মাকসুদ চৌধুরী গ্রেফতার ও জামিনে মুক্তি লাভ
আজকাল রিপোর্ট -
সাপ্তাহিক আজকাল
প্রকাশিত : ০৪:১০ এএম, ৩ মে ২০২৫ শনিবার

কমিউনিটির পরিচিত মুখ মাকসুদ এইচ চৌধুরী প্রিসিংকটে আটক ও পরে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। নিউইয়র্কে ব্রুকলিনস্থ চট্রগ্রাম সমিতির অফিসে তালা ভেংগে প্রবেশ ও পুলিশী অভিযোগের ভিত্তিতে গত বুধবার ৩০ এপ্রিল মাকসুদসহ বিল্লাহ ও হারুন আটক হন। বৃহস্পতিবার তারা কোর্ট থেকে জামিনে ছাড়া পেয়েছেন।
চট্রগ্রাম সমিতির নির্বাচনী ফলাফলকে কেন্দ্র করে তাহের- আরিফ প্যানেলের সর্মথকদের সাথে মাকসুদ চৌধুরীর বিরোধ চলছিল। নির্বাচন কমিশন তাহের ও আরিফকে চূড়ান্ত ফলাফলে বিজয়ী ঘোষণা করলে এ বিরোধ চরম আকার ধারন করে। পরবর্তীতে চট্রগ্রাম সমিতির অফিসে প্রবেশকে কেন্দ্র করে তা পুলিশী অভিযোগ পর্যন্ত গড়ায়। সভাপতি আবু তাহের ও সাধারন সম্পাদক আরিফ সমিতির অফিসের তালা ভাঙ্গা, ট্রাসপাসিং সহ নানা অভিযোগ আনেন। পুলিশ ভবনের ক্যামেরা ফুটেজ দেখে গত ১৮ মার্চ সাবেক সভাপতি আহসান হাবিবকে গ্রেফতার করে। একই অভিযোগে জড়িত বিবাদী মাকসুদ, বিল্লাহ ও হারুন বুধবার ৩০ এপ্রিল ব্রুকলিনের ৬৬ প্রিসিংকটে গেলে পুলিশ তাদের আটক করে। বৃহস্পতিবার কোর্ট থেকে তারা জামিনে ছাড়া পান।
এ ব্যাপারে চটগ্রাম সমিতির গত নির্বাচনে সভাপতি পদ প্রার্থী মাকসুদ এইচ চৌধুরীর দৃষ্টি আকর্ষন করলে তিনি আজকালকে বলেন, একটি মিথ্যা অভিযোগ এনে তাহের ও আরিফরা মামলা দায়ের করেছে। আমিই জনগনের ভোটে নির্বাচিত সভাপতি। ওরা ড্রাগ, তালা ভাঙ্গা সহ নানা অভিযোগ এনে আমাদের বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে রিপোর্ট করেছে। যা মিথ্যা। আমরা প্রিসিংকটে গিয়েছিলাম। তারা আমাদের আটক করেছিল। বৃহস্পতিার জামিনে বেরিয়ে এসেছি। এ মিথ্যা মামলা ও অভিযোগের বিরুদ্ধে আমরা লড়বো। আদালতের রায় আমাদের পক্ষে আসবে ইনশাল্লাহ। সমিািতর সভাপতি তাহের ও আরিফ বৃহস্পতিবার রাতে আজকালকে বলেন, তারা অফিসের তালা ভেংগে ভিতরে প্রবেশ করেছিল। পুলিশ ভিডিও ফুটেজ দেখে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। আমরা মামলা করিনি। ঘটনার জন্য পুলিশকে রিপোর্ট করেছিলাম। মামলা করিনি।