পূর্ণাঙ্গ ইমানের চার আলামত
নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: ১৩ ডিসেম্বর ২০১৮
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘কেউ যদি কাউকে কিছু দেয়, যেন আল্লাহর জন্যই দেয়। কেউ যদি কাউকে কিছু দিতে অস্বীকার করে, আল্লাহর জন্যই যেন অস্বীকার করে। যদি কাউকে ভালোবাসে, আল্লাহর জন্যই যেন ভালোবাসে এবং যদি কারও প্রতি শত্রুতা পোষণ করে, আল্লাহর জন্যই যেন শত্রুতা পোষণ করে, তা হলে ঐ ব্যক্তির ইমান পূর্ণাঙ্গ হবে।’ রাসূল (সা.) এরূপ ব্যক্তির ইমান পূর্ণাঙ্গ হওয়ার সাক্ষ্য দিয়েছেন।
ইমান পূর্ণাঙ্গ হওয়ার প্রথম আলামত:
রাসূল (সা.) ইমান পূর্ণাঙ্গ হওয়ার প্রথম আলামত বলেছেন, কাউকে কিছু দিলে আল্লাহর জন্য দেওয়া। অর্থাৎ যদি কোনো ব্যক্তি কোনো জায়গায় কিছু ব্যয় করে, তা হলে ব্যয়ের ক্ষেত্রে যেন আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার নিয়ত হয়। মানুষ নিজের জন্য খরচ করে, পরিবার-পরিজনের জন্য খরচ করে, দান-খয়রাত করে, এ সব জায়গায় খরচ করার সময় আল্লাহ তায়ালাকে সন্তুষ্ট করার নিয়ত করবে। দান-খয়রাত করার ক্ষেত্রে তো এই কথা পরিষ্কার যে, দান-খয়রাতকারীর নিয়ত হবে ‘আমি আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার জন্য দান-খয়রাত করছি এবং আল্লাহ তায়ালা নিজ অনুগ্রহে আমাকে এর সাওয়াব দান করবেন।’ দান-খয়রাত করার ক্ষেত্রে যদি কারও প্রতি অনুগ্রহ করছি বলে মনে না হয়, মানুষকে দেখানোর জন্য করছি বলে মনে না হয়, নিজেকে দাতা হিসেবে তুলে ধরার জন্য যদি না হয় তা হলে সেটা হবে আল্লাহর জন্য দান-খয়রাত করা।
ক্রয়-বিক্রয়ের কী নিয়ত হওয়া উচিত?
দান-খয়রাত ছাড়া আমরা আর যে সব স্থানে খরচ করি সেখানেও আল্লাহ তায়ালাকে সন্তুষ্ট করার নিয়ত করে নিন। ধরুন, আপনি কোনো জিনিস কিনছেন এবং দোকানদারকে পয়সা দিচ্ছেন। বাহ্যিক দৃষ্টিতে এটি একটি দুনিয়াবি লেনদেন কিন্তু যদি গোশত, তরকারী ইত্যাদি ক্রয় করার সময় এই নিয়ত করে নিই যে, আলল্লাহ তায়ালা আমার পরিবার-পরিজনের যে হক আমার জিম্মায় রেখেছেন সেই হক আদায়ের জন্য আমি এ লেনদেন করছি। পাশাপাশি যদি এই নিয়তও করি যে, আমি দোকানদারের সঙ্গে ক্রয়-বিক্রয়ের যে লেনদেন করছি তা আল্লাহ তায়ালার নির্দেশিত হালাল পদ্ধতিতে করছি এবং হারাম পদ্ধতিতে লেনদেন করা থেকে বিরত থাকছি, তা হলে এ লেনদেন এবং দোকানদারকে পয়সা দেওয়াটা আল্লাহর জন্য হলো। যদিও বাহ্যিকভাবে মনে হবে, এটি একটি দুনিয়াবি সাধারণ লেনদেন কিন্তু নিয়তের কারণে এটি আল্লাহর জন্য হলো।
প্রতিটি নেক কাজই সদকা:
মানুষ মনে করে, অভাবীকে পয়সা দেওয়া এবং নিরন্নকে অন্ন দান করাই সদকা; এ ছাড়া অন্য কোনো কাজ সদকা নয়। কিন্তু রাসূল (সা.) হাদিসে পাকে বলেন, সকল ভালো কাজই যা শুদ্ধ নিয়তে করা হয় তা সদকা। তিনি এও বলেন, খাবারের যে লোকমাটি মানুষ স্ত্রীর মুখে তুলে দেয় তাও সদকা। কারণ স্বামীর নিয়ত হলো, আল্লাহ তায়ালা আমার জিম্মায় স্ত্রীর যে হক রেখেছেন সেই হক আদায়ের উদ্দেশ্যে আমি এ কাজ করছি। এ নিয়তের কারণেই আল্লাহ তায়ালা এ কাজের ওপর তাকে সদকার সাওয়াব দান করবেন। এগুলো সবই আল্লাহর জন্য কাউকে কিছু দেওয়ার শামিল।
