মেধাস্বত্ব সংরক্ষণ ইসলামের বিধান
প্রকাশিত: ১৯ জানুয়ারি ২০১৯

উদ্ভাবনের যৌবনকাল পার করছে বর্তমান বিশ্ব। একের পর এক আবিস্কার কাপিয়ে দিচ্ছে বিশ্বকে। বিকাশ হচ্ছে প্রযুক্তির।
ব্যবহারকারী, আবিস্কারক ও এগুলোর সুন্দর ব্যবহারের জন্য তৈরি হচ্ছে নিত্য নতুন আইন। এই আইনগুলোর অন্যতম একটি হলো স্বত্ব সংরক্ষণ। প্রযুক্তি বিকাশের সুবাদে স্বত্ব সংরক্ষণের বিষয়টি আরো প্রবলভাবে সামনে এসেছে।
স্বত্ব সংরক্ষণ বিষয়টির সঙ্গে শুধু আবিস্কারক একাই যুক্ত নয়। বরং এর সঙ্গে জড়িত, আবিস্কার, প্রকাশ ও তাদের কর্তৃক অনুমোদিত অন্যান্য কোম্পানী। এ সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক ও রাষ্ট্রিয় বিভিন্ন আইন রয়েছে। বাংলাদেশে কপিরাইট আইন রয়েছে, এই আইন অমান্য করলে, সর্বোচ্চ চার বছরের জেল ও দুই লাখ টাকা জরিমানা।
মূল মালিকের মৃত্যর ষাট বছর পর পর্যন্ত তার উত্তরাধিকাররা এই সম্পদের মালিক থাকে। তারপর জনসাধারণের জন্য এটি উন্মুক্ত হয়ে যায়। এ সংক্রান্ত দেশিয় আইন আমাদের কম-বেশি জানা আছে বটে কিন্তু ইসলামী শরয়ীআর নির্দেশনা আমরা অনেকে জানি না। তাই দেখা যায়, অনেক দ্বীনদার মানুষও এ বিষয়টাকে অগ্রাহ্য করে থাকেন। নিম্নে শরয়ীআর আলোকে এ সংক্রান্ত আলোচনা তুলে ধরা হলো।
মেধাস্বত সংরক্ষণের অধিকার কি?
প্রখ্যাত শরীয়তবেত্তা তাকী উসমানী বলেন, ‘উদ্ভাবনের অধিকার বলতে বুঝানো হয়, উদ্ভাবিত বস্তুর ব্যাপারে সামাজিক আইন ও রাষ্ট্রের মাধ্যমে উদ্ভাবকের জন্য যে অধিকার নিশ্চিত হয়। যেমন কোনো ব্যক্তি নতুন একটি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করলো তাহলে ঐ ব্যক্তিই এর উৎপাদন ও ব্যবসার হকদার।’ (বুহুস ফী কাযায়া ফিকহীয়া মুআসারা, খন্ড-১, পৃষ্ঠা-১১৫) তাকী উসমানী হাফিজাহুল্লাহু এর মতটি ব্যাপক। এর মাঝে বস্তুগত ও মেধাগত উভয় ধরণের বস্তুর স্বত্ব অন্তর্ভূক্ত। মেধা সম্পদের আওতায় আছে-গবেষণাকর্ম, সাহিত্যকর্ম, অডিও-ভিডিও, সফট্ওয়ার ইত্যাদি। আর বস্তুগত সম্পদের মাঝে আছে অস্ত্র, মেডিসিন ও বিভিন্ন বাহন ইত্যাদি। উভয় ধরণের বস্তুর ক্ষেত্রেই আবিস্কারকের জন্য স্বত্ব সংরক্ষিত থাকতে পারে।
মেধাস্বত সংরক্ষণের অধিকার ইসলাম সমর্থন করে?
