পবিত্র কোরআনের সাংকেতিক চিহ্ন
প্রকাশিত: ১৭ মে ২০১৯

হজরত ওসমান গণী (রাযিআল্লাহু আনহু) পবিত্র কোরআন জমা করেন। কিন্তু তখনো পবিত্র কোরআনুল কারীমে নুকতা, যের, যবর ও পেশ ছিলো না। তাই অনারবদের পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করতে কষ্ট হতো।
তারপর ইসলাম আরো বিস্তৃত হয়। তখন প্রয়োজন দেখা দেয় পবিত্র কোরআনুল কারীমে নুকতা, যের, যবর, পেশ লাগানোর। যেন আরব, অনারব, সাধারণ, বিশিষ্ট্য সকলে বিশুদ্ধভাবে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করতে পারে। এ লক্ষ্যে কয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। নিম্নে এর সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরা হলো-
নুকতার সংযোজন:
আরবদের তেলাওয়াতকারীরা এত বেশি অভ্যস্ত ছিলেন যে, নুকতা ছাড়া তেলাওয়াত করতে কোনো অসুবিধা হতো না। বাক্যের পূর্বাপর অবস্থা দেখে, সাদৃশ্যপূর্ণ হরফগুলোকে খুব সহজেই পৃথক করতে পারতেন। বিশেষ করে, পবিত্র কোরআনুল কারীমে বিভিন্ন জায়গায় সংশয় এজন্য তৈরি হতো না যে, এর সংরক্ষণ লেখার ওপর ছিলো না বরং ছিলো হিফজ বা মুখস্থের ওপর। তাই কোথাও সংশয় তৈরি হলে সরাসরি হাফেজদের দ্বারস্থ হয়ে সংশয় নিরসন করে নিতেন।
হজরত ওসমান (রা.) পবিত্র কোরআনের কপিগুলো বিভিন্ন এলাকায় পাঠানোর সময়, প্রতিটির সঙ্গে একজন করে কারীও পাঠিয়ে ছিলেন; যারা ওই এলাকার লোকদেরকে সহীহ শুদ্ধভাবে তেলাওয়াত শেখাবে।
পবিত্র কোরআনে নুকতা সর্বপ্রথম কে লাগিয়েছেন, এ বিষয়ে ঐতিহাসিকদের মাঝে মতপার্থক্য রয়েছে। কোনো কোনো বর্ণনায় পাওয়া যায় এ কাজ সর্বপ্রথম আবুল আসওয়াদ দুয়াইলি (রাহ.) করেছেন। কোনো কোনো ঐতিহাসিক মত দিয়েছেন, এ কাজ তিনি হজরত আলী রাযিআল্লাহু আনহু এর নির্দেশে করেছিলেন। কেউ কেউ মত দিয়েছেন, কুফার গভর্নর যিয়াদ ইবনে আবু সুফিয়ান আসওয়াদ দুয়াইলি দ্বারা এ কাজ করিয়েছিলেন।
আর এক বর্ণনায় পাওয়া যায়, এ মহৎ কাজ ইরাকের এক সময়ের গভর্নর হাজ্জাজ বিন ইউসূফ, হজরত হাসান বসরী (রাহ.) ইয়াহইয়া ইবনে ইয়ামার ও নসর ইবনে আসেম লায়সি দ্বারা আঞ্জাম দিয়েছিলেন।
হরকত তথা যের, যবর ও পেশের সংযোজন:
নুকতার ন্যায় শুরুতে পবিত্র কোরআনুল কারীমে হরকতও (যের, যবর ও পেশ) ছিলো না। এ বিষয়েও অনেক মতপার্থক্য যে, সর্বপ্রথম কে হরকত লাগিয়েছিলেন? কেউ কেউ বলেছেন, একাজ আবুল আসওয়াদ দুওয়াইলি (রাহ.) আঞ্জাম দিয়েছেন। আর কারো কারো মত, হাজ্জাজ বিন ইউসুফ পূর্বক্তো তিন ব্যক্তি দ্বারা এ কাজ করিয়েছিলেন।
এ সংক্তান্ত সকল বর্ণনাগুলো সামনে রাখলে বুঝা যায়, হরকত সর্বপ্রথম আবুল আসওয়াদ দুয়াইলিই (রাহ.) আবিস্কার করেন। কিন্তু তার আবিস্কৃত হরকত, বর্তমান হরকতের ন্যায় ছিলো না। তখন যবরের জন্য হরফের ওপর একটি নুকতা, যেরের জন্য হরফের নিচে একটি নুকতা ও পেশের জন্য হরফের সামনে এক নুকতা দেয়া হতো। দুই যবর হলে ওপরে দুই নুকতা, দুই যের হলে নিচে দুই নুকতা আর পেশের জন্য সামনে দুই নুকতা দেয়া হতো।