পূর্ণাঙ্গ ইমানের দ্বিতীয় আলামত:
রাসূল (সা.) পূর্ণাঙ্গ ইমানের দ্বিতীয় আলামত সম্পর্কে বলেন, কাউকে কোনো কিছু দিতে অস্বীকার করলে তা যেন আল্লাহর জন্য হয়। উদাহরণত, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সা.) অপব্যয় করতে নিষেধ করেছেন। কেউ যদি অপব্যয় থেকে বাঁচার জন্য পয়সা ব্যয় না করে তা হলে এটিও আলাহর জন্য না দেওয়া। কিংবা ধরুন, কেউ আপনার কাছে এমন কোনো কাজের জন্য পয়সা দাবি করছে, যে কাজটি শরিয়তে নিষিদ্ধ। আপনি সেই কাজের জন্য তাকে পয়সা দিলেন না; এ না দেওয়াটাও আল্লাহর জন্য হল।
প্রথা পালনের জন্য হাদিয়া দেওয়া:
আমাদের সমাজে বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠানে নানারকম হাদিয়া, উপহার ও উপঢৌকন দেওয়ার রেওয়াজ আছে। অনেকক্ষেত্রে মনে করা হয়, যদি উপহার দেওয়া না হয় তা হলে নাক কাটা যাবে। এখানে দেখা উচিত সেই ক্ষেত্রে শরিয়তের নির্দেশ কী? যদি দেখা যায় আলাহ ও তাঁর রাসূল (সা.) সেক্ষেত্রে হাদিয়া বা উপহার প্রদানের নির্দেশ দেয়নি; যেমন বিবাহ-শাদীতে যৌতুকরূপে কোনো উপহার বা হাদিয়া প্রদান করা। এটাকে আমাদের সমাজে আবশ্যক মনে করা হয়; পয়সা থাকুক বা না থাকুক, হারামভাবে উপার্জন করে দিক বা ঘুষ নিয়ে দিক কিংবা ঋণ নিয়ে দিক, এটা দেওয়াকে জরুরি মনে করা হয়। যদি না দেয় তা হলে সমাজে নাক কাটা যায়। এখন এক ব্যক্তির কাছে পয়সা আছে, সমাজের পক্ষ থেকে যৌতুক প্রদানের দাবিও আছে। কিন্তু সে শুধু এই নিয়তে দিচ্ছে না যে, সমাজে আমার নাক কাটা যায় যাক কিন্তু আল্লাহ তায়ালা আমার প্রতি রাজি থাকুক। তা হলে এ না দেওয়াটা হবে আল্লাহর জন্য। এটাও পূর্ণাঙ্গ ইমানের একটি আলামত।
পূর্ণাঙ্গ ইমানের তৃতীয় আলামত:
রাসূল (সা.) পূর্ণাঙ্গ ইমানের তৃতীয় আলামত বলেছেন, কাউকে ভালোবাসলে আল্লাহর জন্য ভালোবাস। দেখুন, একটি ভালোবাসা আছে, যা নিঃসন্দেহে আলাহর জন্য হয়; সেটি হলো কোনো আল্লাহওয়ালাকে ভালোবাসা। কারণ দুনিয়া উপার্জন করা কোনো আল্লাহওয়ালাকে ভালোবাসার উদ্দেশ্য হয় না। বরং তার প্রতি ভালোবাসা হয় এই উদ্দেশ্যে যে, তার সঙ্গে সুসম্পর্ক ও ভালোবাসা রাখলে আমার দীনি ফায়েদা হবে এবং আল্লাহ তায়ালা সন্তুষ্ট হবেন। এ ভালোবাসা আল্লাহর জন্য হয় এবং এটি অনেক বড় বরকতময় ও উপকারী জিনিস।
দুনিয়ার খাতিরে আল্লাহওয়ালাদের সঙ্গে সম্পর্ক:
অনেক সময় নফস ও শয়তান আল্লাহওয়ালাদের সঙ্গে ভালোবাসা রাখার ক্ষেত্রেও মানুষকে সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত করে। যেমন, আল্লাহর অলিদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার ক্ষেত্রে শয়তানি মনে এই নিয়ত ঢেলে দেয় যে, যদি আমি তার নৈকট্য লাভ করি তা হলে দুনিয়াবাসীদের দৃষ্টিতে আমার সম্মান ও মূল্য বেড়ে যাবে। অথবা মানুষ বলবে, এ ব্যক্তি তো অমুক বুজুর্গের খাস লোক। এর ফলে যে ভালোবাসা শুধু আল্লাহর জন্য হওয়া উচিত ছিল, তা আল্লাহর জন্য হয় না। বরং তা দুনিয়া লাভের উপায়ে পরিণত হয়।
