পিতা-মাতা সেবা: উত্তম ইবাদত
নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮

এই পৃথিবীর আলোবাতাস আমরা যাদের মাধ্যমে উপভোগ করেছি তারা হলেন- আমাদের পিতা-মাতা। তারা আমাদের রক্তের সম্পর্কের প্রথম সদস্য।
জন্মের আগ থেকে পিতা-মাতার অনুগ্রহ শুরু। একজন শিশুকে পূর্ণ বয়সে পৌঁছাতে কী অবর্ণনীয় কষ্ট সহ্য করতে হয় তা একমাত্র পিতা-মাতাই জানেন।
শীতের কনকনে রাতের মধ্যভাগে বিছানায় প্রশ্রাব; কতোটা অসহনীয় তা বর্ণনাতীত। এমনও সময় অতিক্রম হয় যে, পিতা-মাতা নিজে না খেয়ে সন্তানের মুখে খাবার তুলে দেন। কোলে-পিঠে করে একজন আদর্শ মানুষ গড়ার প্রাণপণ চেষ্টা করেন।
কোরআনের একস্থানে আল্লাহ তায়ালা বলেন; وَقَضَى رَبُّكَ أَلَّا تَعْبُدُوا إِلَّا إِيَّاهُ وَبِالْوَالِدَيْنِ إِحْسَانًا ‘ তোমার পালনকর্তা আদেশ করেছেন যে, তারই ইবাদত করো এবং পিতা-মাতার সঙ্গে সদাচরণ করো। লক্ষণীয় বিষয় যে, আল্লাহ তায়ালা নিজের ইবাদতের পাশাপাশি পিতা-মাতার সঙ্গে সদাচরণের বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যে, ইবাদতে পরপরই তার উল্লেখ। এর একটু পরে আল্লাহ তায়ালা বলেন, إِمَّا يَبْلُغَنَّ عِنْدَكَ الْكِبَرَ أَحَدُهُمَا أَوْ كِلَاهُمَا فَلَا تَقُلْ لَهُمَا أُفٍّ وَلَا تَنْهَرْهُمَا وَقُلْ لَهُمَا قَوْلًا كَرِيمًا তরজমা: ‘তাদের (পিতা-মাতা) কেউ অথবা উভয়ে যদি তোমাদের জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হয়। তবে তাদেরকে ‘উহ’ শব্দটি বলো না এবং তাদেরকে ধমকও দিওনা। এবং তাদের সঙ্গে ভালো ভালো কথা বলো’। (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত নম্বর: ২৩) আয়াতের বিষয়বস্তু ও বর্ণনা এতটাই সুস্পষ্ট যে, ব্যাখ্যার অবকাশ রাখে না।
সূরা লোকমানেও আল্লাহ তায়ালা নিজের শোকর আদায়ের সঙ্গে সঙ্গে পিতা-মাতার শোকর আদায়ের বিষয়টি এনেছেন। ঘোষণা হচ্ছে,
وَوَصَّيْنَا الْإِنْسَانَ بِوَالِدَيْهِ حَمَلَتْهُ أُمُّهُ وَهْنًا عَلَى وَهْنٍ وَفِصَالُهُ فِي عَامَيْنِ أَنِ اشْكُرْ لِي وَلِوَالِدَيْكَ إِلَيَّ الْمَصِيرُ () وَإِنْ جَاهَدَاكَ عَلَى أَنْ تُشْرِكَ بِي مَا لَيْسَ لَكَ بِهِ عِلْمٌ فَلَا تُطِعْهُمَا وَصَاحِبْهُمَا فِي الدُّنْيَا مَعْرُوفًا وَاتَّبِعْ سَبِيلَ مَنْ أَنَابَ إِلَيَّ ثُمَّ إِلَيَّ مَرْجِعُكُمْ فَأُنَبِّئُكُمْ بِمَا كُنْتُمْ تَعْمَلُونَ
তরজমা: ‘আর আমি মানুষকে তার পিতা-মাতার সঙ্গে সদ্ব্যবহারের জোর নির্দেশ দিয়েছি। তার মাতা তাকে কষ্টের পর কষ্ট করে গর্ভে ধারণ করেছে। তার দুধ ছাড়ানো দু বছরে হয়। নিদের্শ দিয়েছি যে, আমার প্রতি ও তোমার পিতা-মাতার প্রতি কৃতজ্ঞ হও। অবশেষে আমারই নিকট ফিরে আসতে হবে। পিতা-মাতা যদি তোমাকে আমার সঙ্গে এমন বিষয়ে শরীক স্তির করতে পীড়াপীড়ি করে, যার জ্ঞান তোমার নেই; তবে তুমি তাদের কথা মানবে না এবং দুনিয়াতে তাদের সঙ্গে সদ্ভাবে সহঅবস্থান করবে। যে আমার অভিমুখী হয়, তার পথ অনুসরণ করবে। অতপরঃ তোমাদের প্রত্যাবর্তন আমারই দিকে এবং তোমরা যা করতে, আমি সে বিষয়ে তোমাদেরকে জ্ঞাত করবো। (সূরা লোকমান : আয়াত নং ১৪-১৫)।