পরবর্তীতে খলীল ইবনে আহমদ, হামযা ও তাশদীদের সংকেতগুলো আবিস্কার করেন। তারপর হাজ্জাজ বিন ইউসুফ, ইয়াহইয়া ইবনে ইয়ামার, নসর ইবনে আসেম আললাইছি ও হাসান বসরী (রাহ.) এই তিন ব্যক্তিকে হরকত ও নুকতা এক সঙ্গে লাগানোর নির্দেশ দেন। তখন হরকতের জন্য নুকতার পরিবর্তে বর্তমানের যের, যবর, পেশ ঠিক করেন। যেন হরফের নুকতা আর হরকতের নুকতা একসঙ্গে মিলে কোনো জটিলতা সৃষ্টি না করে।
পবিত্র কোরআনুল কারীমের মনজিল:
সাহাবায়ে কেরাম রাযিআল্লাহু আনহুম ও তাবিয়ীগণের সাধারণ নিয়ম ছিলো, প্রতি সপ্তাহে একবার পবিত্র কোরআন খতম করা। তাই দৈন্দিন তেলাওয়াতের জন্য, পবিত্র কোরআনের একটি নির্দিষ্ট অংশ ঠিক করে নিয়েছিলেন। ওই দৈন্দিন তেলাওয়াতর নির্দিষ্ট অংশকেই ‘হিজব’ বা ‘মনজিল’ বলে। এভাবে পবিত্র কোরআনুল কারীমকে পূর্ণ সাত মনজিলে ভাগ করা হয়েছে।
পবিত্র আল কোরআনের ত্রিশ পারা:
বর্তমানে পবিত্র কোরআনুল কারীমকে ত্রিশটি অংশে ভাগ করা হয়েছে, যাকে ত্রিশ পারা বলা হয়। পারার এই ভাগ অর্থ হিসেবে নয়, বরং বাচ্চাদের পড়ানোর সুবিধার্থে। তাই অনেক সময় এমন হয় একটি বিষয়ের মাঝে পারা শেষ হয়ে যায়। নিশ্চিতভাবে বলা মুশকিল, কে এই ত্রিশ পারার ভাগটি করেছেন।
কোনো কোনো ঐতিহাসিকের মত হলো, হজরত ওসমান (রা.) পবিত্র কোরআন জমা করার সময় এ ভাগটি করেছিলেন। কিন্তু পূর্ববর্তীদের কিতাবাদিতে তার কোনো প্রমাণ পাওয় যায় না। বদরুদ্দীন জারকাশি (রাহ.) লিখেন, ‘কোরআনের ত্রিশ পারার ভাগ চলে আসছে এবং মাদরাসার পবিত্র কোরআনের কপিগুলোতে এই ভাগটি রয়েছে।’ বাহ্যিকভাবে মনে হয়, এই ভাগ সাহাবায়ে কেরামের যুগের পর পবিত্র কোরআনের শিক্ষা দেয়ার সুবিধার্থে করা হয়েছিলো।
পবিত্র কোরআনুল কারীমে রুকুর চিহ্ন:
পবিত্র আল কোরাআনে পৃষ্ঠার পার্শ্বে আরবী ‘ع’ অক্ষর দিয়ে রুকুর চিহ্ন দেয়া থাকে। অর্থের দিকে লক্ষ্য করে মূলত রুকু ঠিক করা হয়। অর্থাৎ যেখানে একটি বিষয়ের আলোচনা শেষ হয়েছে, সেই জায়গা বরাবর পার্শ্বে রুকুর আলামত ‘ع’ বসানো হয়। অনেক গবেষণার পরও নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না, কখন কে এই রুকুগুলো ঠিক করেছেন। সম্ভবত এর উদ্দেশ্য ছিলো, এমন একটি পরিমাণ ঠিক করে দেয়া, যতটুকু এক রাকাতে পড়া দরকার। পবিত্র আল কোরআনের এই রুকুকে, রুকু বলার কারণ হলো, সাধারণত এখানে পৌঁছে নামাজের রুকুতে যাওয়া হয়। তারাবির প্রতি রাকাতে যদি এক রুকু পরিমাণ তেলাওয়াত করা হয়, তাহলে সাতাশতম রাতে পবিত্র কোরআন খতম হয়।
পবিত্র আল কোরআনে ওয়াকফের চিহ্ন:
