সত্তর হাজার ফেরেশতার দোয়া লাভ হয় যে আমলে
প্রকাশিত: ১ মার্চ ২০১৯
হজরত বারা ইবনে আযেব (রা.) বর্ণনা করেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে সাতটি জিনিসের নির্দেশ প্রদান করেছেন।
এক. রোগগ্রস্ত ব্যক্তিকে দেখতে যাওয়া।
দুই. জানাযার পেছনে পেছনে যাওয়া।
তিন. কেউ হাঁচি দিয়ে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বললে তার জবাবে ‘ইয়ারহামুকাল্লাহ’ বলা।
চার. দুর্বলকে সাহায্য-সহযোগিতা করা।
পাঁচ. মযলূমের সহযোগিতা করা।
ছয়. সালামের ব্যাপক প্রচলন ঘটানো।
সাত. কসমকারীর কসম পূর্ণ করার ব্যাপারে সহযোগিতা করা। (বুখারী, হাদীস নং- ৫৭৬৬)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ হাদীসে উল্লেখিত সাতটি বিষয়ের নির্দেশ দিয়েছেন। সুতরাং এগুলো পালন করা আবশ্যক। এ বিষয়গুলো মুসলমানের জীবনের জন্য মর্যাদা, গৌরব ও সভ্যতার প্রতীক।
রোগীকে দেখতে যাওয়া একটি ইবাদত:
উল্লিখিত সাতটি বিষয়ের মধ্যে সর্বপ্রথম বিষয়টি হলো, রুগ্ন ব্যক্তিকে দেখতে যাওয়া। অসুস্থ ব্যক্তির প্রতি যত্ন নেয়া একজন মুসলমানের অধিকারও বটে। এ আমল আমরা সকলেই করি। দুনিয়াতে এমন লোকের সংখ্যা নিতান্তই অল্প, যেকোনো রোগীকে অন্তত দেখতে যাই না।
তবে এক হলো প্রথা পালন। অমুক ব্যক্তি অসুস্থ, তাই দেখতে না গেলে মানুষ কী বলবে এমন চিন্তায় তাড়িত হয়ে আমরা অসুস্থ ব্যক্তির খোঁজ-খবর নিই। তখন এটা পরিণত হয় ইখলাসবিহীন আমলে, যার মধ্যে আন্তরিক প্রশান্তি লাভ হয় না।
অপরটি হলো, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আদেশ পালন। এর দ্বারা উদ্দেশ্য হয়, আল্লাহকে সন্তুষ্ট করা। ইখলাসের নিয়তে, সওয়াবের আশায় রোগীর সেবা করলে আল্লাহ তায়ালা সন্তুষ্ট হন। বিভিন্ন হাদীসে রোগী দেখার সওয়াব হিসাবে যেসব ফযীলত বর্ণিত হয়েছে, সেগুলো তখনই পাওয়া যাবে, যখন ইখলাসপূর্ণ থাকবে।
সুন্নতের নিয়ত করে রোগীর সঙ্গে দেখা করবে:
যেমন এক ব্যক্তি কোনো রোগীকে এ আশায় দেখতে যাচ্ছে যে, আমি অসুস্থ হলে সেও আমাকে দেখতে আসবে। যদি আমার অসুস্থতার সময় সে আমাকে দেখতে না আসে, তাহলে ভবিষ্যতে আমিও তাকে দেখতে যাবো না। তাহলে এটা তো ‘বদলা’ এবং ‘প্রথা’ হয়ে গেলো। এর জন্য সওয়াব থেকেও বিরত হবে। পক্ষান্তরে এর মধ্যে যদি আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্য থাকে, ‘বিনিময়’ কিংবা ‘রুসম’-এর নিয়ত না থাকে, তখন সওয়াব পাওয়া যাবে। আর তখনই বুঝা যাবে যে, এটি ইখলাসপূর্ণ হয়েছে এবং সুন্নতের ওপর আমল করার সদিচ্ছায় হয়েছে।
শয়তানি কৌশল:
শয়তান আমাদের ঘোরতর দুশমন। আমাদের ইবাদতগুলোর মাঝে সে আমল নষ্টের বেলায় খুবই দক্ষতা দেখায়। যেসব ইবাদত সহীহ নিয়তে করতে পারলে আল্লাহ অনেক সওয়াব দান করেন এবং আখেরাতে খুবই কাজে আসবে, শয়তান সেগুলোতে বিঘ্ন ঘটায়। শয়তান চায় না, আমাদের আখেরাতের জগত সুখময় হোক। ইবাদত-বন্দেগীতে আমাদের নিয়ত বিশুদ্ধ হোক। এটাও তার সহ্য হয় না। যেমন বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাত করা, তাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করা, তাদের হাদিয়া-তোহফা দেয়া এগুলো সবই অনেক সাওয়াবের কাজ এবং দ্বীনের অন্তর্ভুক্ত। এসবের মাধ্যমে আল্লাহ খুশি হন এবং প্রতিদানও দেন। কিন্তু যে বিঘ্ন ঘটায় তারই নাম শয়তান।
সে নিয়তের মধ্যে খাদ প্রবেশ করিয়ে দেয়। যার ফলে মানুষ কুচিন্তায় মরে। মানুষ চিন্তা করে, ‘আমি শুধু ওই লোকের সঙ্গে সদাচারণ করবো, যে আমার সঙ্গে সদাচারণ করে। কেবল ওই লোককে হাদিয়া দিবো, যে আমাকে হাদিয়া দেয়। বদলা যেখানে নেই, সেখানে আমিও নেই। তার বিয়েতে আমি উপহার দিতে যাব কেন, সে কী আমাকে উপহার দিয়েছে?’ এ জাতীয় চিন্তার অনুপ্রবেশ শয়তান ঘটায়। এর কারণেই আজ সমাজে হাদিয়ার প্রচলন কমে গেছে। অথচ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এক মহামূল্যবান সুন্নত হলো এক মুসলমান অপর মুসলমানকে হাদিয়া দিবে। শয়তানের এসব চক্রান্ত আমাদেরকে বুঝতে হবে। মুক্তা মাটি করে দেয়ার কুমন্ত্র সে জানে, তাই তার ষড়যন্ত্র ছিন্ন করে দিতে হবে। হাদিয়া যেন নিছক রুসমে পরিণত না হয়, সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
রোগী দেখার ফযীলত:
হাদীস শরীফে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন: ‘এক মুসলমান অসুস্থ হলে অপর মুসলমান যখন তাকে দেখতে যায়, তখন যতক্ষণ পর্যন্ত সে সেখানে অবস্থান করে, ততক্ষণ পর্যন্ত যেন সে জান্নাতের বাগিচায় অবস্থান করে।’ (মুসলিম, হাদীস নং- ৪৬৫৯, তিরমিযী, হাদীস নং- ৮৯০)
অপর হাদীসে আছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: ‘কোনো মুসলমান অপর অসুস্থ মুসলমানকে সকাল বেলা দেখতে গেলে সন্ধ্যা পর্যন্ত সত্তর হাজার ফেরেশতা তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনার দুআ করতে থাকে। সন্ধ্যায় দেখতে গেলে সকাল পর্যন্ত সত্তর হাজার ফেরেশতা তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকে। আর আল্লাহ তায়ারা তার জন্য বেহেশতের একটি বাগান বরাদ্দ করে দেন।’
সত্তর হাজার ফেরেশতার দোয়া লাভ করুন:
সামান্য কথা নয়। সত্তর হাজার ফেরেশতার দোয়া লাভ নিশ্চয় অনেক বড় বিষয়। পাশের বাসার অসুস্থ লোকটিকে মাত্র পাঁচ মিনিটের জন্য দেখতে গেলে এত বিশাল সওয়াবের মালিক হওয়া যায়। এরপরেও কী ‘প্রতিদানের’ প্রতি তাকিয়ে থাকবেন? সে আমাকে দেখে কীনা, আমার অসুস্থাতায় তার কোনো দরদ তো আমি দেখি না এ জতীয় অভিযোগ-অনুযোগ উত্থাপন করার অর্থ হলো, সত্তর হাজার ফেরেশতার দোয়া থেকে, বেহেশতের বাগান থেকে সর্বোপরি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এক মহান সুন্নত থেকে আপনি বিমুখ হচ্ছেন।
অসুস্থ ব্যক্তি যদি ক্ষোভের পাত্র হয় তাহলে:
যদি রাগ থাকে, তবে কার ওপর রাগ? অসুস্থ ব্যক্তির ওপর? তবুও যান। সওয়াবের নিয়তে তাকে দেখতে যান। সত্তর হাজার ফেরেশতার দোয়া লাভের আশায় যান। জান্নাতে বাগান লাভের জন্য যান। ‘ইনশাআল্লাহ’ এর কারণে অনেক সওয়াবের অধিকারী হবেন। আপনার অন্তরে অসুস্থ ভাইয়ের ব্যাপারে যে অভিযোগ আছে, তা দরদের জোয়াবে যাবে। আল্লাহর ওয়াস্তে এটাকে রুসম মনে করে এর তাৎপর্য বিলুপ্ত করে দিবেন না। অসুস্থ ব্যক্তিকে দেখা সামাজিক প্রথা নয়, বরং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত। এর জন্য আল্লাহ অনেক সওয়াব রেখেছেন।
অল্প সময় অবস্থান করবে:
অসুস্থ ব্যক্তিকে দেখার বিষয়ে কিছু আদব আছে। যেগুলো রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলে দিয়েছেন। আসলে জীবনের প্রতিটি বিষয় সম্পর্কেই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দিক-নির্দেশনা আছে। অথচ আমরা তা আজ ভুলে যাচ্ছি। নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নির্দেশিত শিষ্টাচার নিজের জীবন থেকে আমরা বের করে দিয়েছি। যার ফলে জীবন আজ পরিণত হয়েছে আযাবে। তাঁর নির্দেশিত পথ আঁকড়ে ধরলে এখনো সম্ভব যে, জীবনটাকে জান্নাতে পরিণত করা যাবে। অসুস্থ ব্যক্তিকে দেখতে যাওয়ার আদব কী? এ সম্পর্কে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
من عاد منكم فليخفف
অর্থাৎ অসুস্থ ব্যক্তিকে যখন দেখতে যাবে, তখন অল্প সময়ের মধ্যে কাজ সেরে নিবে। এমন যেন না হয় যে, তুমি তাকে দেখতে গেলে অথচ মূহুর্তটি তার উপযোগী নয়। দরদের কারণে তার কাছে গেলে অথচ পরিবেশটা দেখার উপযুক্ত। তোমার দরদ যেন রোগীর কষ্টের কারণ না হয়। তোমার দরদের বহিঃপ্রকাশ যেন তার জন্য কষ্টের উপকরণ না হয়। বরং দেখবে, এখন তার সঙ্গে সাক্ষাত করা যাবে কী না, তার পরিবার-পরিজন তার সঙ্গে এ মূহূর্তে আছে কী না, তোমার যাওয়ার কারণে পর্দার ব্যবস্থা করা লাগবে, এটা তার জন্য এ মূহূর্তে সম্ভব কী না, এখন তার আরামের সময় কী না। এসব বিষয় লক্ষ্য রেখে তারপর সবকিছু অনুকূলে হলে তাকে দেখতে যাবে। এটা অসুস্থ ব্যক্তিকে দেখতে যাওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ আদব। এ আদবের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে।
এটা সুন্নত পরিপন্থী:
রোগীকে দেখতে গেলে সেখানে আঁঠার মতো বসে থাকবে না। এতে রোগী বিরক্ত হতে পারে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মানব-প্রকৃতি সম্পর্কে ছিলেন। এ ব্যাপারে তাঁর চেয়ে প্রাজ্ঞ আর কে হতে পারে? দেখুন! সাধারণত যেকোনো অসুস্থ লোক নিজস্বতা বজায় রেখে একটু আরামে থাকতে চায়। প্রতিটি কাজ সে নিজের মতো করতে চায়। কিন্তু মেহমানের সামনে তা সম্ভব হয়ে উঠে না। যেমন অসুস্থ ব্যক্তি চাচ্ছে একটু পা ছড়িয়ে বসতে। সে সময়ে যদি এমন কোনো মেহমান আসে যে তার কাছে সম্মানের পাত্র, তাহলে পা ছড়িয়ে বসাটা তার কাছে ভালো লাগবে