কেউ কেউ আল্লাহওয়ালাদের সঙ্গে এই জন্য সম্পর্ক রাখে যে, তাদের কাছে সবধরনের লোক আসে; রাষ্ট্রের উচ্চপদস্থ অনেক কর্মকর্তা, নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গ এবং অনেক ধনীলোক আসে, আমি যদি সে বুজুর্গের সঙ্গে সম্পর্ক রাখি এবং তার কাছে যাতায়াত করি তা হলে তাদের সঙ্গেও আমার সম্পর্ক তৈরি হবে এবং এ সম্পর্ককে কেন্দ্র করে স্বার্থ উদ্ধার হবে। এ ধরনের নিয়ত হলে, আল্লাহর জন্য যে ভালোবাসা হওয়া উচিত ছিল তা দুনিয়া হাসিল করার জন্য হয়। কিন্তু কোনো ব্যক্তি যদি কোনো আলাহওয়ালার কাছে অথবা কোনো ওস্তাদের কাছে অথবা কোনো শায়খের কাছে দীন হাসিল করার জন্য যায়, তা হলে এ ভালোবাসা খালেস আল্লাহর জন্য হয় এবং এ মহব্বতের জন্য আল্লাহ তায়ালা অনেক সাওয়াব ও পুরস্কার দানের ওয়াদা করেছেন।
দুনিয়াবী ভালোবাসাও আল্লাহর জন্য হওয়া উচিত:
দুনিয়াবি ভালোবাসাও যেমন, মায়ের প্রতি ভালোবাসা, পিতার প্রতি ভালোবাসা, বোনের প্রতি ভালোবাসা, স্ত্রী ও ছেলেমেয়েদের প্রতি ভালোবাসা, স্বজনদের প্রতি ভালোবাসা, বন্ধুদের প্রতি ভালোবাসা যদি মানুষ সামান্য দৃষ্টিভঙ্গি বদলে নেয় তা হলে এ সব ভালোবাসাও আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। ধরুন, কোনো ব্যক্তি পিতা-মাতাকে এই নিয়তে ভালোবাসে যে, আলাহ ও তাঁর রাসূল (সা.) পিতা-মাতাকে ভালোবাসার আদেশ করেছেন। আলাহর রাসূল (সা.) তো এও বলেছেন যে, সন্তান যদি পিতা-মাতার প্রতি ভালোবাসা নিয়ে একবার তাকায়, তা হলে আল্লাহ তায়ালা তাকে একটি হজ ও একটি উমরার সাওয়াব দান করেন, পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের ভালোবাসা স্বভাবজাত হলেও নিয়তের কারণে সেই ভালোবাসা আলাহর জন্য ভালোবাসায় বদলে যায়।
স্ত্রীর জন্য ভালোবাসা হোক আল্লাহর জন্য: স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা আছে। সাধারণত এ ভালোবাসা হয় প্রবৃত্তিগত কিন্তু আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সা.) স্ত্রীকে ভালোবাসার আদেশ দিয়েছেন এবং আল্লাহর হুকুম পালনের নিয়তে এবং আল্লাহর রাসূল (সা.) সুন্নতের ওপর আমলের নিয়তে যদি আমি স্ত্রীকে ভালোবাসি তা হলে এ ভালোবাসাও আল্লাহর জন্য হবে।
এক ব্যক্তি স্ত্রীকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসে আর আরেক ব্যক্তি প্রবৃত্তিগত কারণে স্ত্রীকে ভালোবাসে। বাহ্যিকভাবে উভয়ের ভালোবাসাকে একরকম মনে হবে, কোনো পার্থক্য নজরে আসবে না। কিন্তু উভয়ের ভালোবাসার মধ্যে আকাশ-পাতাল পার্থক্য আছে। হাদিসে আছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বীয় স্ত্রীদেরকে অত্যন্ত ভালোবাসতেন এবং তাদের মনতুষ্টির জন্য সামান্য বিষয়কেও এড়িয়ে যেতেন না। স্ত্রীদের সঙ্গে রাসূল সালালাহু আলাইহি ওয়াসালামের এরূপ অনেক আচরণ হাদিস অধ্যয়নকালে কখনও কখনও নজরে আসে যে, তা দেখে হতবাক না হয়ে পারা যায় না।