পবিত্র আল কোরআনের তেলাওয়াত ও তাজবীদ সহজ করণার্থে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ইলমী খেদমত করা হয়। তা হলো, পবিত্র আল কোরআনের জায়গায় জায়গায় ওয়াকফ বা থামার জন্য সংকেত লাগানো হয়। এই সংকেতগুলোকেই ওয়াকফের আলামত বলা হয়। এগুলো লাগানোর উদ্দেশ্য হলো, একজন ব্যক্তি, যে আরবী জানেন না, সেও যেন জায়গা মতো থামতে পারে। এমন কোথাও যেন না থামেন, যেখানে থামার কারণে অর্থ গড়বর হয়ে যায়। এই সংকেতগুলোর অধিকাংশ আল্লামা আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মাদ (রাহ.) আবিস্কার করেন। এই সংকেতগুলোর বিস্তারিত বিবরণ হলো এই।
ط এই চিহ্ন ‘ওয়াকফে মুতলাক’ এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এর দ্বারা উদ্দেশ্য হলো, এখানে বাক্যটি পূর্ণ হয়েছে। অতএব এখানে থামা উত্তম। ج এটি ওয়াকফে জায়েজ এর সংক্ষিপ্ত রুপ। এর উদ্দেশ্য হলো এখানে থামা জায়েজ। ز ওয়াকফে মুজাওয়ায এর সংক্ষিপ্ত রূপ। উদ্দেশ্য হলো এখানে ওয়াকফ জায়েজ। তবে উত্তম হলো ওয়াকফ না করা।
ص ওয়াকফে মুরাখখাস এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এর অর্থ হলো, এখানে বাক্য পূর্ণ হয়নি, তবে বাক্য যেহেতু অনেক বড়, তাই অন্য কোথাও ওয়াকফ না করে এখানেই করা চাই।
م ইহা ওয়াকফে লাযেম এর সংক্ষিপ্ত রূপ। م দ্বারা উদ্দেশ্য হলো এখানে ওয়াকফ না করলে অর্থ অনেক গড়বর হয়ে যাবে। এজন্য এখানে ওয়াকফ করা অনেক উত্তম। কেউ কেউ এটাকে ওয়াকফে ওয়াজিবও বলে থাকেন। কিন্তু এর দ্বারা শরয়ী ওয়াজিব উদ্দেশ্য নয় যে, এখানে ওয়াকফ না করলে ওয়াজিব ছাড়ার গুনাহ হবে। বরং উদ্দেশ্য হলো সকল ওয়াকফের মধ্যে এটাই উত্তম ওয়াকফ।
لا এই অক্ষরটি ‘লা তাক্বিফ’ (থেমো না) এর সংক্ষিপ্ত রুপ। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, এখানে থামলে গুনাহ হবে। কেননা এই চিহ্ন সম্বলিত অনেক জায়গা এমন রয়েছে, যেখানে ওয়াকফ করলে কোনো সমস্যা নেই। তবে শুরু করার সময় পুনরায় তা তেলাওয়াত করা চাই।
সকল সাংকেতিক অক্ষরের ব্যাপারে সুনিশ্চিতভাবে বলা যায় যে, এগুলো আল্লামা আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মাদ (রাহ.) এর উদ্ভাবন। এগুলো ছাড়াও আরো বহু সাংকেতিক হরফ বা শব্দ ব্যবহার হয়েছে। যেমন: م এই শব্দটি ‘মোয়ানাকা’ এর সংক্ষিপ্ত রুপ। এই আলামত সে স্থানে লাগানো হয়, যেখানে এক আয়াতের দুটি ব্যাখার সম্ভাবনা থাকে।
এক ব্যাখ্যা অনুযায়ী ওয়াকফ এক জায়গায় হয়। আরেক ব্যাখ্যা অনুযায়ী অন্য জায়গা ওয়াকফ হবে। এজন্য যে কোনো এক জায়গায় ওয়াকফ করলেই চলবে। কিন্তু এক জায়গায় ওয়াকফ করে ফেললে অন্য জায়গায় আর ওয়াকফ করা যাবে না।