না অথবা ইচ্ছা করছে নিজ ঘরের লোককে কিছু বলবে, কিন্তু মেহমানের সামানে হয়ত তা সম্ভব নয়, এই যে বাধা, প্রতিবন্ধকতা এবং বিরক্তি এটা তো মেহমানের কারণেই হচ্ছে। মেহমান গিয়েছে অসুস্থ ব্যক্তিকে দেখার জন্য, অথচ এর মাধ্যমে নিজের অজান্তেই তাকে কষ্ট দেয়া হচ্ছে। তাই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তুমি মেহমান। রোগী দেখার উদ্দেশ্যে গিয়েছ। সওয়াব লাভের উদ্দেশ্যে গিয়েছ। লক্ষ্য রাখবে, এটা যেন রোগীর কাছে বিরক্তিকর না হয়। অন্যথায় সুন্নত পালনের পরিবর্তে তা শাস্তির কারণ হয়ে দাঁড়াবে।
হজরতআবদুল্লাহ ইবনে মুবারক (রহ.) এর ঘটনা:
মহান সাধক হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মুবারক (রহ.) অনেক বড় মুহাদ্দিস ও ফকীহ ছিলেন। অনেক বৈশিষ্ট্যের সমাহার আল্লাহ তার মাঝে ঘটিয়েছিলেন। একবার তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। এ মহান ব্যক্তির ভক্ত-অনুরক্তের সংখ্যাও তো আর কম নয়। তাই দর্শনার্থীরা তার বাড়িতে ভিড় জমালো। একের পর এক আসছিলো আর তার খোঁজ-খবর নিচ্ছিলো। ইত্যবসরে এক লোক এলো, খোঁজ-খবর জিজ্ঞেস করলো, তারপর সেখানে বসে পড়ল। বসলো তো বসলোই, আর যেন উঠার নাম নেই। আবদুল্লাহ ইবনে মুবারক (রহ.) চাচ্ছিলেন, এ ব্যক্তি যেন বিদায় হয়। কিন্তু লোকটি যেন এটা বুঝতেই চাইছে না। সে এদিক সেদিক কথা বলেই যাচ্ছিল। এ অবস্থা দেখে আবদুল্লাহ ইবনে মুবারক (রহ.) অভিযোগের সুরে বললেন, ভাই! এমনিতে অসুস্থতার কারণে কষ্ট পাচ্ছি। তার চেয়ে বেশি কষ্ট পাচ্ছি যারা দেখতে আসে তাদের পক্ষ থেকে। সময় বোঝে না, পরিবেশ বোঝে না। আসে তো আসেই। আর যেতে চায় না।
লোকটি উত্তর দিলো, ‘হজরত! এসব লোকের কারণে নিশ্চয় আপনি কষ্ট পাচ্ছেন, তাই আপনার অনুমতি হলে দরজাটা বন্ধ করে আসতে পারি। তখন আর কেউ আসার সুযোগ পাবে না। আপনি আরাম করতে পারবেন।’ আল্লাহ এ বান্দা এতই বোকা যে, এরপরেও তার বোধোদয় হয় না। অবশেষে নিরূপায় হয়ে আবদুল্লাহ ইবনে মুবারক (রহ.) বললেন, ‘হ্যাঁ, তাহলে দরজাটা বন্ধ করে দাও। তবে বাইরে গিয়ে বন্ধ করে দাও।’ কিছু মানুষের অনুভূতিশক্তি একটু কম। তাদেরকে অনেক ক্ষেত্রে এভাবেই তাড়াতে হয়।
- জ্যাকসন হাইটসে মামদানির ফান্ডরেইজিং
- মানিকগঞ্জ সমিতির বিজয় দিবস উদযাপন
- ২১ মুক্তিযোদ্ধাকে সন্মাননা দিল ব্রংকস বাংলাদেশি এসোসিয়েশন
- বাাংলাদেশ সোসাইটির সাধারণ সভা আগামী ২৮ ডিসেম্বর
- গোল্ডেন এজ হোম কেয়ারের উদ্যোগে ‘শীত বস্ত্র বিতরণ’
- ঊনবাঙালের বর্ণাঢ্য বিজয় দিবস উদযাপন
- সাংবাদিক নুরুল কবিরের ওপর হামলা
- ন্যাচারালাইজড আমেরিকানদের নাগরিকত্ব নিয়ে ট্রাম্পের খেলা
- ওসমান হাদির মৃত্যুতে উত্তাল বাংলাদেশ
- শনিবার মানিক মিয়ায় হাদির জানাজা
- ‘হঠকারী হবেন না’; সংযমের আহ্বান ইউনূসের
- ২৫ ডিসেম্বর ফিরছেন তারেক: ফ্লাইটে কোন সিট খালি নেই