এতে প্রমাণিত হয় ইবাদতের পর পিতা-মাতা সেবাযত্নে গুরুত্বের বিচারে অগ্রগামী। সহিহ বুখারীর একটি রেওয়াত এর পক্ষে প্রমাণ হতে পারে। বর্ণিত আছে,
عَنْ عَبْدِ اللّه بن مَسْعُودٍ رضي اللّه عنه قال: " سَأَلْتُ رَسُولَ اللّه صَلَّى اللّه عَلَيْهِ وَسلَّمَ: أَي الْعَمَلِ أَحَبُّ إلى اللّه؟ قال: " الصَّلاةُ عَلَى وَقْتِهَا". قُلْتُ: ثُمَّ أيٌّ ؟ قال: " بِرُّ الْوالِدَيْنِ ". قُلْتُ: ثُمَّ أيٌّ ؟ قال: " الجِهَادُ في سَبِيلِ اللّه
তরজমা: হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাযিআল্লাহ আনহু বর্ণনা করেন- কোনো এক ব্যক্তি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে প্রশ্ন করল, আল্লাহর কাছে সর্বাদিক প্রিয়বস্তু কোনটি? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, নামাজকে তার সময় (মুস্তাহাব ওয়াক্ত) মতো পড়া। সে আবার প্রশ্ন করল তারপর কোনটি? তিনি বললেন, পিতা-মাতার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করা। সে আবার প্রশ্ন করল তারপর কোনটি? তিনি বললেন আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ (বুখারি ও মুসলিম)
পিতা-মাতার সেবার ক্ষেত্রে পিতা-মাতা মুসলমান হওয়া জরুরি নয়। বুখারির একটি রেওয়াত আছে যে, হজরত আসমা বিনতে আবু বকর রাযিআল্লাহ আনহা বর্ণনা করেন, আমার মা আমার কাছে আসতো, সেছিল মুশরিকা। এ ঘটনা ওই সময় যখন কুরাইশদের সঙ্গে হুদায়বিয়ার সন্ধি স্থাপিত হয়েছিল। আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে আরজ করলাম, ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমার জননী আমার কাছে আসে আমি তার সঙ্গে কিরূপ আচরণ করবো? সে দ্বীন ইসলামের প্রতি অসন্তুষ্ট। আমি কী তার সঙ্গে সদাচরণ করবো? রাসূলুল্লাহ বললেন, হ্যাঁ তার সঙ্গে উত্তম আচরণ করবে।
সূরা লোকমানের পনের নম্বর আয়াতে পিতা-মাতার সঙ্গে সদ্ব্যবহারের বিষয়টি এভাবে এসেছে,
وَإِنْ جَاهَدَاكَ عَلَى أَنْ تُشْرِكَ بِي مَا لَيْسَ لَكَ بِهِ عِلْمٌ فَلَا تُطِعْهُمَا وَصَاحِبْهُمَا فِي الدُّنْيَا مَعْرُوفًا وَاتَّبِعْ سَبِيلَ مَنْ أَنَابَ إِلَيَّ ثُمَّ إِلَيَّ مَرْجِعُكُمْ فَأُنَبِّئُكُمْ بِمَا كُنْتُمْ تَعْمَلُونَ
তরজমা: পিতা-মাতা যদি আল্লাহর সঙ্গে শরিক করার আদেশ দেয় বা জবরদস্তি করে তাহলে এ আদেশ মানা যাবে না। তবে এ কারণে তাদের সঙ্গে অসাধু ব্যবহার করা যাবে না। ঘোষণা হচ্ছে পিতা-মাতা তোমাকে আমার সঙ্গে এমন বিষয় শরিক করতে পীড়াপীড়ি করে যে সম্পর্কে তোমার জ্ঞান নেই, তবে তুমি তাদের কথা মানবে না। (সূরা লোকমান : আয়াত: ১৫)