প্রশ্ন হলো, এরকমভাবে স্বত্ব সংরক্ষণের অধিকার ইসলাম সমর্থন করে? এরকম অধিকার শরীয়ত স্বীকৃত কোনো অধিকার কিনা। মেধাস্বত সংরক্ষণের অধিকার নিয়ে বর্তমান ও অতিতের অনেক শরীয়তবেত্তা কথা বলেছেন। কারো কারো মতে এ রকম অধিকার, শরীয়ত স্বীকৃত নয়। তবে গ্রহনযোগ্য মত হলো এরকম অধিকার শরীয়ত স্বীকৃত।
আল্লামা ফাতাহ মুহাম্মাদ লক্ষনবী মরহুম বলেন, ‘কোনো ব্যক্তি কর্তৃক মেডিসিন আবিস্কার, পুস্তক রচনা ও কোনো বিষয় উদ্ভাবন হলে সেই এর দ্বারা উপকৃত হওয়ার বেশি হকদার। তারপর তিনি লেখেন, ‘উদ্ভাবক বেচারা জীবন ক্ষয় করে, মাল খরচ করে ও মাথা কাটিয়ে একটি জিনিস আবিস্কার করলেন। তারপর প্রাথমিক পর্যায়ে তাকে কিছু লোকসান, বেগার খাটা ও বিনামূল্যে বিতরণ করতে হয়েছে। সে প্রচারণার জন্য সস্তায় বিক্রি করেছে। নকলকারীদের জন্য যা করা কখনো সম্ভব হতো না। কিন্তু ওদের জন্যই আজ ঐ বেচারার মাথায় লোকসানের বোঝা। তাহলে দেখা যাবে উদ্ভাবক কানে ধরে তওবা করবে যে, আমি আর কখনো এমন কাজ করবো না। এভাবেই মানবতার কল্যানের বহু উদ্যোগ, জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিকাশ ও নতুন নতুন বিষয় উদ্ভাবনের রাস্তা বন্ধ হয়ে যাবে। যদি স্বত্ব সংরক্ষণের ঢাল ব্যবহার না করা হয় তাহলে কোনো মর্দে মুজাহিদ কাজের ময়দানে আসবে না। এবং উদ্ভাবনের জন্য কেউ কোনো ভূমিকা রাখবে না। এটা কিভাবে হতে পারে যে, শরয়ী হিকমত ও মাসলাহাত এমন লোকসান ও ক্ষতিকে অনুমোদন দিবে?’ তারপর তিনি সিদ্ধান্তমূলক আলোচনা করেন, ‘এ জন্য জনস্বার্থ ও ইসলামী ফিকহের হেকমতের দিকে লক্ষ করে স্বত্ব সংরক্ষণ জায়েজ হওয়াই স্বাভাবিক। এ ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করা, না জায়েজ বলা যুগের চাহিদা ও শরয়ী হেকমত সম্পর্কে অজ্ঞতার শামিল। (ইতরে হিদায়া, পৃষ্ঠা-৩৪৩)
একটি হাদীস দ্বারাও স্বত্ব সংরক্ষণের বিষয়টি প্রমাণিত। হজরত আসমুর ইবনে মুদাররিস রাযিআল্লাহু আনহুর সূত্রে বর্ণীত, তিনি বলেন, আমি নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এসে ইসলাম গ্রহন করি। তখন নবী করীম (সা.) বলেন, যে মুসলমান প্রথম কোনো বস্তু লাভ করলো, সে এর মালিক হয়ে গেলো। ( সুনানে আবু দাউদ)
শাইখুল ইসলাম তাকী উসমানী হাফিজাহুল্লাহু বলেন, আল্লামা মুনাবী মরহুম যদিও জোর দিয়ে বলেছেন, উক্ত হাদীসটি সরকারি অনাবাদি ভূমি আবাদ করার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অর্থাৎ যে ব্যক্তি প্রথম অনাবাদি জমি চাষ শুরু করবে, সেই এর মালিক হবে। কিন্তু অনেকের মতে হাদীসটি ব্যাপক। ঝরনা, কূপ ও খনি সবই এর অন্তর্ভূক্ত। যে ব্যক্তি এগুলো প্রথম দখল করবে, সেই এর মালিক হয়ে যাবে। (বুহুস ফী কাযায়া ফিকহিয়া মুআসারা, খন্ড-১. পৃষ্ঠা-১১৬) যে সকল ফকীহ বলেন, স্বত্ব সংরক্ষণ শরীয়ত স্বীকৃত কোনো অধিকার না তাঁরা বিভিন্ন যুক্তির আলোকে বিষয়টি প্রমাণ করার চেষ্টা করেছেন। নিম্নে ঐ যুক্তি ও এর খন্ডন তুলে ধরা হলো-
