নির্ভার শেখ হাসিনা, নেপথ্যে আন্তর্জাতিক সমর্থন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ৫ জানুয়ারি ২০১৯
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন মহাজোট ঐতিহাসিক জয় পেলেও অনিয়মের অভিযোগ তুলে ফলাফল প্রত্যাখ্যান করেছে বিরোধীরা। শপথ নেননি বিরোধী জোট ঐক্যফ্রন্ট থেকে নির্বাচিত বিএনপি ও গণফোরামের ৭ আইনপ্রণেতা। নির্বাচনি অনিয়মের অভিযোগ তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাসহ কয়েকটি পশ্চিমা দেশ। তবে মার্কিন বার্তা সংস্থা এপির এক বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ধারাবাহিক অভিনন্দন বার্তার কারণে তদন্তের প্রশ্নে চাপমুক্ত থাকতে পারছেন শেখ হাসিনা। বিশ্লেষণ অনুযায়ী, শুভেচ্ছার আড়ালে লুকিয়ে থাকা আন্তর্জাতিক সমর্থন প্রধানমন্ত্রীকে নির্ভার রেখেছে। একজন সাবেক কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষককে উদ্ধৃত করে ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক দশকের শাসনে অর্জিত উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি, প্রভাবশালী ও কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার পাশাপাশি রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার মধ্য দিয়ে এই সমর্থন আদায় করে নিতে সক্ষম হয়েছেন শেখ হাসিনা।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ২৮৮টিতে জয় পেয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন মহাজোট। প্রধান বিরোধী শক্তি বিএনপি নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্ট পেয়েছে মাত্র সাতটি আসন। টানা তৃতীয় দফায় চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার সংসদ নেতা নির্বাচিত হওয়ার পর তাকে মন্ত্রিসভা গঠনের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। নতুন মন্ত্রিসভার শপথ সোমবার।
এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশাল ব্যবধানে পুননির্বাচিত হয়ে অভিনন্দন জোয়ারে ভাসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। নির্বাচনি অনিয়মের অভিযোগ তদন্তের ব্যাপারে খুব একটা ভাবছেন না তিনি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্বাচনের সময়ে ওঠা অনিয়মের অভিযোগের কারণে প্রথম দিকে আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া স্পষ্ট ছিল না। তবে ভারত আর চীনের অভিনন্দন বার্তা পরিস্থিতি বদলে দেয়। একে একে বার্তা পাঠায় সৌদি আরব, রাশিয়া, কাতার, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভুটান ও পাকিস্তান। অনিয়মের অভিযোগ খতিয়ে দেখার আহ্বান জানালেও সহযোগিতা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি আসে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের তরফ থেকে।
২০০৮ সালে ক্ষমতায় আসার পর সতর্কতার সাথে ভারত, চীন, রাশিয়া ও সৌদি আরবের সঙ্গে কৌশলগত সম্পর্কের সফল সূচনা ঘটান শেখ হাসিনা। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় ফিরে তা অব্যাহত রাখেন। সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইয়ের নামে গড়ে ওঠা সৌদি নেতৃত্বাধীন ৩৪ জাতির একটি সামরিক জোটে যোগ দেয় শেখ হাসিনার বাংলাদেশ। রাশিয়া ও ভারতের সঙ্গে মিলে শুরু হয় প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ। চীনের কাছ থেকে কেনা হয় দুটি সাবমেরিন। জাপানকে আমন্ত্রণ জানানো হয় বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়নের বিনিয়োগে।
সস্তা শ্রমের কারণে চীনের পরই বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম গার্মেন্টস রফতানিকারক বাংলাদেশ। এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মূলত যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে রফতানি করা তৈরি পোশাক থেকে বাংলাদেশের বার্ষিক আয় ৩ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। এদিকে বাংলাদেশের আমদানির শীর্ষ দুই উৎস চীন ও ভারত। এপিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওয়াশিংটনে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত মো. হুমায়ুন কবির বলেছেন ‘আমরা তাদের কাছে থেকে আমদানি করি এবং পশ্চিমা দেশগুলোর বাজারে রফতানি করি।’
