আল্লাহর নিদর্শনসমূহ দর্শনের মাধ্যমে ঈমান মজবুতকরণ
নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: ২৪ ডিসেম্বর ২০১৮

মুসলমান জাতির পিতা হজরত ইব্রাহিম (আ.) বাইতুল্লাহ্ শরীফের নির্মাণ কাজ যখন শেষ করেছিলেন, আল্লাহর পক্ষ হতে তার প্রতি হুকুম হয়েছিল সমগ্র মানবজাতিকে হজের জন্য আহ্বান করা।
হজরত ইব্রাহিম (আ.) বাইতুল্লাহর নিকটবর্তী পাহাড় আবু-খুবাইসের ওপর উঠে সমগ্র মানবজাতিকে হজ পালনের আহ্বান করলেন এবং আল্লাহর কুদরতে ওই আহ্বান সমগ্র মানবজাতির কাছে পৌঁছেছিল। উক্ত আহ্বানে সাড়া দিয়ে দুনিয়া বা রুহ জগতে থাকা অবস্থায় সে যতবার লাব্বাইক বলেছিল সে তত বার হজ পালন করবে।
আল কোরআনের সূরা আল হাজ্বের ২৭ নম্বর আয়াতে ইরশাদ হচ্ছে- ‘এবং লোকদের মধ্যে ঘোষণা কর হজের, তারা এই কাবার দিকে পদব্রজে এবং ক্লিষ্ট দূরাগত উষ্ট্রারোহণে আগমন করবে দূর-দূরান্ত পথ অতিক্রম করিয়া।’
হজ: জিলহজ্ব মাসের ৯ থেকে ১৩ তারিখ আল্লাহর নির্দেশিত হুকুমসমূহ তার নির্দেশিত উপায়ে মক্কায় গিয়ে পালন করার নামই হজ। হজ পালন করা প্রত্যেক সামর্থ্য মুসলমানের জন্য প্রথমবার ফরজ এবং পরবর্তী প্রতিবারই নফল। এখানে সামর্থ্য বলতে বোঝানো হয়েছে যার পক্ষে হজে যাওয়া আসার ব্যয় সংগ্রহ করা সম্ভব।
আল কোরআনের সূরা আল ইমরানের ৯৭ নম্বর আয়াতে উল্লেখ আছে, ‘মানুষের মধ্যে যার সেখানে যাওয়ার সামর্থ্য আছে আল্লাহর উদ্দেশ্যে সেই গৃহের হজ করা তার অবশ্য কর্তব্য। আর কেউ প্রত্যাখ্যান করলে সে জেনে রাখুক আল্লাহ বিশ্বজগতের প্রতি মুখাপেক্ষী নন।’
হজরত মুহাম্মদ (সা.) একবার হজ এবং চারবার ওমরাহ পালন করেন। ওমরাহ পালন করা সুন্নত। হজের (জিলহজ মাসের ৯ থেকে ১৩ তারিখ ওমরাহ করা মাকরুহ) সময় ব্যতীত বছরের অন্য যেকোনো সময় আল্লাহর নির্দেশিত হুকুমসমূহ তাঁর নির্দেশিত উপায়ে মক্কায় গিয়ে পালন করাকে ওমরাহ বলে। আল কোরআনের সূরা বাকারার ১৯৬ নম্বর আয়াতে ইরশাদ হচ্ছে, ‘তোমরা বিশুদ্ধ নিয়তে আমার জন্য হজ এবং ওমরাহ পুরোপুরি ভাবে আদায় কর।’
কোরআন-হাদিসে হজ ও ওমরাহ্ করার জন্য বারবার বলা হয়েছে। ফলে আল্লাহর কুদরতি নিদর্শন প্রত্যক্ষ করার সৌভাগ্য হয় এবং ঈমান আরো মজবুত হয়।
আরবের জমিনে আল্লাহর নিদর্শন সমূহ: হজ বা ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে কেউ সৌদি আরবে গমন করলে আল্লাহর কুদরতি নিদর্শনাবলী দেখতে পারবে যেসব নিদর্শনের সঙ্গে পূববর্তী অনেক নবী-রাসূল আগমনের স্মৃতিচিহ্ন জড়িয়ে আছে। বিশেষ করে হজরত ইব্রাহিম (আ.) ও হজরত ইসমাঈল (আ.) এর ত্যাগ ও মহানবী হজরত মুহাম্মাদ (সা.) তাঁর সাহাবীদেরকে সঙ্গে নিয়ে ইসলাম কায়েমের জন্য বিভিন্ন যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে যে সীমাহীন কষ্ট স্বীকার করেছিলেন তা মক্কা মদিনায় জীবন্ত ঘটনা হিসেবে আজও দীপ্তিমান হয়ে আছে। আরব জমিনের কিছু উল্লেখযোগ্য নিদর্শন স্বরূপ নিম্নে আলোচনা করা হলো-