প্রথম যুক্তি হলো, উদ্ভাবিত বস্তুর স্বত্ব সংরক্ষণের বিষয়টি কেবলমাত্র ব্যক্তির অধিকার; কোনো বস্তু নয়। এরকম অধিকারের বিনিময় নেয়া বৈধ নয়। এর উত্তরে বলা যায়,‘ অধিকারের বিনিময় নেয়া যায় না’ কথাটি সকল অধিকারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। বরং কোনো কোনো অধিকারের বিনিময় নেয়ার বৈধতা শরীয়ত দিয়েছে যেমন বিনিময় নিয়ে চাকরির অধিকার ছেড়ে দেয়া।
তাদের আরেকটি যুক্তি হলো, অন্য যে ব্যক্তি উদ্ভাবিত বস্তুর উৎপাদন শুরু করলো, সে তো উদ্ভাবকের লোকসান করাচ্ছে না। তার দ্বারা যা হচ্ছে, তা হলো উদ্ভাবকের লাভের পরিমাণ কমে যাচ্ছে। একজনের কারণে লোকসান হওয়া আর লাভের পরিমাণ কমা এক বিষয় নয়। এর উত্তরে বলা যায়, লাভের পরিমাণ কমে যাওয়া যদিও লোকসান হিসেবে দেখা হয় না কিন্তু এতে উদ্ভাবকের ক্ষতি অবশ্যই রয়েছে।
লোকসান আর ক্ষতির মাঝেও পার্থক্য সুস্পষ্ট। যে ব্যক্তি শারিরিক শ্রম, মেধা, অর্থ ও সময় ব্যয় করে একটি বস্তু উদ্ভাবন করলো। এর জন্য রাতের পর রাত সজাগ থেকে কাজ করলো। সেই তো এর দ্বারা লাভবান হওয়ার বেশি হকদার? নাকি ঐ ব্যক্তি, যে কয়েক টাকা দিয়ে মুহূর্তের মধ্যে ঐ বস্তু কিনে উদ্ভাবকের রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছে সে?
তাদের আরেকটি যুক্তি হলো, যদি স্বত্ব সংরক্ষণ করা হয়, তাহলে এর প্রচার প্রসার কম হয়। যদি প্রত্যেকের জন্য এর উৎপাদনের সুযোগ রাখা হয় তাহলে প্রচার হবে বেশি। এবং এর দ্বারা বেশি মানুষ উপকৃত হতে পারবে। আর উদ্ভাবনের উদ্দেশ্য তো এটাই হওয়া উচিত। তাদের কথার উত্তরে শাইখুল ইসলাম তাকী উসমানী হাফিজাহুল্লাহ বলেন, ‘যদি আবিস্কারকের জন্য স্বত্ব সংরক্ষিত না থাকে তাহলে তাদের কাজের উদ্যমতা কমে যাবে। নতুন নতুন আবিস্কারের জন্য বড় কোনো প্রকল্প হাতে নেয়ার সাহস করবে না। এতে করে উদ্ভাবনই বন্ধ হয়ে যাবে। তখন প্রচার-প্রসার হবে কোথা থেকে? তাই নতুন নতুন জিনিস উদ্ভাবনের স্বার্থেই ব্যক্তির জন্য স্বত্ব সংরক্ষণ করতে হবে। (বুহুস ফী কাযায়া ফিকহিয়া মুআসারা, খন্ড-১. পৃষ্ঠা-১১৯)
স্বত্ব বিক্রি করার হুকুম:
স্বত সংরক্ষণের বিষয়টি অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে নিশ্চিত হয়। ফিকহী পরিভাষায় এরকম অধিকারকে ‘হক্বে আসবাকিয়্যাত’ বলে। তারপর স্বত্ব থাকার দুটি ধরন হতে। নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত স্বত্ব। অনিবন্ধিত স্বত্ব বিক্রি করা বৈধ নয়। তবে এরকম স্বত্বের অধিকার ছেড়ে দিয়ে বিনিময় নেয়া বৈধ। বিক্রি করা আর অধিকার ছাড়ার মাঝে ফিকহের দৃষ্টিতে অনেক পার্থক্য আছে। এখানে এগুলো আলোচনা করা সম্ভব নয়।
নিবন্ধিত স্বত্ব বিক্রি করা বৈধ:
বস্তুর স্বত্ব যদি আইন অনুযায়ী কপিরাইট অফিসে নিবন্ধিত থাকে তাহলে তা বিক্রি করা বৈধ। এ প্রসঙ্গে তাকী উসমানী হাফিজাহুল্লাহু বলেন, কখনো কখনো ব্যক্তির জন্য স্বত্ব সংরক্ষিত থাকার অধিকারের সঙ্গে, সরকারিভাবে রেজিস্ট্রি করার বিষয়টি অতিরিক্ত যুক্ত হয়। এই রেজিস্ট্রির জন্য উদ্ভাবকের অতিরিক্ত শ্রম, সময় ও অর্থ ব্যয় করতে হয়। এর দ্বারা স্বত্ব সংরক্ষণ অধিকার একটি আইনগত ভিত্তিতে দাঁড়ায়। যার প্রমাণস্বরূপ ব্যক্তিকে একটি সার্টিফিকেট দেয়া হয়। এবং এর একটি কপি কপিরাইট অফিসে জমা থাকে। এ সকল গুণাগুণ আসার ফলে, ব্যবসায়িরা এই অধিকারকে মাল হিসেবে বিবেচনা করে। অতএব অসম্ভব নয় যে, ব্যবসায়িদের এই বিবেচনার কারণে, রেজিস্ট্রিভূক্ত এই অধিকারকে বস্তুর পর্যায়ে ধরা হবে। এবং অন্যান্য মাল বিক্রি করে মূল্য নেয়া যেমন জায়েজ, এই মাল বিক্রি করে মূল্য নেয়াও জায়েজ হবে। মনে রাখতে হবে, কোন জিনিসকে মাল ও দৃশ্যমান বস্তুর হুকুমের অন্তর্ভূক্ত করার ক্ষেত্রে পরিভাষা ও সমাজের প্রচলিত নীয়মের গুরুত্ব অনস্বীকার্য। ((বুহুস ফী কাযায়া ফিকহিয়া মুআসারা, খন্ড-১. পৃষ্ঠা-১১৭)
অন্যের জন্য এই অধিকার ব্যবহারের হুকুম:
মানুষের ব্যক্তিগত সম্পদ, মালিকের অনুমতি বা তার মূল্য পরিশোধ ব্যতিত অন্যকেউ ব্যবহার করতে পারে না। অধিকারের ক্ষেত্রেও সে একই বিধান প্রযোজ্য। কোনো উদ্ভাবিত বস্তু, উদ্ভাবকের অনুমতি ছাড়া অন্যকেউ তার মতো তৈরি করতে পারবে না। এখন প্রশ্ন হলো, কেউ যদি এ রকম অনধিকার চর্চা করে তাহলে তার থেকে ক্ষতিপূরণ নেয়া যাবে কিনা। এ প্রসঙ্গে বর্তমান সময়ের প্রখ্যাত ফকীহ খালেদ সাইফুল্লাহ রাহমানী হাফিজাহুল্লাহু এর অভিমত তুলে ধরা হলো। তিনি লেখেন, ‘যখন এ অধিকার হুকুমের দিক থেকে মালের ন্যায় হয়ে গেলো তখন সংকলক, আবিস্কারক নির্মাতা ও প্রকাশকের জন্য এর ক্রয়-বিক্রয় বৈধ। যে ব্যক্তি কোনো হক ছাড়া এর ক্রয়-বিক্রয় করবে, সে মূলত গসবকারী হিসেবে সাব্যস্ত হবে। উল্লেখিত অবস্থাটা যেহেতু এমন যে, গসবকারীকে বিরত রাখা সম্ভব নয় তাই গসবকারী থেকে ক্ষতিপূরণ নেয়া যাবে। অন্যান্য মাজহাবের ফকীহগণসহ হানাফী মাজহাবের মতেও গসবকৃত মাল দ্বারা উপকৃত হলে তার থেকে ক্ষতিপূরণ নেয়া যায়। (কামূসুল ফিকহ, খন্ড-৩, পৃষ্ঠা-২৮২)

- কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা বরখাস্ত
- আন্দোলন ‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির
- এবার ফ্রান্সে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে তরুণদের সংঘর্ষ
- ভারত বিরোধিতার কারণে প্রধানমন্ত্রিত্ব হারিয়েছি
- চীন-ভারতের ওপর এবার ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাতে বললেন ট্রাম্প
- মোহাম্মদপুর ছিনতাইকারী সন্দেহে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা
- কাতারের পর মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯
- সেন্টমার্টিন থেকে ৪০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
- ইসরায়েলের হামলা: কাতারে বাংলাদেশিদের ঘরের বাইরে না যাওয়ার পরামর্শ
- নেপালে আটকা পড়াদের বিষয়ে যে তথ্য দিল মন্ত্রণালয়
- দেশব্যাপী লোডশেডিং হতে পারে, থাকবে যতদিন
- হোটেলে নেতা খুঁজতে এসে বাংলাদেশি ফুটবলার দেখে শান্ত বিক্ষুব্ধরা
- কাতারে হামলার ব্যাপারে আগে থেকেই জানতেন ট্রাম্প: ইসরায়েলি মিডিয়া