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক কবির মনে করেন, বাণিজ্যের বাইরে পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে আরও একটি সম্পর্ক রয়েছে বাংলাদেশের। ‘মূল্যবোধ হিসেবে আমরাও তাদের মতো গণতন্ত্রে বিশ্বাসী। সুতরাং সেই প্রশ্নেও আমরা তাদের সঙ্গে সম্পর্কিত’। ইউরোপ আর যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত প্রবাসীদের সূত্রেও পশ্চিমের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক রয়েছে বলে মন্তব্য করেন কবির। ওই দেশগুলোর উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশিদের অবদানের কথা তুলে ধরেন তিনি।
নির্বাচন পরবর্তী এক বিবৃতিতে সহিংসতা, হয়রানি ও অনিয়মের অভিযোগ নিয়ে উদ্বেগ জানালেও সম্পর্ক অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাংলাদেশের অভাবনীয় রেকর্ডের সঙ্গে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাবোধকে পরস্পর সম্পর্কযুক্ত বিষয় আখ্যা দিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, উন্নয়ন, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষার কাজকে আরও এগিয়ে নিতে ক্ষমতাসীন সরকার ও বিরোধী দলের সঙ্গে সম্পর্ক অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র। ইতিবাচক বার্তা এসেছে সৌদি আরবের তরফ থেকেও। বিজয়ী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আজিজ ও যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান।
নির্বাচনকেন্দ্রিক সহিংসতা ও মানবাধিকার হরণের অভিযোগ নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘসহ এর মানবাধিকার কমিশন। তদন্তের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন। নিউ ইয়র্কভিত্তিক মানবাধিকার গ্রুপ হিউম্যান রাইটস ওয়াচের পক্ষ থেকেও অনিয়মের অভিযোগগুলো স্বাধীনভাবে তদন্তের আহ্বান জানানো হয়েছে। তবে চিন্তিত নন শেখ হাসিনা।
বিশ্লেষক কবির বলছেন, বিগত ১০ বছরের শাসনে শেখ হাসিনা প্রভাবশালী ও কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলোর সঙ্গে সফল সম্পর্ক গড়তে সক্ষম হয়েছেন। পার্শ্ববর্তী মিয়ানমারের নিপীড়নের মুখে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দিয়ে নিজের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছেন তিনি। ‘উন্নয়ন আর সমৃদ্ধির প্রশ্নে বাংলাদেশ এখন একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। নির্বাচনে শেখ হাসিনার নিরঙ্কুশ বিজয় বিশ্ববাসীর সামনে হাজির হয়েছে ভোটারদের রাজনৈতিক সমর্থনের প্রমাণ হিসেবে।’
হুমায়ুন কবির মনে করছেন, ভোটের ফলাফলের পর বাংলাদেশের কীর্তি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সাড়া ফেলছে আর দুর্দান্ত ফলাফলের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছে।
এপির প্রতিবেদনে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সহিংসতায় ১২ জনেরও বেশি নিহত হওয়ার প্রসঙ্গ তুলে ধরা হয়েছে। নির্বাচনি প্রচারণার সময়ে বিরোধীদের ওপর আটক অভিযান পরিচালনার কথাও উল্লেখ করেছে তারা। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শেখ হাসিনার প্রধান প্রতিপক্ষ খালেদা জিয়াকে দুর্নীতির মামলায় সাজা দিয়ে কারাগারে রাখা হলেও একে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মনে করে তার সমর্থকরা। নির্বাচন কমিশন এবং অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ উপেক্ষার প্রসঙ্গও আছে ওই প্রতিবেদনে। আলোচনায় এসেছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মাধ্যমে বাকস্বাধীনতা ও সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা সীমিত করার প্রসঙ্গও। তবে হুমায়ুন কবিরের মতে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বাংলাদেশকে স্থিতিশীল দেখতে চায়। তার ভাষ্য, প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে আমাদের শ্রম খাতে প্রয়োজনীয় সংস্কারের দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে, অবকাঠামোতে অধিকতর উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণমূলক কাঠামো যুগোপযোগী করার দৃষ্টান্ত প্রয়োজন আমাদের। কারণ আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীরা এই ইস্যুগুলো খেয়াল করে। এসব কারণেই তারা বাংলাদেশকে এখন ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছে’।