وقف النبى صلىالله عليه وسلم(ওয়াকফুন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এই শব্দটি ওই সকল স্থানে লেখা হয়, কোনো বর্ণনা দ্বারা যে স্থানে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে ওয়াকফ প্রমাণিত।
سكته ইহা ‘সাকতা’ এর চিহ্ন। সাকতা দ্বারা উদ্দেশ্য হলো এখানে থামতে হবে তবে নিঃশ্বাস ছাড়া যাবে না। তা ওই সকল জায়গায় ব্যবহৃত, যেখানে মিলিয়ে পড়া দ্বারা অর্থ ভুল বুঝার সম্ভাবনা থাকে।
وقفه তাজবীদের পরিভাষায় ইহাকে ‘ওয়াকফা’ বলা হয়। এর স্থলেও শ্বাস না ছেড়ে থামতে হয়। তবে এখানে থামার পরিমাণ ‘সাকতা’ এর তুলনায় একটু বেশি।
ق ইহা قيل عليه الوقف (ক্বিলা আলাইহিল ওয়াকফু) এর সংক্ষিপ্ত রূপ। উদ্দেশ্য হলো, এখানে থামা, না থামার ব্যাপারে মতপার্থক্য আছে।
قف এই শব্দের উচ্চারণ হলো ‘ক্বিফ’ যার অর্থ হলো থেমে যাও ! এই চিহ্ন ওই জায়গায় ব্যবহার হয়, যেখানে বাক্যের অবস্থা থেকে মনে হয় এখানে থামা ঠিক হবে না। অথচ থামা দরকার।
صلىইহা الوصل اولى (আল ওসলু আওলা) এর সংক্ষিপ্ত রুপ। যার অর্থ হলো মিলিয়ে পড়া উত্তম। صل ইহা قد يوصل (ক্বাদ ইয়ূসলু) এর সংক্ষিপ্ত রুপ। এর অর্থ হলো এমন স্থানে কেউ কেউ থামতেন। আর কেউ কেউ মিলিয়ে পড়াকে পছন্দ করতেন।
সূত্র: প্রসিদ্ধ তাফসির গ্রন্থ মাআরেফুল কোরআন (উর্দু) থেকে সংগৃহৃত
মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে পবিত্র কোরআনের আলোয় আলোকিত হওয়ার তাওফিক দান করুন। আল্লাহুম্মা আমীন।

- ভারতের রাষ্ট্রপতিকে বহনকারী হেলিকপ্টার অবতরণের পর হেলিপ্যাডে ধস
- সেন্টমার্টিন নিয়ে ১২ নির্দেশনা জারি
- পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করে ‘সময় নষ্ট’ করতে চান না ট্রাম্প
- দেশের বাজারে সোনার দামে `বড়` দরপতন
- ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতিকে সমর্থন করে যুক্তরাষ্ট্রের বেশিরভাগ
- আইএমএফের ষষ্ঠ কিস্তি পাওয়া যাবে নির্বাচনের পর
- মুশফিকুল ফজল আনসারীকে নিয়ে ন্যান্সির আবেগঘন স্ট্যাটাস
- ড্রাইভিং লাইসেন্স নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
- ‘সাংবিধানিক আদেশ জারি’ করলে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে এনসিপি
- এনসিপি ও জামায়াতকে কী বললেন প্রধান উপদেষ্টা
- সাজাভোগ করতে কারাগারে গেলেন সারকোজি
- ভিসা ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের সুযোগ মিলছে ৪২ দেশের নাগরিকদের
- ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের তালিকা সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- নামাজ পড়ায় গোমূত্র দিয়ে দুর্গ ‘পবিত্র’ করলেন বিজেপি এমপি
- স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়ে বেরিয়ে গেলে দিতে হবে ১০০ টাকা
- ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
- ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স
- সুপার ওভারে উইন্ডিজের কাছে হারল বাংলাদেশ
- নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে যা প্রয়োজন আমরা করব: প্রধান উপদেষ্টা
- ৭ মিনিটের অভিযানে ল্যুভর থেকে যেভাবে ৮ রত্ন চুরি হলো
- আইসল্যান্ডে প্রথমবার মশার দেখা
- আমার ২ কন্যাকে আটকে রেখে বিপজ্জনক ড্রাগস খাওয়ানো হচ্ছে: নীলা
- পুতিনের শর্ত মেনে জেলনস্কিকে যুদ্ধ শেষ করতে বললেন ট্রাম্প
- ট্রাম্পের মন্তব্যের পর যুক্তরাষ্ট্র থেকে রাষ্ট্রদূত সরিয়ে নিল কলম
- ‘কিং ট্রাম্প’ ভিডিও ঘিরে তোলপাড় যুক্তরাষ্ট্রে
- ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের তথ্য আসিফের!
- ওএসডি থাকা ৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
- চাঁদা না পেয়ে রিসোর্ট বন্ধ করে দিল বিএনপি নেতা
- ক্যারিবীয় সাগরে ‘সাবমেরিন’ হামলার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
- ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র, সড়কে লাখো মানুষ
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- ‘আজকাল’- এখন বাজারে।
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- সাপ্তাহিক আজকাল আজকের সংখ্যা ৮৬৬
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকের সংখ্যা ৮৬৫
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- ‘আজকাল’- ৮৬৭ সংখ্যা
- ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে ‘ম্যাস সেন্সরশিপ’র নেপথ্যে ইসরাইল
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭২
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- মন্তব্য প্রতিবেদন
বন্ধ করুন আষাঢ়ি নির্বাচনের গল্প - আজকাল ৮৬৯ সংখ্যা এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- ‘আজকাল’-৮৭০ এখন বাজারে
- পার্বত্য চট্টগ্রামকে অশান্ত করতে উঠেপড়ে লেগেছে ভারত

- স্বামী-স্ত্রী সর্বোচ্চ কতদিন কথা না বলে থাকা জায়েয?
- পাঁচ অবস্থার আগে পাঁচ অবস্থার মূল্যায়ন করুন
- শিয়া সুন্নী দ্বন্দ্বের আদ্যোপান্ত
- দুনিয়ার সর্বোত্তম সম্পদ নেককার স্ত্রী
- কবরে কি নবীজীর ছবি দেখিয়ে প্রশ্নোত্তর করা হবে?
- হিজামার স্বাস্থ্য উপকারিতা
- জীবনে সুখী হওয়ার পাঁচ পরামর্শ
- পরিচ্ছন্নতা ও সুস্বাস্থ্য সম্পর্কে নবীজির ১০ বাণী
- মুসলিম হিসেবে মৃত্যু লাভের দোয়া
- মৃতের আত্মা কখনও আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সাক্ষাত করতে আসে না
- কোরআন-হাদিসের আলোকে কবর জিয়ারতের দোয়া
- কেমন হবে হাশরের ময়দান
- পথ চলার আদব!
- নামাজে মনোযোগী হওয়ার উপায়
- ১৫ নভেম্বর থেকে হজের নিবন্ধন শুরু