শুক্রবার   ০৬ জুন ২০২৫   জ্যৈষ্ঠ ২২ ১৪৩২   ০৯ জ্বিলহজ্জ ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মার্কিন যুদ্ধবিমানের ওপর উপসাগরীয় দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা ইসরাইলের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধে মার্কিন কংগ্রেসে বিল উত্থাপন ইরান-ইয়েমেনের কাছাকাছি পারমাণবিক বোমারু বিমান মোতায়েন কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা! নিউইয়র্ক টাইমসের নিবন্ধে বাংলাদেশের ভুল চিত্র তুলে ধরেছে ভূমিকম্পে ১৭০ প্রিয়জন হারালেন এক ইমাম ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত ট্রাম্প কি আসলেই তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশি উদ্ধার দুদিনে নিহত ১৩, চট্টগ্রামের জাঙ্গালিয়া যেভাবে মরণফাঁদ হয়ে উঠলো বাংলাদেশের অর্থপাচার তদন্তে ব্রিটিশ এমপিদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা ভেনিজুয়েলার তেল-গ্যাস কিনলেই শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের সাভারে চলন্ত বাসে আবার ডাকাতি, চালক ও সহকারী আটক ছুটিতে এটিএম সেবা সবসময় চালু রাখার নির্দেশ উসকানিতে প্রভাবিত না হতে বললেন সেনাপ্রধান রেড ফ্ল্যাগ সতর্কতার আওতায় ২৫ মিলিয়নের বেশি মানুষ এনসিপি নেতা হান্নানের পথসভায় হামলা, আহত ‘অর্ধশতাধিক’ নির্বাচনী ট্রেনে বাংলাদেশ বাংলাদেশ সোসাইটি অব ব্র্রঙ্কসের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত সাবওয়ে ট্রেনে সন্তান প্রসব নিউইয়র্কে আইস পুলিশের বিশাল অফিস উদ্বোধন মেয়রের মামলা প্রত্যাহারে প্রসিকিউটরের পদত্যাগ হাসিনা নিজেই হত্যার নির্দেশদাতা জন্ম নাগরিকত্ব বাতিল আদেশ আটকে দিল আদালতে নিউইয়র্কে ডিমের ডজন ১২ ডলার নিউইয়র্কে ভালোবাসা দিবস উৎযাপন আমেরিকান বাংলাদেশী টেক কোয়ালিশন’র আত্মপ্রকাশ জামালপুর সমিতির সভাপতি সিদ্দিক ও সম্পাদক জাস্টিস শেখ হাসিনার আমলে বছরে গড়ে ১৬ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে বাংলাদেশিদের অস্ত্রোপচার বাতিলে কলকাতাজুড়ে হাসপাতালে হাহাকার দি‌ল্লি যাওয়া ছাড়াই পাওয়া যাবে মে‌ক্সি‌কান ভিসা বাজার থেকে উধাও বোতলজাত সয়াবিন কেউ আপনার স্ত্রীকে ‘হট’ বললে সেটা কি ভালো লাগে, প্রশ্ন সানার পাচারের ১৭ লাখ কোটি ফেরাবে কে এবাদুলের মিলিয়ন ডলারের কোম্পানি হংকং-দুবাইয়ে পাচারকারীরা বেপরোয়া ছিল শেখ পরিবারের প্রশ্রয়ে সোনার দাম দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ, ভরি ১ লাখ ৪২ হাজার টাকা আবু সাঈদের মৃত্যু নিয়ে শেখ হাসিনার বক্তব্য কতটুকু সত্য? দিনে মাত্র একবেলা খাচ্ছে গাজার অনেক মানুষ পছন্দের লোক নিয়োগ দিতে বদলে দেয়া হয় মেট্রোরেলের নিয়োগবিধি যানজটের কারণে নষ্ট হচ্ছে দৈনিক ১৩৯ কোটি টাকা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নজর চার খাতে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন হাথুরুসিংহের অপকর্ম ধামাচাপা দেন পাপন ‘ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদ আমেরিকার জন্য বিশাল হুমকি হবে’ নীরবে সরবে চাঁদাবাজি পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ ইন্টারনেট ছাড়াই গুগল ম্যাপ ব্যবহারের উপায় নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ বাইডেনের ভাড়া ফাঁকিবাজদের ধরতে চলছে সাঁড়াশি অভিযান সীমান্তে বাংলাদেশি কিশোরীকে গুলি করে মরদেহ নিয়ে গেল বিএসএফ ভিসা ফি ছাড়াই এবার পাকিস্তান যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা ঢাকার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাফি আটক সাবেক আইজিপি বেনজীরের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রে