সোমবার   ২০ মে ২০২৪   জ্যৈষ্ঠ ৫ ১৪৩১   ১২ জ্বিলকদ ১৪৪৫

ছুটিতে পর্যটন কেন্দ্রে উপচে পড়া ভিড়

সাপ্তাহিক আজকাল

প্রকাশিত : ০১:২০ এএম, ২৫ ডিসেম্বর ২০২২ রোববার

 টানা তিন দিনের ছুটি পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকের ঢল নেমেছে। হোটেল-মোটেলে ঠাঁই নেই অবস্থা। রাঙামাটির সাজেকে শত শত পর্যটক রাত কাটিয়েছেন রাস্তায়, বারান্দায়। কক্সবাজার, বাগেরহাটে সুন্দরবন, কুয়াকাটা, শ্রীমঙ্গলে হিমশিম খাচ্ছেন হোটেল-মোটেল মালিকরা। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-

রাঙামাটি : রাঙামাটির সাজেকে আগে থেকে হোটেল বুকিং না দেওয়ায় অনেক পর্যটককেই  বাধ্য হয়ে রাত যাপন করতে হয়েছে গাড়িতে, রাস্তায়, বারান্দায়। আবার কেউ কেউ তীব্র শীত উপেক্ষা করে তাঁবু টানিয়ে মাথাগোঁজার ঠাঁই করেছে খোলা মাঠে। তবুও আনন্দ উচ্ছ্বাসের কমতি ছিল না তাদের। 
কক্সবাজার : কয়েকটি হোটেল ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ হোটেল পর্যটকে ছিল কানায় কানায় পূর্ণ। কক্ষ পেতে ব্যাগপত্র নিয়ে এক হোটেল থেকে অন্য হোটেলে ছোটাছুটি করতে দেখা যায় বেশকিছু পর্যটককে। সৈকতের লাবণী পয়েন্টে দেখা গেছে, হাজারো পর্যটকের ভিড়।

বাগেরহাট : সুন্দরবনের করমজলসহ পর্যটন স্পর্টগুলোতে গতকাল থেকেই ভিড় বাড়তে থাকে। আগত পর্যটকরা ট্রলার ও লঞ্চযোগে সুন্দরবনের নানা জায়গায় ছুটে বেরিয়ে উপভোগ করেছেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। পর্যটকদের ভিড় সামলাতে বনরক্ষীদের রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে।

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) : সাগরকন্যা কুয়াকাটায় আগমন ঘটেছে হাজারো পর্যটকের। তবে খাবার মূল্য ও হোটেল ভাড়া বেশি রাখা হচ্ছে বলে অভিযোগ তাদের। পর্যটকরা বলছেন, এর আগে ফেরি পার হয়ে কুয়াকাটায় আসতে হতো। তখন অনেক বিড়ম্বনার শিকার হতে হয়েছে। এবার মাত্র ৬ ঘণ্টায় কুয়াকাটা আসতে পেরেছেন তারা।

শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) : শ্রীমঙ্গলে বিভিন্ন আবাসিক হোটেল, টি রিসোর্ট, ইকো-কটেজসহ অন্য রেস্ট হাউসগুলো ছিল কানায় কানায় পূর্ণ। ঠাঁই ছিল না রমেশের সাত কালারের চা কেবিনেও।