- ট্রাম্পের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করছিলেন লক্ষ্যবস্তুরা
- আরও বেড়ে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
- ছাত্রদল নেতার সঙ্গে বাগবিতণ্ডা
- নেপালে বিক্ষোভকারীদের হাতে ভারী অস্ত্র, দিনভর যা হলো
- মধ্যপ্রাচ্যে বাড়ছে ইসরায়েলি আগ্রাসন, এক মাসে ৬ দেশে হামলা
- ডাকসুর ভোট গণনায় সময় লাগার কারণ জানালেন অধ্যাপক শামীম রেজা
- তৃতীয় দেশে মার্কিন ভিসার আবেদন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
- চুক্তিভুক্ত দেশগুলোকে কিছু পণ্যে শুল্ক ছাড় ট্রাম্পের
- গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ৯ পদক্ষেপ স্পেনের
- পদত্যাগ করেছেন নেপালের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- মামদানিকে হারাতে ট্রাম্প কি মাঠে নামছেন
- ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ১৮২৮১০ টাকা
- ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে ‘উপযুক্ত জবাব’ দেওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
- পার্লামেন্টে আস্থা ভোটে পদচ্যুত ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী
- ডাকসুর ভোট গণনায় ১৪ মেশিন, ঘণ্টায় গোনা যাবে ৮০০-১৩০০
- ভয়েস অব আমেরিকার ৫০০ সাংবাদিককে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
- অনির্দিষ্টকালের গণছুটি ঘোষণা পবিস কর্মীদের
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৫৮
- ‘আজকাল’- ৮৫৯
- ‘আজকাল’- এখন বাজারে।
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৬০
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- ঈদের কেনাকাটায় কোন ধরনের পোশাক ক্রেতাদের মন কাড়ছে ?
- টক দই খেলে কী উপকার
- আজকের আজকাল ৮৬১ সংখ্যা
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- সাপ্তাহিক আজকাল আজকের সংখ্যা ৮৬৬
- আজকাল ৮৬২তম সংখ্যা
- ইনস্টাগ্রামে ছড়ায় ছবির বিভ্রান্তি
- গরমে স্বস্তি দেবে অ্যালোভেরার জুস, আরো যে উপকার
- ‘আজকাল’- ৮৬৭ সংখ্যা
- আজকের সংখ্যা ৮৬৫
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে ‘ম্যাস সেন্সরশিপ’র নেপথ্যে ইসরাইল

- স্বামী-স্ত্রী সর্বোচ্চ কতদিন কথা না বলে থাকা জায়েয?
- পাঁচ অবস্থার আগে পাঁচ অবস্থার মূল্যায়ন করুন
- শিয়া সুন্নী দ্বন্দ্বের আদ্যোপান্ত
- দুনিয়ার সর্বোত্তম সম্পদ নেককার স্ত্রী
- কবরে কি নবীজীর ছবি দেখিয়ে প্রশ্নোত্তর করা হবে?
- হিজামার স্বাস্থ্য উপকারিতা
- জীবনে সুখী হওয়ার পাঁচ পরামর্শ
- পরিচ্ছন্নতা ও সুস্বাস্থ্য সম্পর্কে নবীজির ১০ বাণী
- মুসলিম হিসেবে মৃত্যু লাভের দোয়া
- কোরআন-হাদিসের আলোকে কবর জিয়ারতের দোয়া
- পথ চলার আদব!
- মৃতের আত্মা কখনও আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সাক্ষাত করতে আসে না
- কেমন হবে হাশরের ময়দান
- নামাজে মনোযোগী হওয়ার উপায়
- ১৫ নভেম্বর থেকে হজের নিবন্ধন শুরু