ব্যয়বহুল সফরে ২৬ ব্যাংক এমডি যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ সাবেক সেনাপ্রধান ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা দিনের বেলায় মরুভূমির চেয়েও উত্তপ্ত চাঁদ ডেঙ্গুতে একদিনে ১১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৩২৭ ৬ কংগ্রেসম্যানের চিঠির সত্যতা চ্যালেঞ্জ করে ২৬৭ প্রবাসী বাংলাদেশি অক্টোবরের মধ্যেই ‘আন্দোলনের ফসল’ ঘরে তুলতে চায় বিএনপি শর্তসাপেক্ষে নিউইয়র্কে মসজিদে আজানের অনুমতি বাংলাদেশ থেকে বিনা খরচে মালয়েশিয়া গেলেন ৩১ কর্মী খেলাপি ঋণ কমাতে কঠোর নির্দেশ জার্মানে পাঁচ বছর বাস করলেই পাওয়া যাবে নাগরিকত্ব বিএনপি-জাপা বৈঠক সিঙ্গাপুরে বাইডেন প্রশাসনকে হাসিনার কড়া বার্তা এবার হাসিনার পাশে রাশিয়া বঙ্গ সম্মেলনের ইতিহাসে ন্যাক্কারজনক ঘটনা স্টুডেন্ট লোন মওকুফ প্রস্তাব বাতিল বাংলাদেশিদের ওপর উপর্যুপরি হামলা যুক্তরাষ্ট্রের উচিত আগে নিজ দেশে মানবাধিকার রক্ষা করা: শেখ হাসিনা তামিমের অবসর অভিযোগের তীর পাপনের দিকে নিউইয়র্কে এখন চোরের উপদ্রুব যুক্তরাষ্ট্রের ২৪৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে হাতিরঝিলের ক্ষতি হবেই ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধবিরতি, পাঁচ দিনে নিহত ৩৫ যুক্তরাষ্ট্রে একের পর এক বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটছে বাখমুত থেকে পিছু হটেছে সেনারা, স্বীকার করল রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণ ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ সুপার সাইক্লোন হবে না, দাবি আবহাওয়া অধিদপ্তরের সুদানে যুদ্ধে সাড়ে ৪ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত : জাতিসংঘ পারস্য উপসাগরে সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ এশিয়ায় খেলাপি ঋণে দ্বিতীয় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকটে সারা দেশে ভোগান্তি রুশ হামলা সামলে ফের বিদ্যুৎ রপ্তানি করতে যাচ্ছে ইউক্রেন রিজার্ভ সংকট, খাদ্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য সরকারের দুর্বল নীতিও দায়ী পূজার ‘জিন’ একা দেখতে পারলেই মিলবে লাখ টাকা! সিরিয়ায় আর্টিলারি হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল বাইডেন না দাঁড়ালে প্রার্থী হবেন কে নাইজেরিয়ায় ৭৪ জনকে গুলি করে হত্যা ভারতে বাড়ছে করোনা, বিধিনিষেধ জারি তিন রাজ্যে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন লুলা যে কোনো দিন খুলবে স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু টানেল শীতে কাঁপছে উত্তরাঞ্চল দেশে করোনার নতুন ধরন, সতর্কতা বিএনপির সব পদ থেকে বহিষ্কার আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া নৌকার প্রার্থীর পক্ষে মাঠে কাজ করবো: মাহিয়া মাহি মর্মান্তিক, মেয়েটিকে ১২ কিলোমিটার টেনে নিয়ে গেল ঘাতক গাড়ি! স্ট্যামফোর্ড-আশাসহ ৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত বর্ষবরণে বায়ু-শব্দদূষণ জনস্বাস্থ্যে ধাক্কা কোনো ভুল মানুষকে পাশে রাখতে চাই না বাসস্থানের চরম সংকটে নিউইয়র্কবাসী ট্রাকসেল লাইনে মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত একাকার! ছুটি ৬ মাসের বেশি হলে কুয়েতের ভিসা বাতিল ১০ হাজার বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত চুক্তিতে বিয়ে করে ইউরোপে পাড়ি আইফোন ১৪ প্রোর ক্যামেরায় নতুন দুই সমস্যা পায়ের কিছু অংশ কাটা হলো গায়ক আকবরের ১৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১০০ কোটি ডলার নারী ফুটবলে দক্ষিণ এশিয়ার চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম
৩০৪