- প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা কমছেই
- সিনেটে লড়তে চান বাংলাদেশি আমেরিকান কারিশমা মঞ্জুর
- সিআইপি অ্যাওয়ার্ড পেলেন আজকাল সম্পাদক শাহ নেওয়াজ
- জাতিকে কাঁদিয়ে হাদির বিদায়
- আজকাল ৯০১
- প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ
- ‘ভাইয়া আমার বাচ্চাটার দিকে একটু খেয়াল রাইখেন’
- হাদির মৃত্যুতে শনিবার এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা
- হাদি ছিলেন বিপ্লবী রক্তে উজ্জীবিত প্রতিবাদের এক আইকন
- অস্ত্রোপচার শেষে মারা যান ওসমান হাদি: ডা. আহাদ
- ভারতীয় ভিসা সেন্টার চালু
- সারাদেশে সব ভোটকেন্দ্রে থাকবে সিসি ক্যামেরা
- কাদের-আরাফাতসহ ৭ নেতার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দাখিল
- সৌদি আরবে ভূমিকম্প
- শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন
- রেকর্ড গড়ে আইপিএলে দল পেলেন মোস্তাফিজ
- ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের চুক্তি ‘যেকোনো সময়ের চেয়ে কাছাকাছি’:ট্রাম্প
- হাদিকে হত্যাচেষ্টায় ব্যবহৃত ৩ অস্ত্র উদ্ধার, শুটার ফয়সালের বাবা
- আজকাল এর ৮৯৩ তম সংখ্যা
- এনবিআরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলবে রোববারও
- টুটুলের কাছে পাওনাঃ রোকসানা মির্জা ও আজাদের কান্না
- কোন দল জিতবে সংসদ নির্বাচনে
- নাট্যজনদের মিলনমেলা কৃষ্টির নাট্যেৎসব প্রশংসিত
- কে এই জোহরান মামদানি ?
- আজকাল’- ৮৭৪
- আজকাল ৮৮৪ তম সংখ্যা
- ‘আজকাল’-৮৭৫ এখন বাজারে
- টিকটক বিক্রির সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প
- সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা
- আজকাল ৮৮২ তম সংখ্যা
- আজকের সংখ্যা ৮৭৬
- আজকাল সংখ্যা ৮৭৯
- এক কোটি আইডি ডিলিট করল ফেসবুক, শুদ্ধি অভিযানের ঘোষণা
- কবির জন্য একটি সন্ধ্যা
- আজকের আজকাল ৮৭৩
- আজকালের আজকের সংখ্যা ৮৭৮
- ১৮ জুলাই সবাইকে বিনা মূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেবে সরকার
- ট্রাম্পের চাপে আরও ১০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা অ্যাপলের
- স্বামী-স্ত্রী সর্বোচ্চ কতদিন কথা না বলে থাকা জায়েয?
- পাঁচ অবস্থার আগে পাঁচ অবস্থার মূল্যায়ন করুন
- শিয়া সুন্নী দ্বন্দ্বের আদ্যোপান্ত
- দুনিয়ার সর্বোত্তম সম্পদ নেককার স্ত্রী
- কবরে কি নবীজীর ছবি দেখিয়ে প্রশ্নোত্তর করা হবে?
- হিজামার স্বাস্থ্য উপকারিতা
- মৃতের আত্মা কখনও আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সাক্ষাত করতে আসে না
- কেমন হবে হাশরের ময়দান
- পরিচ্ছন্নতা ও সুস্বাস্থ্য সম্পর্কে নবীজির ১০ বাণী
- জীবনে সুখী হওয়ার পাঁচ পরামর্শ
- মুসলিম হিসেবে মৃত্যু লাভের দোয়া
- কোরআন-হাদিসের আলোকে কবর জিয়ারতের দোয়া
- পথ চলার আদব!
- নামাজে মনোযোগী হওয়ার উপায়
- ১৫ নভেম্বর থেকে হজের নিবন্ধন শুরু
