র ভক্ত ছিলেন। তিনি জেলখানায় যাওয়ার সময় সঞ্চয়িতা নিয়ে যেতেন। বঙ্গবন্ধু লিখেছেন, তিনি চাইলেও জেলখানায় রবীন্দ্রনাথের বিপ্লবী ভাবনা সম্বলিত লেখা রাশিয়ার চিঠি কিংবা ঘরে বাইরে এগুলো নিতে দিতো না। রবীন্দ্রনাথ ও বঙ্গবন্ধু, এই দুই শ্রেষ্ঠ বাঙালিকে নিয়ে জীবন বোধ ও জীবন গঠনের জন্য আমাদের আরো বেশী চর্চা প্রয়োজন।
আলোচনায় অংশ নেন ভাস্কর আখতার আহমেদ রাশা, দৌড়বিদ নাসির শিকদার, সাঈদা উদিতা প্রমূখ। আবৃত্তি করেন, আনোয়ারুল হক লাভলু।
এবারের আসরে স্বরচিত কবিতা, লেখা পাঠ করেন,নীরা কাদরী, কাজী আতীক, ম্যারীষ্টেলা শ্যামলী আহমেদ,স্বপন বিশ্বাস, সুরীত বড়ুয়া,বেনজির শিকদার,তাহমিনা খান, রিমি রুম্মান, মনিজা রহমান,ফারহানা হোসেন,এলি বড়ুয়া, সেজান আহমেদ,পলি শাহীনা প্রমুখ।

 

সাপ্তাহিক আজকাল
সাপ্তাহিক আজকাল
এই বিভাগের আরো খবর