হাদিসের আলোকে পিতা-মাতার অবাধ্যতার পরিণতি: হজরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তার নাসিকা ধুলোয় মলিন হোক (এটি একটি আরবীয় প্রবাদবাক্য যার অর্থ হলো ধ্বংস হোক) এভাবে তিনবার বললেন। সাহাবায়ে কেরাম বললেন কার নাসিকা ধুলোয় মলিন হোক (কে ধ্বংস হোক) ইয়া রাসূলুল্লাহ? তিনি বললেন, যে ব্যক্তি নিজের পিতা-মাতা অথবা তাদের কোনো একজনকে পেল অথচ (তাদের খেদমত করে) সে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারল না। (মুসলিম)
হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রাযিআল্লাহ আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, নিজের পিতা-মাতাকে গালি দেয়া কবিরাহ গোনাহ। সাহাবারা আরজ করলেন হে আল্লাহর রাসূলুল্লাহ! মানুষ কি পিতা-মাতাকে গালি দেয়? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, হ্যাঁ, যেকোনো ব্যক্তি কারো পিতা-মাতাকে গালি দিলো। প্রতিউত্তরে সেও তার পিতা-মাতাকে গালি দিলো। (বুখারী)
আল্লাহর সন্তুষ্টি নির্ভর করে পিতা-মাতার সন্তুষ্টির ওপর। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রাযিআল্লাহ আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, প্রতিপালক আল্লাহর সন্তুষ্টি পিতা-মাতার সন্তুষ্টির ওপর এবং আল্লাহর অসন্তুষ্টি পিতা-মাতার অসন্তুষ্টির ওপর। (তিমমিযী) উল্লেখ্য, হাদিসে শুধু পিতার কথা উল্লেখ ছিল। হাদিস বিশারদগণ এর দ্বারা পিতা-মাতা উদ্দেশ্য নিয়েছেন।
পিতা-মাতার অবাধ্যকারী বেহেশতে প্রবেশ করবে না। যদিও নিন্মোক্ত হাদিস নিয়ে ওলামামাদের মধ্যে মতানৈক্য আছে তবে উপদেশ গ্রহণে বাধা নেই। ইবনে ওমর থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ বলেছেন, উপকার করে খোটাদানকারী, পিতা-মাতার অবাধ্যকারী, সদা মদ্যপ বেহেশতে যাবে না।
ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ বলেছেন, যে ব্যক্তি এমন অবস্থায় ভোর করলো যে সে তার পিতা-মাতার ব্যাপারে আল্লাহর আদেশের অনুগত রয়েছে। তখন তার ওই ভোর এমতাবস্থায় হলো যেন তার বেহেশতের দুটি দরজা খোলা থাকে। যদি একজন হয় তাহলে বেহেশতের একটি দরজা খোলা থাকে। আর যে ব্যক্তি এমন অবস্থায় ভোর করলো যে, সে তার পিতা-মাতার ব্যাপারে আল্লাহর কাছে অপরাধী। তবে সে যেন এমনভাবে ভোর করলো যে তার জন্য দোজখের দুটি দরজা খোলা থাকে। একজন হলো একটি দরজা খোলা থাকে। এমন সময় এক ব্যক্তি প্রশ্ন করল যদি পিতা-মাতা সন্তানের প্রতি অত্যাচার করে। জবাবে রাসূলুল্লাহ বলেন যদিও তারা সন্তানের প্রতি অত্যাচার করে। যদিও তারা সন্তানের প্রতি অত্যাচার। যদিও তারা সন্তানের প্রতি অত্যাচার করে।