যে রোগের কারনে কাপড় পড়তে ভয়!

প্রকাশিত: ১৯ জানুয়ারি ২০১৯  


ইন্টারনেটের কল্যাণে আমরা অনেক ধরনের ফোবিয়া সম্পর্কেই হয়তো অবগত। যেমন: মাকড়শাকে অনেকেই বিশেষ করে মেয়েরা বেশ ভয় পান, আজ আমরা অনেকেই জানি এ মাকড়সাভীতির অপর নাম অ্যারাকনোফোবিয়া! ঠিক তেমনি সাপের ভেতর অন্য নাম ওফিডিওফোবিয়া, অনেকে ভীড়ের মধ্যে অনিরাপদ অনুভব করেন, তাদের ভীতিকে বলা হয় আগোরাফোবিয়া। এ রকমই একটি ফোবিয়ার নাম হচ্ছে ভেস্টিফোবিয়া।

এই ফোবিয়ায় আক্রান্ত মানুষ জামা-কাপড় পড়তে আতঙ্ক বোধ করেন। বিভিন্ন ধরনের স্থান ও পারি-পার্শ্বিকতার জন্য একজন মানুষের মধ্যে এই ফোবিয়া জেগে উঠতে পারে বলে বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন। যেমন: নির্দিষ্ট কাপড়ের প্রতি এলার্জি অথবা কাপড়-চোপড় নিয়ে পূর্বে কনো ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ইত্যাদি।

ভেস্টিফোবিয়ার কারণসমূহ:

কাপড়-চোপড়কে কেন্দ্র করে কারো যন্ত্রণাদায়ক অভিজ্ঞতা থাকলে সেটি শেষমেশ ভেস্টিফোবিয়ায় রূপ নিতে পারে। সেনাবাহিনীতে কর্মরত সৈনিক অথবা অন্যান্য ব্যক্তিদের মধ্যে এই ফোবিয়া গড়ে উঠতে দেখা যায়। বুলেটপ্রুফ ভেস্ট, মিলিটারি বুট কিংবা অন্য কোনো ইউনিফর্ম পড়া অবস্থায় কোনো সৈনিক যদি কোনো বাজে অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে যান তবে সেখান থেকেই তার মধ্যে ভেস্টিফোবিয়ার সূচনা হতে পারে।

অনেক মানুষ রয়েছেন যারা এমন সংস্কৃতি ও পরিবেশ পরিস্থিতিতে বেড়ে ওঠেন যেখানে পোশাক নিয়ে কড়া বিধি-নিষেধ রয়েছে, অনুমোদিত পোশাক পরেই সেসব জায়গায় দিনযাপন করতে হয়। এটিও হতে পারে ভেস্টিফোবিয়ার পেছনে একটি কারণ। আবার কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে আঁটো-সাঁটো জামা কাপড় ক্লস্ট্রোফোবিয়ার জন্ম দেয়, যা পরবর্তীতে ভেস্টিফোবিয়ায় রূপ নিতে পারে।