স্থিতিশীল বাংলাদেশের স্বার্থেই নির্বাচনে অনিয়ম সংক্রান্ত অভিযোগ খতিয়ে দেখা উচিত বলে মনে করেন সাবেক এই কূটনীতিক।
- যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রথম চালানে এলো ৫৭ হাজার টন গম
- বৃহত্তর ঐক্যের জায়গা থেকে জামায়াতের সঙ্গে জোট: নাহিদ ইসলাম
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
- ইনকিলাব মঞ্চের ৪ দফা ঘোষণা
- যুদ্ধের ইতি টানতে ট্রাম্পের সঙ্গে রোববার বসছেন জেলেনস্কি
- মা হচ্ছেন ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
- ভারী তুষারপাতের সাক্ষী হতে যাচ্ছে নিউইয়র্ক সিটি
- ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ২২ গুণ বেড়েছে রাশিয়ার অস্ত্র: পুতিন
- কোচ জাকির মৃত্যুতে মাশরাফি-তাসকিনদের শোক
- খালেদা জিয়া সংকটময় মুহূর্ত পার করছেন
- পদত্যাগপত্র জমা দিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল আসাদুজ্জামান
- বগুড়ার পাশাপাশি ঢাকাতেও প্রার্থী হবেন তারেক রহমান
- সর্বাত্মক অবরোধের ডাক দিল ইনকিলাব মঞ্চ
- দেশে ফেরার দিনটা আমার হৃদয়ে অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে: তারেক রহমান
- এনসিপি নয়, স্বতন্ত্র নির্বাচন করবেন ডা. তাসনিম জারা
- স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে ৩ হাজার ডলার
- অবৈধ অভিবাসীদের গুদামে রাখতে চান ট্রাম্প
- মঈন চৌধুরী’র বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
- মানিকগঞ্জ কল্যাণ সমিতির কবরের সনদ বিতরণ
- নবী ও বাবুর নেতৃত্বে ফোবানা (একাংশ) সম্মেলন’২৬ নিউইয়র্কে
- বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন সোমা সাঈদ
- জামায়াতের সাথেই এনসিপির নির্বাচনী জোট
- প্লাস্টিকের চেয়ারে বসলেন তারেক
- আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে তারেককে ‘সম্ভাব্য প্রধানমন্ত্রী’ বলে উল্লেখ
- যুক্তরাষ্ট্রের স্টুডেন্ট ভিসা হঠাৎ করেই হ্রাস
- জানুয়ারি থেকে নিউইয়র্কে আবারও বাড়ছে বেতন
- তারেক দিলেন বার্তাঃবিএনপি দেখাল জনসমর্থন
- বাংলার লুথার কিং’র ঐক্যের ডাক
- আজকাল ৯০২
- আগামী ৫ দিন তীব্র হবে শীত, বাড়বে কুয়াশা
- আজকাল এর ৮৯৩ তম সংখ্যা
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- কোন দল জিতবে সংসদ নির্বাচনে
- কে এই জোহরান মামদানি ?
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা
- আজকাল ৮৮২ তম সংখ্যা
- ২০২৬ সালের রোজা ও ঈদের সম্ভাব্য তারিখ জানা গেল
- আজকের সংখ্যা ৮৭৬
- আজকাল সংখ্যা ৮৭৯
- এক কোটি আইডি ডিলিট করল ফেসবুক, শুদ্ধি অভিযানের ঘোষণা
- কবির জন্য একটি সন্ধ্যা
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭৮
- ১৮ জুলাই সবাইকে বিনা মূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেবে সরকার
- পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ৬ সেপ্টেম্বর
- শেখ রাসেলের একটি প্রিয় খেলা
- ঢাকার ২৩ প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার
- বিকাশের কাছে জিম্মি এজেন্টরা
- আবার ক্ষমতায় আসছে আওয়ামী লীগ: ইআইইউ
- ‘নগদ’কে অনুসরণ করে এগুচ্ছে বিকাশ!
- জাতিসংঘে অভিবাসন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাবনা গৃহীত
- ৫০ হাজার আসনের ‘শেখ হাসিনা’ ক্রিকেট স্টেডিয়াম হচ্ছে পূর্বাচলে
- শেষ ঠিকানা আজিমপুর কবরস্থান
- ভেনামি চিংড়ি চাষে প্রতিমন্ত্রীর আশ্বাস
- সরকার যথাসময়ে পদক্ষেপ নেওয়ায় কোভিডের ক্ষয়ক্ষতি অনেক কম হয়েছে: প্
- বেসরকারি মেডিকেল কলেজের দিকে মনোযোগ বাড়ানোর তাগিদ
- শেখ হাসিনার হাতটি ধরে পথের শিশু যাবে ঘরে
- আমিরাতের সঙ্গে বাণিজ্য সমঝোতা স্মারক সই
- চা-চক্রে দেশ গঠনে সবার সহযোগিতা চাইলেন সেতুমন্ত্রী
- প্রচারণার শুরুতেই সহিংসতা অনাকাঙ্ক্ষিত: সিইসি