যেমন, হাদিস শরিফে আছে, রাসূল (সা.) একবার হজরত আয়েশা (রাদি.)-কে এগারজন মহিলার গল্প শুনিয়েছিলেন, এগারজন মহিলা একবার একস্থানে জমা হয়। তারা পরস্পরে প্রতিজ্ঞা করে, তারা প্রত্যেকে স্বীয় স্বামীর অবস্থা বর্ণনা করবে; এবং কোনো কথা তারা গোপন করবে না। এরপর ধারাবাহিকভাবে রাসূলুল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বামী সম্পর্কে এগারজন মহিলার প্রত্যেকের বক্তব্য হজরত আয়েশাকে শোনালেন। ভাবুন, যে প্রবিত্র সত্তার ওপর আল্লাহর তায়ালার পক্ষ থেকে অহি অবতীর্ণ হচ্ছে এবং আল্লাহ তায়ালার সঙ্গে যে সত্তার সার্বক্ষণিক সম্পর্ক, তিনি স্বীয় স্ত্রীকে এগারজন মহিলার ঘটনা শোনাচ্ছেন।
ছেলেমেয়েদের প্রতি ভালোবাসাও হোক আল্লাহর জন্য: একবার রাসূল সালালাহু আলাইহি ওয়াসালাম মসজিদে নববীতে জুমার খুতবা দিচ্ছিলেন। হঠাৎ লক্ষ্য করলেন হজরত হাসান কিংবা হজরত হোসাইন (রাদি.) আসছেন। যখন তিনি নিকটে এলেন, রাসূল সালালাহু আলাইহি ওয়াসালাম মিম্বর থেকে নেমে তাকে কোলে তুলে নিলেন। আর এটি তিনি আল্লাহর জন্যই করেছেন।
হুব্বু ফিলাহ বা আল্লাহর জন্য ভালোবাসার আলামত:
এখন দেখা যাক, আলাহর জন্য ভালোবাসার আলামত কী? এর আলামত হলো, যদি কখনও আল্লাহর ভালোবাসার দাবি এটা হয় যে, আমি দুনিয়াবি ভালোবাসাকে সালাম জানাব এবং ছেড়ে দিব তখন আমার কাছে সেটা অসহনীয় হবে না।
পূর্ণাঙ্গ ইমানের চতুর্থ আলামত:
পূর্ণাঙ্গ ইমানের চতুর্থ আলামত হলো, রাগ এবং ক্রোধও আল্লাহর জন্য হবে। অর্থাৎ কারও প্রতি রাগ হলে কিংবা কারও প্রতি ক্রোধান্বিত হলে ব্যক্তির ওপর রাগ ও ক্রোধ হবে না। বরং তার খারাপ কাজের ওপর কিংবা এমন কোনো কথার ওপর রাগ হবে, যা প্রকৃত মালিক আল্লাহ তায়ালা অসন্তুষ্টির কারণ হয়ে যাবে।
- পরাজয়ের সঙ্গে এবার সিরিজও হারাল বাংলাদেশ
- এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
- এত চেষ্টা করেও দিল্লির আকাশে মিলল না এক ফোঁটা পানি
- সংস্কার প্রতিবেদন সহজভাবে প্রকাশের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- আস্ত এটিএম মেশিন তুলে নিয়ে গেল চোরদল
- সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
- ঘূর্ণিঝড় মেলিসার তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড জ্যামাইকা, ধেয়ে যাচ্ছে কিউবার
- বন্ধ হচ্ছে অবৈধ মোবাইল সেট, মিলবে না নেটওয়ার্কও
- ক্ষমা চাইতে রাজি নন শেখ হাসিনা
- ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্ভব নয়: নাহিদ ইসলাম
- সোনার দাম বেড়ে ফের ২ লাখ টাকা ছাড়াল
- ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘মেলিসা’, ধেয়ে আসছে ২৬০ কিমি বেগে
- দ্রুত বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
- মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানো এজেন্সি নির্বাচনে নতুন মানদণ্ড
- গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে হাসান মাসুদ
- ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’র তাণ্ডব: অন্ধ্রপ্রদেশে প্রবল বৃষ্টি
- আদালতে কেন ঘুরছেন সামিরার ক্রিকেটার স্বামী ইশতিয়াক
- পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
- বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
- সোনার দামে বড় দরপতন, ভরিতে কমেছে ১০ হাজার
- গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
- গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত
- ঐক্যবদ্ধ থাকার নির্দেশনা তারেক রহমানের
- আধা ঘণ্টার ব্যবধানে যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার হারাল যুক্তরাষ্ট্র
- মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
- ১৬ রানে হেরে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
- অবৈধ পথে প্রবেশ: ভারতের ৫৪ নাগরিককে ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
- দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলারের ঘরে
- ট্রাম্প চাইলেই কি তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন?
- টানা তৃতীয়বারের মতো কমল সোনার দাম
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- সাপ্তাহিক আজকাল আজকের সংখ্যা ৮৬৬
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- আজকের সংখ্যা ৮৬৫
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- ‘আজকাল’- ৮৬৭ সংখ্যা
- ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে ‘ম্যাস সেন্সরশিপ’র নেপথ্যে ইসরাইল
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭২
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- মন্তব্য প্রতিবেদন
বন্ধ করুন আষাঢ়ি নির্বাচনের গল্প - আজকাল ৮৬৯ সংখ্যা এখন বাজারে
- ‘আজকাল’-৮৭০ এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- পার্বত্য চট্টগ্রামকে অশান্ত করতে উঠেপড়ে লেগেছে ভারত
- সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা
- স্বামী-স্ত্রী সর্বোচ্চ কতদিন কথা না বলে থাকা জায়েয?
- পাঁচ অবস্থার আগে পাঁচ অবস্থার মূল্যায়ন করুন
- শিয়া সুন্নী দ্বন্দ্বের আদ্যোপান্ত
- দুনিয়ার সর্বোত্তম সম্পদ নেককার স্ত্রী
- কবরে কি নবীজীর ছবি দেখিয়ে প্রশ্নোত্তর করা হবে?
- হিজামার স্বাস্থ্য উপকারিতা
- জীবনে সুখী হওয়ার পাঁচ পরামর্শ
- পরিচ্ছন্নতা ও সুস্বাস্থ্য সম্পর্কে নবীজির ১০ বাণী
- মৃতের আত্মা কখনও আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সাক্ষাত করতে আসে না
- মুসলিম হিসেবে মৃত্যু লাভের দোয়া
- কেমন হবে হাশরের ময়দান
- কোরআন-হাদিসের আলোকে কবর জিয়ারতের দোয়া
- পথ চলার আদব!
- নামাজে মনোযোগী হওয়ার উপায়
- ১৫ নভেম্বর থেকে হজের নিবন্ধন শুরু