হাদিসের আলোকে পিতা-মাতার খেদমতের ফজিলত:
হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত; তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি স্বীয় জীবনের প্রশস্ততা ও মরণের বিলম্ব কামনা করে, সে যেন আত্মীয় স্বজনের সঙ্গে উত্তম ব্যবহার করে (বুখারি ও মুসলিম)। হাদিসের ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, বিশেষ করে পিতা-মাতার সঙ্গে সদ্ব্যবহারে রিজিকের প্রশস্ততা ও মরণে বিলম্ব হয়। মুসনাদে আহমদ তিরমিজী ও ইবনে মাজায় বিশুদ্ধ সনদে হজরত আবু দারদা থেকে বর্ণিত; রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, পিতামাত জান্নাতের মধ্যবর্তী দরজা; এখন তোমাদের ইচ্ছা এর হেফাজত করো বা বিনষ্ট করো।
ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত; রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে সন্তান পিতা-মাতার দিকে রহমতের দৃষ্টিতে তাকাবে তার প্রত্যেক দৃষ্টির বিনিময়ে একটি মাকবুল হজের সওয়াব হবে। লোকেরা প্রশ্ন করলো ইয়া রাসূলুল্লাহ! যদি দিনে একশতবার দৃষ্টিপাত করে? জবাবে তিনি বললেন, দৈনিক একশতবার দৃষ্টি দিলেও প্রত্যেক দৃষ্টিতে একটি মাকবুল হজের সওয়াব পাবে। (তাফসিরে মারেফুল কোরআন বাংলা)
পিতা-মাতার সেবাযত্ন করার ক্ষেত্রে বয়সের কোনো সীমারেখা নেই। সদা-সর্বদা তাদের সঙ্গে উত্তম ব্যবহার করা, সেবাযত্ন করা, বিশেষ করে বৃদ্ধ বয়সে পিতা-মাতা সন্তানের সেবা যত্নের বেশি মুখাপেক্ষী হয়ে পড়েন। তখন সন্তানের পক্ষ থেকে কোনো বিমুখতা প্রকাশ তাদের অন্তরে বড় ক্ষত পড়ে। এর সঙ্গে সঙ্গে বার্ধক্যের উপসর্গগুলো স্বভাবগতভাবে মানুষকে খিটখিট করে তোলে।
বার্ধক্যের শেষ প্রান্তে যখন বুদ্ধি-বিবেক আকল লোপ পায় তখন পিতা-মাতার সেবাযত্ন সন্তানদের জন্য কঠিন হয়ে পড়ে। কোরআন এসব অবস্থায় পিতা-মাতার খেদমত করার জোর তাগিদ দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে শৈশবকালীন সময়ের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে পিতা-মাতার খেদমত করার তাওফিক দান করুন। আল্লাহুম্মা আমিন।
- দিল্লির ঘটনা ‘বিভ্রান্তিকর প্রচার’ নয়
- আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করলেন রাবির ৬ ডিন
- বন্ধু ট্রাম্পকে খুশি করতে মোদির ‘শান্তি’ বিল পাস, বিরোধীদের সমালো
- যুক্তরাষ্ট্রে নিষেধাজ্ঞা এড়াতে চুক্তি করলো টিকটক
- শহীদ ওসমান হাদির জানাজা সম্পন্ন, লাখো মানুষের অংশগ্রহণ
- মার্কিন ভিসা ব্যবস্থায় বড়সড় দুর্নীতির অভিযোগ
- উস্কানির অভিযোগে ইলিয়াসের আরেক পেজ সরাল মেটা
- এনটিএমসি বিলুপ্ত চেয়ে ৯৪ বিশিষ্ট নাগরিকের বিবৃতি
- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কাছে জবাব চেয়ে শাহবাগ ছাড়ল ইনকিলাব মঞ্চ