১। কাবা শরীফ: আল কোরআনের সূরা আল- ইমরানের ৯৬ নম্বর আয়াতে ইরশাদ হচ্ছে, ‘নিঃসন্দেহে প্রথম ঘর যা মানুষের ইবাদাতের জন্য নির্ধারিত হয়েছে সেটাই হচ্ছে এ ঘর যা মক্কায় অবস্থিত এবং সারা জাহানের মানুষের জন্য হেদায়েত ও বরকতময়।’ কারো কারো মতে হজরত আদম (আ.) এর সময় থেকেই পৃথিবীতে কাবা শরীফের অস্তিত্ব আছে। আবার কারো কারো মতে, হজরত আদম (আ.) এর পুত্র হজরত শীস (আ.) এর সময় থেকেই কাবা শরীফের চিহ্ন আছে। তবে এ ব্যাপারে সবাই একমত হজরত নুহ (আ.) এর সময়ে প্লাবনে পৃথিবী থেকে কাবা শরীফের চিহ্ন মুছে যাওয়ার পর হজরত ইব্রাহিম (আ.) ৮৫ বছর বয়সে পুত্র হজরত ইসমাঈল (আ.) এবং স্ত্রী হাজেরাকে সঙ্গে নিয়ে আল্লাহর নির্দেশে পৃথিবীতে কাবা প্রথম নির্মাণ করেন। হজরত ইব্রাহিমের নির্মিত কাবাঘর মাঝে মধ্যে সময়ের প্রয়োজনে সংস্কার করা হয়েছে তবে কেয়ামত পর্যন্ত পৃথিবীতে সেটি ওই জায়গাতেই থাকবে।
বর্তমানে কাবাঘর মার্বেল পাথরের টাইলস করা একটি মাঠের মধ্যখানে ইট পাথরে নির্মিত চতুর্ভুজ আকৃতিতে অবস্থিত। আয়তনে ইহা উত্তর- দক্ষিণে প্রায় ৩৭ ফুট, পূর্ব-পশ্চিমে প্রায় ২৯ ফুট এবং উচ্চতায় প্রায় ৫৫ ফুট। এর পূর্বের দেওয়ালে পূর্ব-দক্ষিণ কর্নার থেকে পাঁচ থেকে ছয় ফুট ডানে ভূমি থেকে সাত থেকে আট ফুট উপরে দশ ফুটের সোনালি রঙের দুপাটি একটি দরজা রয়েছে। কাবাঘরের উত্তর দেওয়াল ঘেঁষে ১৪-১৫ বৃত্তাকার সীমানা ‘হাতিম’ নামে পরিচিত এবং গ্রহণযোগ্য বর্ণনামতে উক্ত সীমানাও কাবা শরীফের আওতাভুক্ত।
কাবা শরীফকে হাতের বামে রেখে কাবা শরীফকে ঘিরে নির্ধারিত নিয়মে চক্কর দেওয়াকে ‘তাওয়াফ’ বলে। কাবা শরীফকে ঘিরে যে মাঠে তাওয়াফ করা হয় তা উত্তর-দক্ষিণে প্রায় ২৬০ ফুট এবং পূর্ব-পশ্চিমে প্রায় ৫০০ ফুট। ওই মাঠের চতুর্দিকে তিনতলা বিশিষ্ট ডিম্বাকার মসজিদ রয়েছে যা ‘মসজিদুল হারাম’ নামে পরিচিত। কাবা শরীফকে ঘিরে সারা মাঠে বৃত্তাকার হয়ে এবং সমগ্র মসজিদুল হারাম থেকেও কাবাকে সামনে রেখে নামাজ আদায় করা হয়। একমাত্র মসজিদুল হারামে চতুর্দিকে কিবলা। এছাড়া পৃথিবীর অন্যান্য সকল মসজিদ থেকে কিবলা যার যার অবস্থান থেকে হিসাব করে নিতে হয়। কাবা শরীফ থেকে আমাদের দেশ পূর্বদিকে তাই আমাদের কিবলা পশ্চিম দিকে। বাইতুল্লাহ (কাবা শরীফ) অর্থ আল্লাহর ঘর। অনেকের ধারণা এই ঘরে আল্লাহ থাকেন। এই ধারণা কোনোভাবেই মনে আনা ঠিক নয়। আল্লাহকে উদ্দেশ্য করে সিদ্ধান্ত বা অন্যান্য ইবাদত করার একটি চিহ্নমাত্র এই বাইতুল্লাহ।
২। মাকামে ইব্রাহিম: কাবাঘর নির্মাণের সময় আল্লাহর নির্দেশে হজরত জিবরাঈল (আ.) মারফত হজরত ইব্রাহিম (আ.) যে যে বেহেশতী পাথর পেয়েছিলেন তা ‘মাকামে ইব্রাহিম’ নামে পরিচিত। হজরত ইব্রাহিম (আ.) কাবা শরীফ নির্মানের সময় এর উপর দাঁড়ালে আল্লাহর কুদরতে এই পাথর ডানে-বামে, উপরে-নিচে সবদিকেই চলত। কাদা মাটিতে পা রাখলে পা যেমন একটু নিচের দিকে চলে যায় ঠিক তেমনি কাজের সুবিধার জন্য ওই পাথরে হজরত ইব্রাহিম (আ.) পা রাখলে আল্লাহর কুদরতে পা ঢুকে যেত যাতে পা পিছলে না যায়। হজরত ইব্রাহিম (আ.) এর পদচিহ্ন ওই পাথরে আজও আছে। বর্তমানে এই পাথরটি কাবা শরীফের পূর্বের দেয়াল থেকে মাত্র ৩৮ ফুট পূর্বে পিতলের জালি গ্লাস দিয়ে আবৃত অবস্থায় প্রদর্শিত আছে। কোরআনের সূরা আল ইমরানের ৯৭ নম্বর আয়াতে ইরশাদ হচ্ছে- ‘মক্কা শরীফে বহু নিদর্শন রয়েছে। তন্মধ্যে একটি হলো মাকামে ইব্রাহিম।’
