শনিবার   ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫   পৌষ ১২ ১৪৩২   ০৭ রজব ১৪৪৭

তারেক দিলেন বার্তাঃবিএনপি দেখাল জনসমর্থন

আজকাল রিপোর্ট -

সাপ্তাহিক আজকাল

প্রকাশিত : ০১:২৭ এএম, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫ শনিবার


 

 
‘অস্থিরতা ও বিশঙ্খলা’ কমিয়ে গণতন্ত্রের উত্তরণে তারেকের ফেরাকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখছেন দেশের রাজনীতিকরা। বিভিন্ন মিডিয়ায় তারা বলেছেন, সমগ্র জাতি একটি ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। পেছনে যাবার কোন যায়গা নেই। তারেকের আগমনে জাতির মধ্যে একটি আস্থার যায়গা তৈরি হয়েছে। তাকে সফল হবার বিকল্প নেই। সাধারণ মানুষ তাকে স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, তার প্রত্যাবর্তন বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চাকে আরও সুসংহত করবে। আর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দুই মাস আগে সারাদেশ থেকে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীকে ঢাকায় জড়ো করে বিএনপি দেখাল তাদের জনসমর্থন। জানিয়ে দিল, তারাই এখন দেশের বড় দল। ইতিহাসের সবচেয়ে মানুষ সমবেত হয়েছিল তারেকের এ সংবর্ধনায়। 

গংবর্ধণা সভায় মানবাধিকার আন্দোলনের কিংবদন্তি নেতা মার্টিন লুথার কিংয়ের সেই অমর বাণীর শরণ নিয়ে তারেক বলেন, “আই হ্যাভ এ প্ল্যান; ফর দি পিপল অফ মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি। “আজ এই পরিকল্পনা দেশের মানুষের স্বার্থে, দেশের উন্নয়নের জন্য, দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য; যদি সেই প্ল্যান, সেই কার্যক্রম, সেই পরিকল্পনাকে বাস্তবায়ন করতে হয়-প্রিয় ভাই-বোনেরা, এই জনসমুদ্রে যত মানুষ উপস্থিত আছেন, এই সারা বাংলাদেশে গণতন্ত্রের শক্তি যত মানুষ উপস্থিত আছেন-প্রত্যেকটি মানুষের সহযোগিতা আমার লাগবে।”

 

 

সংবর্ধনায় আসা আবু তালেব সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে বলেছেন,। সকাল ১০টায় কুড়িল ফ্লাইওভারে ওঠার মুখে খিলক্ষেত থানার উল্টোদিকের একটি রোড ডিভাইডারে দাঁড়িয়ে আছি। ৪ ঘন্টা ধরে অপেক্ষা করছি। 
হাঁটার গতিতে চলার বাসের ভেতর থেকে তারেক যখন হাত নাড়ছিলেন, তখন ডিভাইডারের ওপর থেকে তালেবসহ অনেকে চিৎকার করে উল্লাস করছিলেন।
কেন উল্লাস করছিলেন জানতে চাইলে আবু তালেবের সোজা উত্তর, "উনি আসছেন। দেখবেন এখন দেশটা ঠাণ্ডা হইয়া যাইব। চারদিকে এত গ্যাঞ্জাম ভালো লাগে না।"