 
কিছু কিছু মানুষ দাবি করেন ভেস্টিফোবিয়া ব্যাপারটি বংশগত, যার মানে বাবা বা মায়ের কাপড় চোপড়ের প্রতি আতঙ্ক থাকলে তা তাদের উত্তরাধিকারেও সংক্রমিত হতে পারে। যদিও এই যুক্তির স্বপক্ষে প্রমাণ তেমন একটা নেই এবং ধারণা করা হয় উত্তরাধিকারের মধ্যে এটি জিনগতভাবে ছড়ায় না বরং বাবা-মায়ের পোশাকের প্রতি আতঙ্ক দেখে বাচ্চা বড় হতে হতে নিজের মধ্যে এ স্বভাবটি নিয়ে নেয়!

ভেস্টিফোবিয়ার লক্ষণ সমূহ:

অন্যান্য ফোবিয়ায় আক্রান্ত মানুষের মতো এই ফোবিয়াতেও রোগীর মধ্যে ভীষণ রকম আতঙ্ক ও দুশ্চিন্তা কাজ করে। ফোবিয়াটি কার মধ্যে কতটা গুরুতর তার ওপর নির্ভর করে এর লক্ষণ কতটা ভয়াবহ হবে। ‌ তবে সাধারণত এই ফোবিয়া শুরু হলে মানুষটি কাঁপতে থাকেন, মনে হতে পারে তিনি আটকা পড়ে গেছেন অথবা নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছেন, নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হতে পারে, মাথা ঝিমঝিম করতে পারে , বমি বমি ভাব দেখা দিতে পারে। এলার্জি এবং অন্যান্য আতঙ্কজনিত সমস্যার মতো ভিন্ন ভিন্ন মানুষ এ রোগের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন লক্ষণ প্রকাশ করতে পারেন।

পরিপ্রেক্ষিতের ওপর নির্ভর করে লক্ষণ ভিন্ন হতে পারে। যেমন একদিন দেখা গেল ভেস্টিফোবিয়ায় আক্রান্ত মানুষটি খুব ঘামাচ্ছেন আবার অন্য দিন দেখা গেল তিনি খুব কাঁপছেন, এমনভাবেই এক একদিন এক একরকম এর লক্ষণ নিয়ে হাজির হতে পারে এ ফোবিয়া।

ভেস্টিফোবিয়ার প্রতিকার:

বিভিন্ন ফোবিয়া আক্রান্তদের জন্য হিপনোথেরাপি নামের একটি থেরাপি সাধারণ চিকিৎসা হিসেবে প্রদান করা হয়ে থাকে। ভেস্টিফোবিয়ায় আক্রান্তদের জন্যও এটি কার্যকর একটি থেরাপি হিসেবে কাজ করে। যে কেউই বুঝতে পারেন, পোশাকের প্রতি আতঙ্ক আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে কতটা প্রভাবিত করতে পারে। হিপনোথেরাপি একজন মানুষের অবচেতন মনকে এ আতঙ্ক থেকে দূরে রাখতে পারে এবং ভেস্টিফোবিয়া অনেকটাই কমিয়ে আনতে সহযোগিতা করে।

ডাক্তাররা প্রায়ই ভেস্টিফোবিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের বিভিন্ন ওষুধ দিয়ে থাকেন। প্রাথমিকভাবে আতঙ্ক কাটিয়ে উঠতে সহযোগিতা করলেও অনেক ওষুধে বেশ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়, একটা সময় গিয়ে ভয়ানক আকার ধারণ করতে পারে । তাই এ ফোবিয়ায় আক্রান্তদের জন্য থেরাপি নেওয়াটাই বেশি বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

এক্ষেত্রে সম্পূর্ণ সেরে উঠতে কয়েক মাস সময় লাগলেও তা ওষুধ পত্র দ্বারা ক্ষণস্থায়ী আতঙ্ক মুক্তির চেয়ে বেশী দীর্ঘস্থায়ী হয়।

সাপ্তাহিক আজকাল
সাপ্তাহিক আজকাল
এই বিভাগের আরো খবর