৩। জমজম এবং সাফা মারওয়া পাহাড়: কাবা শরীফ নির্মানের আগে হজরত ইব্রাহিম (আ.) আল্লাহর নির্দেশে তার শিশুপুত্র হজরত ইসমাইল (আ.) ও বিবি হাজেরাকে সামান্য পানি ও খেজুর সঙ্গে দিয়ে মরুভূমির মধ্যে নির্বাসনে রেখে চলে যান। মরুভূমিতে বালুরাশির ওপর সূর্যের বিকিরণকে একটু দূর থেকে পানির মতো মনে হয়। এজন্য বিবি হাজেরা পানির জন্য নিকটবর্তী সাফা নামক পাহাড়ে ওঠেন। পানি না পেয়ে পার্শ্ববর্তী পাহাড় মারওয়াতে যান। এভাবে পানির সন্ধানে দুই পাহাড়ে বিবি হাজেরা সাতবার দৌড়াদৌড়ি করেন। বিবি হাজেরা শিশুপুত্র হজরত ইসমাইল (আ.)-কে পাহাড়ের পশ্চিমে বালুর মধ্যে যে জায়গায় শোয়া অবস্থায় রেখেছিলেন, সেই জায়গায় হজরত ইসমাইল (আ.)-এর পায়ের গোড়ালির নড়াচড়ায় আল্লাহর কুদরতে জমি থেকে পানি বের হতে শুরু করে। বিবি হাজেরা বালু দ্বারা বাঁধ দিয়ে ওই পানিকে ‘জমজম’ বলে থামিয়েছিলেন। তখন থেকে ওই জায়গা ‘জমজমকুপ’ নামে পরিচিত এবং কিয়ামত পর্যন্ত ওই কুপের অফুরন্ত পানি হাজী'রা পান করবে। কাবা ঘরের দেওয়াল থেকে দরজা বরাবর প্রায় ৬০-৭০ ফুট পূর্বে জমজম কূপের অবস্থান। বর্তমানে ওই কূপ দেখা যায় না। কারণ কূপের ওপর ছাদ তৈরি করে এর ওপর মার্বেল পাথরের টাইলস বসিয়ে স্বাভাবিক মাঠের মতো সমান করে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে মেশিন দিয়ে জমজম কূপের পানি জলাধারে সংগ্রহ করে উক্ত জলাধার থেকে ট্যাপ ও ছোট ছোট কন্টেনারের মাধ্যমে সমগ্র মসজিদুল হারামে সরবরাহ করা হয় যাতে সহজেই সকলে পান করতে পারে। হাদিস শরীফে উল্লেখ আছে, জমজমের পানি যে নিয়তে পান করা হয় সেই নিয়ত হাসিল হয়। সাফা মারওয়া আল্লাহর নিদর্শনাবলীর অন্যতম। হজ ও ওমরাহ পালনকারীকে এই পাহাড়ের মধ্যে দৌড়াদৌড়ি করতে হয়, যা ওয়াজিব।

- কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা বরখাস্ত
- আন্দোলন ‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির
- এবার ফ্রান্সে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে তরুণদের সংঘর্ষ
- ভারত বিরোধিতার কারণে প্রধানমন্ত্রিত্ব হারিয়েছি
- চীন-ভারতের ওপর এবার ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাতে বললেন ট্রাম্প
- মোহাম্মদপুর ছিনতাইকারী সন্দেহে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা
- কাতারের পর মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯
- সেন্টমার্টিন থেকে ৪০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
- ইসরায়েলের হামলা: কাতারে বাংলাদেশিদের ঘরের বাইরে না যাওয়ার পরামর্শ
- নেপালে আটকা পড়াদের বিষয়ে যে তথ্য দিল মন্ত্রণালয়
- দেশব্যাপী লোডশেডিং হতে পারে, থাকবে যতদিন
- হোটেলে নেতা খুঁজতে এসে বাংলাদেশি ফুটবলার দেখে শান্ত বিক্ষুব্ধরা
- কাতারে হামলার ব্যাপারে আগে থেকেই জানতেন ট্রাম্প: ইসরায়েলি মিডিয়া
