শনিবার   ২০ ডিসেম্বর ২০২৫   পৌষ ৫ ১৪৩২   ২৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

সিআইপি অ্যাওয়ার্ড পেলেন আজকাল সম্পাদক শাহ নেওয়াজ

আজকাল রিপোর্ট -

সাপ্তাহিক আজকাল

প্রকাশিত : ১২:৫০ এএম, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫ শনিবার


 
 
নিউ ইয়র্কের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী গোল্ডেন এইজ হোমকেয়ার এর প্রেসিডেন্ট এন্ড সিইও, এনওয়াই ইন্সুইরেন্স এর কর্ণধার ও জনপ্রিয় সাপ্তাহিক আজকাল পত্রিকার সম্পাদক শাহ নেওয়াজ দেশের অর্থনীতিতে রেমিট্যান্স প্রবাহে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় এনআরবি ক্যাটাগরিতে সিআইপি অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছেন। আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস এবং জাতীয় প্রবাসী দিবস-২০২৫ উপলক্ষ্যে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বুধবার ১৭ ডিসেম্বর আয়োজিত অনুষ্ঠানে এনআরবি ক্যাটাগরিতে তিনি এ অ্যাওয়ার্ড  গ্রহণ করেন। 

শাহ নেওয়াজ পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে বিদেশি দূতাবাস, ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকোতে চাকরি করেন তিনি। পরে গার্মেন্টস ব্যবসায় নাম লিখেন। খুলনার শাহ নেওয়াজ ২০০৫ সালে দেশ ছেড়ে পাড়ি জমান নিউইয়র্কে। সেখানে শুরুতে চাকরি, পরে নিউইয়র্কের ক্যানাল স্ট্রিটে ব্যবসা শুরু করেন। যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাদার সংগঠন বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান তিনি। আন্তজার্তিক সংগঠন লায়ন্স ক্লাব ডিস্ট্রিক্ট ২০-আর২ এর সেকেন্ড ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করছেন। নিউইয়র্কে ব্যবসায়ীদের সংগঠন জেবিবিএ’র সাবেক সভাপতি তিনি। জামাইকা বাংলাদেশি এসোসিয়েশনেরও সভাপতি।
শাহ নেওয়াজের এই অর্জনে প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যরা হলেন বাংলাদেশ সোসাইটির সভাপতি আতাউর রহমান সেলিম, সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ আলী, সিনিয়র সহ সভাপতি মহিউদ্দীন দেওয়ান, সহ সভাপতি কামরুজ্জামান কামরুল, স্কুল বিষয়ক সম্পাদক হাসান জিলানী, নিউইয়র্ক বাংলাদেশি আমেরিকান লায়ন্স ক্লাবের সভাপতি জেএফএম রাসেল, সাধারন সম্পাদক মশিউর রহমান মজুমদার , কোষাধ্যক্ষ লায়ন মাসুদ রানা তপন ও নরসিংদী জিলা সমিতির সাধারন সম্পাদক আহসানুল হক।


রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে  সময় রপ্তানি, রেমিট্যান্স, শিল্প ও বাণিজ্য খাতে অবদান রাখায় গত ১৭ ডিসেম্বর এ এওয়ার্ড গ্রহণ করেন। সিআইপি (কমার্শিয়ালী ইমপরটেন্ট পারসন) হওয়ার জন্য বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থা, পুলিশের বিভিন্ন গোয়েন্দা ইউনিট, বাংলাদেশ রাজস্ব বোর্ড ,বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ কনসুলেট সহ ১৩টি সংস্থা আবেদনকারীর ব্যাকগ্রাউন্ড, দেশে বৈদেশিক মুদ্রা প্রেরণের পরিমান, আর্থিক স্বচ্ছতা ও জাতীয় নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়গুলো যাচাই-বাছাই করার পর নির্বাচন করে থাকে।  
সিআইপি হিসেবে তালিকাভূক্ত ব্যক্তিরা বিমান বন্দরে ভিআইপি মর্যাদা পাবেন। বাংলাদেশ সরকারের সচিবালয়ে প্রবেশ করতে সিআইপি কার্ডই যথেষ্ঠ। আলাদা কোন পাস লাগে না। ব্যবসা সংক্রান্ত সব ধরনের ভ্রমণে রির্জাভেশনে তারা সিট প্রায়োরিটি পেয়ে থাকেন।