বৃহস্পতিবার   ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫   ভাদ্র ২৬ ১৪৩২   ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

সর্বশেষ:
যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দরে ভারতীয় শিক্ষার্থীর হাত-পা বাঁধার ভিডিও অস্ট্রিয়ায় স্কুলে সন্ত্রাসী হামলায় ৭ শিক্ষার্থীসহ নিহত ৯ যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দরে ভারতীয় শিক্ষার্থীর হাত-পা বাঁধার ভিডিও রুশ-যুক্তরাষ্ট্র তৃতীয় দফা আলোচনা শীঘ্রই যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড কী, কখন মোতায়েন করা হয়? যুক্তরাষ্ট্রের টিকা কমিটির সবাইকে বরখাস্ত করলেন কেনেডি ফ্রান্সগামী উড়োজাহাজে চড়ে ইসরাইল ছাড়লেন গ্রেটা থুনবার্গ না ফেরার দেশে চিত্রনায়িকা তানিন সুবাহ সিঙ্গাপুরের ঘাম ঝরিয়েও হার বাংলাদেশের যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ মার্কিন যুদ্ধবিমানের ওপর উপসাগরীয় দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা ইসরাইলের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধে মার্কিন কংগ্রেসে বিল উত্থাপন ইরান-ইয়েমেনের কাছাকাছি পারমাণবিক বোমারু বিমান মোতায়েন কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা! নিউইয়র্ক টাইমসের নিবন্ধে বাংলাদেশের ভুল চিত্র তুলে ধরেছে ভূমিকম্পে ১৭০ প্রিয়জন হারালেন এক ইমাম ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত ট্রাম্প কি আসলেই তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশি উদ্ধার দুদিনে নিহত ১৩, চট্টগ্রামের জাঙ্গালিয়া যেভাবে মরণফাঁদ হয়ে উঠলো বাংলাদেশের অর্থপাচার তদন্তে ব্রিটিশ এমপিদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা ভেনিজুয়েলার তেল-গ্যাস কিনলেই শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের সাভারে চলন্ত বাসে আবার ডাকাতি, চালক ও সহকারী আটক ছুটিতে এটিএম সেবা সবসময় চালু রাখার নির্দেশ উসকানিতে প্রভাবিত না হতে বললেন সেনাপ্রধান রেড ফ্ল্যাগ সতর্কতার আওতায় ২৫ মিলিয়নের বেশি মানুষ এনসিপি নেতা হান্নানের পথসভায় হামলা, আহত ‘অর্ধশতাধিক’ নির্বাচনী ট্রেনে বাংলাদেশ বাংলাদেশ সোসাইটি অব ব্র্রঙ্কসের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত সাবওয়ে ট্রেনে সন্তান প্রসব নিউইয়র্কে আইস পুলিশের বিশাল অফিস উদ্বোধন মেয়রের মামলা প্রত্যাহারে প্রসিকিউটরের পদত্যাগ হাসিনা নিজেই হত্যার নির্দেশদাতা জন্ম নাগরিকত্ব বাতিল আদেশ আটকে দিল আদালতে নিউইয়র্কে ডিমের ডজন ১২ ডলার নিউইয়র্কে ভালোবাসা দিবস উৎযাপন আমেরিকান বাংলাদেশী টেক কোয়ালিশন’র আত্মপ্রকাশ জামালপুর সমিতির সভাপতি সিদ্দিক ও সম্পাদক জাস্টিস শেখ হাসিনার আমলে বছরে গড়ে ১৬ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে বাংলাদেশিদের অস্ত্রোপচার বাতিলে কলকাতাজুড়ে হাসপাতালে হাহাকার দি‌ল্লি যাওয়া ছাড়াই পাওয়া যাবে মে‌ক্সি‌কান ভিসা বাজার থেকে উধাও বোতলজাত সয়াবিন কেউ আপনার স্ত্রীকে ‘হট’ বললে সেটা কি ভালো লাগে, প্রশ্ন সানার পাচারের ১৭ লাখ কোটি ফেরাবে কে এবাদুলের মিলিয়ন ডলারের কোম্পানি হংকং-দুবাইয়ে পাচারকারীরা বেপরোয়া ছিল শেখ পরিবারের প্রশ্রয়ে সোনার দাম দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ, ভরি ১ লাখ ৪২ হাজার টাকা আবু সাঈদের মৃত্যু নিয়ে শেখ হাসিনার বক্তব্য কতটুকু সত্য? দিনে মাত্র একবেলা খাচ্ছে গাজার অনেক মানুষ পছন্দের লোক নিয়োগ দিতে বদলে দেয়া হয় মেট্রোরেলের নিয়োগবিধি যানজটের কারণে নষ্ট হচ্ছে দৈনিক ১৩৯ কোটি টাকা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নজর চার খাতে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন হাথুরুসিংহের অপকর্ম ধামাচাপা দেন পাপন ‘ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদ আমেরিকার জন্য বিশাল হুমকি হবে’ নীরবে সরবে চাঁদাবাজি পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ ইন্টারনেট ছাড়াই গুগল ম্যাপ ব্যবহারের উপায় নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ বাইডেনের ভাড়া ফাঁকিবাজদের ধরতে চলছে সাঁড়াশি অভিযান সীমান্তে বাংলাদেশি কিশোরীকে গুলি করে মরদেহ নিয়ে গেল বিএসএফ ভিসা ফি ছাড়াই এবার পাকিস্তান যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা ঢাকার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাফি আটক সাবেক আইজিপি বেনজীরের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রে ব্যয়বহুল সফরে ২৬ ব্যাংক এমডি যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ সাবেক সেনাপ্রধান ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা দিনের বেলায় মরুভূমির চেয়েও উত্তপ্ত চাঁদ ডেঙ্গুতে একদিনে ১১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৩২৭ ৬ কংগ্রেসম্যানের চিঠির সত্যতা চ্যালেঞ্জ করে ২৬৭ প্রবাসী বাংলাদেশি অক্টোবরের মধ্যেই ‘আন্দোলনের ফসল’ ঘরে তুলতে চায় বিএনপি শর্তসাপেক্ষে নিউইয়র্কে মসজিদে আজানের অনুমতি বাংলাদেশ থেকে বিনা খরচে মালয়েশিয়া গেলেন ৩১ কর্মী খেলাপি ঋণ কমাতে কঠোর নির্দেশ জার্মানে পাঁচ বছর বাস করলেই পাওয়া যাবে নাগরিকত্ব বিএনপি-জাপা বৈঠক সিঙ্গাপুরে বাইডেন প্রশাসনকে হাসিনার কড়া বার্তা এবার হাসিনার পাশে রাশিয়া বঙ্গ সম্মেলনের ইতিহাসে ন্যাক্কারজনক ঘটনা স্টুডেন্ট লোন মওকুফ প্রস্তাব বাতিল বাংলাদেশিদের ওপর উপর্যুপরি হামলা যুক্তরাষ্ট্রের উচিত আগে নিজ দেশে মানবাধিকার রক্ষা করা: শেখ হাসিনা তামিমের অবসর অভিযোগের তীর পাপনের দিকে নিউইয়র্কে এখন চোরের উপদ্রুব যুক্তরাষ্ট্রের ২৪৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে হাতিরঝিলের ক্ষতি হবেই ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধবিরতি, পাঁচ দিনে নিহত ৩৫ যুক্তরাষ্ট্রে একের পর এক বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটছে বাখমুত থেকে পিছু হটেছে সেনারা, স্বীকার করল রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণ ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ সুপার সাইক্লোন হবে না, দাবি আবহাওয়া অধিদপ্তরের সুদানে যুদ্ধে সাড়ে ৪ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত : জাতিসংঘ পারস্য উপসাগরে সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ এশিয়ায় খেলাপি ঋণে দ্বিতীয় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকটে সারা দেশে ভোগান্তি রুশ হামলা সামলে ফের বিদ্যুৎ রপ্তানি করতে যাচ্ছে ইউক্রেন রিজার্ভ সংকট, খাদ্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য সরকারের দুর্বল নীতিও দায়ী পূজার ‘জিন’ একা দেখতে পারলেই মিলবে লাখ টাকা! সিরিয়ায় আর্টিলারি হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল বাইডেন না দাঁড়ালে প্রার্থী হবেন কে নাইজেরিয়ায় ৭৪ জনকে গুলি করে হত্যা ভারতে বাড়ছে করোনা, বিধিনিষেধ জারি তিন রাজ্যে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন লুলা যে কোনো দিন খুলবে স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু টানেল শীতে কাঁপছে উত্তরাঞ্চল দেশে করোনার নতুন ধরন, সতর্কতা বিএনপির সব পদ থেকে বহিষ্কার আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া নৌকার প্রার্থীর পক্ষে মাঠে কাজ করবো: মাহিয়া মাহি মর্মান্তিক, মেয়েটিকে ১২ কিলোমিটার টেনে নিয়ে গেল ঘাতক গাড়ি! স্ট্যামফোর্ড-আশাসহ ৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত বর্ষবরণে বায়ু-শব্দদূষণ জনস্বাস্থ্যে ধাক্কা কোনো ভুল মানুষকে পাশে রাখতে চাই না বাসস্থানের চরম সংকটে নিউইয়র্কবাসী ট্রাকসেল লাইনে মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত একাকার! ছুটি ৬ মাসের বেশি হলে কুয়েতের ভিসা বাতিল ১০ হাজার বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত চুক্তিতে বিয়ে করে ইউরোপে পাড়ি আইফোন ১৪ প্রোর ক্যামেরায় নতুন দুই সমস্যা পায়ের কিছু অংশ কাটা হলো গায়ক আকবরের ১৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১০০ কোটি ডলার নারী ফুটবলে দক্ষিণ এশিয়ার চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম
৩০৯