- সংসদ নির্বাচনে প্রবাসীদের কাছে পোস্টাল ব্যালট প্রেরণ শুরু
- ওসমান হাদির কবর দেখতে মানুষের ভিড়, রাতভর প্রহরায় থাকবে পুলিশ
- জ্যাকসন হাইটসে মামদানির ফান্ডরেইজিং
- মানিকগঞ্জ সমিতির বিজয় দিবস উদযাপন
- ২১ মুক্তিযোদ্ধাকে সন্মাননা দিল ব্রংকস বাংলাদেশি এসোসিয়েশন
- বাাংলাদেশ সোসাইটির সাধারণ সভা আগামী ২৮ ডিসেম্বর
- গোল্ডেন এজ হোম কেয়ারের উদ্যোগে ‘শীত বস্ত্র বিতরণ’
- ঊনবাঙালের বর্ণাঢ্য বিজয় দিবস উদযাপন
- সাংবাদিক নুরুল কবিরের ওপর হামলা
- ন্যাচারালাইজড আমেরিকানদের নাগরিকত্ব নিয়ে ট্রাম্পের খেলা
- ওসমান হাদির মৃত্যুতে উত্তাল বাংলাদেশ
- শনিবার মানিক মিয়ায় হাদির জানাজা
- ‘হঠকারী হবেন না’; সংযমের আহ্বান ইউনূসের
- ২৫ ডিসেম্বর ফিরছেন তারেক: ফ্লাইটে কোন সিট খালি নেই
- প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা কমছেই
- সিনেটে লড়তে চান বাংলাদেশি আমেরিকান কারিশমা মঞ্জুর
- সিআইপি অ্যাওয়ার্ড পেলেন আজকাল সম্পাদক শাহ নেওয়াজ
- জাতিকে কাঁদিয়ে হাদির বিদায়
- আজকাল ৯০১
- প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ
- ‘ভাইয়া আমার বাচ্চাটার দিকে একটু খেয়াল রাইখেন’
- আজকাল এর ৮৯৩ তম সংখ্যা
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- কোন দল জিতবে সংসদ নির্বাচনে
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- কে এই জোহরান মামদানি ?
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা
- আজকাল ৮৮২ তম সংখ্যা
- আজকের সংখ্যা ৮৭৬
- এক কোটি আইডি ডিলিট করল ফেসবুক, শুদ্ধি অভিযানের ঘোষণা
- আজকাল সংখ্যা ৮৭৯
- কবির জন্য একটি সন্ধ্যা
- আজকের আজকাল ৮৭৩
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭৮
- ১৮ জুলাই সবাইকে বিনা মূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেবে সরকার
- ট্রাম্পের চাপে আরও ১০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা অ্যাপলের
- স্বামী-স্ত্রী সর্বোচ্চ কতদিন কথা না বলে থাকা জায়েয?
- পাঁচ অবস্থার আগে পাঁচ অবস্থার মূল্যায়ন করুন
- শিয়া সুন্নী দ্বন্দ্বের আদ্যোপান্ত
- দুনিয়ার সর্বোত্তম সম্পদ নেককার স্ত্রী
- কবরে কি নবীজীর ছবি দেখিয়ে প্রশ্নোত্তর করা হবে?
- হিজামার স্বাস্থ্য উপকারিতা
- মৃতের আত্মা কখনও আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সাক্ষাত করতে আসে না
- কেমন হবে হাশরের ময়দান
- পরিচ্ছন্নতা ও সুস্বাস্থ্য সম্পর্কে নবীজির ১০ বাণী
- জীবনে সুখী হওয়ার পাঁচ পরামর্শ
- মুসলিম হিসেবে মৃত্যু লাভের দোয়া
- কোরআন-হাদিসের আলোকে কবর জিয়ারতের দোয়া
- পথ চলার আদব!
- নামাজে মনোযোগী হওয়ার উপায়
- ১৫ নভেম্বর থেকে হজের নিবন্ধন শুরু