- ট্রাম্পের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করছিলেন লক্ষ্যবস্তুরা
- আরও বেড়ে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
- ছাত্রদল নেতার সঙ্গে বাগবিতণ্ডা
- নেপালে বিক্ষোভকারীদের হাতে ভারী অস্ত্র, দিনভর যা হলো
- মধ্যপ্রাচ্যে বাড়ছে ইসরায়েলি আগ্রাসন, এক মাসে ৬ দেশে হামলা
- ডাকসুর ভোট গণনায় সময় লাগার কারণ জানালেন অধ্যাপক শামীম রেজা
- তৃতীয় দেশে মার্কিন ভিসার আবেদন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
- চুক্তিভুক্ত দেশগুলোকে কিছু পণ্যে শুল্ক ছাড় ট্রাম্পের
- গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ৯ পদক্ষেপ স্পেনের
- পদত্যাগ করেছেন নেপালের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- মামদানিকে হারাতে ট্রাম্প কি মাঠে নামছেন
- ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ১৮২৮১০ টাকা
- ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে ‘উপযুক্ত জবাব’ দেওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
- পার্লামেন্টে আস্থা ভোটে পদচ্যুত ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী
- ডাকসুর ভোট গণনায় ১৪ মেশিন, ঘণ্টায় গোনা যাবে ৮০০-১৩০০
- ভয়েস অব আমেরিকার ৫০০ সাংবাদিককে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
- অনির্দিষ্টকালের গণছুটি ঘোষণা পবিস কর্মীদের
- ব্রংকসের খলিল চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট বিক্রি হয়ে গেল
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৫৮
- ‘আজকাল’- ৮৫৯
- ‘আজকাল’- এখন বাজারে।
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৬০
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- ঈদের কেনাকাটায় কোন ধরনের পোশাক ক্রেতাদের মন কাড়ছে ?
- টক দই খেলে কী উপকার
- আজকের আজকাল ৮৬১ সংখ্যা
- ‘আজকাল’- ৮৭১ সংখ্যা
- সাপ্তাহিক আজকাল আজকের সংখ্যা ৮৬৬
- আজকাল ৮৬২তম সংখ্যা
- ইনস্টাগ্রামে ছড়ায় ছবির বিভ্রান্তি
- গরমে স্বস্তি দেবে অ্যালোভেরার জুস, আরো যে উপকার
- ‘আজকাল’- ৮৬৭ সংখ্যা
- আজকের সংখ্যা ৮৬৫
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৬৮ সংখ্যা
- ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে ‘ম্যাস সেন্সরশিপ’র নেপথ্যে ইসরাইল

- স্বামী-স্ত্রী সর্বোচ্চ কতদিন কথা না বলে থাকা জায়েয?
- পাঁচ অবস্থার আগে পাঁচ অবস্থার মূল্যায়ন করুন
- শিয়া সুন্নী দ্বন্দ্বের আদ্যোপান্ত
- দুনিয়ার সর্বোত্তম সম্পদ নেককার স্ত্রী
- কবরে কি নবীজীর ছবি দেখিয়ে প্রশ্নোত্তর করা হবে?
- হিজামার স্বাস্থ্য উপকারিতা
- জীবনে সুখী হওয়ার পাঁচ পরামর্শ
- পরিচ্ছন্নতা ও সুস্বাস্থ্য সম্পর্কে নবীজির ১০ বাণী
- মুসলিম হিসেবে মৃত্যু লাভের দোয়া
- কোরআন-হাদিসের আলোকে কবর জিয়ারতের দোয়া
- পথ চলার আদব!
- মৃতের আত্মা কখনও আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সাক্ষাত করতে আসে না
- কেমন হবে হাশরের ময়দান
- নামাজে মনোযোগী হওয়ার উপায়
- ১৫ নভেম্বর থেকে হজের নিবন্ধন শুরু