মানসিক চাপ থেকে আসতে পারে ঝুঁকিপূর্ণ সব সিদ্ধান্ত

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮  

সিদ্ধান্ত গ্রহণ। শব্দের মাত্রায় ছোট হলেও জীবনের মাত্রায় এর গভীরতা ব্যাপক। সঠিক সিদ্ধান্তের অভাবে প্রতিনিয়ত নানা প্রান্তে নানা রকম দূর্ঘটনার সামনে পড়ছে মানুষ। কিন্তু ফলাফল হাতে আসার পরই প্রায়ই আমরা আক্ষেপের মাঝে থাকি। কিন্তু কেন বারবার ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণ? 

সম্প্রতি বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (এমআইটি) এই ব্যাপারে চালিয়েছে দারুণ এক গবেষণা। যার ফলাফলে বেরিয়ে এসেছে মানুষের মনের নানা সাধারণ আচরণের অনেক চমকপ্রদ তথ্য। 

এমআইটির নিউরোগবেষকরা আবিষ্কার করেছেন, সিদ্ধান্ত গ্রহণের সময়গুলো যাকে বলা হয় “লাভ লোকসান দ্বন্দ” এটি অনেকাংশেই আমাদের মানসিক চাপের ফলে নিয়ন্ত্রিত হয়। গবেষণায় অবশ্য প্রথম পরীক্ষা চালানো হয়েছে আর সব পরীক্ষার মতোই কিছু ইঁদুরের ওপর। পরীক্ষায় দেখা যায়, চাপের মুখে থাকা অবস্থায় ইঁদুরগুলো ঝুঁকি নিতে কিংবা অনেক বেশি ছাড় দিতে প্রস্তুত থাকে। 

গবেষকরা অবশ্য এধরনের পরিস্থিতিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণে ব্রেইনের কার্যকরী অংশ খুঁজে পেয়েছেন। গবেষণার আরেক ফলাফল অনুযায়ী আমাদের মস্তিষ্কের এই একই অংশ আমাদের স্বাভাবিক অবস্থায় গৃহীত সিদ্ধান্তের পক্ষে যুক্তিনির্ভর সহায়তা দিয়ে থাকে। যার অর্থ, মানসিক চাপের ফলে আমরা শুধুই ভুল সিদ্ধান্ত নিচ্ছি না। বরং একই সাথে ভুল সিদ্ধান্তের পক্ষে অযাচিত যুক্তিও তৈরি করতে থাকি। সাধারণত বিভিন্ন জটিল মানসিক অবস্থায় ভুগতে থাকা মানুষ যেমন, ডিপ্রেশনের রোগী, মাদকাসক্ত কিংবা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ মানুষেরা এই সমস্যার কারণেই প্রতিনিয়ত নিজের জীবনের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ভুল কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। 

গবেষণা দলের সদস্য এবং এমআইটি অধ্যাপক এ্যান গ্যাব্রিয়েল এ ব্যাপারে বলেন, “আমরা একেবারেই সাধারণ কিছু কথা বলছি। এবং আমাদের জন্য সবচেয়ে আশ্চর্যের কথা হলো, আমরা নিজেদের নিউরনে এমন কিছু মাইক্রো উপাদান ধারণ করি যা আমাদের এই মানসিক চাপের মাঝেও সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে। তবে এখন পর্যন্ত এটি ইঁদুরের ওপরেই চালিত একটি পরীক্ষা হবার কারণে এ নিয়ে বিস্তারিত বলা সম্ভব হচ্ছে না।”      

জটিল সিদ্ধান্ত

এ্যান গ্যাব্রিয়েলের এই গবেষণা মোটেই সাম্প্রতিক নয়। বরং একটি দীর্ঘ গবেষণার ফল হিসেবে নতুন এই সিদ্ধান্তে আসতে সক্ষম হয়েছেন তার পুরো দলের সাথে। সর্বপ্রথম ২০১৫ সাল্বে এ্যান গ্যাব্রিয়েল, ফ্রিডম্যান এবং তার সতীর্থরা মানুষের মস্তিষ্কে সিদ্ধান্ত গ্রহণে অংশ নেওয়া অংশগুলোর সাথে পরিচিত হতে থাকেন। মানব মস্তিষ্কের মেডিয়াল প্রি-ফ্রন্টাল কর্টেক্সে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে কাজ করে থাকে। আর এই অংশেই আমাদের মুড বা মানসিক অবস্থা এবং পরিস্থিতি বিবেচনা করার জন্য প্রয়োজনীয় স্নায়ু “স্ট্রিয়েসাম” অবস্থান করে। স্ট্রিয়েসাম স্নায়ুর অবস্থানকে চিকিৎসা বিজ্ঞানে বলা হয় স্ট্রিয়েটাম। এই স্ট্রিয়েটামেই নির্ধারিত হয় আমাদের আচরণ কি হবে, আমাদের কার্যক্রমের পদ্ধতি কি হবে কিংবা আমাদের পরিস্থতি অনুযায়ী অনুভূতি কি হতে পারে। 

পরীক্ষা কার্যক্রম 

পুরো গবেষণা পরিচালনার জন্য দুটি ভিন্ন পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়। উজ্জ্বল আলো এবং জটিল একটি গোলকধাঁধার একপ্রান্তে রাখা হয় খুব ঘন চকোলেট দুধ। এবং বিকল্প হিসেবে ছিল, মৃদু আলো এবং সহজ একটি পথে কম ঘনত্বের দুধ। 

স্বাভাবিক অবস্থায় ছেড়ে দেওয়া হলে সব ইঁদুরই মৃদু আলোয় সহজ পথে এগিয়ে গিয়ে নিজের খাদ্য গ্রহণ করছিল। কিন্তু কৃত্রিমভাবে স্ট্রিয়েটামে চাপ প্রয়োগ করা হলে এর ফলাফল হয় বিস্ময়কর । বারবার বিপজ্জনক এবং কঠিন পথ জেনেও এই পর্যায়ে ইঁদুরের দল অপেক্ষাকৃত জটিল পথ অনুসরণ করতে শুরু করে। 

এখন হয়তো প্রশ্ন আসতে পারে, ইঁদুরের ওপর চালিত এই পরীক্ষা মানুষের ওপর কতটা যুক্তিযুক্ত হবে। উত্তরে বলা যেতে পারে, এখন পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে স্নায়ুবিক কিংবা ভ্যাকসিনেশনের ক্ষেত্রে প্রথম পরীক্ষা সবসময় ইঁদুরের ওপরই পরিচালিত হয়ে আসছে। তাই পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে নিজেকে শান্ত রাখা আপনার জন্য সবচেয়ে জরুরি কাজ হতে চলেছে।

সাপ্তাহিক আজকাল
সাপ্তাহিক আজকাল
এই বিভাগের আরো খবর